QuoteWhen India got independence, it had great capability in defence manufacturing. Unfortunately, this subject couldn't get requisite attention: PM Modi
QuoteWe aim to increase defence manufacturing in India: PM Modi
QuoteA decision has been taken to permit up to 74% FDI in the defence manufacturing through automatic route: PM Modi

আমার মন্ত্রিমণ্ডলের সহযোগী শ্রী রাজনাথ সিং, চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ জেনারেল বিপিন রাওয়াত, তিন সশস্ত্র সেনাবাহিনীর প্রধান, এই বৈঠকে উপস্থিত কেন্দ্রীয় সরকারের সমস্ত উচ্চ পদাধিকারী, শিল্প জগতের সমস্ত বন্ধুগণ, নমস্কার।

আমি আনন্দিত যে ভারতের প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম উৎপাদনের সঙ্গে যুক্ত সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ আজ এখানে উপস্থিত। এই সেমিনার আয়োজনের জন্য প্রতিরক্ষা মন্ত্রী শ্রী রাজনাথ সিং এবং তাঁর পুরো টিমকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা জানাই। আজ এখানে যে আলোচনা হবে, আর তা থেকে যে পরিণাম বেরিয়ে আসবে, তা প্রতিরক্ষা উৎপাদনের ক্ষেত্রে ভারতের আত্মনির্ভরতার প্রচেষ্টাকে আরও শক্তিশালী ও গতিশীল করবে। আপনারা সবাই যে পরামর্শ দিয়েছেন, পরস্পরের পরামর্শ নিয়ে যে আলাপ-আলোচনা করেছেন, তা নিঃসন্দেহে আগামীদিনে দেশের পক্ষে অত্যন্ত উপকারী প্রমাণিত হবে।

|

আমি অত্যন্ত আনন্দিত যে, আমাদের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী শ্রী রাজনাথ সিং এই উদ্দেশ্যে সম্পূর্ণরূপে মিশন মোডে প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছেন। আমার বিশ্বাস যে তাঁর এই কঠিন পরিশ্রম খুব ভালো পরিণাম নিয়ে আসবে।

বন্ধুগণ,

একথা কারোর কাছে লুকানো নেই যে ভারত অনেক বছর ধরে বিশ্বের সর্ববৃহৎ প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম আমদানিকারীদের দেশ। যখন ভারত স্বাধীন হয়েছিল, সেই সময় প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম উৎপাদনের ক্ষেত্রে ভারতের অনেক সামর্থ্য ছিল। সেই সময় ভারতে শতবর্ষ পুরনো প্রতিরক্ষা উৎপাদনের একটা ইকো-সিস্টেম ছিল। আর ভারতের মতো সামর্থ্য এবং সম্ভাবনা তখন খুব কম দেশের কাছেই ছিল। কিন্তু ভারতের দুর্ভাগ্য যে অনেক দশক ধরে এই বিষয়টিকে তেমন গুরুত্ব দেওয়া হয়নি যতটা দেওয়া উচিৎ ছিল। এক প্রকার রুটিন এক্সারসাইজ চলছিল, কিন্তু কোন ঐকান্তিক প্রচেষ্টা করা হয়নি। আর, আমাদের থেকে অনেক পরে যারা শুরু করেছে, সেরকম অনেক দেশও বিগত ৫০ বছরে আমাদের থেকে অনেক এগিয়ে গেছে। কিন্তু, এখন পরিস্থিতির পরিবর্তন হচ্ছে।

বিগত কয়েক বছরে আপনারা হয়তো অনুভব করছেন যে আমরা এক্ষেত্রে সমস্ত শৃঙ্খল ভাঙার জন্য নিরন্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আমাদের উদ্দেশ্য হল, ভারতে প্রতিরক্ষা সরঞ্জামের উৎপাদন বৃদ্ধি। এই বিশেষ ক্ষেত্রেও ভারতেই যাতে নতুন নতুন প্রযুক্তির বিকাশ ঘটে এবং বেসরকারি বিনিয়োগ বৃদ্ধি পায় সেটা দেখা আমাদের উদ্দেশ্য। সেজন্য সংস্কার, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড প্রস্তুত করা, রপ্তানি প্রক্রিয়ার সরলীকরণ, অফসেটের ব্যবস্থাগুলি সংস্কার – এরকম অনেক পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।

