QuotePM inaugurates & lays foundation stone of hydropower projects worth over Rs 11,000 crore in Mandi, Himachal Pradesh
Quote“Hydro-power projects launched today reflect India’s commitment to eco-friendly development”
Quote“In 2016,India had set a target to meet 40 percent of its installed electricity capacity from non-fossil energy sources by 2030. India has achieved this goal in November this year itself”
Quote“Plastic has spread everywhere, plastic going into rivers, we have to make efforts together to stop the damage it is causing to Himachal.”
Quote“If India is called the pharmacy of the world today, then Himachal is the force behind it”
Quote“Himachal Pradesh has helped not only other states but also other countries during the Corona global pandemic”
Quote“Delaying ideologies made the people of Himachal wait for decades. Because of this, there was a delay of many years in the projects here”
QuoteInforms about Youngsters of 15-18 age group to get vaccine and precaution dose for frontline workers, healthcare workers and senior citizens with co-morbdities
Quote“ The marriage age being raised to 21 years for daughters will give them full time to study and they will also be able to make their career”
Quote“The work done by our government to increase the security of the country in the last seven years, the decisions taken for the soldiers, ex-servicemen, have also benefited people of Himachal immensely”

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ হিমাচল প্রদেশের মান্ডিতে ‘হিমাচল প্রদেশ বিশ্ব বিনিয়োগকারীদের সম্মেলনের দ্বিতীয় উদ্ভাবনী অনুষ্ঠান’-এ পৌরোহিত্য করেছেন। এই সম্মেলন থেকে হিমাচল প্রদেশে বিভিন্ন প্রকল্পে প্রায় ২৮ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। তিনি এদিন ১১ হাজার কোটি টাকারও বেশি মূল্যের জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। এই জলবিদ্যুৎ প্রকল্পগুলির মধ্যে রেণুকাজি বাঁধ প্রকল্প, লুহোরি জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের প্রথম পর্যায় এবং ধৌলিসিধ প্রকল্প রয়েছে। তিনি সাওরা-কুড্ডু জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে হিমাচল প্রদেশের রাজ্যপাল শ্রী রাজেন্দ্র বিশ্বনাথ আরলেকর, মুখ্যমন্ত্রী শ্রী জয়রাম ঠাকুর এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শ্রী অনুরাগ সিং ঠাকুরও উপস্থিত ছিলেন। 
 
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী হিমাচল প্রদেশের সঙ্গে তাঁর আত্মিক যোগাযোগের কথা স্মরণ করেন এবং তিনি বলেন, পাহাড় ঘেরা এই রাজ্য তাঁর জীবনে একটি বড় ভূমিকা পালন করেছে। ডবল ইঞ্জিন সরকারের চার বছর অতিবাহিত হওয়ার জন্য হিমাচল প্রদেশের সাধারণ মানুষকে অভিনন্দনও জানান তিনি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই চার বছরে রাজ্যের মানুষ মহামারী সমস্যার মুখোমুখী হয়েছেন, তা সত্ত্বেও এই রাজ্য উন্নয়নের এক নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। শ্রী মোদী বলেন, “জয়রামজী এবং তাঁর কঠোর পরিশ্রমী দল হিমাচল প্রদেশের মানুষের স্বপ্ন পূরণের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন”। 
|
প্রধানমন্ত্রী জানান, দেশের জনগণের ‘স্বাচ্ছন্দ্যময় জীবনযাত্রা’ পালনে সরকার বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে। এক্ষেত্রে বিদ্যুৎ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। চালু হওয়া জলবিদ্যুৎ প্রকল্পগুলির মাধ্যমে পরিবেশ-বান্ধব উন্নয়নে দেশের প্রতিশ্রুতি প্রতিফলিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যখন গিরি নদীর ওপর রেণুকাজি বাঁধ প্রকল্পটি সম্পন্ন হবে তখন এর থেকে সমগ্র অঞ্চল সরাসরি উপকৃত হবে। এই প্রকল্প থেকে যা আয় হবে, তার একটা বড় অংশ এখানকার উন্নয়নে ব্যয় করা হবে”।
 
