আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীর উদ্বোধন ও ইনভেস্ট ইউপি ২.০-র সূচনা
শিল্পপতিরা প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বের প্রশংসা করেছেন এবং উত্তর প্রদেশে বিকাশের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে বলে মনে করেন
“এখন উত্তর প্রদেশে সুপ্রশাসন, আইন-শৃঙ্খলার উন্নতি, শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত হয়েছে”
“দেশের প্রতিটি নাগরিক উন্নয়নের পথে শরিক হতে চান এবং ‘বিকাশিত ভারত’ প্রত্যক্ষ করতে উৎসাহী”
“আজ ভারত বাধ্যবাধকতার জন্য নয়, স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে সংস্কার বাস্তবায়িত করছে”
“নতুন সরবরাহ-শৃঙ্খল ব্যবস্থা গড়ে তোলার প্রশ্নে উত্তর প্রদেশ অগ্রণী হিসাবে আত্মপ্রকাশ করছে”
“ডবল ইঞ্জিন সরকারের সংকল্প ও উত্তর প্রদেশের সম্ভাবনা – এর চেয়ে ভালো অংশীদারিত্ব আর কিছু হতে পারে না”
অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট শিল্পপতি শ্রী কুমার মঙ্গলম বিড়লা বলেন, আজ ভারত উল্লেখযোগ্য শিল্পোদ্যোগ ও উদ্ভাবনের জায়গা হয়ে উঠেছে

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ লক্ষ্ণৌ্য়ে উত্তর প্রদেশ আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারী শীর্ষ সম্মেলন ২০২৩ – এর উদ্বোধন করেছেন। তিনি আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীরও উদ্বোধন করেন এবং ইনভেস্ট ইউপি ২.০-র সূচনা করেছেন। উত্তর প্রদেশ সরকারের বিনিয়োগ সংক্রান্ত ফ্ল্যাগশিপ কর্মসূচির এই সম্মেলনে আন্তর্জাতিক স্তরের নীতি প্রণয়নকারী, শিল্পপতি, শিক্ষা জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা একযোগে ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্ভাবনাগুলি নিয়ে আলোচনা করবেন এবং বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে অংশীদারিত্ব গড়ে তুলবেন। প্রধানমন্ত্রী প্রদর্শনীটি ঘুরে দেখেন। 

অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট শিল্পপতি শ্রী কুমার মঙ্গলম বিড়লা বলেন, আজ ভারত উল্লেখযোগ্য শিল্পোদ্যোগ ও উদ্ভাবনের জায়গা হয়ে উঠেছে। প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগের কারণেই দেশের অর্থনীতিতে নতুন শক্তির সঞ্চার হয়েছে। শ্রী মুকেশ আম্বানী বলেছেন, উন্নত রাষ্ট্র হিসাবে ভারতের আত্মপ্রকাশ করার ভিত রচিত হয়েছে এবারের বাজেটে। মূলধনী ব্যয় বৃদ্ধি পাওয়ায় অর্থনৈতিক বিকাশ ও সমাজ কল্যাণমূলক কাজের অগ্রগতি আরও বেশি হবে। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার পরিলক্ষিত হচ্ছে। তাঁর দূরদর্শিতা এবং বিভিন্ন পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ভারত আরও শক্তিশালী হয়ে উঠছে। টাটা সন্সের চেয়ারম্যান শ্রী নটরাজন চন্দ্রশেখরণ বলেন, ভারত আজ দ্রুত বিকাশশীল অর্থনীতিতে পরিণত হয়েছে, এর মূল কারণ দূরদর্শী এক প্রধানমন্ত্রী যথাযথ একটি পরিবেশ গড়ে তুলেছেন। “শুধুমাত্র আর্থিক বিকাশই নয়, প্রধানমন্ত্রী সর্বস্তরে বিকাশ নিশ্চিত করেছেন”। তিনি বলেন, এবারের বাজেটে পরিকাঠামো ক্ষেত্রের বিকাশের জন্য আর্থিক বরাদ্দ বৃদ্ধি করা হয়েছে। এর ফলে, গ্রামাঞ্চলের উন্নয়ন নিশ্চিত হবে। জুরিক এয়ারপোর্ট এশিয়ার মুখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিক ড্যানিয়াল বারশার বলেছেন, ভারতের মতোই জুরিক বিমানবন্দরও তার ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করছে। দু’দশক আগে বেঙ্গালুরু বিমানবন্দরের উন্নয়নে জুরিক এয়ারপোর্ট সাহায্য করেছিল। বর্তমানে এই সংস্থা নয়ডা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর গড়ে তুলছে। শ্রী বারশার বলেন, ভারতের সঙ্গে তাদের দীর্ঘমেয়াদী অংশীদারিত্ব রয়েছে। তিনি বলেন, নয়ডা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সঙ্গে যমুনা এক্সপ্রেসওয়ের সরাসরি যোগাযোগ গড়ে উঠেছে। ডিকসন টেকনোলজির চেয়ারম্যান শ্রী সুনীল বাচানি জানান, ভারতে যত মোবাইল ফোন বিক্রি হয়, তার ৬৫ শতাংশই উত্তর প্রদেশে তৈরি হয়। এই রাজ্যের যথাযথ নীতি গ্রহণের ফলেই আজ উত্তর প্রদেশ ম্যানুফ্যাকচারিং হাব হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেছে। বর্তমানে ডিকসন টেকনোলজি প্রায় ১০ হাজার কোটি ডলার মূল্যের মোবাইল ফোন রপ্তানীর সুযোগ পেয়েছে। শিল্পপতিরা উত্তর প্রদেশের সম্ভাবনার শরিক হতে আগ্রহী।

