নমস্কার বন্ধুগণ, ভারতের অগ্রগতি ও উন্নয়নে দেশের শক্তিক্ষেত্রের বড় ভূমিকা রয়েছে। এটি একটি এমন ক্ষেত্র যা ‘ইজ অফ লিভিং’ এবং ‘ইজ অফ ডুয়িং বিজনেস’ উভয়ের সঙ্গে যুক্ত। আজ যখন দেশ আত্মনির্ভর ভারতের লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে চলেছে তখন এতে আমাদের শক্তিক্ষেত্র ও পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তিক্ষেত্রের অনেক বড় ভূমিকা রয়েছে। এই ক্ষেত্রগুলির উন্নয়ন ত্বরান্বিত করতে আপনাদের মধ্যে অনেক সম্মানিত ব্যক্তির সঙ্গে আমার বাজেটের আগেও অনেক আলাপ-আলোচনা হয়েছে। আপনাদের পরামর্শগুলি আমরা এই বাজেটে যুক্ত করার চেষ্টা করেছি। এখন বাজেট আসার পর ১৫ দিনের বেশি পেরিয়ে গিয়েছে। আপনাদের ক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত যে সুক্ষ্মতাসুক্ষ্ম বিষয়গুলি বাজেটের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে, সেগুলি সম্পর্কে আপনারাও পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ করে নিয়েছেন। কোথায় লোকসান হবে, কোথায় লাভ হবে, অতিরিক্ত লাভের জন্য পথ কি - এইসব কিছু হয়তো আপনারা ইতিমধ্যেই খুঁজে নিয়েছেন। আর আপনাদের পরামর্শদাতারাও অনেক পরিশ্রম করে সে কাজ এগিয়ে নিয়ে গিয়েছেন। এখন ভবিষ্যতের পথ সরকার এবং আপনারা মিলে কিভাবে ঠিক করা হবে যাতে বাজেটের ঘোষণাগুলিকে দ্রুতগতিতে বাস্তবায়িত করা যায়, যাতে সরকারি এবং বেসরকারি ক্ষেত্র পরস্পরের প্রতি বিশ্বাস বাড়ানোর মাধ্যমে এগিয়ে আসে, এই সংহতির জন্য বার্তালাপের প্রয়োজন ছিল।

 

বন্ধুগণ,

 

দেশের শক্তিক্ষেত্র সম্পর্কে আমাদের সরকারের দৃষ্টিভঙ্গি সর্বদাই অত্যন্ত সমন্বয়ধর্মী। যখন ২০১৪-য় আমাদের সরকার গড়ে ওঠে তখন এই শক্তিক্ষেত্রের অবস্থা কেমন ছিল তা আপনারা ভালোভাবেই জানেন। শক্তিক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত সরবরাহ কোম্পানিগুলির কী অবস্থা ছিল আমি মনে করি তা আমার বর্ণনা করার প্রয়োজন নেই। আমরা এই ক্ষেত্রগুলিকে উপভোক্তা এবং শিল্পোদ্যোগী উভয়ের হিতের কথা মাথায় রেখে নীতি প্রণয়নের মাধ্যমে এবং নীতিগুলিকে সংস্কারের লাগাতার চেষ্টা করে গিয়েছি। শক্তিক্ষেত্রকে আমরা যে চারটি মন্ত্রক নিয়ে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছি সেগুলি হল – ‘রিচ, রি-এনফোর্স, রিফর্মস অ্যান্ড রিনিউয়েবল এনার্জি’।

 

বন্ধুগণ,

 

‘রিচ’নিয়ে বলতে গেলে আমরা আগে দেশের প্রত্যেক গ্রামে আর তারপর প্রত্যেক বাড়িতে বিদ্যুৎ পৌঁছনোর দিকে জোর দিয়েছি, সম্পূর্ণ শক্তি দিয়ে কাজ করেছি। গোটা ব্যবস্থাকে সেদিকে ঘুরিয়ে দিয়েছি। বিদ্যুৎ পৌঁছনোর পর একটা বৃহৎ অংশের জনগণের জীবনে একটি নতুন দুনিয়া খুলে গেছে। তাঁরা এই একবিংশ শতাব্দীতেও বিদ্যুৎ ছাড়া অষ্টাদশ শতাব্দীর মতো জীবনযাপন করছিলেন।