বন্ধুগণ,

আমি মনে করি এই পদক্ষেপগুলি থেকেও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হল, প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে দেশে আমরা একটি নতুন মানসিকতা অনুভব করছি, একটি নতুন মানসিকতার জন্ম নিয়েছে। আধুনিক এবং আত্মনির্ভর ভারত নির্মাণের জন্য প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাসের ভাবনা অনিবার্য হয়ে উঠেছে। অনেক অনেক বছর ধরে দেশে চিফ অফ ডিফেন্স স্টাফ নিযুক্তি নিয়ে আলাপ-আলোচনা চলছিল। কিন্তু কোন সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয়ে উঠছিল না। আমাদের সরকার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এই সিদ্ধান্ত নতুন ভারতের আত্মবিশ্বাসের প্রতীক।

অনেক অনেক দীর্ঘ সময় ধরে প্রতিরক্ষা উৎপাদনে বিদেশি বিনিয়োগের অনুমতি ছিল না। শ্রদ্ধেয় অটলজির নেতৃত্বাধীন সরকারের সময় নতুন উদ্যোগের সূচনা হয়েছিল। আমাদের সরকার আসার পর এতে আরও সংস্কার করা হয়েছে। আর এখন প্রথমবার এক্ষেত্রে ৭৪ শতাংশ পর্যন্ত প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ স্বয়ংক্রিয় রূপেই আসার পথ খুলে দেওয়া হচ্ছে। এটাই নতুন ভারতের আত্মবিশ্বাসের পরিণাম।

অনেক দশক ধরে দেশের অর্ডন্যান্স কারখানাগুলিকে অন্যান্য সরকারি বিভাগের মতোই পরিচালনা করা হচ্ছিল। এই সীমিত দৃষ্টিভঙ্গির কারণে দেশের প্রভূত ক্ষতি হয়েছে, সেই কারখানাগুলিতে যাঁরা কাজ করতেন, তাঁদের অনেক প্রতিভা ছিল, দায়বদ্ধতা ছিল, তাঁরা অনেক পরিশ্রমী ছিলেন, কিন্তু তাঁদের সেই প্রতিভা, দায়বদ্ধতা, পরিশ্রম ও তাঁদের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগানো যায়নি। তাঁদেরও অনেক ক্ষতি হয়েছে।

যে ক্ষেত্রটি কোটি কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ গড়ে তুলতে পারত, তার ইকো-সিস্টেমকে অত্যন্ত সীমিত করে রাখা হয়েছে। এখন অর্ডন্যান্স কারখানাগুলিকে কর্পোরেটাইজেশন করার লক্ষ্যে আমরা এগিয়ে চলেছি। এই প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হলে এই শ্রমিকরা এবং সেনাবাহিনী – উভয়েই উপকৃত হবে। এটা নতুন ভারতের আত্মবিশ্বাসের প্রমাণ।

