স্কুলে বহুমুখী ক্রীড়া অনুশীলন কেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী
সিন্ধিয়া স্কুলের ১২৫তম বার্ষিকী উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী একটি স্মারক ডাকটিকিট প্রকাশ করেন
প্রধানমন্ত্রী স্কুলের বিশিষ্ট প্রাক্তনী এবং সফল শিক্ষার্থীদের হাতে বার্ষিক পুরস্কার তুলে দেন
“দূরদর্শী মহারাজা প্রথম মাধো রাও সিন্ধিয়া আগামী প্রজন্মের জন্য এক উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ার স্বপ্ন দেখতেন”
“গত এক দশকেরও বেশি সময় ধরে দেশের দীর্ঘমেয়াদি অভূতপূর্ব কিছু পরিকল্পনার জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে”
“দেশের বর্তমান যুগের যুব সম্প্রদায়ের সমৃদ্ধির জন্য একটি ইতিবাচক পরিবেশ গড়ে তুলতে আমরা উদ্যোগী হয়েছি”
“সিন্ধিয়া স্কুলের প্রতিটি শিক্ষার্থীকে ‘বিকশিত ভারত’ গড়ে তোলার জন্য পেশাগত ক্ষেত্রে অথবা অন্যত্র উদ্যোগী হতে হবে”
“ভারত বর্তমান সময়কালে যে উদ্যোগ গ্রহণ করেছে তার ব্যাপ্তি বিশাল”
“আপনাদের স্বপ্ন পূরণ করাই আমার সঙ্কল্প”

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ মধ্যপ্রদেশের গোয়ালিয়রে সিন্ধিয়া স্কুলের ১২৫তম প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভাষণ দিয়েছেন। এই অনুষ্ঠানে স্কুলে বহুমুখী ক্রীড়া অনুশীলন কেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন তিনি। এছাড়াও, প্রধানমন্ত্রী স্কুলের বিশিষ্ট প্রাক্তনী এবং সফল শিক্ষার্থীদের হাতে বার্ষিক পুরস্কার তুলে দেন। সিন্ধিয়া স্কুল ১৮৯৭ সালে ঐতিহাসিক গোয়ালিয়র দুর্গে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই স্কুলের ১২৫তম বার্ষিকী উপলক্ষে শ্রী মোদী একটি স্মারক ডাকটিকিটও প্রকাশ করেন। 

প্রধানমন্ত্রী শিবাজি মহারাজের প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য নিবেদন করেন। বিদ্যালয়ের ১২৫তম বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত প্রদর্শনীটিও তিনি ঘুরে দেখেন। 

সিন্ধিয়া স্কুলের ১২৫তম বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভাষণ দেওয়ার সময় শ্রী মোদী সংশ্লিষ্ট সকলকে অভিনন্দন জানান। এইদিন আজাদ হিন্দ সরকার গঠিত হয়েছিল। এই উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। গোয়ালিয়র শহরের ঐতিহ্যবাহী সিন্ধিয়া স্কুলের এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের সুযোগ করে দেওয়ার জন্য তিনি সংশ্লিষ্ট সকলকে কৃতজ্ঞতা জানান। শ্রী মোদী তাঁর ভাষণে ঋষি গোয়ালিপা, কিংবদন্তী সঙ্গীতজ্ঞ তানসেন, মহদাজী সিন্ধিয়া, রাজমাতা বিজয় রাজে, অটল বিহারী বাজপেয়ী এবং ওস্তাদ আমজাদ আলি খাঁ-র কথা উল্লেখ করেন এবং বলেন, গোয়ালিয়রের মাটি থেকে উঠে আসা এইসব মানুষগুলি অন্য সকলের অনুপ্রেরণার উৎস। “এই ভূমি নারীশক্তি ও শৌর্যের।” তিনি বলেন, এখানেই মহারানি গাঙ্গুবাঈ তাঁর অলঙ্কার বিক্রি করে স্বরাজ হিন্দ ফৌজ-এ সেই অর্থ দান করেন।  “গোয়ালিয়রে যখনই পা রেখেছি, তখনই এক অদ্ভুত অনুভূতি হয়েছে।” তিনি ভারতীয় সংস্কৃতি এবং বারাণসীতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সংরক্ষণে সিন্ধিয়া পরিবারের অবদানের কথা উল্লেখ করেন। এই পরিবারের সদস্যরা কাশীতে বিভিন্ন ঘাট নির্মাণ করেছেন এবং বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলার ক্ষেত্রেও তাঁদের অবদান রয়েছে। আজ কাশীতে যে উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলি বাস্তবায়িত হচ্ছে, তা এই পরিবারের উজ্জ্বল জ্যোতিষ্কদের কাছে অত্যন্ত আনন্দের বিষয়। জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া গুজরাটের জামাতা। প্রধানমন্ত্রীর নিজের রাজ্যে গায়কোয়াড় পরিবারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। 