প্রধানমন্ত্রী নতুন ভারতের পরিবর্তিত কর্মকৌশলের বিষয়ে পুনরায় জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ভারত দ্রুতগতিতে পরিবেশ সংক্রান্ত লক্ষ্য পূরণ করে চলেছে। শ্রী মোদী জানান, “২০৩০ সালের মধ্যে জীবাশ্ম জ্বালানী নয় এমন শক্তির উৎস থেকে দেশে উৎপাদিত বিদ্যুৎ ক্ষমতার ৪০ শতাংশ পূরণ করার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। ২০১৬ সালে এই প্রতিশ্রুতি গ্রহণ করে ভারত। কিন্তু, আজ প্রতিটি ভারতীয় গর্বের বিষয় যে, এ বছরের নভেম্বরে সেই লক্ষ্য পূরণ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী আরও জানান, “যেভাবে আমাদের দেশ পরিবেশ রক্ষা করে উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করেছে, তার জন্য সমগ্র বিশ্ব ভারতের প্রশংসা করেছে। সৌরবিদ্যুৎ থেকে জলবিদ্যুৎ, বায়ুশক্তি থেকে সবুজ হাইড্রোজেন পর্যন্ত, পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি – প্রতিটি ক্ষেত্রেই দেশ নিরন্তর কাজ করে চলেছে”।
|
প্রধানমন্ত্রী একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক নির্মূলের বিষয়ের কথা পুনরায় তুলে ধরেন। তিনি বলেন, প্লাস্টিকের কারণে পাহাড়ের ক্ষতির বিষয়ে সরকার সতর্ক রয়েছে। একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিকের বিরুদ্ধে দেশব্যাপী অভিযান চালানোর পাশাপাশি, সরকার প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়েও কাজ করছে। এক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের আচরণগত পরিবর্তন প্রয়োজন। তিনি বলেন, “হিমাচলকে স্বচ্ছ, প্লাস্টিক ও অন্যান্য বর্জ্য মুক্ত করার জন্য পর্যটকদেরও একটি দায়িত্ব রয়েছে। প্লাস্টিক সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে। নদীতে প্লাস্টিক মিশছে। হিমাচলের যে ক্ষতি হচ্ছে, তা বন্ধ করতে আমাদের সকলকে প্রয়াস নিতে হবে”। 
 
প্রধানমন্ত্রী হিমাচল প্রদেশের ওষুধ ক্ষেত্রের বিকাশের প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, “আজ যদি ভারতকে বিশ্বের ওষুধ শিল্পের দেশ বলা হয়, তবে এর পেছনে হিমাচলের অবদান অনস্বীকার্য। করোনা মহামারী চলাকালীন হিমাচল প্রদেশ শুধু অন্যান্য রাজ্যকেই নয়, বিভিন্ন দেশকেও ওষুধ সরবরাহ করে সাহায্য করেছে”।
|
রাজ্যের এই কর্মদক্ষতার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “হিমাচল প্রদেশে প্রাপ্ত বয়স্ক জনসংখ্যার প্রতিটি ব্যক্তিকে টিকা দিয়েছে। বাকিদের টিকা দেওয়ার কাজ চলছে। এখন যাঁরা এখানে সরকারে রয়েছেন, তাঁরা রাজনৈতিক স্বার্থপরতায় নিমজ্জিত নন, বরং হিমাচলের প্রতিটি নাগরিক কিভাবে টিকা পাবেন, সেদিকে তাঁদের সম্পূর্ণ দৃষ্টি রয়েছে”।
 
প্রধানমন্ত্রী মেয়েদের বিবাহের বয়স পরিবর্তনে সরকারের সাম্প্রতিক সিদ্ধান্তের কথাও তুলে ধরেন। শ্রী মোদী বলেন, “আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে, মেয়েদের বিবাহের বয়স সেই বয়সের মতোই হওয়া উচিৎ, যে বয়সে ছেলেদের বিবাহের অনুমতি দেওয়া হয়। মেয়েদের বিবাহের বয়স ২১ বছর করা হলে তাঁরা পড়াশুনার জন্য পুরো সময় পাবেন এবং তাঁদের কেরিয়ার তৈরি করতে তাঁরা সক্ষম হবেন”।
 
প্রধানমন্ত্রী নতুন করে টিকা দেওয়ার বিষয়ে সম্প্রতি ঘোষণার কথাও উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, প্রতিটি প্রয়োজনের কথা মাথায় রেখে সরকার অত্যন্ত সংবেদনশীলতা ও সতর্কতার সঙ্গে কাজ করছে। এখন সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, তেসরা জানুয়ারি থেকে ১৫-১৮ বছর বয়সীদের টিকা দেবে।
 
