Published By : Admin | January 28, 2023 | 11:30 IST
Share
Performs mandir darshan, parikrama and Purnahuti in the Vishnu Mahayagya
Seeks blessings from Bhagwan Shri Devnarayan Ji for the constant development of the nation and welfare of the poor
“Despite many attempts to break India geographically, culturally, socially and ideologically, no power could finish India”
“It is strength and inspiration of the Indian society that preserves the immortality of the nation”
“Path shown by Bhagwan Devnarayan is of ‘Sabka Vikas’ through ‘Sabka Saath’ and the country, today, is following the same path”
“Country is trying to empower every section that has remained deprived and neglected”
“Be it national defence or preservation of culture, the Gurjar community has played the role of protector in every period”
“New India is rectifying the mistakes of the past decades and honouring its unsung heroes”
ভৌগোলিক, সাংস্কৃতিক, সামাজিক এবং আদর্শবাদের দিক থেকে ভারত বিভাজনের চেষ্টা করা হলেও কোনও শক্তিই ভারতকে পর্যুদস্তু করতে পারেনি। ভারতীয় সমাজের শক্তি ও প্রেরণাই জাতিকে অমরত্ব দান করেছে। দেশের অস্তিত্ব অক্ষুণ্ন থেকেছে এই বলেই বলীয়ান হয়ে।
রাজস্থানের ভিলওয়াড়ায় ভগবান শ্রী দেবনারায়ণজির ১১১১তম ‘অবতরণ মহোৎসব’-এ ভাষণদানকালে এই মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি বলেন, ভগবান দেবনারায়ণজি যে পথের সন্ধান দিয়ে গেছেন তা হল, সকলকে সঙ্গে নিয়ে সকলের উন্নতির জন্য চেষ্টা করে যাওয়া। তাঁর এই পথই আজ অনুসরণ করে চলেছে আমাদের দেশ।
শ্রী মোদী বলেন, দেশের যে সমস্ত স্তরের মানুষ দীর্ঘকাল ধরে বঞ্চিত ও অবহেলিত থেকে গেছেন তাঁদের ক্ষমতায়নের লক্ষ্যেই ভারত বর্তমানে চেষ্টা করে চলেছে। অন্যদিকে, জাতীয় প্রতিরক্ষা কিংবা সাংস্কৃতিক সংরক্ষণ – যাই হোক না কেন, গুর্জর সম্প্রদায় প্রতিটি যুগেই রক্ষাকর্তার ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই মহোৎসবে তিনি যোগ দিয়েছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নয়, বরং একজন পূণ্যার্থী হিসেবে। কারণ তাঁর আন্তরিক বাসনাই হল ভগবান শ্রী দেবনারায়ণজির আশীর্বাদ কামনা করা।
যজ্ঞশালায় বিষ্ণু মহাযজ্ঞে পূর্ণাহুতি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে পেরে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘দেবনারায়ণ’জি এবং ‘জনতা জনার্দন’ – উভয়েরই দর্শন লাভ করে তিনি নিজেকে আজ আশীর্বাদধন্য বলে মনে করছেন।
শ্রী মোদী বলেন, অন্যান্য পূণ্যার্থীজনের মতোই তিনিও আজ এখানে উপস্থিত হয়েছেন ভগবান শ্রী দেবনারায়ণজির আশীর্বাদ লাভের প্রত্যাশায় যাতে জাতির নিরন্তর বিকাশ এবং দরিদ্র সাধারণের কল্যাণ প্রচেষ্টায় তিনি নিয়োজিত থাকতে পারেন।
ভগবান শ্রী দেবনারায়ণের ১১১১তম ‘অবতরণ মহোৎসব’-এর বর্ণনা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিগত এক সপ্তাহ ধরে এখানে নানা ধরনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজিত হচ্ছে। মহোৎসবের উদ্যোগ-আয়োজন ও অংশগ্রহণে গুর্জর সম্প্রদায়ের ভূমিকার সপ্রশংস উল্লেখও করেন তিনি।