বন্ধুগণ,

প্রতিরক্ষা উৎপাদনের আত্মনির্ভরতা নিয়ে আমাদের দায়বদ্ধতা শুধুই কথাবার্তায় বা কাগজে-কলমে সীমাবদ্ধ নয়, এর বাস্তবায়নের জন্য একের পর এক প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। চিফ অফ ডিফেন্স নিযুক্তি থেকে শুরু করে তিনটি প্রধান সেনা দলের সরঞ্জাম ক্রয়ের ক্ষেত্রে সমন্বয় অনেক উন্নত হয়েছে। এর ফলে, প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম ক্রয়ের প্রয়োজন পরিমাপ করতে অনেক সুবিধা হচ্ছে। আগামীদিনে দেশীয় কারখানাগুলির ক্ষেত্রে প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম ক্রয়ের চাহিদা বৃদ্ধি পাবে। এই বৃদ্ধি সুনিশ্চিত করার জন্য প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের ক্যাপিটাল বাজেটের একটা অংশ এখন ভারতে নির্মিত সরঞ্জামের জন্য আলাদা করে রেখে দেওয়া হবে। সম্প্রতি আপনারা হয়তো দেখেছেন যে ১০১টি প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম সম্পূর্ণরূপে দেশীয় কারখানাগুলি থেকে কেনার ক্ষেত্রে সংরক্ষণ ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। আগামীদিনে এই তালিকাকে আরও দীর্ঘ করা হবে। এতে আরও নতুন নতুন সরঞ্জাম জুড়তে থাকবে। এই তালিকার তৈরির উদ্দেশ্য, আমদানি হ্রাস করা নয়, ভারতের দেশীয় শিল্পকে উৎসাহিত করা। এর ফলে আপনারা প্রত্যেকে, তা সে বেসরকারি ক্ষেত্র থেকেই হোন কিংবা সরকারি ক্ষেত্র, অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগী হোন কিংবা স্টার্ট-আপ – প্রত্যেকের জন্যই সরকারের ভাবনা এবং ভবিষ্যতের সম্ভাবনা এখন আপনাদের সামনে অত্যন্ত স্পষ্ট।

এর সঙ্গে আমরা ক্রয় প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করার জন্য, যাচাই, বাছাই ও পরীক্ষার ব্যবস্থাকে সুনিয়ন্ত্রিত করার জন্য, উৎকর্ষের প্রয়োজনকে বাস্তবসম্মত করার জন্য নিয়মিত কাজ করে চলেছি। আর, আমি অত্যন্ত আনন্দিত যে এই সকল প্রচেষ্টাকে যত দ্রুত সম্ভব বাস্তবায়িত করতে তিনটি সেনাবাহিনীর সংশ্লিষ্ট আধিকারিকরা অত্যন্ত সংহতরূপে প্রতিনিয়ত সহযোগিতার মাধ্যমে এক প্রকার সক্রিয় ভূমিকা পালন করছেন।

বন্ধুগণ,

আধুনিক সরঞ্জামে আত্মনির্ভরতার জন্য প্রযুক্তি নবীকরণ অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। যে সরঞ্জাম আজ তৈরি হচ্ছে, তার নেক্সট জেনারেশন প্রস্তুতির কাজও শুরু করে দেওয়া প্রয়োজন। আর সেজন্যই ডিফেন্স রিসার্চ ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন ছাড়াও বেসরকারি ক্ষেত্রে এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিতেও গবেষণা ও উদ্ভাবনকে প্রোৎসাহিত করা হচ্ছে। প্রযুক্তি হস্তান্তরের সুবিধা থেকে সরে দাঁড়িয়ে বিদেশি অংশীদারদের সঙ্গে যৌথভাবে বিনিয়োগের মাধ্যমে কো-প্রোডাকশনের মডেলের ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে। ভারতের বাজারের আকার দেখে আমাদের বিদেশি অংশীদারদের জন্য এখন ভারতেই উৎপাদন করা সব থেকে ভালো বিকল্প।

