Quoteপ্রধানমন্ত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রযুক্তি ও কমপিউটার কেন্দ্র এবং প্রশাসনিকভবনের শিলান্যাস করেছেন
Quoteপ্রধানমন্ত্রী শতবার্ষিকী উপলক্ষে স্মারক সংকলন, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনস্ত কলেজগুলির লোগো সম্বলিত পুস্তিকা এবং দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ— শীর্ষক সংকলন প্রকাশ করেছেন
Quoteপ্রধানমন্ত্রী মেট্রো রেলে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে গেছেন
Quote“দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় শুধু একটি বিশ্ববিদ্যালয়ই নয় এটি একটি আন্দোলন “
Quote“এই একশো বছরে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় তার আবেগকে বজায় রেখেছে এবং তার প্রানবন্ত চরিত্রের প্রকাশ পেয়েছে “ “ভারতের সমৃদ্ধ শিক্ষাব্যবস্থা তার সমৃদ্ধির বাহক “
Quote“দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিভাবান যুব সম্প্রদায় গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে “
Quote“যখন কোনো ব্যক্তি বিশেষ বা প্রতিষ্ঠান রাষ্ট্র সম্পর্কিত কোনো সিদ্ধান্ত নেয় তখন তার সাফল্য দেশের সাফল্যের সমতুল হয়ে ওঠে“
Quote“গত শতাব্দীর তৃতীয় দশক ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের নতুন উদ্দীপনা সঞ্চার করে, বর্তমানে এই শতাব্দীর তৃতীয় দশক দেশের উন্নয়ন যাত্রাকে নতুন শক্তি যোগাচ্ছে “
Quote“গণতন্ত্র, সাম্য এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধার মতো ভারতীয় মূল্যবোধ বর্তমানে মানব জাতির মূল্যবোধ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে “
Quote“দিল্লিতে বিশ্বের বৃহত্তম ঐতিহ্যশালী সংগ্রহশালা-‘যুগে যুগে ভারত’ গড়ে তোলা হবে “
Quote“ভারতের সফ্ট পাওয়ার বা পেলব শক্তি দেশের যুব সম্প্রদায়ের সাফল্য গাঁথা হয়ে উঠেছে “
Quoteসঙ্গীত ও চারুকলা বিভাগের পক্ষ থেকে তাঁর সামনে সরস্বতী বন্দনা ও বিশ্ববিদ্যালয় কুলগীত উপস্থাপন করা হয় ।

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের স্পোর্টস কমপ্লেক্সের মাল্টিপার্পাস হলে শতবার্ষিকী উদযাপনের সমাপ্তি   অনুষ্ঠানে ভাষণ দিয়েছেন। ওই অনুষ্ঠানে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রযুক্তি ও কমপিউটার কেন্দ্র এবং প্রশাসনিকভবনের শিলান্যাসও করেন। এছড়াও শতববার্ষিকী উপলক্ষে স্মারক সংকলন, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনস্ত কলেজগুলির লোগো  সম্বলিত পুস্তিকা এবং দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ শীর্ষক সংকলনও তিনি প্রকাশ করেছেন ।


    প্রধানমন্ত্রী মেট্রো রেলে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে পৌঁছোন । যাত্রার সময় তিনি সফরসঙ্গী ছাত্র-ছাত্রীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন । বিশ্ববিদ্যালয়ে পৌঁছে শ্রী মোদী “দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ যাত্রা “ শীর্ষক এক প্রদর্শনী ঘুরে দেখেন । সঙ্গীত ও চারুকলা বিভাগের পক্ষ থেকে তাঁর সামনে সরস্বতী বন্দনা ও বিশ্ববিদ্যালয় কুলগীত উপস্থাপন করা হয় । 