শ্রী মোদী তাঁর ভাষণে শিল্পপতি, বিনিয়োগকারী এবং নীতি প্রণেতাদের প্রধানমন্ত্রী এবং রাজ্যের একজন সাংসদ হিসাবে স্বাগত জানান।

তিনি বলেন, এই রাজ্য সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য, গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস এবং সমৃদ্ধশালী ঐতিহ্যের জন্য পরিচিত। এক সময় উত্তর প্রদেশকে অনুন্নত ‘বিমারু’ হিসাবে চিহ্নিত করা হ’ত। অতীতে রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলার পরিস্থিতি ভালো ছিল না। প্রতিনিয়ত হাজার হাজার কোটি টাকার কেলেঙ্কারির খবর পাওয়া যেত। কিন্তু, আজ উত্তর প্রদেশ এক নতুন পরিচিতি পেয়েছে। এখন এই রাজ্যে সুপ্রশাসন, আইন-শৃঙ্খলার উন্নতি, শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত হয়েছে। “সম্পদ সৃষ্টিকারীদের জন্য নতুন নতুন সুযোগ এখানে তৈরি হয়েছে”। রাজ্যে উন্নত পরিকাঠামো গড়ে তোলার যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল, তার সুফল এখন পাওয়া যাচ্ছে। এই রাজ্যে ৫টি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর গড়ে উঠছে, দেশের মধ্যে অন্য কোনও রাজ্যে এত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নেই। মহারাষ্ট্রের সমুদ্র সৈকতের সঙ্গে আগামী দিনে ফ্রেট করিডরের মাধ্যমে সরাসরি যোগাযোগ গড়ে উঠবে। সরকারের ইতিবাচক চিন্তাভাবনার ফলে এখানে সহজে ব্যবসা করা নিশ্চিত হয়েছে। “আজ উত্তর প্রদেশ আশা ও উচ্চাকাঙ্খার উৎস হয়ে উঠেছে”। এই রাজ্য শুধু দেশের নিরিখেই নয়, আন্তর্জাতিক স্তরেও উজ্জ্বল এক স্থান হয়ে উঠেছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতীয় অর্থনীতির প্রতি সারা বিশ্ব আজ আশাবাদী। অতিমারী এবং যুদ্ধের মধ্যেও এই অর্থনীতির গতিশীলতা নজরে এসেছে। এছাড়াও, ভারতীয় অর্থনীতির দ্রুত পুনরুদ্ধার হচ্ছে। আজ যুবসম্প্রদায় সহ দেশের মানুষের আশা-আকাঙ্খায় যথেষ্ট পরিবর্তন এসেছে। দেশের প্রতিটি নাগরিক উন্নয়নের পথে শরিক হতে চান এবং ‘বিকাশিত ভারত’ প্রত্যক্ষ করতে উৎসাহী। তিনি বলেন, ভারতীয় সমাজের উচ্চাকাঙ্খাই সরকারের চালিকাশক্তি। দেশের উন্নয়নমূলক কাজে যা গতি সঞ্চার করে। উত্তর প্রদেশের আয়তন ও জনসংখ্যার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বিনিয়োগকারীদের বলেন, দেশের মতো উত্তর প্রদেশও আপনাদের জন্য অপেক্ষা করে রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ডিজিটাল বিপ্লবের কারণে উত্তর প্রদেশে অন্তর্ভুক্তিমূলক বিকাশ নিশ্চিত হয়েছে। “বাজার হিসাবে ভারতের চাহিদা সীমাহীন। এদেশের বিভিন্ন পন্থা-পদ্ধতির সরলীকরণ করা হচ্ছে। আজ ভারত বাধ্যবাধকতার জন্য নয়, স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে সংস্কার বাস্তবায়িত করছে”।