বন্ধুগণ,

আমাদের সরকার শুরু থেকেই ‘রিফর্ম, পারফর্ম অ্যান্ড ট্রান্সফর্ম’ – এই মন্ত্র নিয়ে কাজ করে চলেছে। লালফিতের ফাঁস হ্রাস করা এবং লাল কার্পেট বিছানো, এটাই আমাদের প্রচেষ্টা ছিল। ‘ইজ অফ ডুয়িং বিজনেস’-এর ক্ষেত্রে ২০১৪ থেকে এখনও পর্যন্ত যে সংস্কার করা হয়েছে তার পরিণাম গোটা বিশ্ব দেখেছে। প্রতিভা সম্পদ, কর ব্যবস্থা, দেউলিয়া বিধি, এমনকি মহাকাশ এবং পরমাণু শক্তির মতো অত্যন্ত কঠিন ও জটিল যে বিষয়গুলিকে মনে করা হত, সেই বিষয়গুলির ক্ষেত্রেও আমরা সংস্কার করে দেখিয়েছি। আপনারা তো এখন ভালোভাবেই জানেন যে বিগত দিনের শ্রম আইনেও সংস্কারের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে এবং এই কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে।

কয়েক বছর আগে পর্যন্ত এরকম বিষয়গুলি নিয়ে এত সহজে ভাবা যেত না। আর আজ এই সংস্কার তৃণমূল স্তরে পৌঁছে গেছে। সংস্কারের এই প্রক্রিয়া থামবে না, আমরা আরও এগিয়ে যেতেই থাকব। সেজন্য কোথাও থামবো না, ক্লান্ত হবোনা; আমিও ক্লান্ত হবো না, আপনারাও হবেন না। আমাদের সকলকে মিলেমিশে এগিয়ে যেতে হবে, আরও আরও এগিয়ে যেতে হবে। আমাদের পক্ষ থেকে আপনাদের নিশ্চিত করছি যে এটাই আমাদের দায়বদ্ধতা।

বন্ধুগণ,

যেখানে পরিকাঠামোর প্রশ্ন, যে ডিফেন্স করিডর নিয়ে দ্রুতগতিতে কাজ চলছ,, উত্তরপ্রদেশ ও তামিলনাড়ু রাজ্য সরকারের সঙ্গে মিলে যেভাবে দ্রুত গতিতে বিশ্বমানের পরিকাঠামো গড়ে তোলা হচ্ছে, সেজন্য আগামী পাঁচ বছরে ২০ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের লক্ষ্য রাখা হয়েছে। অতিক্ষুদ্র, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগ এবং স্টার্ট-আপের সঙ্গে যুক্ত উদ্যোগপতিদের উৎসাহিত করার জন্য আইডেক্স-এর সূচনা করা হয়েছে। এর ফলেও খুব ভালো পরিণাম দেখা যাচ্ছে। এই মঞ্চের মাধ্যমে ৫০-এরও বেশি স্টার্ট-আপ সেনাবাহিনীর ব্যবহারের উপযোগী প্রযুক্তি এবং পণ্য উৎপাদনের ক্ষমতা গড়ে তুলছে।

বন্ধুগণ,

আমি আজ আপনাদের সামনে খোলা মনে আরেকটি কথা বলতে চাই। আমাদের আত্মনির্ভর ভারতের সঙ্কল্প ‘ইনওয়ার্ড লুকিং’ নয়। বিশ্ব অর্থনীতিকে অধিক স্থিতিস্থাপক, অধিক স্থিতিশীল করার জন্য, বিশ্ব শান্তির জন্য একটি সক্ষম ভারত গড়ে তোলা এর মূল উদ্দেশ্য। এই ভাবনা প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম উৎপাদনে আত্মনির্ভরতার জন্যও। ভারতে আমাদের অনেক মিত্র দেশের জন্য প্রতিরক্ষা সরঞ্জামের একটি নির্ভরযোগ্য স্থায়ী সরবরাহ ব্যবস্থা গড়ে তোলার ক্ষমতা রয়েছে। এর ফলে ভারতের কৌশলগত অংশীদারিত্ব আরও শক্তিশালী হবে। আর, ভারত মহাসাগর ক্ষেত্রে ভারতের ‘নেট সিকিউরিটি প্রোভাইডার’-এর ভূমিকা আরও সুদৃঢ় হবে।