|

    প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবার্ষিকী সমাপ্তি অনুষ্ঠানে অংশ নেবার জন্য তিনি দৃঢ় প্রতিজ্ঞ ছিলেন । তাঁর কাছে এই সফর অনেকটা ঘরে ফিরে আসার মতো । তাঁর ভাষণের পূর্বে স্বল্প দৈর্ঘ্যের একটি চলচ্চিত্র প্রদর্শিত হয় । এই চলচ্চিত্রের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দর্শকরা এরমধ্য দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে বহু তথ্য জানতে পেরেছেন । বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে যে উৎসব মুখর পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে, তিনি তাতে সন্তোষ প্রকাশ করেন । যে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় সফরের সময় ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের সঙ্গ পাওয়ার গুরুত্বের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই অনুষ্ঠানে আসার সময় মেট্রো ব্যবহারের সুযোগ পাওয়ায় তিনি আনন্দিত । 


  দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ উদযাপন এমন একটি সময়ে হচ্ছে, যখন দেশ স্বাধীনতার ৭৫ বর্ষ পূর্তি উপলক্ষে আজাদি-কা অমৃত মহোৎসব পালন করছে । “যে কোনো দেশের বিশ্ববিদ্যালয় এবং শিক্ষা  প্রতিষ্ঠানগুলির মাধ্যমে সেই দেশের সাফল্য প্রতিফলিত হয়”। বিশ্ববিদ্যালয়ের একশো বছরের যাত্রাপথে অনেক ঐতিহাসিক ঘটনার সঙ্গে এই প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষক-শিক্ষিকারা জড়িত রয়েছেন ।  দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় শুধু একটি বিশ্ববিদ্যালয়ই নয় এটি একটি আন্দোলন যেখানে জীবনের প্রতিটি উপাদান রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শতবার্ষিকী উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি ছাত্র-ছাত্রী, শিক্ষক-শিক্ষিকাকে অভিনন্দন জানান ।  
    অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তনীদের জমায়েত সম্পর্কে বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই ধরনের অনুষ্ঠানেই সকলের সঙ্গে সকলের সাক্ষাৎ হয় । “এই একশো বছরে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় তার আবেগকে বজায় রেখেছে এবং তার প্রানবন্ত চরিত্রের প্রকাশ পেয়েছে” । জ্ঞানচর্চার গুরুত্বের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে তিনি বলেন, অতীতে ভারতে নালন্দা এবং তক্ষশিলার মতো প্রানবন্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলি যখন ছিল, তখন ভারত ছিল সমৃদ্ধিময় । “ভারতের সমৃদ্ধ শিক্ষাব্যবস্থা তার সমৃদ্ধির বাহক “। সেইসময় বিশ্বের মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের সিংহভাগ আসত ভারত থেকে । ঔপনিবেশিক শাসনের সময় এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিকে ধ্বংস করে দেওয়া হয় । এরফলে, ভারতের উন্নয়ন যাত্রা স্তব্ধ হয়ে যায় ।

|

     প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যখন কোনো ব্যক্তি বিশেষ বা প্রতিষ্ঠান রাষ্ট্র সম্পর্কিত কোনো সিদ্ধান্ত নেয় তখন তার সাফল্য দেশের সাফল্যের সমতুল হয়ে ওঠে”। তিনি বলেন, শুরুতে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে মাত্র ৩ টি কলেজ ছিল, আজ তা বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ৯০ । অতীতে ভারতের অর্থনীতিকে ভঙ্গুর বলে বিবেচনা করা হত । আজ বিশ্বের প্রথম পাঁচটি অর্থনৈতিক শক্তির মধ্যে ভারত অন্যতম । দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদের থেকে ছাত্রীদের সংখ্যা বেশি । দেশে পুরুষ ও নারীর অনুপাত যে ভালো অবস্থায় পৌঁছেছে, এর মধ্যদিয়ে তা বোঝা যায়  বলে শ্রী মোদী মন্তব্য করেন । একটি বিশ্ববিদ্যালয় ও রাষ্ট্রের মধ্যে পারস্পরিক যোগাযোগের গুরুত্বের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে তিনি বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির প্রসার ঘটলে দেশের উন্নয়ন দ্রুত হবে । দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের সূচনায় দেশের স্বাধীনতা অর্জনই মূল লক্ষ্য ছিল । এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৫ বছর পূর্তির সময় ভারতের স্বাধীনতার শতবার্ষিকী উদযাপন হবে । তাই বিকশিত ভারত গড়ে তুলতে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে ।“গত শতাব্দীর তৃতীয় দশক ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের নতুন উদ্দীপনা সঞ্চার করে, বর্তমানে এই শতাব্দীর তৃতীয় দশক দেশের উন্নয়ন যাত্রায় নতুন শক্তি যোগাচ্ছে”। প্রধানমন্ত্রী জানান, দেশে  বিপুল সংখ্যক বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, আইআইটি, আইআইএম এবং এইমস-এর মতো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠছে । “নতুন ভারত গড়ে তুলতে এই প্রতিষ্ঠানগুলি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে”।


