Quoteবিভিন্ন সরকারি দপ্তর এবং সংস্থায় ৭০ হাজার নবনিযুক্ত কর্মীদের নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছে
Quote"সরকারের মাধ্যমে নিয়োগ পাওয়ার ক্ষেত্রে বর্তমানের থেকে ভাল সময় আর হতে পারে না"
Quote"আপনাদের ছোট্ট একটি প্রয়াস অন্য কারোর জীবনে বড় একটি পরিবর্তন নিয়ে আনতে পারে"
Quote"আজ, পৃথিবীর যে কটি দেশে ব্যাঙ্কিং ক্ষেত্র শক্তিশালী ভারত তার অন্যতম"
Quote"যেসব ব্যাঙ্ক একসময়ে ক্ষতি এবং অনুৎপাদক সম্পদের জন্য আলোচিত হত, আজ সেই ব্যাঙ্কগুলিই রেকর্ড পরিমান লাভ করছে"
Quote"ব্যাঙ্কিং ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা কখনই আমাকে বা আমার পরিকল্পনাকে হতাশ করেননি"
Quote"যৌথ উদ্যোগে ভারত থেকে সম্পূর্ণ দারিদ্র দূরীকরণ সম্ভব। দেশের প্রত্যেক সরকারি কর্মীর এক্ষেত্রে বড় একটি ভূমিকা রয়েছে"

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ ভিডিও কনফারেন্সিং-এর মাধ্যমে জাতীয় রোজগার মেলায় বক্তব্য রেখেছেন। এই অনুষ্ঠানে বিভিন্ন সরকারি দপ্তর এবং সংস্থায় ৭০ হাজার নবনিযুক্ত কর্মীদের হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হয়। রাজস্ব দপ্তর, অর্থনৈতিক পরিষেবা, ডাক, বিদ্যালয় শিক্ষা, উচ্চশিক্ষা, প্রতিরক্ষা, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ, বিভিন্ন রাষ্ট্রায়ত্ব সংস্থা, জলসম্পদ, কর্মী ও প্রশিক্ষণ দপ্তর এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সহ নানা মন্ত্রক ও দপ্তরে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বাছাই করা নবনিযুক্ত কর্মীরা কাজ করবেন। প্রধানমন্ত্রীর ভাষণটি পশ্চিমবঙ্গের চারটি স্থান সহ দেশের নানা প্রান্তের ৪৪টি জায়গায় আয়োজিত রোজগার মেলায় সম্প্রচারিত হয়।  
 
রোজগায় মেলায় উপস্থিত সকলের উদ্দেশে তাঁর ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৪৭ সালের আজকের দিনে গণপরিষদ প্রথমবার আমাদের বর্তমান ত্রিবর্ণ রঞ্জিত জাতীয় পতাকাটি গ্রহণ করে।  আজ যেমন সদ্য নিয়োগপ্রাপ্তদের জীবনে দিনটি চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে, একই ভাবে দেশের জন্য আজকের দিনটি ঐতিহাসিক। তাই এই ঐতিহাসিক দিনে সরকারি চাকরির নিয়োগপত্র পাওয়া নবনিযুক্তদের জন্য যথেষ্ট অনুপ্রেরণাদায়ক। তাঁরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন। ভারত যখন আজাদি কা অমৃত মহোৎসব উদযাপন করছে এবং বিকশিত ভারত গড়ে তুলতে উদ্যোগী হয়েছে, সেই সময়ে সদ্য নিযুক্তদের কঠোর পরিশ্রম এবং অধ্যাবসায় এই প্রয়াসকে সহজ করে তুলবে। চিরস্মরণীয় এই মুহূর্তে শ্রী মোদী সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত এবং তাঁদের পরিবারের সদস্যদের অভিনন্দন জানান।  

