প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ মহারাষ্ট্রের মুম্বাইয়ে জিও ওয়ার্ল্ড সামিট সেন্টারে গ্লোবাল ফিনটেক ফেস্ট (জি এফ এফ) ২০২৪-এ ভাষণ দেন। প্রধানমন্ত্রী এই অনুষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত প্রদর্শনীটিও পরিদর্শন করেন। ‘পেমেন্ট কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়া’, ‘ন্যাশনাল পেমেন্টস কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া’ এবং ‘ফিনটেক কনভারজেন্স কাউন্সিল’ যৌথভাবে ‘জিএফএফ’ আয়োজন করে এবং এর লক্ষ্য হল ‘ফিনটেক বিশ্বে’ ভারতের উদ্যোগগুলিকে উপস্থাপন করা এবং এই ক্ষেত্রের মূল অংশীদারদের এক মঞ্চে এনে একত্রিত করা।
সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এমন এক সময়ে যখন দেশে উৎসবের মরশুম শুরু হয়েছে এবং স্বপ্নের শহর মুম্বাইয়ে গ্লোবাল ফিনটেক ফেস্ট অনুষ্ঠিত হচ্ছে, তখন দেশের অর্থনীতি ও বাজারগুলি উদযাপনের উচ্ছাসে গুঞ্জরিত হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী সকল বিশিষ্ট ব্যক্তি ও অতিথিদের উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান। অনুষ্ঠানের প্রাক্কালে তিনি যে প্রদর্শনীটি পরিদর্শন করেন সেখানে তাঁর অভিজ্ঞতা এবং মতবিনিময়ের কথা উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, তিনি উদ্ভাবন এবং যুবসমাজের ভবিষ্যতের সম্ভাবনার একটি সম্পূর্ণ নতুন বিশ্বের সাক্ষী হতে পেরেছেন। বিশ্ব ফিনটেক উৎসব ২০২৪-এর সাফল্যে যাঁরা অবদান রেখেছেন, তাঁদের সকলকে তিনি অভিনন্দন জানান।
ভারতের ‘ফিনটেক’ উদ্ভাবনের প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আগে যে বিদেশী অতিথিরা ভারতে আসতেন, তাঁরা এখানকার সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য দেখে বিস্মিত হতেন, এখন তাঁরাও ফিনটেক বৈচিত্র্য দেখে বিস্মিত হচ্ছেন”। শ্রী মোদী বলেন, বিমানবন্দরে পৌঁছনোর মুহূর্ত থেকে শুরু করে ‘স্ট্রিট ফুড’ এবং কেনাকাটার অভিজ্ঞতার পরব পর্যন্ত ভারতের ‘ফিনটেক বিপ্লব’ এর ক্ষেত্র ব্যাপক। “গত ১০ বছরে, এই শিল্প স্টার্টআপের সংখ্যায় ৫০০% বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ৩১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি রেকর্ড বিনিয়োগ পেয়েছে|” তিনি সাশ্রয়ী মূল্যের মোবাইল ফোন, সস্তা ডেটা এবং শূন্য ব্যালেন্স সহ ‘জন ধন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট’-এর মাধ্যমে আসা বিপ্লবের কথা তুলে ধরেন। শ্রী মোদী বলেন, “আজ দেশে ব্রডব্যান্ড ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৬ কোটি থেকে বেড়ে ৯৪ কোটি হয়েছে”। “আজ দেশের ৫৩ কোটিরও বেশি মানুষের জন ধন অ্যাকাউন্ট রয়েছে। একভাবে দেখলে, আমরা সমগ্র ইউরোপীয় ইউনিয়ন-এর মোট জনগোষ্ঠীর সমতুল সংখ্যক মানুষকে মাত্র ১০ বছরে ব্যাঙ্কের সঙ্গে যুক্ত করেছি।“
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জনধন, আধার এবং মোবাইল’ এই ত্রয়ী “ক্যাশ ইজ কিং”-এর মানসিকতাকে ভেঙে দিয়েছে এবং বিশ্বের মোট ডিজিটাল লেনদেনের অর্ধেক ডিজিটাল লেনদেন হয় ভারতে, সেই কৃতিত্বের পথ প্রশস্ত করেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “ভারতের ‘ইউপিআই’ ‘ফিনটেক বিশ্বে’ একটি অগ্রণী উদাহরণ হয়ে উঠেছে। কোভিড মহামারীর কথা স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের যে কয়েকটি দেশে ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থা নিরবচ্ছিন্নভাবে অব্যাহত রয়েছে, তার মধ্যে ভারত অন্যতম।