    প্রধানমন্ত্রী বলেন, শিক্ষা শুধুমাত্র শিক্ষাদানের একটি পদ্ধতিই নয়, এর মাধ্যমে প্রতিনিয়ত নানা বিষয় আমরা শিখে থাকি । দীর্ঘ সময় পর একজন ছাত্র কি জানতে চায়, সেদিকে গুরত্ব দেওয়া হচ্ছে । নতুন শিক্ষানীতিতে বিষয় নির্বাচনের ক্ষেত্রে নমনীয়তার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, জাতীয় স্তরে প্রতিষ্ঠানগুলির মান নির্ধারণের প্রক্রিয়াটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর মাধ্যমে নিজেদের মানোন্নয়নে অনুপ্রাণিত হবে । প্রতিষ্ঠানের স্বশাসনের সঙ্গে শিক্ষার গুণমান যুক্ত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে । 


    ভবিষ্যতের চাহিদার কথা বিবেচনা করে শিক্ষাক্ষেত্রে নতুন নতুন নীতি গ্রহনের ফলে দেশে বিশ্ববিদ্যায়ের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে । ২০১৪ সালে কিউএস ওয়ার্ল্ড র্যা ঙ্কিং-এ ভারতের ১২ টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান করে নিয়েছিল । বর্তমানে এই সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৫ । পরিস্থিতির পরিবর্তনের জন্য পুরো কৃতিত্ব দেশের যুব শক্তির । দেশের যুব সম্প্রদায় এখন শিক্ষাকে শুধুমাত্র ডিগ্রিলাভ এবং কাজ পাওয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখছেন না । তারা নতুন নতুন উদ্যোগে সামিল হচ্ছেন । বর্তমানে ১ লক্ষের বেশি স্টার্টআপ সংস্থা গড়ে উঠেছে । ২০১৪-১৫ সময়কালের তুলনায় বর্তমানে ৪০ শতাংশ বেশি পেটেন্টের জন্য আবেদন করা হচ্ছে । আন্তর্জাতিক উদ্ভাবন সূচকে ভারতের ক্রমশ ওপরে ওঠা যুব সম্প্রদায়ের নতুন ভাবনার প্রতিফলন । 

|

    শ্রী মোদী বলেন, অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার সংক্রান্ত একটি চুক্তি তাঁর সাম্প্রতিকতম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরে স্বাক্ষরিত হয়েছে । এরফলে, কৃত্রিম মেধা থেকে সেমিকন্ডাকটর পর্যন্ত বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেশের যুব সম্প্রদায়ের সামনে নতুন নতুন সুযোগ তৈরি হবে । একসময় আমাদের যুব সম্প্রদায়ের কাছে প্রযুক্তি ব্যবহারের সুযোগ ছিল না । আজ সেই সুযোগ তৈরি হওয়ায় তাদের দক্ষতার বিকাশ হয়েছে । মাইক্রন, গুগল, অ্যাপলায়েড মেটিরিয়্যালসের মতো বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ভারতে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিয়েছে । দেশের যুব সম্প্রদায়ের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের পূর্বাভাস পাওয়া যাচ্ছে । 