 

আমাদের ক্ষমতাকে ‘রি-এনফোর্স’ করার ক্ষেত্র নিয়ে যদি কথা বলি তাহলে আজ ভারত শক্তিক্ষেত্রে ঘাটতির দেশ থেকে উদ্বৃত্তের দেশে পরিণত হয়েছে। বিগত কয়েক বছরেই আমরা ১৩৯ গিগাওয়াট ক্ষমতা যুক্ত করেছি। ভারত ‘এক দেশ, এক গ্রিড, এক ফ্রিকোয়েন্সি’ - এই লক্ষ্য অর্জন করে নিয়েছে। এইসব কিছু সংস্কার ছাড়া সম্ভব ছিল না। ‘উদয়’যোজনার মাধ্যমে আমরা ২ লক্ষ ৩২ হাজার কোটি টাকা বন্ড বাজারে ছেড়েছি। এর মাধ্যমে শক্তিক্ষেত্রে ‘ফিনান্সিয়াল’এবং ‘অপারেশনাল’ দক্ষতা উৎসাহ পেয়েছে। পাওয়ার গ্রিডের সম্পত্তিগুলিকে ‘মনিটাইজ’ করার জন্য ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ট্রাস্ট বা ‘ইনভিট’ স্থাপন করা হয়েছে, আর অতি শীঘ্রই এগুলি বিনিয়োগকারীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে।

 

বন্ধুগণ,

 

বিদ্যুতের প্রয়োজন মেটানোর জন্য পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তিক্ষেত্রে আমরা বেশি জোর দিচ্ছি। বিগত ছয় বছরে আমরা দেশের পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি ক্ষমতা ২.৫ গুণেরও বেশি বাড়িয়েছি। এই সময় ভারতের সৌরশক্তি ক্ষমতা প্রায় ১৫ গুণ বৃদ্ধি করা হয়েছে। আজ ভারত আন্তর্জাতিক সৌর সঙ্ঘের মাধ্যমে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিচ্ছে।

 

বন্ধুগণ,

 

একবিংশ শতাব্দীর প্রয়োজনীয়তাগুলির দিকে তাকিয়ে এ বছর বাজেটেও ভারত নিজের পরিকাঠামো নির্মাণে অভূতপূর্ব বিনিয়োগের জন্য দায়বদ্ধতা দেখিয়েছে তা সে ‘মিশন হাইড্রোজেন’-এর সূত্রপাত হোক, দেশীয় সোলার সেলগুলির দেশীয় উৎপাদন হোক, কিংবা পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তিক্ষেত্রে বড় মাত্রায় মূলধনের জোগান; ভারত প্রত্যেক ক্ষেত্রে জোর দিচ্ছে। ১০ বছর পর্যন্ত সোলার সেলের যে চাহিদা হবে তা আমাদের আজকের উৎপাদনক্ষমতা থেকে ১২ গুণ বেশি। কত বড় বাজার আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে। আপনারা বুঝতে পারছেন যে দেশের প্রয়োজন কত বড় আর আপনাদের কত বড় সুযোগ অপেক্ষা করছে?

 