স্বাধীনতার অমৃতকালে বিকশিত ভারত গড়ে তোলার সংকল্প দেশের প্রত্যেক নাগরিক নিয়েছেন বলে প্রধানমন্ত্রী জানান। তিনি জোর দিয়ে বলেন, আজ যাঁরা নতুন চাকরির নিয়োগপত্র হাতে পেলেন, তাঁদের জন্য আগামী ২৫ বছর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সাম্প্রতিক সময়কালে ভারত সারা বিশ্বের কাছে আস্থা এবং আকর্ষণের অন্যতম কেন্দ্রস্থল হয়ে উঠেছে। আন্তর্জাতিক নিরিখে দশম বৃহত্তম অর্থনীতি থেকে দেশ পাঁচ ধাপ উঠে এসেছে। অধিকাংশ অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মনে করেন খুব শীঘ্রই প্রথম তিনটি বৃহৎ অর্থনৈতিক রাষ্ট্রের মধ্যে ভারত জায়গা করে নেবে। "ভারতের জন্য বিশ্বের প্রথম তিনটি অর্থনৈতিক রাষ্ট্রের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়া বিরাট এক সাফল্য"। বর্তমানে দেশের প্রত্যেক ক্ষেত্রে কর্মসংস্থানের সুযোগ গড়ে উঠছে, সাধারণ নাগরিকদের উপার্জন বাড়ছে। সরকারের মাধ্যমে নিয়োগ পাওয়ার ক্ষেত্রে বর্তমানের থেকে ভাল সময় আর হতে পারে না। কারণ, অমৃতকালে এই নিয়োগপ্রাপ্তরা কাজের সুযোগ পাচ্ছেন। তাই দেশের জনগণের সেবা করাকে তাদের অগ্রাধিকার দিতে হবে। বিকশিত ভারতের লক্ষ্য অর্জনে নিজেদের উৎসর্গ করতে হবে। সহজ জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন ঘটাতে সদ্য নিয়োগপ্রাপ্তদের সংকল্পবদ্ধ হওয়ার পরামর্শও তিনি দেন। "আপনাদের ছোট্ট একটি প্রয়াস অন্য কারোর জীবনে বড় একটি পরিবর্তন নিয়ে আসতে পারে"। মানুষের সেবা করা ঈশ্বরের সেবার সামিল। আজ যাঁরা সরকারি চাকরি পেলেন এই ভাবনায় তাঁদের কাজ করতে হবে, তাহলেই তাঁরা কাজ করে আনন্দ পাবেন।

ব্যাঙ্কিং ক্ষেত্রের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশে অর্থনীতির বিকাশে এর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। আজ যাঁরা নিয়োগ পেয়েছেন, তাদের মধ্যে অনেকেই ব্যাঙ্কিং পরিষেবায় যুক্ত হবেন। গত ৯ বছরে দেশের অর্থনীতির প্রসঙ্গ উল্লেখ করে তিনি বলেন, "আজ, পৃথিবীর যে কটি দেশে ব্যাঙ্কিং ক্ষেত্র শক্তিশালী ভারত তার অন্যতম"। অতীতে রাজনৈতিক স্বার্থপরতার কারণে এই ক্ষেত্র নানা সমস্যার সম্মুখীন হয়। আগে 'ফোন ব্যাঙ্কিং'-এর অর্থ ছিল ক্ষমতাশালী ব্যক্তিদের কাছ থেকে ঋণ দেবার নির্দেশ ফোনের মাধ্যমে ব্যাঙ্কের কাছে আসা। এই ঋণ কখনই পরিশোধ হত না। এধরণের দুর্নীতির ফলে ব্যাঙ্কিং ক্ষেত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। ২০১৪ সালের পর গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের কারণে আজ পরিস্থিতি বদলেছে। রাষ্ট্রায়াত্ত্ব ব্যাঙ্কগুলির পরিচালন ব্যাবস্থাকে শক্তিশালী করা হয়েছে। পেশাদারিত্বের প্রতি গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে এবং ছোট ছোট ব্যাঙ্কগুলিকে বড় বড় ব্যাঙ্কের সঙ্গে সংযুক্তিকরণ ঘটানো হয়েছে। ব্যাঙ্কে যাঁরা অর্থ জমা রাখেন, তাঁদের জন্য বীমার পরিমান বৃদ্ধি করে ৫ লক্ষ টাকা করা হয়েছে। এরফলে, ৯৯ শতাংশেরও বেশি সঞ্চয় আজ সুরক্ষিত। মানুষের মধ্যে ব্যাঙ্কিং ক্ষেত্র সম্পর্কে আস্থা অর্জিত হয়েছে। ঋণ খেলাপ সংক্রান্ত নিয়মাবলী কার্যকর হওয়ায় ব্যাঙ্কগুলি বিভিন্ন ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পাচ্ছে। যারা সরকারি সম্পত্তি লুঠ করতেন, তাদের সম্পত্তি এখন বাজেয়াপ্ত করা হচ্ছে। যেসব ব্যাঙ্ক একসময়ে ক্ষতি এবং অনুৎপাদক সম্পদের জন্য আলোচিত হত, আজ সেই ব্যাঙ্কগুলিই রেকর্ড পরিমান লাভ করছে। 