    শ্রী মোদী বলেছেন, চতুর্থ পর্যায়ের শিল্প বিপ্লব ভারতের দোরগোড়ায় । কৃত্রিম মেধা, এআর অথবা ভিআর-এর মতো প্রযুক্তি একসময়ে চলচ্চিত্রে দেখানো হত । আজ তা আমাদের জীবনের অঙ্গ হয়ে উঠেছে । অস্ত্রোপচারের সময় রোবোটিক্স-এর ব্যবহার হচ্ছে । এই ক্ষেত্রগুলি দেশের যুব সম্প্রদায়ের কাছে নতুন নতুন পথের সন্ধান দিচ্ছে । অতীতে ভারতের মহাকাশ ও প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে দরজা বেসরকারি ক্ষেত্রের জন্য বন্ধ থাকলেও বর্তমানে নীতির পরিবর্তন আনার ফলে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে নানা সুযোগ তৈরি হয়েছে । ড্রোণ প্রযুক্তি দেশের যুব সম্প্রদায়কে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে । 

|

    ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে ভারতের গুরুত্বের বিষয়ে বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী জানান, এখন আন্তর্জাতিকস্তরে মানুষ ভারত সম্পর্কে জানতে চান । করোনার সময়কালে সারা বিশ্বকে আমরা সাহায্য করেছি । সংকটের সেই সময়ে দেশ কিভাবে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিল সেবিষয়ে জানতে সারা বিশ্ব উদগ্রীব । জি-২০ গোষ্ঠীর সভাপতিত্বের দায়িত্ব পাওয়ায় যোগ, বিজ্ঞান, সংস্কৃতি, উৎসব, সাহিত্য, ইতিহাস, ঐতিহ্য ও খাদ্যভান্ডার-সব ক্ষেত্রেই নতুন নতুন সুযোগ তৈরি হয়েছে । “ভারতীয় যুব সম্প্রদায়ের চাহিদা ক্রমশ বাড়ছে, এরা সারা বিশ্বকে ভারতের সম্পর্কে জানাবেন এবং আমাদের পণ্যসামগ্রী তাদের কাছে পৌঁছে দেবেন”। 


    শ্রী মোদী বলেন গণতন্ত্র, সাম্য এবং পারস্পরিক শ্রদ্ধার মতো ভারতীয় মূল্যবোধ বর্তমানে মানব জাতির মূল্যবোধ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে । এরফলে, সরকারি ব্যবস্থাপণা এবং কূটনীতিতে ভারতীয় যুব সম্প্রদায়ের কাছে নতুন নতুন সুযোগ তৈরি হচ্ছে । ইতিহাস, সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করায় দেশের যুব সম্প্রদায়ের কাছে নতুন নতুন সুযোগ গড়ে উঠছে । বিভিন্ন রাজ্যে আদিবাসী বিষয়ক সংগ্রহশালা তৈরি হচ্ছে । প্রধানমন্ত্রী  সংগ্রহশালার মধ্য দিয়ে স্বাধীন ভারতের উন্নয়ন যাত্রা উপস্থাপিত হচ্ছে । দিল্লিতে বিশ্বের বৃহত্তম ঐতিহ্যশালী সংগ্রহশালা-‘যুগে যুগে ভারত’ গড়ে তোলা হবে । ভারতীয় শিক্ষক-শিক্ষিকাদের আন্তর্জাতিকস্তরে স্বীকৃতি বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে আজ বিশ্ব নেতারা প্রায়শই শ্রী মোদীকে তাঁদের ভারতীয় শিক্ষক-শিক্ষিকাদের সম্পর্কে নানা তথ্য জানিয়ে থাকেন । “ভারতের সফ্ট পাওয়ার বা পেলব শক্তি দেশের যুব সম্প্রদায়ের সাফল্য গাঁথা হয়ে উঠেছে”। এই  উন্নয়নের সঙ্গে খাপ খাইয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে । দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় যখন ১২৫ তম বার্ষিকী উদযাপন করবে, সেই সময় বিশ্ববিদ্যালয় যাতে বিশ্বের প্রথম সারির বিশ্ববিদ্যালয়গুলির মধ্যে অন্যতম হয়ে ওঠে, তারজন্য প্রয়োজনীয় পরিকল্পনা করতে হবে । “ভবিষ্যতের চাহিদা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় উদ্ভাবনমূলক কাজ এখানে করতে হবে, বিশ্বের শ্রেষ্ঠ নেতা- নেত্রী এবং ভাবনাগুলি যাতে এখান থেকে পাওয়া যায়, তারজন্য আপনাদের প্রয়োজনীয় কাজ নিরন্তরভাবে চালিয়ে যেতে হবে”।