সুপ্রাচীনকাল থেকেই ভারতের বিবেক ও চেতনার যে ভাবধারা আজও বহমান তার উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারত একটি ভূমিখণ্ড মাত্র নয়, বরং তা আমাদের সভ্যতা, সংস্কৃতি, সম্প্রীতি এবং অনন্ত সম্ভাবনারই এক বিশেষ দ্যোতক।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতীয় সভ্যতার সবদিক থেকেই এক বিশেষ পরিচিতি তথা স্বাতন্ত্র্য রয়েছে। অন্যান্য সভ্যতার মতো তা কখনই অনড় বা অনমনীয় থাকেনি বরং, পরিবর্তিত কাল ও পরিস্থিতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রক্ষা করে ভারতীয় সভ্যতার মূল প্রকৃতি হয়ে উঠেছে যথেষ্ট নমনীয় ও সহনশীল। ভৌগোলিক, সাংস্কৃতিক, সামাজিক তথা আদর্শগতভাবে ভারতকে শতভাগে বিভক্ত করার নানা প্রচেষ্টা সত্ত্বেও কোনও শক্তিই আজ পর্যন্ত ভারতকে পর্যুদস্তু করতে পারেনি।
শ্রী মোদী বলেন, এক উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার লক্ষ্যে বর্তমান সময়কালটিই হল ভারতের এক বিশেষ সূচনাকাল। এই প্রেরণার মূলে রয়েছে ভারতীয় সমাজের অবদান যা সমগ্র জাতিকে অমরত্ব দান করেছে। হাজার হাজার বছর ধরে ভারতের যাত্রাপথে শক্তি যুগিয়েছেন দেশের সমাজবদ্ধ মানুষ। প্রতিটি যুগে এবং প্রতিটি কালেই এই শক্তি পথ দেখিয়েছে ভারতকে।
ভগবান শ্রী দেবনারায়ণজির উদ্দেশে শ্রদ্ধা নিবেদন করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জনকল্যাণে দেবনারায়ণজি সেবার এক বিশেষ পরাকাষ্ঠা স্থাপন করে গেছেন। সাধারণ মানুষের কল্যাণ প্রচেষ্টায় তিনি ছিলেন একনিষ্ঠ সাধক। সকলকে সঙ্গে নিয়ে সকলের জন্য কল্যাণ ও উন্নতির পথ দেখিয়ে গেছেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত ৮-৯ বছর ধরে দেশের প্রতিটি স্তরের মানুষের ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে সরকার নানাভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। বঞ্চিতদের কল্যাণে দৃষ্টান্ত স্থাপনই আমাদের উদ্দেশ্য।
প্রধানমন্ত্রী অতীতের স্মৃতিচারণ করে বলেন যে দেশের দরিদ্র মানুষকে এক সময় রেশনের পরিমাণ ও গুণমান সম্পর্কে অনিশ্চয়তার মধ্যে থাকতে হত। কিন্তু বর্তমানে প্রতিটি সুফলভোগীই বিনামূল্যে পূর্ণ রেশনের সুযোগ লাভ করেছেন। রোগ ও অসুখ-বিসুখের চিকিৎসার ক্ষেত্রে তাঁরা সুযোগ গ্রহণ করছেন ‘আয়ুষ্মান ভারত’ কর্মসূচির। শুধু তাই নয়, বাসস্থান, শৌচাগার, বিদ্যুৎ ও রান্নার গ্যাসের সংযোগের ক্ষেত্রে দরিদ্র সাধারণ মানুষ দীর্ঘকাল বঞ্চিত থেকে গেছেন। কিন্তু আমরা এখন ঐ সমস্যাগুলির নিরসনে যথেষ্ট তৎপরতা দেখিয়েছি। সর্বসাধারণের আর্থিক অন্তর্ভুক্তির প্রসঙ্গটিও উঠে আসে প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে। তিনি বলেন, ব্যাঙ্কের দ্বার এখন সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত।
জলের প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন যে স্বাধীনতার পর বহু দশক অতিক্রান্ত হলেও নিয়মিতভাবে জল সরবরাহের সুযোগ পেতেন দেশের মাত্র ৩ কোটি পরিবার। কিন্তু ১৬ কোটি পরিবারকে জলের জন্য হাহাকার করতে হত। তবে, গত সাড়ে তিন বছরে কেন্দ্রীয় সরকারের প্রচেষ্টায় ১১ কোটিরও বেশি পরিবারে পাইপলাইনের মাধ্যমে জলের যোগান পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়েছে। এমনকি, কৃষিক্ষেত্রেও জলের যোগানে যাতে কোনও অভাব না থাকে তা নিশ্চিত করতেও সার্বিকভাবে কাজ শুরু করা হয়েছে। চিরাচরিত পদ্ধতিতেই হোক বা নতুন প্রযুক্তির প্রয়োগেই হোক, জলসেচের ক্ষেত্রে কৃষকদের যাতে কোনভাবেই অসুবিধার সম্মুখীন হতে না হয় সেজন্য সর্বতোভাবে প্রচেষ্টা চালানো হয়েছে। ‘প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি’ কর্মসূচির আওতায় রাজস্থানের কৃষকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ১৫ হাজার কোটি টাকা সরাসরি সুফল হস্তান্তরের মাধ্যমে জমা করে দেওয়া হয়েছে বলে প্রসঙ্গত উল্লেখ করেন তিনি।