শ্রী মোদী বলেন, একজন কর্তব্য পরায়ণ ব্যক্তি সর্বদাই তাঁর নিজের আর্থিক লাভের পরিবর্তে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কল্যাণের জন্য কাজ করে থাকেন। দূরদর্শী মহারাজা প্রথম মাধোরাও সিন্ধিয়া আগামী প্রজন্মের জন্য এক উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ার স্বপ্ন দেখতেন। তিনি দীর্ঘমেয়াদি লাভের কথা বিবেচনা করে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। প্রধানমন্ত্রী তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে বলেন, অনেকেই হয়তো জানেন না, মহারাজা যে গণ-পরিবহণ ব্যবস্থা গড়ে তুলেছিলেন, তা দিল্লিতে ডিটিসি হিসেবে এখনও কাজ করে চলেছে। তিনি জল সংরক্ষণ এবং সেচ ব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য উদ্যোগী হয়েছিলেন। তাই, দেড়শ’ বছর পরেও তাঁর নির্মিত হরসি জলাধার আজও এশিয়ার বৃহত্তম মাটি দিয়ে তৈরি জলাধার। তাঁর দূরদর্শী মানসিকতা থেকে আমরা দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণের শিক্ষা পাই। জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ‘শর্ট কাট’ পদ্ধতি অবলম্বন না করার ধারণা আমরা মহারাজার বিভিন্ন কাজের মধ্য থেকে উপলব্ধি করি। 

 

প্রধানমন্ত্রী এই প্রসঙ্গে চটজলদি ফল পাওয়ার থেকে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার গুরুত্বের কথা তুলে ধরেন। তিনি জানান, ২০১৪ সালে দেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের সময় তাঁর সরকার বিভিন্ন কাজের জন্য দু’বছর, পাঁচ বছর, আট বছর, দশ বছর, পনেরো বছর এবং কুড়ি বছরের সময়সীমা নির্ধারণ করেছিল। বর্তমান সরকার দশ বছর পূরণ করতে চলেছে। এই সময়কালে দীর্ঘদিনের কিছু বকেয়া সিদ্ধান্তকে কার্যকর করা হয়েছে। ছ’দশকেরও বেশি সময় ধরে জম্মু-কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা বিলোপের দাবি উঠেছিল। চার দশক ধরে সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত কর্মীদের ‘এক পদ এক পেনশন’ ব্যবস্থা কার্যকর করার দাবি উঠেছিল। চার দশক ধরে বিভিন্ন সময়ে পণ্য ও পরিষেবা কর কার্যকর করা এবং তিন তালাক প্রথা বাতিল করার প্রস্তাবও উঠেছিল । প্রধানমন্ত্রী বলেন, দীর্ঘদিনের বকেয়া এই দাবিগুলি হয়তো ভবিষ্যতেও কার্যকর করা হত না যদি বর্তমান সরকার উদ্যোগী না হত। এই সরকার দেশের বর্তমান যুগের যুব সম্প্রদায়ের সমৃদ্ধির জন্য একটি ইতিবাচক পরিবেশ গড়ে তুলতে উদ্যোগী হয়েছে, যেখানে সুযোগের কোনো ঘাটতি থাকবে না। তিনি সিন্ধিয়া স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের বলেন, “বড় বড় স্বপ্ন দেখুন, তাহলেই বিশাল সাফল্য অর্জন করতে পারবেন।” তিনি আরও বলেন, এই স্কুলের সার্ধ শতবার্ষিকী যখন উদযাপিত হবে, তখন দেশ তার স্বাধীনতার শততম বর্ষ উদযাপন করবে। আগামী ২৫ বছর দেশের যুব সম্প্রদায় একটি উন্নত ভারত গড়ে তুলবে বলে তিনি দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। “যুব সম্প্রদায়ের ক্ষমতার প্রতি আমার আস্থা রয়েছে।” আজ দেশ যে সঙ্কল্প গ্রহণ করেছে, যুব সম্প্রদায় তা বাস্তবায়িত করতে পারবে। আগামী ২৫ বছর ছাত্রছাত্রীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। “সিন্ধিয়া স্কুলের প্রতিটি শিক্ষার্থীকে ‘বিকশিত ভারত’ গড়ে তোলার জন্য পেশাগত ক্ষেত্রে অথবা অন্যত্র উদ্যোগী হতে হবে”।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সিন্ধিয়া স্কুলের প্রাক্তনীদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় তাঁর মনে হয়েছে ‘বিকশিত ভারত’-এর লক্ষ্য পূরণ করার ক্ষমতা তাঁদের রয়েছে। তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং, বেতার ব্যক্তিত্ব আমিন সয়ানি, চলচ্চিত্র তারকা সলমন খান, গায়ক নীতিন মুকেশ এবং প্রধানমন্ত্রীর  রচিত গর্বা যাঁরা উপস্থাপিত করেছেন, সেই মীত ব্রাদার্স এই স্কুলেরই ছাত্র ছিলেন।  