আমরা এক্ষেত্রে শুধু এটাই দেখতে চাই না যে আমাদের কোম্পানিগুলি শুধুই দেশের প্রয়োজন মেটাক, আমরা দেখতে চাই তারা যেন নিজেদেরকে বিশ্বে উৎপাদন ক্ষেত্রে ‘চ্যাম্পিয়ন’ হিসেবে বদলে নেয়। সরকার উচ্চ দক্ষতাসম্পন্ন সৌর ‘পিভি মডিউল’গুলিকে ‘পিএলআই’ স্কিমের সঙ্গে যুক্ত করেছে আর সেগুলির জন্য ৪,৫০০ কোটি টাকারও বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে দায়বদ্ধতা দেখিয়েছে। এই বিনিয়োগ ভারতে গিগাওয়াট স্তরের সৌর ‘পিভি’ উৎপাদন ক্ষমতা বিকশিত করতে সাহায্য করবে। ‘পিএলআই স্কিম’-এর সাফল্য দেশে একটি ইতিবাচক ট্র্যাক রেকর্ড তৈরি করছে। এখন যেমন মোবাইল ফোন নির্মাণকে আমরা এই প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত করেছিলাম, তারপর খুব দ্রুত আমরা এর প্রতিক্রিয়া দেখতে পাই। এখন এই উচ্চ দক্ষতাসম্পন্ন সৌর পিভি মডিউলগুলির ক্ষেত্রেও একই ধরনের প্রতিক্রিয়ার আশা রয়েছে।

 

‘পিএলআই স্কিম’-এর মাধ্যমে ১০ হাজার মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন ‘ইন্টিগ্রেটেড সোলার পিভি ম্যানুফ্যাকচারিং প্ল্যান্ট’ গড়ে তুলবে আর এর পেছনে প্রায় ১৪ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। সরকারের অনুমান হল, এর ফলে আগামী পাঁচ বছরে ১৭,৫০০ কোটি টাকারও বেশি চাহিদা তৈরি হবে। এই চাহিদা, সৌর পিভি ম্যানুফ্যাকচারিং-এর সমগ্র ব্যবস্থা উন্নয়নে এবং সেগুলিকে গতি প্রদানের ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা পালন করবে।

 

বন্ধুগণ,

 

পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তিক্ষেত্রে বিনিয়োগ বৃদ্ধির জন্য সরকার ‘সোলার এনার্জি কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া’-য় ১ হাজার কোটি টাকার অতিরিক্ত মূলধন যোগানের জন্য দায়বদ্ধতা দেখিয়েছে। এভাবে ‘ইন্ডিয়ান রিনিউয়েল এনার্জি ডেভেলপমেন্ট এজেন্সি’-তেও ১,৫০০ কোটি টাকা অতিরিক্ত বিনিয়োগ করা হবে এটাও অত্যন্ত বড় পদক্ষেপ।

 

বন্ধুগণ,

 

শক্তিক্ষেত্রে ‘ইজ অফ ডুয়িং বিজনেস’কে উন্নত করার জন্য সরকার ‘রেগুলেটরি’ এবং ‘প্রসেস ফ্রেমওয়ার্ক’-এ সংস্কারেরও অভিযান শুরু করেছে। শক্তিক্ষেত্রকে আগে যে দৃষ্টিতে দেখা হত, আমরা তা থেকে ভিন্ন দৃষ্টিতে দেখছি। আজ যত সংস্কার করা হচ্ছে তা শক্তিক্ষেত্রকে শিল্পক্ষেত্রের একটি অঙ্গ মানার পরিবর্তে নিজেকেই একটি ক্ষেত্ররূপে দেখছে।

 

শক্তিক্ষেত্রকে প্রায়ই শিল্প জগতের একটি সহযোগী ব্যবস্থার মতো দেখা হত। যখন বিদ্যুৎ নিজেই এত গুরুত্বপূর্ণ, আর এই গুরুত্ব শুধুই শিল্পের ফলে হয়নি। এর কারণ হল, আজ সাধারণ মানুষের জন্য বিদ্যুতের উপস্থিতি নিয়ে এতটা জোর দেওয়া হচ্ছে।

 

কেন্দ্রীয় সরকারের নীতিগুলির প্রভাবে আজ ভারতে শক্তির চাহিদা রেকর্ড স্তরে পৌঁছে গেছে। আমরা সারা দেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ এবং সরবরাহ অংশটি সমস্যা সঙ্কুলতা দূর করতে দায়বদ্ধ। সেজন্য ‘ডিসকমস’-এর সঙ্গে যুক্ত জরুরি নীতিগুলি এবং ‘রেগুলেটরি ফ্রেমওয়ার্ক’ তৈরি করা হচ্ছে। আমরা মনে করি যে উপভোক্তাকে বিদ্যুৎ বিনামূল্যেই দেওয়া উচিৎ যেমন রিটেলের অন্যান্য ক্ষেত্রেও দেখা গেছে।