ব্যাঙ্কিং ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত কর্মীদের কঠোর পরিশ্রমী বলে উল্লেখ করে শ্রী মোদী জানান, তিনি তাঁদের জন্য গর্বিত। "ব্যাঙ্কিং ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা কখনই আমাকে বা আমার পরিকল্পনাকে হতাশ করেননি"। জনধন যোজনা ৫০ কোটি অ্যাকাউন্ট খোলার মাধ্যমে আজ সফল। এরফলে, মহামারীর সময়ে কোটি কোটি মহিলার অ্যাকাউন্টে আর্থিক সাহায্য পাঠানো সম্ভব হয়েছে।  

অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগের জন্য মুদ্রা যোজনা সূচনার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী জানান, এই প্রকল্পে শিল্পোদ্যোগী যুবক-যুবতীরা কোন বন্ধক ছাড়াই ঋণ পেয়ে থাকেন। ব্যাঙ্কিং ক্ষেত্রের উদ্যোগের কারণেই আজ এই প্রকল্পটিও সফল। একই ভাবে মহিলা পরিচালিত স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলির জন্য ঋণের পরিমান দ্বিগুণ করায় ব্যাঙ্কগুলি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েছে। এরফলে, অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ সংস্থাগুলিকে সহজেই ঋণ দেওয়া সম্ভব হয়েছে। ফলস্বরূপ এই ধরনের প্রতিষ্ঠানে কর্মরত দেড় কোটি মানুষ কর্মচ্যুত হননি। পিএম কিষাণ সম্মান নিধি প্রকল্পের সাফল্যও ব্যাঙ্ককর্মীদের জন্যই সম্ভব হয়েছে। এজন্য তিনি ব্যাঙ্ককর্মীদের ধন্যবাদ জানান। আজ ৫০ লক্ষের বেশি রাস্তার হকার স্বনিধি প্রকল্পের সুবিধা পাচ্ছেন। "আমি নিশ্চিত আপনারা আপনাদের নিয়োগপত্র হাতে পাওয়ার পর ব্যাঙ্কিং ক্ষেত্রকে দরিদ্র মানুষের ক্ষমতায়নের চাবিকাঠি হিসেবে গড়ে তুলবার সংকল্প  নেবেন।"  

শ্রী মোদী জানান, সম্প্রতি নীতি আয়োগের একটি প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, গত ৫ বছরে ১৩ কোটি ভারতবাসী দারিদ্র মুক্ত হয়েছেন। সরকারি কর্মীদের কঠোর পরিশ্রমের এক্ষেত্রে ভূমিকা আছে। পাকা বাড়ি ও শৌচালয় গড়ে তোলা এবং বিদ্যুতের সংযোগ পৌঁছে দেওয়ার মত প্রকল্পগুলির কথাও তিনি উল্লেখ করেন। "যখন এই প্রকল্পগুলি দরিদ্র মানুষের কাছে পৌঁছায়, তখন তাঁদের মনবলও বেড়ে যায়। যৌথ উদ্যোগে ভারত থেকে সম্পূর্ণ দারিদ্র দূরীকরণ সম্ভব। দেশের প্রত্যেক সরকারি কর্মীর এক্ষেত্রে বড় একটি ভূমিকা রয়েছে"। 