সমাজসেবা এবং সামাজিক ক্ষমতায়নের একটি মাধ্যম হিসেবে ভগবান শ্রী দেবনারায়ণজির ‘গো সেবা’ আদর্শের কথাটিও এদিন তাঁর বক্তব্যে তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, এই আদর্শকে অনুসরণ করে দেশে ‘রাষ্ট্রীয় কামধেনু আয়োগ’ এবং ‘রাষ্ট্রীয় গোকুল মিশন’ স্থাপন করা হয়েছে কারণ, গ্রামীণ অর্থনীতির মূল অঙ্গই হল ‘পশুধন’, অর্থাৎ গো-সম্পদ। শুধু তাই নয়, আমাদের ঐতিহ্য ও ধর্মীয় আদর্শ তথা ভাবাবেগের সঙ্গে গো-মাতা যুক্ত রয়েছে অঙ্গাঙ্গীভাবে। দেশে পশুপালনের সঙ্গে যুক্ত মানুষদের জন্যও কিষাণ ক্রেডিট কার্ডের সুযোগ-সুবিধা সম্প্রসারিত হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। অন্যদিকে, বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তরিত করতে রূপায়িত হচ্ছে ‘গোবর্ধন’ কর্মসূচিটি।
গত বছর স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে জাতির উদ্দেশে ভাষণদানকালে ‘পঞ্চপ্রাণ’-এর উল্লেখ করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেই প্রসঙ্গের অবতারণা করে আজ তিনি বলেন যে দেশবাসীর উচিৎ সমস্ত রকম দাসত্বের মানসিকতাকে পরিহার করে জাতি গঠনের কাজে মনেপ্রাণে নিয়োজিত হওয়া। তিনি বলেন যে রাজস্থান হল একটি ঐতিহ্যমণ্ডিত রাজ্য যেখানে সৃজনশীলতার পাশাপাশি উৎসব উদযাপনের মুহূর্তগুলিও স্মরণীয় হয়ে রয়েছে। এখানে শ্রম ও সাহসিকতার মাধ্যমে দুটি বিশেষ সেবার নিদর্শনকে আমরা চাক্ষুষ করতে পেরেছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সমগ্র বিশ্ব বর্তমানে এক বিরাট প্রত্যাশা নিয়ে তাকিয়ে রয়েছে ভারতের দিকে। বিশ্বমঞ্চের প্রতিটি ক্ষেত্রে ভারতের স্থির ও অবিচল আত্মবিশ্বাস বিশেষ পরিচিতি লাভ করেছে। ভারত বিশ্বমঞ্চে অন্যান্য দেশের উন্নয়নের প্রয়োজনীয়তার কথাও তুলে ধরে। তাই, সুনির্দিষ্ট সঙ্কল্প পূরণের মাধ্যমে বিশ্ববাসীর প্রত্যাশা পূরণের লক্ষ্যে আমাদের নিরন্তরভাবে কাজ করে যাওয়া উচিৎ বলে মন্তব্য করেন প্রধানমন্ত্রী।
পরিশেষে প্রধানমন্ত্রী বলেন যে ভগবান শ্রী দেবনারায়ণজি আবির্ভূত হয়েছিলেন একটি পদ্মাসনে। ভারতের জি-২০-র সভাপতিত্বকালে যে থিমটিকে বেছে নেওয়া হয়েছে তার মধ্যেও পদ্মকে পৃথিবীর ধারক হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
Text Of Prime Minister Narendra Modi addresses BJP Karyakartas at Party Headquarters
November 23, 2024
Share
Today, Maharashtra has witnessed the triumph of development, good governance, and genuine social justice: PM Modi to BJP Karyakartas
The people of Maharashtra have given the BJP many more seats than the Congress and its allies combined, says PM Modi at BJP HQ
Maharashtra has broken all records. It is the biggest win for any party or pre-poll alliance in the last 50 years, says PM Modi
‘Ek Hain Toh Safe Hain’ has become the 'maha-mantra' of the country, says PM Modi while addressing the BJP Karyakartas at party HQ
Maharashtra has become sixth state in the country that has given mandate to BJP for third consecutive time: PM Modi
जो लोग महाराष्ट्र से परिचित होंगे, उन्हें पता होगा, तो वहां पर जब जय भवानी कहते हैं तो जय शिवाजी का बुलंद नारा लगता है।
जय भवानी...जय भवानी...जय भवानी...जय भवानी...