 

আমরা সরবরাহ ক্ষেত্রে এন্ট্রি ব্যারিয়ার হ্রাস করতে আর বিদ্যুতের বিতরণ ও সরবরাহকে লাইসেন্সমুক্ত করার জন্য কাজ করছি। সরকার দ্বারা ‘প্রি-পেইড স্মার্ট মিটার’ এবং ‘ফিডার সেপারেশন সিস্টেম’-এর ‘আপগ্রেডেশন-এর সঙ্গে যুক্ত পরিকাঠামো নিয়ে ‘ডিসকমস’-এর সহায়তার জন্য যোজনা নিয়ে কাজ দেওয়া হচ্ছে।

 

বন্ধুগণ,

 

ভারতে সৌরশক্তির দাম অনেক কম। এর ফলে সৌরশক্তিকে অধিকাংশ মানুষ সহজেই গ্রহণ করতে পারছেন। ‘পিএম কুসুম যোজনা’ অন্নদাতাদের শক্তিদাতায় রূপান্তরিত করছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে কৃষকদের ফসলের খেতেই ছোট পাওয়ার প্ল্যান্ট স্থাপন করে ৩০ গিগাওয়াট সৌরক্ষমতা তৈরি করার লক্ষ্য রাখা হয়েছে। এখন পর্যন্ত প্রায় ৪ গিগাওয়াট ‘রুফ টপ সোলার এনার্জি’ ক্ষমতাকে আমরা ইনস্টল করতে পেরেছি আর প্রায় ২.৫ গিগাওয়াট ক্ষমতা এর সঙ্গে দ্রুত যুক্ত হবে। আগামী ১.৫ বছরে ৪০ গিগাওয়াট সৌরশক্তি শুধুই ‘রুফ টপ সোলার’ প্রকল্পগুলির মাধ্যমে প্রস্তুত করার লক্ষ্য রয়েছে।

 

বন্ধুগণ,

 

আগামীদিনে শক্তিক্ষেত্রকে সংস্কার করতে ও সশক্তিকরণ করতে অভিযান আরও দ্রুত হবে। আপনাদের পরামর্শগুলির মাধ্যমে আমাদের প্রচেষ্টাগুলি শক্তি পাবে। আজ দেশের শক্তিক্ষেত্র নতুন প্রাণশক্তি নিয়ে নতুন যাত্রাপথে বেরিয়ে পড়েছে। আপনারাও এই যাত্রার অংশীদার হোন। আপনারা নেতৃত্ব দিন।

 

আমার দৃঢ় বিশ্বাস, আজ এই ওয়েবিনারে সমস্ত বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ পাব। আমি এটাও বিশ্বাস করি যে, আপনাদের মূল্যবান পরামর্শগুলির মাধ্যমে সরকার বাজেট সংক্রান্ত ঘোষণাগুলি চালু করার ক্ষেত্রে অনেক সাহায্য পাবে, আর এই যে সময় সমগ্র সরকারের ‘টিম বাজেট’ রূপে আগে অনেক পরিশ্রম করতে হত। এর আরও অনেক মাত্রা রয়েছে যেগুলি নিয়ে খুব একটা আলাপ-আলোচনা হয় না কারণ দ্রুত আরেকটি বাজেট চলে আসে। কিন্তু বাজেটের পর তৎক্ষণাৎ এত বড় এক্সারসাইজ, এটা আমি মনে করি তার থেকেও বেশি পরিণামকারী হবে, তাদের থেকেও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হবে। আর সেজন্য এমন হলে খুব ভালো হত। এমন হলে তো ভালো হয়, এটা করলে ঠিক হত, ওটা করলে ঠিক হত না, সেই সময় সম্পূর্ণ হয়ে গেছে। যাই হোক, এই প্রক্রিয়াকে আমাদের দ্রুতগতিতে বাস্তবায়িত করতে হবে। এখন আমরা বাজেটের একটি মাস কাটিয়ে ওঠার পথে। হ্যাঁ, আমরা একে দ্রুতগতিতে বাস্তবায়িত করব। এক মাস এগিয়ে আনার মানে হল আমার দেশের অর্থ ব্যবস্থাকে এক মাস আগে ছোটাতে হবে।