প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত দু’বছর ধরে করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে স্বাস্থ্য ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত সাধারণ মানুষ, প্রথম সারির কর্মীরা দেশের শক্তি হয়ে উঠেছেন। তাঁদের সতর্কতামূলক ডোজ দেওয়ার কাজ শুরু হবে ১০ই জানুয়ারি থেকে। ৭ বছরের বেশি বয়সী, যারা ইতিমধ্যেই গুরুতর রোগে আক্রান্ত তাদেরও চিকিৎসকের পরামর্শে সতর্কতামূলক ডোজ দেওয়া হবে।
|
শ্রী মোদী উল্লেখ করেন যে, সরকার ‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ, সবকা বিসওয়াস এবং সবকা প্রয়াস’ – এই মন্ত্র নিয়ে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তিনি বলেন, “প্রত্যেক দেশেরই আলাদা-আলাদা মতাদর্শ রয়েছে। কিন্তু, আজ আমাদের দেশের মানুষ দুটি মতাদর্শ স্পষ্টভাবে দেখতে পাচ্ছেন। একটি আদর্শ বিলম্বের এবং অন্যটি উন্নয়নের। যাঁদের বিলম্বের মতাদর্শ রয়েছে, তাঁরা পাহাড়ে বসবাসকারী মানুষের কথা চিন্তা করে না”। প্রধানমন্ত্রী জানান, বিলম্বিত মতাদর্শ হিমাচলের মানুষকে কয়েক দশক ধরে অপেক্ষা করতে বাধ্য করেছে। এই কারণে অটল টানেলের কাজ বহু বছর ধরে আটকে ছিল। রেণুকাজি প্রকল্পও তিন দশক ধরে আটকে ছিল। প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার শুধুমাত্র উন্নয়নের জন্যই অঙ্গীকারবদ্ধ। তিনি বলেন, অটল টানেলের কাজ শেষ হয়েছে এবং চন্ডীগড় থেকে মানালি এবং সিমলার সঙ্গে সংযোগকারী সড়কপথটিকেও প্রশস্ত করা হয়েছে।
|
হিমাচল বহুসংখ্যক প্রতিরক্ষা কর্মীর বাসস্থান। তাই, প্রধানমন্ত্রী এদিন প্রতিরক্ষা কর্মী ও প্রবীণ সৈনিকদের কল্যাণে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপগুলির কথাও তুলে ধরেন। তিনি বলেন, “হিমাচল প্রদেশের প্রতিটি ঘরেই সাহসী ছেলেমেয়ে রয়েছেন, যাঁরা দেশকে রক্ষা করেন। গত ৭ বছরে দেশের নিরাপত্তা বৃদ্ধিতে সরকার যে কাজ করেছে এবং প্রাক্তন সেনাকর্মীদের জন্যও যে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে তার থেকে হিমাচলের মানুষ উপকৃত হয়েছেন।  

সম্পূর্ণ ভাষণ পড়তে এখানে ক্লিক করুন

  • Reena chaurasia August 31, 2024

    बीजेपी
  • G.shankar Srivastav April 07, 2022

    जय हो
  • Amit Chaudhary January 28, 2022

    Jay Hind
  • शिवकुमार गुप्ता January 25, 2022

    जय हो नमो नमो
  • aashis ahir January 23, 2022

    Jay hind
  • Ishita Rana January 14, 2022

    you are the best sir
  • SanJesH MeHtA January 11, 2022

    यदि आप भारतीय जनता पार्टी के समर्थक हैं और राष्ट्रवादी हैं व अपने संगठन को स्तम्भित करने में अपना भी अंशदान देना चाहते हैं और चाहते हैं कि हमारा देश यशश्वी प्रधानमंत्री श्री @narendramodi जी के नेतृत्व में आगे बढ़ता रहे तो आप भी #HamaraAppNaMoApp के माध्यम से #MicroDonation करें। आप इस माइक्रो डोनेशन के माध्यम से जंहा अपनी समर्पण निधि संगठन को देंगे वहीं,राष्ट्र की एकता और अखंडता को बनाये रखने हेतु भी सहयोग करेंगे। आप डोनेशन कैसे करें,इसके बारे में अच्छे से स्मझह सकते हैं। https://twitter.com/imVINAYAKTIWARI/status/1479906368832212993?t=TJ6vyOrtmDvK3dYPqqWjnw&s=19
  • Moiken D Modi January 09, 2022

    best PM Modiji💜💜💜💜💜💜💜💜
  • BJP S MUTHUVELPANDI MA LLB VICE PRESIDENT ARUPPUKKOTTAI UNION January 08, 2022

    2*7=14
  • शिवकुमार गुप्ता January 06, 2022

    नमो नमो नमो नमो🙏
Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

Media Coverage

"Huge opportunity": Japan delegation meets PM Modi, expressing their eagerness to invest in India
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Today, India is not just a Nation of Dreams but also a Nation That Delivers: PM Modi in TV9 Summit
March 28, 2025
QuoteToday, the world's eyes are on India: PM
QuoteIndia's youth is rapidly becoming skilled and driving innovation forward: PM
Quote"India First" has become the mantra of India's foreign policy: PM
QuoteToday, India is not just participating in the world order but also contributing to shaping and securing the future: PM
QuoteIndia has given Priority to humanity over monopoly: PM
QuoteToday, India is not just a Nation of Dreams but also a Nation That Delivers: PM

श्रीमान रामेश्वर गारु जी, रामू जी, बरुन दास जी, TV9 की पूरी टीम, मैं आपके नेटवर्क के सभी दर्शकों का, यहां उपस्थित सभी महानुभावों का अभिनंदन करता हूं, इस समिट के लिए बधाई देता हूं।

