“শেখার বিষয়টি জড়িত থাকলে জয় সুনিশ্চিত হয়”
“অমৃতকালে দেশ নতুন সংজ্ঞা এবং নতুন শৃঙ্খলা রচনা করছে”
“২০১৪-র পর থেকে দেশে ক্রীড়াক্ষেত্রে বাজেট বরাদ্দ প্রায় তিনগুণ বৃদ্ধি করা হয়েছে”
“দেশে ক্রীড়া বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলা হচ্ছে, এখন দৃষ্টিভঙ্গি থেকে খেল মহাকুম্ভের মতো বড় অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে”
“অর্থের অভাবে যুবরা যাতে পিছিয়ে না পড়েন সেদিকে আমাদের সরকার সতর্ক”
“রাজস্থানের শ্রী অন্ন-বাজরা এবং শ্রী অন্ন-জোয়ার এখানকার পরিচিতি”
“ক্রীড়া কেবলমাত্র একটি ধারা নয়, বরং শিল্প”
“দেশের পরবর্তী স্বর্ণ এবং রৌপ্য পদক বিজেতারা আপনাদের মধ্যে থেকেই উঠে আসবে”
তিনি আরও বলেন যে কোনও খেলোয়াড়ই খালি হাতে মাঠ ছাড়েন না।
তিনি আনন্দ প্রকাশ করে বলেন যে ভারতের এইসব পরিচিত মুখরা জয়পুর মহাখেল-এ তরুণ ক্রীড়াবিদদের সমর্থনে এগিয়ে এসেছেন।
তিনি বলেন, যুবদের কোনকিছুই অসম্ভব নয়। প্রত্যেকটি লক্ষ্য পূরণ অনেক সহজ হয়ে যায় যখন তার সঙ্গে শক্তি, সক্ষমতা, আত্মসম্মান, স্বনির্ভরতা এবং সুযোগ-সুবিধা যুক্ত হয়।
স্বাধীনতার অমৃতকালে দেশ নতুন সংজ্ঞা এবং নতুন শৃঙ্খলা রচনা করছে বলে প্রধানমন্ত্রী জানান। তিনি উল্লেখ করেন যে ক্রীড়াকে শেষ পর্যন্ত ক্রীড়াবিদের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখা হচ্ছে, রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে নয়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের যুবদের মধ্যে খেলাধূলায় আবেগ এবং প্রতিভার অভাব ছিল না। কিন্তু, সরকারের তরফ থেকে উদ্যম এবং অর্থ বরাদ্দের অভাব বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল।

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ভিডিও কনফারেন্সিং-এর মাধ্যমে জয়পুর মহাখেল-এ আজ ভাষণ দেন। এখানে অনুষ্ঠিত একটি কবাডি ম্যাচও তিনি দেখেন। জয়পুর গ্রামীণ থেকে লোকসভার সাংসদ শ্রী রাজ্যবর্ধন সিং রাঠোর ২০১৭ সাল থেকে এই জয়পুর মহাখেল-এর আয়োজন করে আসছেন।

সমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী খেলোয়াড়, কোচ এবং এই বিরাট মাপের প্রতিযোগিতায় যাঁরা পদক জয় করেছেন তাঁদের পরিবারকে অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, কেবলমাত্র অংশ নিয়েই নয়, বরং জয়লাভ এবং তার থেকে শেখার মধ্য দিয়ে ক্রীড়াক্ষেত্রকে উজ্জ্বল করেছেন খেলোয়াড়রা। তিনি বলেন যে শেখার বিষয় যদি সংযুক্ত হয়, তাহলে জয় সুনিশ্চিত। তিনি আরও বলেন যে কোনও খেলোয়াড়ই খালি হাতে মাঠ ছাড়েন না।