 

আমরা দেখি, বিশেষ করে পরিকাঠামোর জন্য এই সময় অত্যন্ত মূল্যবান কারণ আমাদের দেশে এপ্রিল থেকে বাজেট বাস্তবায়িত হয় আর তারপর আমরা আলোচনা শুরু করি। ততদিনে মে মাস পেরিয়ে যায়। মে মাসের শেষের দিকে বর্ষা শুরু হয় আর পরিকাঠামোর সমস্ত কাজ তিন মাসের জন্য থেমে যায়। এই পরিস্থিতিতে ১ এপ্রিল থেকেই কাজ শুরু করে দিলে আমাদের এপ্রিল, মে, জুন পরিকাঠামোর কাজ করার জন্য অনেকটা সময় পাওয়া যায়। জুলাই, আগস্ট, সেপ্টেম্বর বর্ষাকাল থাকে। তবেই আমরা দ্রুতগতিতে এগিয়ে যেতে পারব। সময়ের শ্রেষ্ঠ ব্যবহারের জন্য এই বাজেট আমাদের এক মাস করে এগিয়ে নিয়ে গেছে।

 

বন্ধুগণ,

 

এই লাভের ক্ষেত্রে আপানদের মতো প্রত্যেক বন্ধু যারা এর সঙ্গে সংশ্লিষ্ট রয়েছেন, আপনারা যত চেষ্টা করবেন সরকার সম্পূর্ণরূপে আপনাদের সঙ্গে চলতে চায়, এক পা এগিয়ে চলতে চায়। আপনারা এগিয়ে আসুন, আপনাদের পোক্ত বাস্তবায়নের পরামর্শ নিয়ে এগিয়ে আসুন। আমার গোটা টিম আপনাদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করবে, বিস্তারিত আলাপ-আলোচনা করবে আর আমরা সবাই মিলে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাব, দেশের যত স্বপ্ন সেগুলি বাস্তবায়িত করার জন্য এগিয়ে যাব। সমস্ত শুভকামনা সহ আমি চাইব যে ওয়েবিনার অনেক সফল হোক, নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে অত্যন্ত জোর দেওয়া হোক। বাস্তবায়নই আমার অগ্রাধিকার ক্ষেত্র, বাস্তবায়নই আমার ক্ষেত্র। একথা ভেবে আপনারা জোর দিন।

 

 

অনেক অনেক ধন্যবাদ।

  • शिवकुमार गुप्ता February 20, 2022

    जय माँ भारती
  • शिवकुमार गुप्ता February 20, 2022

    जय भारत
  • शिवकुमार गुप्ता February 20, 2022

    जय हिंद
  • शिवकुमार गुप्ता February 20, 2022

    जय श्री सीताराम
  • शिवकुमार गुप्ता February 20, 2022

    जय श्री राम
Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
FY25 India pharma exports cross $30 billion, surge 31% in March

Media Coverage

FY25 India pharma exports cross $30 billion, surge 31% in March
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Prime Minister condoles the loss of lives in a building collapse in Dayalpur area of North East Delhi
April 19, 2025
QuotePM announces ex-gratia from PMNRF

Prime Minister Shri Narendra Modi today condoled the loss of lives in a building collapse in Dayalpur area of North East Delhi. He announced an ex-gratia of Rs. 2 lakh from PMNRF for the next of kin of each deceased and Rs. 50,000 to the injured.

The PMO India handle in post on X said:

“Saddened by the loss of lives due to a building collapse in Dayalpur area of North East Delhi. Condolences to those who have lost their loved ones. May the injured recover soon. The local administration is assisting those affected.

An ex-gratia of Rs. 2 lakh from PMNRF would be given to the next of kin of each deceased. The injured would be given Rs. 50,000: PM @narendramodi”