প্রধানমন্ত্রী দেশ থেকে দারিদ্রের হার হ্রাস পাওয়ার আর একটি সূচকের কথাও উল্লেখ করেন। বর্তমানে নব্য মধ্যবিত্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। নতুন নতুন কাজের সুযোগ তৈরি হওয়াতেই এটি সম্ভব হয়েছে। নব্য মধ্যবিত্তদের ক্রমবর্ধমান চাহিদা ও উচ্চাকাঙ্খা উৎপাদন শিল্পে জোয়ার এনেছে। দেশের কলকারখানাগুলিতে উৎপাদন বৃদ্ধির সুফল পাচ্ছেন যুবক-যুবতীরা। তাঁর ভাষণে শ্রী মোদী প্রতিদিন নানা রেকর্ড তৈরি হওয়ার প্রসঙ্গ উল্লেখ করেন। এর মধ্যে রয়েছে মোবাইল ফোন রপ্তানির পরিমান বৃদ্ধি, বছরের প্রথম ছয় মাসে গাড়ি বিক্রির সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়া এবং রেকর্ড সংখ্যক বৈদ্যুতিক যানবাহন বিক্রি। "এধরনের কর্ম তৎপরতার ফলে কাজের সুযোগ তৈরি হচ্ছে এবং কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাচ্ছে"।  

শ্রী মোদী বলেন, "আজ সারা বিশ্ব ভারতের মেধার দিকে তাকিয়ে রয়েছে"। বহু উন্নত অর্থনীতির দেশে কর্মক্ষম জনসংখ্যা হ্রাস পাচ্ছে। তাই সময় এসেছে দেশের যুবসম্প্রদায়কে তাদের দক্ষতা ও যোগ্যতা বৃদ্ধি করে সেই সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে। ভারতের তথ্য প্রযুক্তি ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তি, ডাক্তার ও নার্সদের আজ সারা বিশ্বজুড়ে চাহিদা রয়েছে। সব দেশের প্রতিটি ক্ষেত্রে ভারতীয় মেধাকে সম্মান জানানো হচ্ছে। গত ৯ বছরে সরকার গুরুত্ব আরোপ করায় পিএম কৌশল বিকাশ যোজনায় দেড় কোটি যুবক-যুবতী প্রশিক্ষণ পেয়েছেন। দেশজুড়ে ৩০টি স্কিল ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার গড়ে তোলা হয়েছে। এর ফলে, আন্তর্জাতিক সুযোগ সুবিধাগুলিকে যাতে কাজে লাগানো যায়, তা নিশ্চিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশজুড়ে নতুন নতুন মেডিকেল কলেজ, আইটিআই, আইআইটি সহ বিভিন্ন কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গড়ে উঠছে। ২০১৪ সালের আগে দেশে মাত্র ৩৮০টি মেডিকেল কলেজ ছিল। গত ৯ বছরে তা বৃদ্ধি পেয়ে ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে। নার্সিং কলেজের সংখ্যাও তাৎপর্যপূর্ণ ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। "আন্তর্জাতিক চাহিদা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জিত হওয়ায় দেশের যুবক-যুবতীদের সামনে লক্ষ লক্ষ নতুন নতুন সুযোগ তৈরি হচ্ছে"।  