TV9 नेटवर्क का विशाल रीजनल ऑडियंस है। और अब तो TV9 का एक ग्लोबल ऑडियंस भी तैयार हो रहा है। इस समिट में अनेक देशों से इंडियन डायस्पोरा के लोग विशेष तौर पर लाइव जुड़े हुए हैं। कई देशों के लोगों को मैं यहां से देख भी रहा हूं, वे लोग वहां से वेव कर रहे हैं, हो सकता है, मैं सभी को शुभकामनाएं देता हूं। मैं यहां नीचे स्क्रीन पर हिंदुस्तान के अनेक शहरों में बैठे हुए सब दर्शकों को भी उतने ही उत्साह, उमंग से देख रहा हूं, मेरी तरफ से उनका भी स्वागत है।

साथियों,

आज विश्व की दृष्टि भारत पर है, हमारे देश पर है। दुनिया में आप किसी भी देश में जाएं, वहां के लोग भारत को लेकर एक नई जिज्ञासा से भरे हुए हैं। आखिर ऐसा क्या हुआ कि जो देश 70 साल में ग्यारहवें नंबर की इकोनॉमी बना, वो महज 7-8 साल में पांचवे नंबर की इकोनॉमी बन गया? अभी IMF के नए आंकड़े सामने आए हैं। वो आंकड़े कहते हैं कि भारत, दुनिया की एकमात्र मेजर इकोनॉमी है, जिसने 10 वर्षों में अपने GDP को डबल किया है। बीते दशक में भारत ने दो लाख करोड़ डॉलर, अपनी इकोनॉमी में जोड़े हैं। GDP का डबल होना सिर्फ आंकड़ों का बदलना मात्र नहीं है। इसका impact देखिए, 25 करोड़ लोग गरीबी से बाहर निकले हैं, और ये 25 करोड़ लोग एक नियो मिडिल क्लास का हिस्सा बने हैं। ये नियो मिडिल क्लास, एक प्रकार से नई ज़िंदगी शुरु कर रहा है। ये नए सपनों के साथ आगे बढ़ रहा है, हमारी इकोनॉमी में कंट्रीब्यूट कर रहा है, और उसको वाइब्रेंट बना रहा है। आज दुनिया की सबसे बड़ी युवा आबादी हमारे भारत में है। ये युवा, तेज़ी से स्किल्ड हो रहा है, इनोवेशन को गति दे रहा है। और इन सबके बीच, भारत की फॉरेन पॉलिसी का मंत्र बन गया है- India First, एक जमाने में भारत की पॉलिसी थी, सबसे समान रूप से दूरी बनाकर चलो, Equi-Distance की पॉलिसी, आज के भारत की पॉलिसी है, सबके समान रूप से करीब होकर चलो, Equi-Closeness की पॉलिसी। दुनिया के देश भारत की ओपिनियन को, भारत के इनोवेशन को, भारत के एफर्ट्स को, जैसा महत्व आज दे रहे हैं, वैसा पहले कभी नहीं हुआ। आज दुनिया की नजर भारत पर है, आज दुनिया जानना चाहती है, What India Thinks Today.

|

साथियों,

भारत आज, वर्ल्ड ऑर्डर में सिर्फ पार्टिसिपेट ही नहीं कर रहा, बल्कि फ्यूचर को शेप और सेक्योर करने में योगदान दे रहा है। दुनिया ने ये कोरोना काल में अच्छे से अनुभव किया है। दुनिया को लगता था कि हर भारतीय तक वैक्सीन पहुंचने में ही, कई-कई साल लग जाएंगे। लेकिन भारत ने हर आशंका को गलत साबित किया। हमने अपनी वैक्सीन बनाई, हमने अपने नागरिकों का तेज़ी से वैक्सीनेशन कराया, और दुनिया के 150 से अधिक देशों तक दवाएं और वैक्सीन्स भी पहुंचाईं। आज दुनिया, और जब दुनिया संकट में थी, तब भारत की ये भावना दुनिया के कोने-कोने तक पहुंची कि हमारे संस्कार क्या हैं, हमारा तौर-तरीका क्या है।

साथियों,

अतीत में दुनिया ने देखा है कि दूसरे विश्व युद्ध के बाद जब भी कोई वैश्विक संगठन बना, उसमें कुछ देशों की ही मोनोपोली रही। भारत ने मोनोपोली नहीं बल्कि मानवता को सर्वोपरि रखा। भारत ने, 21वीं सदी के ग्लोबल इंस्टीट्यूशन्स के गठन का रास्ता बनाया, और हमने ये ध्यान रखा कि सबकी भागीदारी हो, सबका योगदान हो। जैसे प्राकृतिक आपदाओं की चुनौती है। देश कोई भी हो, इन आपदाओं से इंफ्रास्ट्रक्चर को भारी नुकसान होता है। आज ही म्यांमार में जो भूकंप आया है, आप टीवी पर देखें तो बहुत बड़ी-बड़ी इमारतें ध्वस्त हो रही हैं, ब्रिज टूट रहे हैं। और इसलिए भारत ने Coalition for Disaster Resilient Infrastructure - CDRI नाम से एक वैश्विक नया संगठन बनाने की पहल की। ये सिर्फ एक संगठन नहीं, बल्कि दुनिया को प्राकृतिक आपदाओं के लिए तैयार करने का संकल्प है। भारत का प्रयास है, प्राकृतिक आपदा से, पुल, सड़कें, बिल्डिंग्स, पावर ग्रिड, ऐसा हर इंफ्रास्ट्रक्चर सुरक्षित रहे, सुरक्षित निर्माण हो।