आज हम यहां पर एक और ऐतिहासिक महाविजय का उत्सव मनाने के लिए इकट्ठा हुए हैं। आज महाराष्ट्र में विकासवाद की जीत हुई है। महाराष्ट्र में सुशासन की जीत हुई है। महाराष्ट्र में सच्चे सामाजिक न्याय की विजय हुई है। और साथियों, आज महाराष्ट्र में झूठ, छल, फरेब बुरी तरह हारा है, विभाजनकारी ताकतें हारी हैं। आज नेगेटिव पॉलिटिक्स की हार हुई है। आज परिवारवाद की हार हुई है। आज महाराष्ट्र ने विकसित भारत के संकल्प को और मज़बूत किया है। मैं देशभर के भाजपा के, NDA के सभी कार्यकर्ताओं को बहुत-बहुत बधाई देता हूं, उन सबका अभिनंदन करता हूं। मैं श्री एकनाथ शिंदे जी, मेरे परम मित्र देवेंद्र फडणवीस जी, भाई अजित पवार जी, उन सबकी की भी भूरि-भूरि प्रशंसा करता हूं।
साथियों,
आज देश के अनेक राज्यों में उपचुनाव के भी नतीजे आए हैं। नड्डा जी ने विस्तार से बताया है, इसलिए मैं विस्तार में नहीं जा रहा हूं। लोकसभा की भी हमारी एक सीट और बढ़ गई है। यूपी, उत्तराखंड और राजस्थान ने भाजपा को जमकर समर्थन दिया है। असम के लोगों ने भाजपा पर फिर एक बार भरोसा जताया है। मध्य प्रदेश में भी हमें सफलता मिली है। बिहार में भी एनडीए का समर्थन बढ़ा है। ये दिखाता है कि देश अब सिर्फ और सिर्फ विकास चाहता है। मैं महाराष्ट्र के मतदाताओं का, हमारे युवाओं का, विशेषकर माताओं-बहनों का, किसान भाई-बहनों का, देश की जनता का आदरपूर्वक नमन करता हूं।
साथियों,
मैं झारखंड की जनता को भी नमन करता हूं। झारखंड के तेज विकास के लिए हम अब और ज्यादा मेहनत से काम करेंगे। और इसमें भाजपा का एक-एक कार्यकर्ता अपना हर प्रयास करेगा।
साथियों,
छत्रपति शिवाजी महाराजांच्या // महाराष्ट्राने // आज दाखवून दिले// तुष्टीकरणाचा सामना // कसा करायच। छत्रपति शिवाजी महाराज, शाहुजी महाराज, महात्मा फुले-सावित्रीबाई फुले, बाबासाहेब आंबेडकर, वीर सावरकर, बाला साहेब ठाकरे, ऐसे महान व्यक्तित्वों की धरती ने इस बार पुराने सारे रिकॉर्ड तोड़ दिए। और साथियों, बीते 50 साल में किसी भी पार्टी या किसी प्री-पोल अलायंस के लिए ये सबसे बड़ी जीत है। और एक महत्वपूर्ण बात मैं बताता हूं। ये लगातार तीसरी बार है, जब भाजपा के नेतृत्व में किसी गठबंधन को लगातार महाराष्ट्र ने आशीर्वाद दिए हैं, विजयी बनाया है। और ये लगातार तीसरी बार है, जब भाजपा महाराष्ट्र में सबसे बड़ी पार्टी बनकर उभरी है।
साथियों,
ये निश्चित रूप से ऐतिहासिक है। ये भाजपा के गवर्नंस मॉडल पर मुहर है। अकेले भाजपा को ही, कांग्रेस और उसके सभी सहयोगियों से कहीं अधिक सीटें महाराष्ट्र के लोगों ने दी हैं। ये दिखाता है कि जब सुशासन की बात आती है, तो देश सिर्फ और सिर्फ भाजपा पर और NDA पर ही भरोसा करता है। साथियों, एक और बात है जो आपको और खुश कर देगी। महाराष्ट्र देश का छठा राज्य है, जिसने भाजपा को लगातार 3 बार जनादेश दिया है। इससे पहले गोवा, गुजरात, छत्तीसगढ़, हरियाणा, और मध्य प्रदेश में हम लगातार तीन बार जीत चुके हैं। बिहार में भी NDA को 3 बार से ज्यादा बार लगातार जनादेश मिला है। और 60 साल के बाद आपने मुझे तीसरी बार मौका दिया, ये तो है ही। ये जनता का हमारे सुशासन के मॉडल पर विश्वास है औऱ इस विश्वास को बनाए रखने में हम कोई कोर कसर बाकी नहीं रखेंगे।
साथियों,
मैं आज महाराष्ट्र की जनता-जनार्दन का विशेष अभिनंदन करना चाहता हूं। लगातार तीसरी बार स्थिरता को चुनना ये महाराष्ट्र के लोगों की सूझबूझ को दिखाता है। हां, बीच में जैसा अभी नड्डा जी ने विस्तार से कहा था, कुछ लोगों ने धोखा करके अस्थिरता पैदा करने की कोशिश की, लेकिन महाराष्ट्र ने उनको नकार दिया है। और उस पाप की सजा मौका मिलते ही दे दी है। महाराष्ट्र इस देश के लिए एक तरह से बहुत महत्वपूर्ण ग्रोथ इंजन है, इसलिए महाराष्ट्र के लोगों ने जो जनादेश दिया है, वो विकसित भारत के लिए बहुत बड़ा आधार बनेगा, वो विकसित भारत के संकल्प की सिद्धि का आधार बनेगा।