|

    তাঁর ভাষণের শেষে প্রধানমন্ত্রী জীবনের লক্ষ্য পূরণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাগ্রহণের ওপর জোর দেন । একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যেকোনো জাতির ভাবনা গড়ে তুলতে পারে । তিনি আশা করেন, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় এইসব চাহিদাই পূরণ করবে । “আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মকেও যুগের সঙ্গে চাল মিলিয়ে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিতে হবে । যেকোনো সমস্যার মোকাবিলা করার মানসিকতা থাকতে হবে । আর এই মানসিকতা গড়ে উঠবে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের যথাযথ ব্যবস্থাপনার মধ্য দিয়ে”। 
    অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী শ্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান এবং দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য শ্রী যোগেশ সিং উপস্থিত ছিলেন । 


    প্রেক্ষাপট : 
দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় ১৯২২ সালের পয়লা মে স্থাপিত হয় । গত একশো বছরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেবর যথেষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছে । দেশ গড়ার কাজে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৮৬ টি বিভাগ এবং ৯০ টি কলেজের ৬ লক্ষের বেশি ছাত্র-ছাত্রীর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে । 

সম্পূর্ণ ভাষণ পড়তে এখানে ক্লিক করুন

  • pradnya January 07, 2025

    🙏🙏🙏🙏🙏
  • krishangopal sharma Bjp December 23, 2024

    नमो नमो 🙏 जय भाजपा 🙏🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹
  • krishangopal sharma Bjp December 23, 2024

    नमो नमो 🙏 जय भाजपा 🙏🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹
  • krishangopal sharma Bjp December 23, 2024

    नमो नमो 🙏 जय भाजपा 🙏🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹
  • Reena chaurasia September 01, 2024

    BJP BJP
  • Chandrapratap Singh February 15, 2024

    भारतीय जनता पार्टी जिंदाबाद जिंदाबाद
  • Baddam Anitha February 13, 2024

    👏👏👏👏👏👏🚩
  • Babla sengupta January 11, 2024

    Babla sengupta
  • Mahendra singh Solanki Loksabha Sansad Dewas Shajapur mp December 08, 2023

    नमो नमो नमो नमो नमो नमो नमो
  • Avinash Pandey Ganesh July 18, 2023

    भारतीय जनता पार्टी जिन्दाबाद जिन्दाबाद
Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
Cabinet approves 2% DA hike for central govt employees

Media Coverage

Cabinet approves 2% DA hike for central govt employees
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
PM speaks with Senior General H.E. Min Aung Hlaing of Myanmar amid earthquake tragedy
March 29, 2025

he Prime Minister Shri Narendra Modi spoke with Senior General H.E. Min Aung Hlaing of Myanmar today amid the earthquake tragedy. Prime Minister reaffirmed India’s steadfast commitment as a close friend and neighbor to stand in solidarity with Myanmar during this challenging time. In response to this calamity, the Government of India has launched Operation Brahma, an initiative to provide immediate relief and assistance to the affected regions.

In a post on X, he wrote:

“Spoke with Senior General H.E. Min Aung Hlaing of Myanmar. Conveyed our deep condolences at the loss of lives in the devastating earthquake. As a close friend and neighbour, India stands in solidarity with the people of Myanmar in this difficult hour. Disaster relief material, humanitarian assistance, search & rescue teams are being expeditiously dispatched to the affected areas as part of #OperationBrahma.”