এর আগে জন ধন যোজনা-র দশম বার্ষিকী উদযাপনের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটি নারী ক্ষমতায়নের একটি বড় মাধ্যম হয়ে উঠেছে। এখনও পর্যন্ত মহিলাদের জন্য ২৯ কোটিরও বেশি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে, যা সঞ্চয় ও বিনিয়োগের নতুন সুযোগ খুলে দিয়েছে। তিনি আরও বলেন, জন ধন অ্যাকাউন্ট -এর দর্শনের ওপর ভিত্তি করে মুদ্রা যোজনা নামে বৃহত্তম ক্ষুদ্রঋণ প্রকল্প চালু করা হয়েছে এবং এ পর্যন্ত ২৭ লক্ষ কোটি টাকার ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। শ্রী মোদী জানান, এই প্রকল্পের সুবিধাভোগীদের মধ্যে ৭০ শতাংশই মহিলা। তিনি আরও ব্যাখ্যা করেন যে, ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থার সঙ্গে স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিকে যুক্ত করতে জন ধন অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করা হয় এবং এর ফলে ১০ কোটি গ্রামীণ মহিলা উপকৃত হয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, “জন ধন কর্মসূচি মহিলাদের আর্থিক ক্ষমতায়নের জন্য একটি শক্তিশালী ভিত্তি স্থাপন করেছে”|
বিশ্বের জন্য সমান্তরাল অর্থনীতির বিপদ সম্পর্কে সতর্ক করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই ধরনের ব্যবস্থাকে ক্ষতিগ্রস্ত করার পাশাপাশি স্বচ্ছতার উত্থানের কৃতিত্ব দেওয়ার ক্ষেত্রে ‘ফিনটেক’ একটি প্রভাবশালী ভূমিকা পালন করেছে। তিনি বলেন, ‘ডিজিটাল প্রযুক্তি’ ভারতে স্বচ্ছতার প্রবর্তন করেছে এবং শত শত সরকারি প্রকল্পে ব্যবহৃত প্রত্যক্ষ সুবিধা হস্তান্তর ব্যবস্থার উদাহরণ তুলে ধরেছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ মানুষ ‘আনুষ্ঠানিক ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থার’ সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে লাভের মুখ দেখতে পাচ্ছেন।
দেশে ‘ফিনটেক ইন্ডাস্ট্রি’-র পরিবর্তনের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটি কেবল ভারতের প্রযুক্তিগত দিকেরই পরিবর্তন করেনি, বরং শহরাঞ্চল ও গ্রামীণ ভারতের মধ্যে ব্যবধান কমিয়ে সামাজিক ক্ষেত্রেও ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। শ্রীমোদী আরও উল্লেখ করেন যে, আগে যে ব্যাঙ্কিং পরিষেবাগুলিতে সারা দিন লেগে যেত, যা কৃষক ও মধ্যবিত্ত পরিবারের জন্য বাধা হয়ে দাঁড়াত, সেগুলি এখন ‘ফিনটেক’-এর সাহায্যে মোবাইল ফোনে সহজেই পাওয়া যাচ্ছে।
আর্থিক পরিষেবাগুলিকে গণতান্ত্রিক করার ক্ষেত্রে ‘ফিনটেক’-এর ভূমিকার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী সহজে উপলব্ধ ক্রেডিট, ক্রেডিট কার্ড, বিনিয়োগ এবং বীমার উদাহরণ দেন। তিনি বলেন, ‘ফিনটেক’ “ক্রেডিট অ্যাক্সেসকে সহজ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক করেছে এবং ‘প্রধানমন্ত্রী স্বনিধি যোজনা’ র উদাহরণ দিয়ে বলেন, এই রাস্তায় বসে পণ্য বিক্রি করেন যারা সেই বিক্রেতাদের সহজ ঋণ পেতে এবং ‘ডিজিটাল লেনদেনের’ সাহায্যে তাদের ব্যবসা আরও প্রসারিত করতে সক্ষম করেছে। তিনি শেয়ার বাজার এবং মিউচুয়াল ফান্ড, বিনিয়োগ প্রতিবেদন এবং ‘ডিম্যাট অ্যাকাউন্ট’ খোলার সহজ প্রবেশাধিকারের কথাও উল্লেখ করেন। ‘ডিজিটাল ইন্ডিয়া’-র উত্থানের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ফিনটেক’ ছাড়া দূরবর্তী স্বাস্থ্য পরিষেবা, 'ডিজিটাল শিক্ষা ও দক্ষতা শিক্ষার "মতো পরিষেবাগুলি সম্ভব হত না। শ্রী মোদী আরও বলেন, ভারতের ‘ফিনটেক বিপ্লব’ “মর্যাদা ও জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধিতে বড় ভূমিকা পালন করছে”।