साथियों,
हरियाणा के बाद महाराष्ट्र के चुनाव का भी सबसे बड़ा संदेश है- एकजुटता। एक हैं, तो सेफ हैं- ये आज देश का महामंत्र बन चुका है। कांग्रेस और उसके ecosystem ने सोचा था कि संविधान के नाम पर झूठ बोलकर, आरक्षण के नाम पर झूठ बोलकर, SC/ST/OBC को छोटे-छोटे समूहों में बांट देंगे। वो सोच रहे थे बिखर जाएंगे। कांग्रेस और उसके साथियों की इस साजिश को महाराष्ट्र ने सिरे से खारिज कर दिया है। महाराष्ट्र ने डंके की चोट पर कहा है- एक हैं, तो सेफ हैं। एक हैं तो सेफ हैं के भाव ने जाति, धर्म, भाषा और क्षेत्र के नाम पर लड़ाने वालों को सबक सिखाया है, सजा की है। आदिवासी भाई-बहनों ने भी भाजपा-NDA को वोट दिया, ओबीसी भाई-बहनों ने भी भाजपा-NDA को वोट दिया, मेरे दलित भाई-बहनों ने भी भाजपा-NDA को वोट दिया, समाज के हर वर्ग ने भाजपा-NDA को वोट दिया। ये कांग्रेस और इंडी-गठबंधन के उस पूरे इकोसिस्टम की सोच पर करारा प्रहार है, जो समाज को बांटने का एजेंडा चला रहे थे।
साथियों,
महाराष्ट्र ने NDA को इसलिए भी प्रचंड जनादेश दिया है, क्योंकि हम विकास और विरासत, दोनों को साथ लेकर चलते हैं। महाराष्ट्र की धरती पर इतनी विभूतियां जन्मी हैं। बीजेपी और मेरे लिए छत्रपति शिवाजी महाराज आराध्य पुरुष हैं। धर्मवीर छत्रपति संभाजी महाराज हमारी प्रेरणा हैं। हमने हमेशा बाबा साहब आंबेडकर, महात्मा फुले-सावित्री बाई फुले, इनके सामाजिक न्याय के विचार को माना है। यही हमारे आचार में है, यही हमारे व्यवहार में है।
साथियों,
लोगों ने मराठी भाषा के प्रति भी हमारा प्रेम देखा है। कांग्रेस को वर्षों तक मराठी भाषा की सेवा का मौका मिला, लेकिन इन लोगों ने इसके लिए कुछ नहीं किया। हमारी सरकार ने मराठी को Classical Language का दर्जा दिया। मातृ भाषा का सम्मान, संस्कृतियों का सम्मान और इतिहास का सम्मान हमारे संस्कार में है, हमारे स्वभाव में है। और मैं तो हमेशा कहता हूं, मातृभाषा का सम्मान मतलब अपनी मां का सम्मान। और इसीलिए मैंने विकसित भारत के निर्माण के लिए लालकिले की प्राचीर से पंच प्राणों की बात की। हमने इसमें विरासत पर गर्व को भी शामिल किया। जब भारत विकास भी और विरासत भी का संकल्प लेता है, तो पूरी दुनिया इसे देखती है। आज विश्व हमारी संस्कृति का सम्मान करता है, क्योंकि हम इसका सम्मान करते हैं। अब अगले पांच साल में महाराष्ट्र विकास भी विरासत भी के इसी मंत्र के साथ तेज गति से आगे बढ़ेगा।
साथियों,
इंडी वाले देश के बदले मिजाज को नहीं समझ पा रहे हैं। ये लोग सच्चाई को स्वीकार करना ही नहीं चाहते। ये लोग आज भी भारत के सामान्य वोटर के विवेक को कम करके आंकते हैं। देश का वोटर, देश का मतदाता अस्थिरता नहीं चाहता। देश का वोटर, नेशन फर्स्ट की भावना के साथ है। जो कुर्सी फर्स्ट का सपना देखते हैं, उन्हें देश का वोटर पसंद नहीं करता।
साथियों,
देश के हर राज्य का वोटर, दूसरे राज्यों की सरकारों का भी आकलन करता है। वो देखता है कि जो एक राज्य में बड़े-बड़े Promise करते हैं, उनकी Performance दूसरे राज्य में कैसी है। महाराष्ट्र की जनता ने भी देखा कि कर्नाटक, तेलंगाना और हिमाचल में कांग्रेस सरकारें कैसे जनता से विश्वासघात कर रही हैं। ये आपको पंजाब में भी देखने को मिलेगा। जो वादे महाराष्ट्र में किए गए, उनका हाल दूसरे राज्यों में क्या है? इसलिए कांग्रेस के पाखंड को जनता ने खारिज कर दिया है। कांग्रेस ने जनता को गुमराह करने के लिए दूसरे राज्यों के अपने मुख्यमंत्री तक मैदान में उतारे। तब भी इनकी चाल सफल नहीं हो पाई। इनके ना तो झूठे वादे चले और ना ही खतरनाक एजेंडा चला।