साथियों,

भविष्य की चुनौतियों से निपटने के लिए हर देश का मिलकर काम करना बहुत जरूरी है। ऐसी ही एक चुनौती है, हमारे एनर्जी रिसोर्सेस की। इसलिए पूरी दुनिया की चिंता करते हुए भारत ने International Solar Alliance (ISA) का समाधान दिया है। ताकि छोटे से छोटा देश भी सस्टेनबल एनर्जी का लाभ उठा सके। इससे क्लाइमेट पर तो पॉजिटिव असर होगा ही, ये ग्लोबल साउथ के देशों की एनर्जी नीड्स को भी सिक्योर करेगा। और आप सबको ये जानकर गर्व होगा कि भारत के इस प्रयास के साथ, आज दुनिया के सौ से अधिक देश जुड़ चुके हैं।

साथियों,

बीते कुछ समय से दुनिया, ग्लोबल ट्रेड में असंतुलन और लॉजिस्टिक्स से जुड़ी challenges का सामना कर रही है। इन चुनौतियों से निपटने के लिए भी भारत ने दुनिया के साथ मिलकर नए प्रयास शुरु किए हैं। India–Middle East–Europe Economic Corridor (IMEC), ऐसा ही एक महत्वाकांक्षी प्रोजेक्ट है। ये प्रोजेक्ट, कॉमर्स और कनेक्टिविटी के माध्यम से एशिया, यूरोप और मिडिल ईस्ट को जोड़ेगा। इससे आर्थिक संभावनाएं तो बढ़ेंगी ही, दुनिया को अल्टरनेटिव ट्रेड रूट्स भी मिलेंगे। इससे ग्लोबल सप्लाई चेन भी और मजबूत होगी।

|

साथियों,

ग्लोबल सिस्टम्स को, अधिक पार्टिसिपेटिव, अधिक डेमोक्रेटिक बनाने के लिए भी भारत ने अनेक कदम उठाए हैं। और यहीं, यहीं पर ही भारत मंडपम में जी-20 समिट हुई थी। उसमें अफ्रीकन यूनियन को जी-20 का परमानेंट मेंबर बनाया गया है। ये बहुत बड़ा ऐतिहासिक कदम था। इसकी मांग लंबे समय से हो रही थी, जो भारत की प्रेसीडेंसी में पूरी हुई। आज ग्लोबल डिसीजन मेकिंग इंस्टीट्यूशन्स में भारत, ग्लोबल साउथ के देशों की आवाज़ बन रहा है। International Yoga Day, WHO का ग्लोबल सेंटर फॉर ट्रेडिशनल मेडिसिन, आर्टिफिशियल इंटेलीजेंस के लिए ग्लोबल फ्रेमवर्क, ऐसे कितने ही क्षेत्रों में भारत के प्रयासों ने नए वर्ल्ड ऑर्डर में अपनी मजबूत उपस्थिति दर्ज कराई है, और ये तो अभी शुरूआत है, ग्लोबल प्लेटफॉर्म पर भारत का सामर्थ्य नई ऊंचाई की तरफ बढ़ रहा है।

साथियों,

21वीं सदी के 25 साल बीत चुके हैं। इन 25 सालों में 11 साल हमारी सरकार ने देश की सेवा की है। और जब हम What India Thinks Today उससे जुड़ा सवाल उठाते हैं, तो हमें ये भी देखना होगा कि Past में क्या सवाल थे, क्या जवाब थे। इससे TV9 के विशाल दर्शक समूह को भी अंदाजा होगा कि कैसे हम, निर्भरता से आत्मनिर्भरता तक, Aspirations से Achievement तक, Desperation से Development तक पहुंचे हैं। आप याद करिए, एक दशक पहले, गांव में जब टॉयलेट का सवाल आता था, तो माताओं-बहनों के पास रात ढलने के बाद और भोर होने से पहले का ही जवाब होता था। आज उसी सवाल का जवाब स्वच्छ भारत मिशन से मिलता है। 2013 में जब कोई इलाज की बात करता था, तो महंगे इलाज की चर्चा होती थी। आज उसी सवाल का समाधान आयुष्मान भारत में नजर आता है। 2013 में किसी गरीब की रसोई की बात होती थी, तो धुएं की तस्वीर सामने आती थी। आज उसी समस्या का समाधान उज्ज्वला योजना में दिखता है। 2013 में महिलाओं से बैंक खाते के बारे में पूछा जाता था, तो वो चुप्पी साध लेती थीं। आज जनधन योजना के कारण, 30 करोड़ से ज्यादा बहनों का अपना बैंक अकाउंट है। 2013 में पीने के पानी के लिए कुएं और तालाबों तक जाने की मजबूरी थी। आज उसी मजबूरी का हल हर घर नल से जल योजना में मिल रहा है। यानि सिर्फ दशक नहीं बदला, बल्कि लोगों की ज़िंदगी बदली है। और दुनिया भी इस बात को नोट कर रही है, भारत के डेवलपमेंट मॉडल को स्वीकार रही है। आज भारत सिर्फ Nation of Dreams नहीं, बल्कि Nation That Delivers भी है।