ক্রীড়াক্ষেত্রে ভারতকে উচ্চ শিখরে প্রতিষ্ঠিত করেছেন এমন অনেক উজ্জ্বল ব্যক্তিত্ব যেমন, এশিয়ান গেমস-এ পদক জয়ী রাম সিং, প্যারা-অ্যাথলিট দেবেন্দ্র ঝাঝারিয়া, ধ্যানচাঁদ খেলরত্ন পুরস্কার প্রাপক সাক্ষী কুমারী, অর্জুন পুরস্কার প্রাপক ও বিশিষ্ট খেলোয়াড়দের প্রতিযোগিতা স্থলে উপস্থিতির উল্লেখ করেন শ্রী মোদী। তিনি আনন্দ প্রকাশ করে বলেন যে ভারতের এইসব পরিচিত মুখরা জয়পুর মহাখেল-এ তরুণ ক্রীড়াবিদদের সমর্থনে এগিয়ে এসেছেন।

প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন, দেশজুড়ে অনেক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা এবং খেল মহাকুম্ভ-এর মতো অনুষ্ঠানের আয়োজন দেখেই বোঝা যায় যে এই ক্ষেত্রে বিরাট এক পরিবর্তন এসেছে। যুবদের কাছে আবেগ এবং উদ্যমের ক্ষেত্র হিসেবে পরিচিত রাজস্থানের উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ইতিহাসই প্রমাণ করে যে এখানকার শিশুরা তাদের বীরবত্তার মধ্য দিয়ে যুদ্ধক্ষেত্রকে ক্রীড়াক্ষেত্রে পরিণত করেছে। শ্রী মোদী বলেন, “দেশের নিরাপত্তার প্রশ্নে রাজস্থানের যুবরাই সর্বাগ্রে এগিয়ে এসেছে।” তিনি বলেন যে রাজস্থানের ক্রীড়ার ধারাই এখানকার যুবদের মানসিকতা এবং দৈহিক সক্ষমতার জন্ম দিয়েছে। প্রথাগত ক্রীড়া হিসেবে মকর সংক্রান্তিতে অনুষ্ঠিত ‘দাদা’, ‘সিতোলিয়া’ এবং ‘রুমাল ঝাপাট্টা’র মতো খেলা শত শত বছর ধরে রাজস্থানের প্রথার অঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

রাজস্থানের অসংখ্য ক্রীড়াবিদ ক্রীড়াক্ষেত্রে তাঁদের অবদানের মধ্য দিয়েই ত্রিবর্ণ পতাকাকে নতুন শিখরে প্রতিষ্ঠিত করেছে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জয়পুরের মানুষেরা একজন অলিম্পিক পদকধারীকে তাঁদের সাংসদ হিসেবে নির্বাচিত করেছেন। তিনি সাংসদ শ্রী রাজ্যবর্ধন সিং রাঠোরের অবদানের উল্লেখ করেন এবং নতুন প্রজন্মকে উৎসাহিত করতে যে সাংসদ ক্রীড়া প্রতিযোগিতার মতো অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে তাতে সন্তোষ প্রকাশ করেন। শ্রী মোদী আরও এরকম সর্বাত্মক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার উদ্যোগের প্রসারের ওপর গুরুত্ব আরোপ করে বলেন যে জয়পুর মহাখেল-এর সফল আয়োজন এই লক্ষ্যে আগামীদিনে এক গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ হিসেবে দেখা দেবে। তিনি জানান যে ৬০০-রও বেশি দল এবং ৬,৫০০-রও বেশি যুব এবারের এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছে। মেয়েদের ১২৫টির বেশি দলের এতে অংশ নেওয়া এক আনন্দজনক বার্তা বহন করে।