প্রধানমন্ত্রী জোর দিয়ে বলেন, ভারত আজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে। এদেশের মূল চাহিদাগুলি প্রচুর। তাই, সেই চাহিদা পূরণে আমরা এগিয়ে চলেছি। ভারতের প্রতি আন্তর্জাতিক স্তরে আস্থার মূল কারণ এটিই।

বাজেটের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পরিকাঠামো ক্ষেত্রে বরাদ্দ ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে। স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও সামাজিক পরিকাঠামোর মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রে সুযোগ তৈরি হয়েছে। তিনি বিনিয়োগকারীদের এই সুযোগকে কাজে লাগাতে বলেন। দেশের পরিবেশ-বান্ধব উদ্যোগের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, এ বছরের বাজেটে জ্বালানী ক্ষেত্রের সংস্কারের জন্য ৩৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।

নতুন সরবরাহ-শৃঙ্খল ব্যবস্থা গড়ে তোলার প্রশ্নে উত্তর প্রদেশ অগ্রণী হিসাবে আত্মপ্রকাশ করছে বলে প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, চিরায়ত এবং আধুনিক অণু, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ সংস্থাগুলি এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। ভাদোহি এবং বারাণসীর রেশম উত্তর প্রদেশকে বস্ত্র শিল্পের হাব হিসাবে গড়ে তুলেছে। দেশে উৎপাদিত মোবাইলের ৬০ শতাংশই উত্তর প্রদেশে তৈরি হয়। দেশের দুটি প্রতিরক্ষা করিডরের মধ্যে একটি উত্তর প্রদেশে তৈরি হচ্ছে। ভারতীয় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাপনায় এবং সেনাবাহিনীর জন্য দেশে তৈরি সরঞ্জাম সরবরাহ করতে কেন্দ্রীয় সরকার দায়বদ্ধ। শ্রী মোদী দুগ্ধ শিল্প, কৃষি, মৎস্যপালন এবং খাদ্য প্রক্রিয়াকরণে উত্তর প্রদেশের সম্ভাবনার কথা উল্লেখ করেন। তিনি বিনিয়োগকারীদের খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পে উৎপাদন-ভিত্তিক উৎসাহ প্রকল্পের কথা জানান। আজ কৃষিকাজ পরবর্তী ব্যবস্থাপনায় কৃষকদের অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা প্রদানে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তিনি ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের রাজ্যের কৃষি-ভিত্তিক পরিকাঠামো সংক্রান্ত তহবিলের সাহায্য নিতে পরামর্শ দেন। 