साथियों,
आज महाराष्ट्र के जनादेश का एक और संदेश है, पूरे देश में सिर्फ और सिर्फ एक ही संविधान चलेगा। वो संविधान है, बाबासाहेब आंबेडकर का संविधान, भारत का संविधान। जो भी सामने या पर्दे के पीछे, देश में दो संविधान की बात करेगा, उसको देश पूरी तरह से नकार देगा। कांग्रेस और उसके साथियों ने जम्मू-कश्मीर में फिर से आर्टिकल-370 की दीवार बनाने का प्रयास किया। वो संविधान का भी अपमान है। महाराष्ट्र ने उनको साफ-साफ बता दिया कि ये नहीं चलेगा। अब दुनिया की कोई भी ताकत, और मैं कांग्रेस वालों को कहता हूं, कान खोलकर सुन लो, उनके साथियों को भी कहता हूं, अब दुनिया की कोई भी ताकत 370 को वापस नहीं ला सकती।
साथियों,
महाराष्ट्र के इस चुनाव ने इंडी वालों का, ये अघाड़ी वालों का दोमुंहा चेहरा भी देश के सामने खोलकर रख दिया है। हम सब जानते हैं, बाला साहेब ठाकरे का इस देश के लिए, समाज के लिए बहुत बड़ा योगदान रहा है। कांग्रेस ने सत्ता के लालच में उनकी पार्टी के एक धड़े को साथ में तो ले लिया, तस्वीरें भी निकाल दी, लेकिन कांग्रेस, कांग्रेस का कोई नेता बाला साहेब ठाकरे की नीतियों की कभी प्रशंसा नहीं कर सकती। इसलिए मैंने अघाड़ी में कांग्रेस के साथी दलों को चुनौती दी थी, कि वो कांग्रेस से बाला साहेब की नीतियों की तारीफ में कुछ शब्द बुलवाकर दिखाएं। आज तक वो ये नहीं कर पाए हैं। मैंने दूसरी चुनौती वीर सावरकर जी को लेकर दी थी। कांग्रेस के नेतृत्व ने लगातार पूरे देश में वीर सावरकर का अपमान किया है, उन्हें गालियां दीं हैं। महाराष्ट्र में वोट पाने के लिए इन लोगों ने टेंपरेरी वीर सावरकर जी को जरा टेंपरेरी गाली देना उन्होंने बंद किया है। लेकिन वीर सावरकर के तप-त्याग के लिए इनके मुंह से एक बार भी सत्य नहीं निकला। यही इनका दोमुंहापन है। ये दिखाता है कि उनकी बातों में कोई दम नहीं है, उनका मकसद सिर्फ और सिर्फ वीर सावरकर को बदनाम करना है।
साथियों,
भारत की राजनीति में अब कांग्रेस पार्टी, परजीवी बनकर रह गई है। कांग्रेस पार्टी के लिए अब अपने दम पर सरकार बनाना लगातार मुश्किल हो रहा है। हाल ही के चुनावों में जैसे आंध्र प्रदेश, अरुणाचल प्रदेश, सिक्किम, हरियाणा और आज महाराष्ट्र में उनका सूपड़ा साफ हो गया। कांग्रेस की घिसी-पिटी, विभाजनकारी राजनीति फेल हो रही है, लेकिन फिर भी कांग्रेस का अहंकार देखिए, उसका अहंकार सातवें आसमान पर है। सच्चाई ये है कि कांग्रेस अब एक परजीवी पार्टी बन चुकी है। कांग्रेस सिर्फ अपनी ही नहीं, बल्कि अपने साथियों की नाव को भी डुबो देती है। आज महाराष्ट्र में भी हमने यही देखा है। महाराष्ट्र में कांग्रेस और उसके गठबंधन ने महाराष्ट्र की हर 5 में से 4 सीट हार गई। अघाड़ी के हर घटक का स्ट्राइक रेट 20 परसेंट से नीचे है। ये दिखाता है कि कांग्रेस खुद भी डूबती है और दूसरों को भी डुबोती है। महाराष्ट्र में सबसे ज्यादा सीटों पर कांग्रेस चुनाव लड़ी, उतनी ही बड़ी हार इनके सहयोगियों को भी मिली। वो तो अच्छा है, यूपी जैसे राज्यों में कांग्रेस के सहयोगियों ने उससे जान छुड़ा ली, वर्ना वहां भी कांग्रेस के सहयोगियों को लेने के देने पड़ जाते।
साथियों,