साथियों,

जब कोई देश, अपने नागरिकों की सुविधा और समय को महत्व देता है, तब उस देश का समय भी बदलता है। यही आज हम भारत में अनुभव कर रहे हैं। मैं आपको एक उदाहरण देता हूं। पहले पासपोर्ट बनवाना कितना बड़ा काम था, ये आप जानते हैं। लंबी वेटिंग, बहुत सारे कॉम्प्लेक्स डॉक्यूमेंटेशन का प्रोसेस, अक्सर राज्यों की राजधानी में ही पासपोर्ट केंद्र होते थे, छोटे शहरों के लोगों को पासपोर्ट बनवाना होता था, तो वो एक-दो दिन कहीं ठहरने का इंतजाम करके चलते थे, अब वो हालात पूरी तरह बदल गया है, एक आंकड़े पर आप ध्यान दीजिए, पहले देश में सिर्फ 77 पासपोर्ट सेवा केंद्र थे, आज इनकी संख्या 550 से ज्यादा हो गई है। पहले पासपोर्ट बनवाने में, और मैं 2013 के पहले की बात कर रहा हूं, मैं पिछले शताब्दी की बात नहीं कर रहा हूं, पासपोर्ट बनवाने में जो वेटिंग टाइम 50 दिन तक होता था, वो अब 5-6 दिन तक सिमट गया है।

साथियों,

ऐसा ही ट्रांसफॉर्मेशन हमने बैंकिंग इंफ्रास्ट्रक्चर में भी देखा है। हमारे देश में 50-60 साल पहले बैंकों का नेशनलाइजेशन किया गया, ये कहकर कि इससे लोगों को बैंकिंग सुविधा सुलभ होगी। इस दावे की सच्चाई हम जानते हैं। हालत ये थी कि लाखों गांवों में बैंकिंग की कोई सुविधा ही नहीं थी। हमने इस स्थिति को भी बदला है। ऑनलाइन बैंकिंग तो हर घर में पहुंचाई है, आज देश के हर 5 किलोमीटर के दायरे में कोई न कोई बैंकिंग टच प्वाइंट जरूर है। और हमने सिर्फ बैंकिंग इंफ्रास्ट्रक्चर का ही दायरा नहीं बढ़ाया, बल्कि बैंकिंग सिस्टम को भी मजबूत किया। आज बैंकों का NPA बहुत कम हो गया है। आज बैंकों का प्रॉफिट, एक लाख 40 हज़ार करोड़ रुपए के नए रिकॉर्ड को पार कर चुका है। और इतना ही नहीं, जिन लोगों ने जनता को लूटा है, उनको भी अब लूटा हुआ धन लौटाना पड़ रहा है। जिस ED को दिन-रात गालियां दी जा रही है, ED ने 22 हज़ार करोड़ रुपए से अधिक वसूले हैं। ये पैसा, कानूनी तरीके से उन पीड़ितों तक वापिस पहुंचाया जा रहा है, जिनसे ये पैसा लूटा गया था।

साथियों,

Efficiency से गवर्नमेंट Effective होती है। कम समय में ज्यादा काम हो, कम रिसोर्सेज़ में अधिक काम हो, फिजूलखर्ची ना हो, रेड टेप के बजाय रेड कार्पेट पर बल हो, जब कोई सरकार ये करती है, तो समझिए कि वो देश के संसाधनों को रिस्पेक्ट दे रही है। और पिछले 11 साल से ये हमारी सरकार की बड़ी प्राथमिकता रहा है। मैं कुछ उदाहरणों के साथ अपनी बात बताऊंगा।

|

साथियों,

अतीत में हमने देखा है कि सरकारें कैसे ज्यादा से ज्यादा लोगों को मिनिस्ट्रीज में accommodate करने की कोशिश करती थीं। लेकिन हमारी सरकार ने अपने पहले कार्यकाल में ही कई मंत्रालयों का विलय कर दिया। आप सोचिए, Urban Development अलग मंत्रालय था और Housing and Urban Poverty Alleviation अलग मंत्रालय था, हमने दोनों को मर्ज करके Housing and Urban Affairs मंत्रालय बना दिया। इसी तरह, मिनिस्ट्री ऑफ ओवरसीज़ अफेयर्स अलग था, विदेश मंत्रालय अलग था, हमने इन दोनों को भी एक साथ जोड़ दिया, पहले जल संसाधन, नदी विकास मंत्रालय अलग था, और पेयजल मंत्रालय अलग था, हमने इन्हें भी जोड़कर जलशक्ति मंत्रालय बना दिया। हमने राजनीतिक मजबूरी के बजाय, देश की priorities और देश के resources को आगे रखा।