স্বাধীনতার অমৃতকালে দেশ নতুন সংজ্ঞা এবং নতুন শৃঙ্খলা রচনা করছে বলে প্রধানমন্ত্রী জানান। তিনি উল্লেখ করেন যে ক্রীড়াকে শেষ পর্যন্ত ক্রীড়াবিদের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখা হচ্ছে, রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে নয়। তিনি বলেন, যুবদের কোনকিছুই অসম্ভব নয়। প্রত্যেকটি লক্ষ্য পূরণ অনেক সহজ হয়ে যায় যখন তার সঙ্গে শক্তি, সক্ষমতা, আত্মসম্মান, স্বনির্ভরতা এবং সুযোগ-সুবিধা যুক্ত হয়।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই দৃষ্টিভঙ্গি প্রত্যক্ষ করা যাচ্ছে এ বছরের বাজেট থেকেও। তিনি বলেন, ২০১৪ সালের আগে যেখানে ৮০০-৮৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হত, সেখানে এবারের বাজেটে ২,৫০০ কোটি টাকা ক্রীড়া মন্ত্রকের জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে। ২০১৪ সাল থেকে এই বরাদ্দ প্রায় তিনগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে বলে তিনি জানান। শ্রী মোদী বলেন, কেবলমাত্র ‘খেলো ইন্ডিয়া’ অভিযানেই ১ হাজার কোটি টাকারও বেশি বরাদ্দ করা হয়েছে যা দেশের ক্রীড়াক্ষেত্রের সুযোগ-সুবিধা সম্প্রসারণের কাজে ব্যয় করা হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের যুবদের মধ্যে খেলাধূলায় আবেগ এবং প্রতিভার অভাব ছিল না। কিন্তু, সরকারের তরফ থেকে উদ্যম এবং অর্থ বরাদ্দের অভাব বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল। তিনি উল্লেখ করেন যে ক্রীড়াবিদদের এই জাতীয় সমস্যা বর্তমানে নিরসন করা হচ্ছে। জয়পুর মহাখেল-এর দৃষ্টান্ত দিয়ে তিনি বলেন, গত ৫-৬ বছর ধরে এ জাতীয় প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হচ্ছে। শ্রী মোদী বলেন, বিজেপি সাংসদরা দেশের বিভিন্ন প্রান্তে খেল মহাকুম্ভ-এর আয়োজন করছেন যার ফলে হাজার হাজার যুব প্রতিভা সামনে এগিয়ে আসছে।