 

শ্রী মোদী আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ভারতের ক্রমবর্ধমান গুরুত্বের প্রসঙ্গ উল্লেখ করেন। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে সফলভাবে চন্দ্রযানের অবতরণ এবং জি-২০ গোষ্ঠীর শীর্ষ সম্মেলন আয়োজন – প্রতিটি ক্ষেত্রেই ভারত তার সাফল্য দেখিয়েছে। অর্থনৈতিক দিক থেকে বিশ্বের দ্রুততম বিকাশশীল রাষ্ট্র ভারতে ফিনটেক প্রযুক্তি গ্রহণের হার বেশি। দেশে ডিজিটাল পদ্ধতিতে আর্থিক লেনদেন বৃদ্ধি পাচ্ছে। স্মার্টফোনের মাধ্যমে তথ্য ব্যবহারের পরিমাণও বাড়ছে। ইন্টারনেট ব্যবহারের নিরিখে সারা বিশ্বে ভারতের স্থান দ্বিতীয়। দেশে মোবাইল ফোন উৎপাদনের পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম স্টার্ট-আপ সংস্থা গড়ে তোলার তকমা পেয়েছে ভারত। আন্তর্জাতিক হিসেব অনুযায়ী, জ্বালানী ব্যবহারের নিরিখে ভারতের স্থান তৃতীয়। বর্তমানে ভারত মহাকাশ কেন্দ্র গড়ে তোলার প্রস্তুতি নিচ্ছে। আজই গগনযান সংক্রান্ত একটি ব্যবস্থাপনার সফল পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে। ভারতে তেজস এবং আইএনএস বিক্রান্ত তৈরি হয়েছে। তাই বলা যায়, “ভারতের জন্য কোনকিছুই অসম্ভব নয়।”

প্রধানমন্ত্রী ছাত্রছাত্রীদের উদ্দেশে বলেন, আজ সারা দুনিয়া তাঁদের হাতের মুঠোয়। তাঁদের জন্য মহাকাশ এবং প্রতিরক্ষা ক্ষেত্র সহ সর্বত্র নতুন নতুন সুযোগ তৈরি হচ্ছে। ছাত্রছাত্রীদের প্রচলিত ভাবনার বাইরে বেরিয়ে এসে চিন্তা করতে হবে। এই প্রসঙ্গে তিনি প্রাক্তন রেলমন্ত্রী মাধবরাও সিন্ধিয়ার প্রসঙ্গও উল্লেখ করেন। মাধবরাও সিন্ধিয়া শতাব্দী এক্সপ্রেসের সূচনা করেছিলেন। তিন দশক পরে দেশ আবারও ‘বন্দে ভারত’ এবং ‘নমো ভারত’ ট্রেনের যাত্রার সূচনা প্রত্যক্ষ করছে। 