साथियों,

हमारी सरकार ने रूल्स और रेगुलेशन्स को भी कम किया, उन्हें आसान बनाया। करीब 1500 ऐसे कानून थे, जो समय के साथ अपना महत्व खो चुके थे। उनको हमारी सरकार ने खत्म किया। करीब 40 हज़ार, compliances को हटाया गया। ऐसे कदमों से दो फायदे हुए, एक तो जनता को harassment से मुक्ति मिली, और दूसरा, सरकारी मशीनरी की एनर्जी भी बची। एक और Example GST का है। 30 से ज्यादा टैक्सेज़ को मिलाकर एक टैक्स बना दिया गया है। इसको process के, documentation के हिसाब से देखें तो कितनी बड़ी बचत हुई है।

साथियों,

सरकारी खरीद में पहले कितनी फिजूलखर्ची होती थी, कितना करप्शन होता था, ये मीडिया के आप लोग आए दिन रिपोर्ट करते थे। हमने, GeM यानि गवर्नमेंट ई-मार्केटप्लेस प्लेटफॉर्म बनाया। अब सरकारी डिपार्टमेंट, इस प्लेटफॉर्म पर अपनी जरूरतें बताते हैं, इसी पर वेंडर बोली लगाते हैं और फिर ऑर्डर दिया जाता है। इसके कारण, भ्रष्टाचार की गुंजाइश कम हुई है, और सरकार को एक लाख करोड़ रुपए से अधिक की बचत भी हुई है। डायरेक्ट बेनिफिट ट्रांसफर- DBT की जो व्यवस्था भारत ने बनाई है, उसकी तो दुनिया में चर्चा है। DBT की वजह से टैक्स पेयर्स के 3 लाख करोड़ रुपए से ज्यादा, गलत हाथों में जाने से बचे हैं। 10 करोड़ से ज्यादा फर्ज़ी लाभार्थी, जिनका जन्म भी नहीं हुआ था, जो सरकारी योजनाओं का फायदा ले रहे थे, ऐसे फर्जी नामों को भी हमने कागजों से हटाया है।

साथियों,

 

हमारी सरकार टैक्स की पाई-पाई का ईमानदारी से उपयोग करती है, और टैक्सपेयर का भी सम्मान करती है, सरकार ने टैक्स सिस्टम को टैक्सपेयर फ्रेंडली बनाया है। आज ITR फाइलिंग का प्रोसेस पहले से कहीं ज्यादा सरल और तेज़ है। पहले सीए की मदद के बिना, ITR फाइल करना मुश्किल होता था। आज आप कुछ ही समय के भीतर खुद ही ऑनलाइन ITR फाइल कर पा रहे हैं। और रिटर्न फाइल करने के कुछ ही दिनों में रिफंड आपके अकाउंट में भी आ जाता है। फेसलेस असेसमेंट स्कीम भी टैक्सपेयर्स को परेशानियों से बचा रही है। गवर्नेंस में efficiency से जुड़े ऐसे अनेक रिफॉर्म्स ने दुनिया को एक नया गवर्नेंस मॉडल दिया है।

साथियों,

पिछले 10-11 साल में भारत हर सेक्टर में बदला है, हर क्षेत्र में आगे बढ़ा है। और एक बड़ा बदलाव सोच का आया है। आज़ादी के बाद के अनेक दशकों तक, भारत में ऐसी सोच को बढ़ावा दिया गया, जिसमें सिर्फ विदेशी को ही बेहतर माना गया। दुकान में भी कुछ खरीदने जाओ, तो दुकानदार के पहले बोल यही होते थे – भाई साहब लीजिए ना, ये तो इंपोर्टेड है ! आज स्थिति बदल गई है। आज लोग सामने से पूछते हैं- भाई, मेड इन इंडिया है या नहीं है?

साथियों,

आज हम भारत की मैन्युफैक्चरिंग एक्सीलेंस का एक नया रूप देख रहे हैं। अभी 3-4 दिन पहले ही एक न्यूज आई है कि भारत ने अपनी पहली MRI मशीन बना ली है। अब सोचिए, इतने दशकों तक हमारे यहां स्वदेशी MRI मशीन ही नहीं थी। अब मेड इन इंडिया MRI मशीन होगी तो जांच की कीमत भी बहुत कम हो जाएगी।

