দেশের ১৮ জনশিশু ও কিশোরকে আজ জাতীয় সাহসিকতা পুরস্কার দিলেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্রমোদী। এদের মধ্যে তিনজন পেল মরণোত্তর পুরস্কার।
পুরস্কারবিজয়ীদের সঙ্গে আলাপচারিতাকালে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাদের সাহসিকতার কাজগুলি আজলোকের মুখে মুখে। এমনকি, সংবাদমাধ্যমও এই সমস্ত ঘটনা তুলে ধরেছে। সুতরাং, এই শিশুও কিশোররা যে তাদের সমবয়সী অন্যদেরও অনুপ্রাণিত করবে সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই। শুধুতাই নয়, অন্যান্য ছেলে-মেয়ের মধ্যে আত্মবিশ্বাসের মানসিকতাকেওতা আরও উদ্দীপ্ত করেতুলবে।
শ্রী মোদীবলেন, পুরস্কার বিজয়ীদের অধিকাংশই উঠে এসেছে গ্রাম এবং নিতান্তই সাধারণ পরিবারগুলিথেকে। প্রতিদিনের জীবন সংগ্রামই সম্ভবততাদের সাহায্য করেছে সঙ্কল্পের মানসিকতাগ্রহণে। প্রতিকূল পরিস্থিতির কিভাবেসাহসিকতার সঙ্গে মোকাবিলা করা যায়, তা তাদেরশিক্ষা দিয়েছে এই ধরনের পরিস্থিতি।
সকলপুরস্কার বিজয়ী, তাদের পিতা-মাতা এবং স্কুল শিক্ষকদের অভিনন্দিত করেছেনপ্রধানমন্ত্রী। তিনি প্রশংসা করেছেন তাঁদেরও যাঁরা তাদের সাহসিকতারদৃষ্টান্তগুলিকে তুলে ধরছেন সকলের সামনে। আর এইভাবেই সকলের দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছে এইশিশু ও কিশোরদের দিকে।
শ্রীনরেন্দ্র মোদী বলেন যে এই ধরনের স্বীকৃতি লাভের ঘটনা পুরস্কার বিজয়ীদের কাছ থেকেপ্রত্যাশা বাড়িয়ে দিলআরও বেশি মাত্রায়। তাদের ভবিষ্যৎকর্মপ্রচেষ্টাগুলির জন্যশুভেচ্ছা জানান প্রধানমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানেউপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় নারী ও শিশুবিকাশ মন্ত্রী শ্রীমতী মানেকা গান্ধীও।