প্রধানমন্ত্রী কেন্দ্রীয় সরকারকে এই জাতীয় সাফল্যের কৃতিত্ব দিয়ে বলেন, জেলাস্তরে এবং স্থানীয় ক্ষেত্রেও ক্রীড়ার এই জাতীয় সুযোগ-সুবিধা গড়ে তোলা হচ্ছে। দেশের কয়েকশ’ জেলায় যুবদের জন্য ক্রীড়া পরিকাঠামো গড়ে তোলার কথা উল্লেখ করে শ্রী মোদী রাজস্থানের ওপর আলোকপাত করে বলেন যে এখানে অনেক শহরে ক্রীড়া পরিকাঠামো গড়ে তোলা হচ্ছে। তিনি বলেন, দেশে ক্রীড়া বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে তোলা হচ্ছে। খেল মহাকুম্ভ-এর মতো প্রতিযোগিতা পেশাদারী দৃষ্টিভঙ্গি থেকে আয়োজন করা হচ্ছে। তিনি জাতীয় ক্রীড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, এ বছর এতে সবথেকে বেশি বাজেট বরাদ্দ হয়েছে। তিনি জোর দিয়ে বলেন যে ক্রীড়া ব্যবস্থাপনা এবং ক্রীড়া-প্রযুক্তির সঙ্গে জড়িত প্রত্যেকটি ক্ষেত্রেই শিক্ষার এক নতুন বাতাবরণ গড়ে তোলার প্রয়োজন রয়েছে যাতে করে ক্রীড়াক্ষেত্রে যুব সম্প্রদায়ের নতুন সুযোগ গড়ে উঠতে পারে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, “অর্থের অভাবে কোনও যুব যাতে না পিছিয়ে পড়েন, আমাদের সরকার সে ব্যাপারে সতর্ক।” তিনি উল্লেখ করেন, কেন্দ্রীয় সরকার সবথেকে সফল খেলোয়াড়দের ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক সহায়তা প্রদান করছে। তিনি বলেন, প্রধান ক্রীড়া পুরস্কারগুলির অর্থ মূল্য তিনগুণ বৃদ্ধি করা হয়েছে। ‘টপস’-এর মতো প্রকল্পের উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, অলিম্পিকের জন্য খেলোয়াড়দের তৈরি করতে এই প্রকল্প আনা হয়েছে এবং অলিম্পিকের মতো বিশ্ব স্তরের ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় খেলোয়াড়রা যাতে পূর্ণ শক্তি ও উদ্যম নিয়ে এগোতে পারেন, সেই লক্ষ্যে সরকার তাঁদের সঙ্গে রয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ফিটনেস কেবলমাত্র ক্রীড়াক্ষেত্রেই নয়, জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই এর প্রয়োজন রয়েছে এবং খেলোয়াড়দের জন্য তা সবথেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তিনি বলেন, “আপনি যদি ফিট হন, তাহলে আপনি সুপার হিট হতে পারবেন।” এই উপলক্ষে তিনি ‘খেলো ইন্ডিয়া’, ‘ফিট ইন্ডিয়া’র মতো প্রচারাভিযানের উল্লেখ করে শারীরিক সক্ষমতার ক্ষেত্রে পুষ্টি এবং খাদ্যাভ্যাসের গুরুত্বের কথা বলেন। তিনি উল্লেখ করেন যে রাষ্ট্রসঙ্ঘ ২০২৩-কে ‘আন্তর্জাতিক বাজরা বর্ষ’ হিসেবে উদযাপন করছে এবং রাজস্থান হল বাজরা উৎপাদনের এক সমৃদ্ধশালী স্থান। রাজস্থানের শ্রী অন্ন-বাজরা, শ্রী অন্ন-জোয়ার এখানকার পরিচিতি বহন করে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাজরা পোরিজ এবং চুরমা এখানে তৈরি হয়। শ্রী অন্নকে কেবলমাত্র তাঁদের খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্তি করাই নয়, এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডার হয়ে ওঠার জন্যও যুবদের কাছে তিনি আহ্বান জানান।

শ্রী মোদী বলেন, যুবদের সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে দেশ কাজ করছে। আজকের যুবরা কেবলমাত্র একটি ক্ষেত্রেই আবদ্ধ থাকতে চাইছেন না, তাঁদের বহুবিধ প্রতিভা ও সক্ষমতা প্রত্যক্ষ করা যাচ্ছে। তিনি বলেন, একদিকে যেমন আধুনিক ক্রীড়া পরিকাঠামো গড়ে তোলা হচ্ছে, অন্যদিকে তেমনই শিশু ও যুবদের জন্য জাতীয় ডিজিটাল গ্রন্থাগার গড়ে তোলার প্রস্তাবও এবারের বাজেটে রাখা হয়েছে যেখানে বিজ্ঞান, সংস্কৃত ও ইতিহাস সংক্রান্ত বই শহর থেকে গ্রামাঞ্চল পর্যন্ত প্রত্যেকটি জায়গাতেই পাওয়া যাবে।

ক্রীড়া কেবলমাত্র একটি ধারা নয়, এটি একটি শিল্প – জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ক্ষুদ্র, অণু ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ ক্ষেত্রে অনেক কর্মসংস্থান হচ্ছে এবং তা থেকে ক্রীড়াক্ষেত্রের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন জিনিসও তৈরি হচ্ছে। ক্রীড়াক্ষেত্রের সঙ্গে সম্পর্কিত ক্ষুদ্র, অণু ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগগুলিকে আরও বেশি শক্তিশালী করতে বাজেটে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘোষণা করা হয়েছে। ‘পিএম বিশ্বকর্মা কৌশল সম্মান’-এর উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, যাঁরা হাতের কাজ করেন এবং হস্তচালিত যন্ত্র ব্যবহার করেন তাঁদের ক্ষেত্রে এটি সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। ‘পিএম বিশ্বকর্মা যোজনা’র মাধ্যমে যুবদেরকে আর্থিক সহায়তা প্রদানের মধ্য দিয়ে নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে এবং তা থেকে নতুন বাজার গড়ে উঠবে বলে প্রধানমন্ত্রী জানান।