বন্ধুগণ,

ভারত সরকারের প্রচেষ্টা এবং দায়বদ্ধতা আপনাদের সকলের সামনে রয়েছে। এখন আমাদের সবাইকে মিলেমিশে আত্মনির্ভর ভারতের সঙ্কল্পকে বাস্তবায়িত করতে হবে, তা সে বেসরকারি হোক বা সরকারি, কিংবা আমাদের অংশীদার – যেই হোক না কেন, প্রত্যেকের জন্যই আত্মনির্ভর ভারত একটি ‘উইন উইন’ সঙ্কল্প। এর জন্য আপনাদের একটি উন্নত ইকো-সিস্টেম প্রদান করার ক্ষেত্রে আমাদের সরকার দায়বদ্ধ।

এখানে আপনাদের পক্ষ থেকে যত পরামর্শ এসেছে তা অত্যন্ত উপযোগী প্রমাণিত হবে। আমাকে বলা হয়েছে যে প্রতিরক্ষা উৎপাদন এবং রপ্তানি উন্নয়ন নীতির খসড়াও সমস্ত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের বিবেচনার জন্য তুলে দেওয়া হয়েছে। আপনাদের ফিডব্যাক থেকে এই নীতি দ্রুত প্রণয়নের ক্ষেত্রে সুবিধা হবে। আজকের এই সেমিনার যেন একটি ‘ওয়ান টাইম ইভেন্ট’ না হয়ে ভবিষ্যতেও যেন এরকম চলতে থাকে সেটাও দেখা জরুরি। শিল্প জগত এবং সরকারের মধ্যে নিয়মিত আলাপ-আলোচনা এবং ফিডব্যাকের স্বাভাবিক সংস্কৃতি গড়ে উঠতে হবে।

আমার দৃঢ় বিশ্বাস, এই ধরনের সামগ্রিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে আমাদের সঙ্কল্প অবশ্যই বাস্তবায়িত হবে। আমি আরেকবার আপনাদের সবাইকে নিজেদের মূল্যবান সময় বের করে আত্মনির্ভর ভারত গড়ে তোলার জন্য, আত্মবিশ্বাস নিয়ে একত্রিত হওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানাই। আমার দৃঢ় বিশ্বাস, আজ আমরা সে সঙ্কল্প গ্রহণ করছি তা পূর্ণ করার জন্য আমরা প্রত্যেকে নিজের নিজের দায়িত্ব খুব ভালোভাবে পালন করব।

আমি আরেকবার আপনাদের সবাইকে অনেক অনেক শুভকামনা জানাই।

অনেক অনেক ধন্যবাদ।

 
  • Reena chaurasia September 01, 2024

    bjp
  • vijay Lakshmi March 14, 2024

    हमारे देश के प्रधानमंत्री नरेंद्र मोदी जी कलयुग की दुनिया के श्री राम है। 🙏🙏
  • Mahendra singh Solanki Loksabha Sansad Dewas Shajapur mp December 13, 2023

    नमो नमो नमो नमो नमो नमो
  • Laxman singh Rana June 11, 2022

    नमो नमो 🇮🇳🌷
  • Laxman singh Rana June 11, 2022

    नमो नमो 🇮🇳
Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
Bharat Tex showcases India's cultural diversity through traditional garments: PM Modi

Media Coverage

Bharat Tex showcases India's cultural diversity through traditional garments: PM Modi
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Prime Minister welcomes Amir of Qatar H.H. Sheikh Tamim Bin Hamad Al Thani to India
February 17, 2025

The Prime Minister, Shri Narendra Modi extended a warm welcome to the Amir of Qatar, H.H. Sheikh Tamim Bin Hamad Al Thani, upon his arrival in India.

|

The Prime Minister said in X post;

“Went to the airport to welcome my brother, Amir of Qatar H.H. Sheikh Tamim Bin Hamad Al Thani. Wishing him a fruitful stay in India and looking forward to our meeting tomorrow.

|

@TamimBinHamad”