सत्ता-भूख में कांग्रेस के परिवार ने, संविधान की पंथ-निरपेक्षता की भावना को चूर-चूर कर दिया है। हमारे संविधान निर्माताओं ने उस समय 47 में, विभाजन के बीच भी, हिंदू संस्कार और परंपरा को जीते हुए पंथनिरपेक्षता की राह को चुना था। तब देश के महापुरुषों ने संविधान सभा में जो डिबेट्स की थी, उसमें भी इसके बारे में बहुत विस्तार से चर्चा हुई थी। लेकिन कांग्रेस के इस परिवार ने झूठे सेक्यूलरिज्म के नाम पर उस महान परंपरा को तबाह करके रख दिया। कांग्रेस ने तुष्टिकरण का जो बीज बोया, वो संविधान निर्माताओं के साथ बहुत बड़ा विश्वासघात है। और ये विश्वासघात मैं बहुत जिम्मेवारी के साथ बोल रहा हूं। संविधान के साथ इस परिवार का विश्वासघात है। दशकों तक कांग्रेस ने देश में यही खेल खेला। कांग्रेस ने तुष्टिकरण के लिए कानून बनाए, सुप्रीम कोर्ट के आदेश तक की परवाह नहीं की। इसका एक उदाहरण वक्फ बोर्ड है। दिल्ली के लोग तो चौंक जाएंगे, हालात ये थी कि 2014 में इन लोगों ने सरकार से जाते-जाते, दिल्ली के आसपास की अनेक संपत्तियां वक्फ बोर्ड को सौंप दी थीं। बाबा साहेब आंबेडकर जी ने जो संविधान हमें दिया है न, जिस संविधान की रक्षा के लिए हम प्रतिबद्ध हैं। संविधान में वक्फ कानून का कोई स्थान ही नहीं है। लेकिन फिर भी कांग्रेस ने तुष्टिकरण के लिए वक्फ बोर्ड जैसी व्यवस्था पैदा कर दी। ये इसलिए किया गया ताकि कांग्रेस के परिवार का वोटबैंक बढ़ सके। सच्ची पंथ-निरपेक्षता को कांग्रेस ने एक तरह से मृत्युदंड देने की कोशिश की है।
साथियों,
कांग्रेस के शाही परिवार की सत्ता-भूख इतनी विकृति हो गई है, कि उन्होंने सामाजिक न्याय की भावना को भी चूर-चूर कर दिया है। एक समय था जब के कांग्रेस नेता, इंदिरा जी समेत, खुद जात-पात के खिलाफ बोलते थे। पब्लिकली लोगों को समझाते थे। एडवरटाइजमेंट छापते थे। लेकिन आज यही कांग्रेस और कांग्रेस का ये परिवार खुद की सत्ता-भूख को शांत करने के लिए जातिवाद का जहर फैला रहा है। इन लोगों ने सामाजिक न्याय का गला काट दिया है।
साथियों,
एक परिवार की सत्ता-भूख इतने चरम पर है, कि उन्होंने खुद की पार्टी को ही खा लिया है। देश के अलग-अलग भागों में कई पुराने जमाने के कांग्रेस कार्यकर्ता है, पुरानी पीढ़ी के लोग हैं, जो अपने ज़माने की कांग्रेस को ढूंढ रहे हैं। लेकिन आज की कांग्रेस के विचार से, व्यवहार से, आदत से उनको ये साफ पता चल रहा है, कि ये वो कांग्रेस नहीं है। इसलिए कांग्रेस में, आंतरिक रूप से असंतोष बहुत ज्यादा बढ़ रहा है। उनकी आरती उतारने वाले भले आज इन खबरों को दबाकर रखे, लेकिन भीतर आग बहुत बड़ी है, असंतोष की ज्वाला भड़क चुकी है। सिर्फ एक परिवार के ही लोगों को कांग्रेस चलाने का हक है। सिर्फ वही परिवार काबिल है दूसरे नाकाबिल हैं। परिवार की इस सोच ने, इस जिद ने कांग्रेस में एक ऐसा माहौल बना दिया कि किसी भी समर्पित कांग्रेस कार्यकर्ता के लिए वहां काम करना मुश्किल हो गया है। आप सोचिए, कांग्रेस पार्टी की प्राथमिकता आज सिर्फ और सिर्फ परिवार है। देश की जनता उनकी प्राथमिकता नहीं है। और जिस पार्टी की प्राथमिकता जनता ना हो, वो लोकतंत्र के लिए बहुत ही नुकसानदायी होती है।
साथियों,
कांग्रेस का परिवार, सत्ता के बिना जी ही नहीं सकता। चुनाव जीतने के लिए ये लोग कुछ भी कर सकते हैं। दक्षिण में जाकर उत्तर को गाली देना, उत्तर में जाकर दक्षिण को गाली देना, विदेश में जाकर देश को गाली देना। और अहंकार इतना कि ना किसी का मान, ना किसी की मर्यादा और खुलेआम झूठ बोलते रहना, हर दिन एक नया झूठ बोलते रहना, यही कांग्रेस और उसके परिवार की सच्चाई बन गई है। आज कांग्रेस का अर्बन नक्सलवाद, भारत के सामने एक नई चुनौती बनकर खड़ा हो गया है। इन अर्बन नक्सलियों का रिमोट कंट्रोल, देश के बाहर है। और इसलिए सभी को इस अर्बन नक्सलवाद से बहुत सावधान रहना है। आज देश के युवाओं को, हर प्रोफेशनल को कांग्रेस की हकीकत को समझना बहुत ज़रूरी है।