ফসলের বৈচিত্র্যের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে কৃষি কাজের গুরুত্বের কথা উল্লেখ করেন। এর ফলে, কৃষকের সম্পদ বাড়বে এবং কৃষি কাজে ব্যয় করবে। উত্তর প্রদেশে গঙ্গা তীর থেকে ৫ কিলোমিটার পর্যন্ত অঞ্চলে প্রাকৃতিক কৃষি কাজ শুরু হয়েছে। এবারের বাজেটে ১০ হাজার বায়ো ইনপুট সম্পদ কেন্দ্র গড়ে তোলার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। মোটাদানার শস্য অর্থাৎ জোয়ার, বাজরা এবং রাগি – যা ভারতে শ্রী অন্ন হিসাবে পরিচিত, এর পুষ্টিকর দিকটি উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, শ্রী অন্ন আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে পুষ্টি সংক্রান্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। শ্রী অন্ন থেকে তৈরি করা খাবারের সম্ভাবনার দিকগুলি বিনিয়োগকারীদের বিবেচনা করার পরামর্শও দেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী রাজ্যে শিক্ষা ও দক্ষতা বিকাশের উন্নয়নের দিকটি উল্লেখ করেন। মহাযোগী গুরু গোরক্ষনাথ আয়ুষ বিশ্ববিদ্যালয়, অটল বিহারী বাজপেয়ী স্বাস্থ্য বিশ্ববিদ্যালয়, রাজা মহেন্দ্র প্রতাপ সিং বিশ্ববিদ্যালয় এবং মেজর ধ্যানচাঁদ ক্রীড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে তিনি বলেন, সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলি ভিন্ন ধরনের দক্ষতার বিকাশ ঘটাবে। দক্ষতা বিকাশ মিশনের আওতায় ১৬ লক্ষেরও বেশি যুবক-যুবতী ইতোমধ্যেই প্রশিক্ষণ পেয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, পিজিআই লক্ষ্ণৌ এবং আইআইটি কানপুরে উত্তর প্রদেশ সরকার কৃত্রিম মেধা সংক্রান্ত পাঠক্রম সূচনা করেছে। স্টার্টআপ উদ্যোগে রাজ্য আরও সক্রিয় হয়ে উঠছে। আগামী দিনগুলিতে উত্তর প্রদেশ সরকার ১০০টি ইনকিউবেটর এবং ৩টি অত্যাধুনিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলবে, যেখান থেকে প্রতিভাবান দক্ষ যুবক-যুবতীরা প্রশিক্ষণ পাবেন।

পরিশেষে, প্রধানমন্ত্রী কেন্দ্র ও উত্তর প্রদেশ সরকারের অংশীদারিত্বের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে বলেন, ডবল ইঞ্জিন সরকারের সংকল্প ও উত্তর প্রদেশের সম্ভাবনা – এর চেয়ে ভালো আর কিছু হতে পারে না। তিনি বিনিয়োগকারী ও শিল্পপতিদের আর সময় নষ্ট না করে সমৃদ্ধ যাত্রার শরিক হওয়ার আহ্বান জানান। “বিশ্বের সমৃদ্ধি ভারতের সমৃদ্ধির মধ্যে নিহিত রয়েছে। সমৃদ্ধির এই যাত্রায় আপনাদের অংশগ্রহণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ”।

অনুষ্ঠানে উত্তর প্রদেশের রাজ্যপাল শ্রীমতী আনন্দীবেন প্যাটেল, মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী শ্রী রাজনাথ সিং, উত্তর প্রদেশ সরকারের মন্ত্রীরা, বিদেশ থেকে আসা প্রতিনিধিরা এবং শিল্পপতিরা উপস্থিত ছিলেন।

প্রেক্ষাপট: ফেব্রুয়ারির ১০-১৩ তারিখ উত্তর প্রদেশ সরকারের বিনিয়োগ সংক্রান্ত ফ্ল্যাগশিপ কর্মসূচির এই সম্মেলনে আন্তর্জাতিক স্তরের নীতি প্রণয়নকারী, শিল্পপতি, শিক্ষা জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা একযোগে ব্যবসা-বাণিজ্যের সম্ভাবনাগুলি নিয়ে আলোচনা করবেন এবং বিভিন্ন সংস্থার মধ্যে অংশীদারিত্ব গড়ে তুলবেন।

ইনভেস্টর ইউপি ২.০ একটি সুসমন্বিত বিনিয়োগ-কেন্দ্রিক পরিষেবা প্রদানকারী বিনিয়োগ ব্যবস্থা যেখানে উত্তর প্রদেশে বিনিয়োগের জন্য প্রাসঙ্গিক ও প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করা হয়।

 

 

 

 

 

সম্পূর্ণ ভাষণ পড়তে এখানে ক্লিক করুন

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
India’s organic food products export reaches $448 Mn, set to surpass last year’s figures

Media Coverage

India’s organic food products export reaches $448 Mn, set to surpass last year’s figures
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Prime Minister lauds the passing of amendments proposed to Oilfields (Regulation and Development) Act 1948
December 03, 2024

The Prime Minister Shri Narendra Modi lauded the passing of amendments proposed to Oilfields (Regulation and Development) Act 1948 in Rajya Sabha today. He remarked that it was an important legislation which will boost energy security and also contribute to a prosperous India.

Responding to a post on X by Union Minister Shri Hardeep Singh Puri, Shri Modi wrote:

“This is an important legislation which will boost energy security and also contribute to a prosperous India.”