ভাষণ শেষে প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন যে সর্বান্তকরণে যখন কাজ করা হয়, ফল তখন সুনিশ্চিত। টোকিও অলিম্পি এবং কমনওয়েলথ গেমস-এ দেশ যে প্রয়াস নিয়েছিল তার উল্লেখ করে শ্রী মোদী বলেন, প্রত্যেকেই তার ফল প্রত্যক্ষ করছে। জয়পুর মহাখেল-এর এই প্রয়াস আগামীদিনে অনেক সফল কীর্তি নিয়ে আসবে বলে তিনি জানান। শ্রী মোদী বলেন, আপনাদের মধ্যে থেকেই পরবর্তী স্বর্ণ এবং রৌপ্য জয়ীরা উঠে আসবেন। আপনি যদি সঙ্কল্পবদ্ধ হন, তাহলে অলিম্পিকেও আপনারা ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকার গৌরব বৃদ্ধি করতে পারেন। যেখানেই আপনারা যান, দেশের জন্য সম্মান আপনারা নিয়ে আসতে পারবেন। আমি স্থির নিশ্চিত যে যুবরাই দেশের সাফল্যকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন।

অনুষ্ঠানে জয়পুর গ্রামীণ কেন্দ্রের লোকসভার সাংসদ শ্রী রাজ্যবর্ধন সিং রাঠোর অন্যদের মধ্যে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

প্রেক্ষাপট

১২ জানুয়ারি, ২০২৩ তারিখে ‘জাতীয় যুব দিবস’ থেকে শুরু হওয়া মহাখেল এ বছর কবাডি প্রতিযোগিতার ওপর আলোকপাত করছে। ৪৫০-এরও বেশি গ্রাম পঞ্চায়েত, পৌরসভা এবং জয়পুর গ্রামীণ লোকসভার অন্তর্গত আটটি বিধানসভার সমস্ত ওয়ার্ড থেকে ৪,৬০০-রও বেশি যুব ও ক্রীড়া ব্যক্তিত্বরা এই মহাখেল-এ অংশ নিয়েছেন। মহাখেল-এর আয়োজন জয়পুরের যুবদের ক্রীড়া প্রতিভা তুলে ধরতে এবং ক্রীড়াকে তাঁদের পেশা হিসেবে বেছে নিতে উৎসাহিত করবে।

সম্পূর্ণ ভাষণ পড়তে এখানে ক্লিক করুন

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
5 Days, 31 World Leaders & 31 Bilaterals: Decoding PM Modi's Diplomatic Blitzkrieg

Media Coverage

5 Days, 31 World Leaders & 31 Bilaterals: Decoding PM Modi's Diplomatic Blitzkrieg
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Prime Minister urges the Indian Diaspora to participate in Bharat Ko Janiye Quiz
November 23, 2024

The Prime Minister Shri Narendra Modi today urged the Indian Diaspora and friends from other countries to participate in Bharat Ko Janiye (Know India) Quiz. He remarked that the quiz deepens the connect between India and its diaspora worldwide and was also a wonderful way to rediscover our rich heritage and vibrant culture.

He posted a message on X:

“Strengthening the bond with our diaspora!

Urge Indian community abroad and friends from other countries  to take part in the #BharatKoJaniye Quiz!

bkjquiz.com

This quiz deepens the connect between India and its diaspora worldwide. It’s also a wonderful way to rediscover our rich heritage and vibrant culture.

The winners will get an opportunity to experience the wonders of #IncredibleIndia.”