প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী মঙ্গলবার বিদ্যুৎ, পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি, পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা এবং খনন ক্ষেত্রের মূল পরিকাঠামোমূলক বিষয়গুলির প্রগতি পর্যালোচনা করলেন। পর্যালোচনা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন পরিকাঠামো সংক্রান্ত মন্ত্রক, নীতি আয়োগ ও প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের প্রধান আধিকারিকসমূহ।
বৈঠক চলাকালীন নীতি আয়োগের মুখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিক শ্রী অভিতাভ কান্ত জানান, ভারতের স্থাপিত বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা বেড়ে হয়েছে ৩৪৪ গিগাওয়াট। অর্থাৎ, ২০১৪-তে ভারতের শক্তি ঘাটতি ৪ শতাংশ থাকলেও, ২০১৮-তে এটি হ্রাস পেয়ে হয়েছে ১ শতাংশ।
অর্থাৎ, ২০১৪-তে ভারতের শক্তি ঘাটতি ৪ শতাংশ থাকলেও, ২০১৮-তে এটি হ্রাস পেয়ে হয়েছে ১ শতাংশ। ট্রান্সফর্মার বা বিদ্যুৎবাহী তারগুলির ক্ষমতা সম্প্রসারিত হয়েছে।
শহর এবং গ্রামাঞ্চলে বিদ্যুৎ সংযোগ পরিস্থিতি নিয়েও কথাবার্তা হয় বৈঠকে। পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি ক্ষেত্রেও ক্রমপুঞ্জিত স্থাপন ক্ষমতা প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে বলে জানানো হয় বৈঠকে। ২০১৩-১৪-তে এই ক্ষেত্রে উৎপাদন ক্ষমতা ছিল ৩৫.৫ গিগাওয়াট। ২০১৭-১৮-তে তা বেড়ে হয়েছে ৭০ গিগাওয়াট। একই সময়ে সৌরশক্তি ক্ষেত্রেও স্থাপন ক্ষমতা ২.৬ গিগাওয়াট থেকে বেড়ে হয়েছে ২২ গিগাওয়াট।
উপস্থিত আধিকারিকরা এ বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে বলেন, প্রধানমন্ত্রী যে ২০২২ নাগাদ ১৭৫ গিগাওয়াট পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা রেখেছেন, তা পূরণ করা অবশ্যই সম্ভব হবে।