|

साथियों,

आत्मनिर्भर भारत और मेक इन इंडिया अभियान ने, देश के मैन्युफैक्चरिंग सेक्टर को एक नई ऊर्जा दी है। पहले दुनिया भारत को ग्लोबल मार्केट कहती थी, आज वही दुनिया, भारत को एक बड़े Manufacturing Hub के रूप में देख रही है। ये सक्सेस कितनी बड़ी है, इसके उदाहरण आपको हर सेक्टर में मिलेंगे। जैसे हमारी मोबाइल फोन इंडस्ट्री है। 2014-15 में हमारा एक्सपोर्ट, वन बिलियन डॉलर तक भी नहीं था। लेकिन एक दशक में, हम ट्वेंटी बिलियन डॉलर के फिगर से भी आगे निकल चुके हैं। आज भारत ग्लोबल टेलिकॉम और नेटवर्किंग इंडस्ट्री का एक पावर सेंटर बनता जा रहा है। Automotive Sector की Success से भी आप अच्छी तरह परिचित हैं। इससे जुड़े Components के एक्सपोर्ट में भी भारत एक नई पहचान बना रहा है। पहले हम बहुत बड़ी मात्रा में मोटर-साइकल पार्ट्स इंपोर्ट करते थे। लेकिन आज भारत में बने पार्ट्स UAE और जर्मनी जैसे अनेक देशों तक पहुंच रहे हैं। सोलर एनर्जी सेक्टर ने भी सफलता के नए आयाम गढ़े हैं। हमारे सोलर सेल्स, सोलर मॉड्यूल का इंपोर्ट कम हो रहा है और एक्सपोर्ट्स 23 गुना तक बढ़ गए हैं। बीते एक दशक में हमारा डिफेंस एक्सपोर्ट भी 21 गुना बढ़ा है। ये सारी अचीवमेंट्स, देश की मैन्युफैक्चरिंग इकोनॉमी की ताकत को दिखाती है। ये दिखाती है कि भारत में कैसे हर सेक्टर में नई जॉब्स भी क्रिएट हो रही हैं।

साथियों,

TV9 की इस समिट में, विस्तार से चर्चा होगी, अनेक विषयों पर मंथन होगा। आज हम जो भी सोचेंगे, जिस भी विजन पर आगे बढ़ेंगे, वो हमारे आने वाले कल को, देश के भविष्य को डिजाइन करेगा। पिछली शताब्दी के इसी दशक में, भारत ने एक नई ऊर्जा के साथ आजादी के लिए नई यात्रा शुरू की थी। और हमने 1947 में आजादी हासिल करके भी दिखाई। अब इस दशक में हम विकसित भारत के लक्ष्य के लिए चल रहे हैं। और हमें 2047 तक विकसित भारत का सपना जरूर पूरा करना है। और जैसा मैंने लाल किले से कहा है, इसमें सबका प्रयास आवश्यक है। इस समिट का आयोजन कर, TV9 ने भी अपनी तरफ से एक positive initiative लिया है। एक बार फिर आप सभी को इस समिट की सफलता के लिए मेरी ढेर सारी शुभकामनाएं हैं।

मैं TV9 को विशेष रूप से बधाई दूंगा, क्योंकि पहले भी मीडिया हाउस समिट करते रहे हैं, लेकिन ज्यादातर एक छोटे से फाइव स्टार होटल के कमरे में, वो समिट होती थी और बोलने वाले भी वही, सुनने वाले भी वही, कमरा भी वही। TV9 ने इस परंपरा को तोड़ा और ये जो मॉडल प्लेस किया है, 2 साल के भीतर-भीतर देख लेना, सभी मीडिया हाउस को यही करना पड़ेगा। यानी TV9 Thinks Today वो बाकियों के लिए रास्ता खोल देगा। मैं इस प्रयास के लिए बहुत-बहुत अभिनंदन करता हूं, आपकी पूरी टीम को, और सबसे बड़ी खुशी की बात है कि आपने इस इवेंट को एक मीडिया हाउस की भलाई के लिए नहीं, देश की भलाई के लिए आपने उसकी रचना की। 50,000 से ज्यादा नौजवानों के साथ एक मिशन मोड में बातचीत करना, उनको जोड़ना, उनको मिशन के साथ जोड़ना और उसमें से जो बच्चे सिलेक्ट होकर के आए, उनकी आगे की ट्रेनिंग की चिंता करना, ये अपने आप में बहुत अद्भुत काम है। मैं आपको बहुत बधाई देता हूं। जिन नौजवानों से मुझे यहां फोटो निकलवाने का मौका मिला है, मुझे भी खुशी हुई कि देश के होनहार लोगों के साथ, मैं अपनी फोटो निकलवा पाया। मैं इसे अपना सौभाग्य मानता हूं दोस्तों कि आपके साथ मेरी फोटो आज निकली है। और मुझे पक्का विश्वास है कि सारी युवा पीढ़ी, जो मुझे दिख रही है, 2047 में जब देश विकसित भारत बनेगा, सबसे ज्यादा बेनिफिशियरी आप लोग हैं, क्योंकि आप उम्र के उस पड़ाव पर होंगे, जब भारत विकसित होगा, आपके लिए मौज ही मौज है। आपको बहुत-बहुत शुभकामनाएं।

धन्यवाद।