তাঁর ভাষণের শেষে প্রধানমন্ত্রী সদ্য নিয়োগপ্রাপ্তদের বলেন, ইতিবাচক মনোভাব নিয়ে কাজে যোগদান করতে হবে। তিনি তাঁদের বিভিন্ন জিনিস থেকে শিক্ষা লাভের উদ্যোগ বজায় রাখার পরামর্শ দেন। সরকারের অনলাইন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে আইগট কর্মযোগীর সর্বোচ্চ সুবিধা গ্রহণ করতে হবে। 


প্রেক্ষাপট :

কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেবার যে অঙ্গীকার প্রধানমন্ত্রী করেছিলেন, তারই অঙ্গ হিসেবে রোজগার মেলা বাস্তবায়িত হচ্ছে। এর মাধ্যমে আরও কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। জাতীয় উন্নয়নে যুবসম্প্রদায় যুক্ত হওয়ার সুযোগ পাবেন।  

আইগট কর্মযোগী পোর্টালের মাধ্যমে সদ্য নিয়োগপ্রাপ্তরা নিজেদের প্রশিক্ষিত করতে পারবেন। বর্তমানে এই পোর্টালে দেশের যেকোন স্থান থেকে হাতে কাছে পাওয়া যে কোন ডিভাইস বা যন্ত্রের মাধ্যমে অনলাইনে চারশোটির বেশি পাঠ্যক্রম রয়েছে। 

 

Click here to read full text speech

  • manikandan Carpenter viswakarma August 26, 2023

    🙏👍👍👍👌🏻👌🏻👏👏💐💐💐
  • Shashikant Phadatare August 08, 2023

    मोदीजी आप आगे बडो हम हैं तुम्हारे साथ. 2024✌️✌️✌️✌️✌️मोदीजी सरकार
  • Srinivasulu Pasupuleti July 31, 2023

    Jai ho modi🙏🙏
  • Hemlata Purohit July 28, 2023

    मोदीजी ये करेंगे वो करेंगे लेकिन मेरे लिए तो किसी भी पार्टी ने मेरा कोई भी सहयोग दिया और हमे किसी भी प्रकार का कोई लाभ नहीं मिला you tube par कितने ही वीडियो बना बना कर डालते है इसमें from भरो जो आपको job मिलेंगी लेकिन ये सब जूठे वादे है किसी भी पार्टी में इतना दम nhi हैं जो जनरल वालो को जॉब दे सकता है जिसको मिल रही है तो वो तो बहुत अच्छी सरकार अच्छी सरकार जिसे nhi मिलती है नौकरी तो बिचारा क्या करेगा अगर आप में दम है और आप ईश्वर को मानते हो तो सरकारी और प्राइवेट दोनो नौकरी की सैलेरी बराबर रखो ताकि किसी को बेरोजगार नही होना पड़ेगा समझे
  • Hemlata Purohit July 28, 2023

    Jay ho modi
  • Mukesh Patel July 28, 2023

    મુકેશ પટેલ બીજેપી
  • Mukesh Patel July 28, 2023

    રાજકોટમાં યુવા ભાજપ પ્રમુખ અથવા પ્રમુખ
  • Naresh Naik July 28, 2023

    Modi raj, Modi Avtar.
  • சத்திய ராஜ் July 28, 2023

    congratulations
  • Prem sagar Kushwaha July 27, 2023

    Jay Shri Ram BJP Modi ji
Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
Namo Drone Didi, Kisan Drones & More: How India Is Changing The Agri-Tech Game

Media Coverage

Namo Drone Didi, Kisan Drones & More: How India Is Changing The Agri-Tech Game
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
We remain committed to deepening the unique and historical partnership between India and Bhutan: Prime Minister
February 21, 2025

Appreciating the address of Prime Minister of Bhutan, H.E. Tshering Tobgay at SOUL Leadership Conclave in New Delhi, Shri Modi said that we remain committed to deepening the unique and historical partnership between India and Bhutan.

The Prime Minister posted on X;

“Pleasure to once again meet my friend PM Tshering Tobgay. Appreciate his address at the Leadership Conclave @LeadWithSOUL. We remain committed to deepening the unique and historical partnership between India and Bhutan.

@tsheringtobgay”