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতের ‘ফিনটেক বিপ্লব’- এর সাফল্য কেবল উদ্ভাবনের ক্ষেত্রেই নয়, গ্রহণযোগ্যতার ক্ষেত্রেও রয়েছে। এই বিপ্লবকে দ্রুততার সঙ্গে গ্রহণ করার জন্য ভারতের জনগণের প্রশংসা করে শ্রী মোদী এই পরিবর্তন আনতে ‘ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাস্ট্রাকচার’ (ডিপিআই)-এর ভূমিকার প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, এই প্রযুক্তির প্রতি আস্থা গড়ে তুলতে দেশে বিস্ময়কর উদ্ভাবনি কাজ হচ্ছে।
‘অনলি ডিজিটাল ব্যাঙ্ক’ এবং ‘নিও-ব্যাঙ্কিং’-এর আধুনিক ধারণার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “একবিংশ শতাব্দীর বিশ্ব দ্রুত গতিতে পরিবর্তিত হচ্ছে এবং ‘মুদ্রা’ থেকে ‘কিউআর’ (কুইক রেসপন্স) কোড পর্যন্ত আমাদের যাত্রায় কিছুটা সময় লেগেছে, কিন্তু আমরা প্রতিদিন নতুনত্ব প্রত্যক্ষ করছি। ‘ডিজিটাল টুইন টেকনোলজি’-র প্রশংসা করে শ্রী মোদী বলেন, এটি বিশ্বের ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার মূল্যায়ন, জালিয়াতি সনাক্তকরণের মূল্যায়ন এবং গ্রাহকের অভিজ্ঞতা সম্পর্কিত তথ্য সরবরাহের পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনবে । ‘ডিজিটাল কমার্স’-এর জন্য ‘ওপেন নেটওয়ার্ক’-এর সুবিধার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটি ‘অনলাইন শপিং’-কে অন্তর্ভুক্ত করে ক্ষুদ্র ব্যবসা ও উদ্যোগকে বিশাল সুযোগের সঙ্গে যুক্ত করেছে। শ্রী মোদী বলেন, আজ ‘অ্যাকাউন্ট এগ্রিগেটর’ সংস্থাগুলির মসৃণ কাজকর্মের জন্য ডেটা ব্যবহার করছে, ট্রেডিং প্ল্যাটফর্মের কারণে ক্ষুদ্র সংস্থাগুলির নগদ প্রবাহ ও লিকুইড বা সহজ নগদ অর্থ রাশির বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং ‘ই-রুপি’-র মতো ‘ডিজিটাল ভাউচার’ বিভিন্ন রূপে ব্যবহার করা হচ্ছে।
“ভারত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার জন্য এক বিশ্ব ব্যাপী কাঠামোর আহ্বান জানাচ্ছে”, বলে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘কিউআর কোড’-এর সঙ্গে ‘সাউন্ড বক্স’-এর ব্যবহার এমনই একটি উদ্ভাবন। তিনি ভারতের ‘ফিনটেক’ ক্ষেত্রকে সরকারের ‘ব্যাঙ্ক সখী’ কর্মসূচি অধ্যয়নের আহ্বান জানান এবং প্রতিটি গ্রামে ‘ব্যাঙ্কিং ও ডিজিটাল’ সচেতনতা ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য কন্যাদের প্রচেষ্টার কথা তুলে ধরেন যাতে ‘ফিনটেক’-কে একটি নতুন বাজার দেওয়া যায়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার ‘ফিনটেক সেক্টর’ কে সহায়তা করার জন্য নীতি পর্যায়ে প্রয়োজনীয় সমস্ত পরিবর্তন করছে এবং ‘অ্যাঞ্জেল ট্যাক্স’ অপসারণ, দেশে গবেষণা ও উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করতে ১ লক্ষ কোটি টাকার তহবিল বরাদ্দ এবং ‘ডিজিটাল ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা আইন’ বাস্তবায়নের উদাহরণ দেন। তিনি বলেন, দেশে ‘ফিনটেক’ এবং ‘স্টার্টআপ’-এর উন্নয়নের পথে ‘সাইবার জালিয়াতি’ যাতে বাধা হয়ে না দাঁড়ায়, তা নিশ্চিত করাও সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, “সুস্থায়ী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি আজ ভারতের অগ্রাধিকার”। তিনি বলেন, সরকার উন্নত প্রযুক্তি ও নিয়ন্ত্রণমূলক কাঠামোর মাধ্যমে আর্থিক বাজারকে শক্তিশালী করতে শক্তিশালী, স্বচ্ছ ও দক্ষ ব্যবস্থা গড়ে তুলছে। তিনি সবুজ অর্থ ও আর্থিক অন্তর্ভুক্তির ভারসাম্য বজায় রেখে দীর্ঘস্থায়ী উন্নয়নকে সমর্থন করার কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণের উপসংহারে এই আস্থা প্রকাশ করেন যে, ভারতের ‘ফিনটেক বাস্তুতন্ত্র’ ভারতের জনগণকে মানসম্মত জীবনপ্রণালী প্রদানের ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা নেবে । প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি নিশ্চিত যে ভারতের ‘ফিনটেক ইকোসিস্টেম’ সমগ্র বিশ্বের জীবনযাত্রার স্বাচ্ছন্দ্য বাড়িয়ে তুলবে। আমাদের সেরাটা এখনও আসেনি”। প্রধানমন্ত্রী আস্থা ব্যক্ত করে বলেন, তিনি পাঁচ বছর পর জিএফএফ-এর দশম সংস্করণে উপস্থিত থাকবেন। অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার আগে প্রধানমন্ত্রী সমারোহে উপস্থিত বিবিধের সঙ্গে সেলফি তোলেন এবং বলেন এআই ব্যবহারে যে কেউ এই ফটোতে নিজেকে খুঁজে পেলে নমো অ্যাপের ফটো বিভাগে গিয়ে তাদের সেলফি আপলোড করতে পারেন।
ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শ্রী শক্তিকান্ত দাস এবং জি. এফ. এফ-এর চেয়ারম্যান শ্রী ক্রিস গোপালকৃষ্ণন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
পটভূমি
পেমেন্ট কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়া, ন্যাশনাল পেমেন্টস কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া এবং ফিনটেক কনভারজেন্স কাউন্সিল যৌথভাবে এই গ্লোবাল ফিনটেক ফেস্টের আয়োজন করে। ভারত ও অন্যান্য দেশের নীতিনির্ধারক, নিয়ন্ত্রক সংস্থা, প্রবীণ ব্যাংকার, শিল্পপতি এবং শিক্ষাবিদ সহ প্রায় ৮০০ জন বক্তা শীর্ষ সম্মেলনে ৩৫০ টিরও বেশি অধিবেশনে বক্তব্য রাখবেন। এটি ‘ফিনটেক দুনিয়ায়’ -এর সর্বশেষ উদ্ভাবনগুলিও প্রদর্শন করবে। ‘জিএফএফ ২০২৪’-এ ২০-টিরও বেশি ‘বিশেষজ্ঞ প্রতিবেদন’ এবং শ্বেতপত্র উন্মোচন করা হবে, যা এই শিল্প সম্পর্কে অন্তর্দৃষ্টি এবং বিশ্লেষণমূলক তথ্য প্রকাশ করবে।
Click here to read full text speech
India's FinTech diversity amazes everyone. pic.twitter.com/uVgdHym2fB
— PMO India (@PMOIndia) August 30, 2024
Jan Dhan Yojana has been pivotal in boosting financial inclusion. pic.twitter.com/RWRr6BXQTa
— PMO India (@PMOIndia) August 30, 2024
UPI is a great example of India's FinTech success. pic.twitter.com/dlo1OzMVaL
— PMO India (@PMOIndia) August 30, 2024
Jan Dhan Yojana has empowered women. pic.twitter.com/csr1Zawu9k
— PMO India (@PMOIndia) August 30, 2024
The transformation brought about by FinTech in India is not limited to just technology. Its social impact is far-reaching. pic.twitter.com/uxQfFiEYOs
— PMO India (@PMOIndia) August 30, 2024
FinTech has played a significant role in democratising financial services. pic.twitter.com/MBQhPLAL2A
— PMO India (@PMOIndia) August 30, 2024
India's FinTech adoption is unmatched in speed and scale. pic.twitter.com/Nnf5sQH5JW
— PMO India (@PMOIndia) August 30, 2024
FinTech for Ease of Living. pic.twitter.com/Wt83ZFUVdk
— PMO India (@PMOIndia) August 30, 2024