শ্রী মোদী বলেন, ‘স্বরাজ’ ভাবনা থেকে সিন্ধিয়া স্কুল প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এই বিদ্যালয় অনুপ্রেরণার উৎস। তিনি শিবাজী হাউজ, মহদাজী হাউজ, রানোজী হাউজ, দত্তাজী হাউজ, কানারখেড় হাউজ, নিমাজী হাউজ এবং মাধব হাউজের প্রসঙ্গ উল্লেখ করেন যা আসলে সপ্তঋষির মতো শক্তির উৎস। তিনি ছাত্রছাত্রীদেরকে নয়টি কাজের দায়িত্ব দেন। এগুলি হল : জল সংরক্ষণের জন্য সচেতনতা গড়ে তোলা, ডিজিটাল পদ্ধতিতে লেনদেনের জন্য সচেতনতা গড়ে তোলা, গোয়ালিয়রকে ভারতের সবথেকে পরিচ্ছন্ন শহর হিসেবে গড়ে তোলা, দেশে উৎপাদিত পণ্যসামগ্রীকে জনপ্রিয় করে তোলা, স্থানীয় স্তরে উৎপাদিত পণ্য ব্যবহারে উৎসাহিত করে তোলা, বিদেশে যাওয়ার আগে দেশ সম্পর্কে ভালোভাবে জানা এবং দেশের বিভিন্ন স্থান ঘুরে দেখা, বিভিন্ন অঞ্চলে কৃষকদের প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে কৃষিকাজে উৎসাহিত করা, মোটা দানার শস্যকে দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা, নিয়মিত খেলাধূলা, যোগ বা অন্য পন্থায় শরীরকে সুস্থ রাখা এবং কোনো একটি দরিদ্র পরিবারকে সহায়তা করা। তিনি জানান, এই পথ অনুসরণ করে গত পাঁচ বছরে ১৩ কোটি মানুষ দারিদ্র্যের কবলমুক্ত হয়েছেন। “ভারত বর্তমান সময়কালে যে উদ্যোগ গ্রহণ করেছে তার ব্যাপ্তি বিশাল”। তিনি ছাত্রছাত্রীদেরকে তাঁদের স্বপ্ন পূরণের জন্য প্রয়োজনীয় সঙ্কল্প গ্রহণের পরামর্শ দেন। “আপনাদের স্বপ্ন পূরণ করাই আমার সঙ্কল্প”। ছাত্রছাত্রীদেরকে তাঁদের ভাবনা তাঁর সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার জন্য ‘নমো অ্যাপ’ অথবা হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে যোগাযোগ রাখার পরামর্শ দেন প্রধানমন্ত্রী।

 

তাঁর ভাষণের শেষে শ্রী মোদী বলেন, “সিন্ধিয়া স্কুল একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নয়, এটি একটি ঐতিহ্য।” এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্বাধীনতার আগে এবং পরেও মহারাজ মাধো রাওজির স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করে চলেছে। তিনি আরও একবার পুরস্কৃত ছাত্রছাত্রীদের অভিনন্দন জানান এবং সিন্ধিয়া স্কুলের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করেন। 

অনুষ্ঠানে মধ্যপ্রদেশের রাজ্যপাল শ্রী মঙ্গুভাই প্যাটেল, মুখ্যমন্ত্রী শ্রী শিবরাজ সিং চৌহান, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, নরেন্দ্র সিং তোমর এবং জিতেন্দ্র সিং সহ বিশিষ্টজনেরা উপস্থিত ছিলেন।

সম্পূর্ণ ভাষণ পড়তে এখানে ক্লিক করুন

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
Enrolment of women in Indian universities grew 26% in 2024: Report

Media Coverage

Enrolment of women in Indian universities grew 26% in 2024: Report
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
PM Modi to visit Mauritius from March 11-12, 2025
March 08, 2025

On the invitation of the Prime Minister of Mauritius, Dr Navinchandra Ramgoolam, Prime Minister, Shri Narendra Modi will pay a State Visit to Mauritius on March 11-12, 2025, to attend the National Day celebrations of Mauritius on 12th March as the Chief Guest. A contingent of Indian Defence Forces will participate in the celebrations along with a ship from the Indian Navy. Prime Minister last visited Mauritius in 2015.

During the visit, Prime Minister will call on the President of Mauritius, meet the Prime Minister, and hold meetings with senior dignitaries and leaders of political parties in Mauritius. Prime Minister will also interact with the members of the Indian-origin community, and inaugurate the Civil Service College and the Area Health Centre, both built with India’s grant assistance. A number of Memorandums of Understanding (MoUs) will be exchanged during the visit.

India and Mauritius share a close and special relationship rooted in shared historical, cultural and people to people ties. Further, Mauritius forms an important part of India’s Vision SAGAR, i.e., Security and growth for All in the Region.

The visit will reaffirm the strong and enduring bond between India and Mauritius and reinforce the shared commitment of both countries to enhance the bilateral relationship across all sectors.