साथियों,
जब मैं पिछली बार भाजपा मुख्यालय आया था, तो मैंने हरियाणा से मिले आशीर्वाद पर आपसे बात की थी। तब हमें गुरूग्राम जैसे शहरी क्षेत्र के लोगों ने भी अपना आशीर्वाद दिया था। अब आज मुंबई ने, पुणे ने, नागपुर ने, महाराष्ट्र के ऐसे बड़े शहरों ने अपनी स्पष्ट राय रखी है। शहरी क्षेत्रों के गरीब हों, शहरी क्षेत्रों के मिडिल क्लास हो, हर किसी ने भाजपा का समर्थन किया है और एक स्पष्ट संदेश दिया है। यह संदेश है आधुनिक भारत का, विश्वस्तरीय शहरों का, हमारे महानगरों ने विकास को चुना है, आधुनिक Infrastructure को चुना है। और सबसे बड़ी बात, उन्होंने विकास में रोडे अटकाने वाली राजनीति को नकार दिया है। आज बीजेपी हमारे शहरों में ग्लोबल स्टैंडर्ड के इंफ्रास्ट्रक्चर बनाने के लिए लगातार काम कर रही है। चाहे मेट्रो नेटवर्क का विस्तार हो, आधुनिक इलेक्ट्रिक बसे हों, कोस्टल रोड और समृद्धि महामार्ग जैसे शानदार प्रोजेक्ट्स हों, एयरपोर्ट्स का आधुनिकीकरण हो, शहरों को स्वच्छ बनाने की मुहिम हो, इन सभी पर बीजेपी का बहुत ज्यादा जोर है। आज का शहरी भारत ईज़ ऑफ़ लिविंग चाहता है। और इन सब के लिये उसका भरोसा बीजेपी पर है, एनडीए पर है।
साथियों,
आज बीजेपी देश के युवाओं को नए-नए सेक्टर्स में अवसर देने का प्रयास कर रही है। हमारी नई पीढ़ी इनोवेशन और स्टार्टअप के लिए माहौल चाहती है। बीजेपी इसे ध्यान में रखकर नीतियां बना रही है, निर्णय ले रही है। हमारा मानना है कि भारत के शहर विकास के इंजन हैं। शहरी विकास से गांवों को भी ताकत मिलती है। आधुनिक शहर नए अवसर पैदा करते हैं। हमारा लक्ष्य है कि हमारे शहर दुनिया के सर्वश्रेष्ठ शहरों की श्रेणी में आएं और बीजेपी, एनडीए सरकारें, इसी लक्ष्य के साथ काम कर रही हैं।
साथियों,
मैंने लाल किले से कहा था कि मैं एक लाख ऐसे युवाओं को राजनीति में लाना चाहता हूं, जिनके परिवार का राजनीति से कोई संबंध नहीं। आज NDA के अनेक ऐसे उम्मीदवारों को मतदाताओं ने समर्थन दिया है। मैं इसे बहुत शुभ संकेत मानता हूं। चुनाव आएंगे- जाएंगे, लोकतंत्र में जय-पराजय भी चलती रहेगी। लेकिन भाजपा का, NDA का ध्येय सिर्फ चुनाव जीतने तक सीमित नहीं है, हमारा ध्येय सिर्फ सरकारें बनाने तक सीमित नहीं है। हम देश बनाने के लिए निकले हैं। हम भारत को विकसित बनाने के लिए निकले हैं। भारत का हर नागरिक, NDA का हर कार्यकर्ता, भाजपा का हर कार्यकर्ता दिन-रात इसमें जुटा है। हमारी जीत का उत्साह, हमारे इस संकल्प को और मजबूत करता है। हमारे जो प्रतिनिधि चुनकर आए हैं, वो इसी संकल्प के लिए प्रतिबद्ध हैं। हमें देश के हर परिवार का जीवन आसान बनाना है। हमें सेवक बनकर, और ये मेरे जीवन का मंत्र है। देश के हर नागरिक की सेवा करनी है। हमें उन सपनों को पूरा करना है, जो देश की आजादी के मतवालों ने, भारत के लिए देखे थे। हमें मिलकर विकसित भारत का सपना साकार करना है। सिर्फ 10 साल में हमने भारत को दुनिया की दसवीं सबसे बड़ी इकॉनॉमी से दुनिया की पांचवीं सबसे बड़ी इकॉनॉमी बना दिया है। किसी को भी लगता, अरे मोदी जी 10 से पांच पर पहुंच गया, अब तो बैठो आराम से। आराम से बैठने के लिए मैं पैदा नहीं हुआ। वो दिन दूर नहीं जब भारत दुनिया की तीसरी सबसे बड़ी अर्थव्यवस्था बनकर रहेगा। हम मिलकर आगे बढ़ेंगे, एकजुट होकर आगे बढ़ेंगे तो हर लक्ष्य पाकर रहेंगे। इसी भाव के साथ, एक हैं तो...एक हैं तो...एक हैं तो...। मैं एक बार फिर आप सभी को बहुत-बहुत बधाई देता हूं, देशवासियों को बधाई देता हूं, महाराष्ट्र के लोगों को विशेष बधाई देता हूं।