Quoteএই অঞ্চলের মহিলারা প্রধানমন্ত্রীকে একটি অতিকায় রাখি উপহার দিয়েছেন এবং তাদের মর্যাদা ও জীবন-যাপনের মানোন্নয়নে শ্রী মোদীর অবদানের জন্য তাঁকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন
Quoteসুফলভোগীদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী মতবিনিময় করেছেন
Quoteঅর্থবহ সাফল্য তখনই পাওয়া যায়, যখন সরকার আন্তরিকতার সঙ্গে দৃঢ় সংকল্প নিয়ে সুফলভোগীদের কাছে পৌঁছে যায়
Quoteএই সরকারের আট বছর সেবা, সুশাসন ও গরীব কল্যাণে উৎসর্গীকৃত
Quoteআমার স্বপ্নই হল বিভিন্ন প্রকল্পের সর্বাঙ্গীন রূপায়ন; আামাদের ১০০% পরিধি বিস্তারের লক্ষ্যে অগ্রসর হতে হবে; সরকারি ব্যবস্থাকে বিভিন্ন প্রকল্পের সর্বাঙ্গীন রূপায়নে অভ্যস্ত হয়ে উঠতে হবে এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে আস্থা গড়ে তুলতে হবে
Quoteসুফলভোগীদের কাছে ১০০% সুযোগ-সুবিধা পৌঁছে দেওয়ার অর্থই হল, সবকা সাথ, সবকা বিকাশের উদ্যোগের সঙ্গে সমানভাবে প্রতিটি ধর্ম ও প্রতিটি শ্রেণীর মানুষের কাছে পরিষেবা পৌঁছে দেওয়া

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে গুজরাটের ভারুচে উৎকর্ষ সমারহে ভাষণ দেন। এই জেলায় রাজ্য সরকারের চারটি গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচির ১০০ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হওয়া উপলক্ষে আজকের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। গুরুত্বপূর্ণ এই চারটি কর্মসূচি সম্পন্ন হওয়ার ফলে দরিদ্র  মানুষ সময় মত আর্থিক সাহায্য পাবেন। অনুষ্ঠানে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী ভূপেন্দ্রভাই প্যাটেল সহ বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন। 

এই অঞ্চলের মহিলারা প্রধানমন্ত্রীকে একটি অতিকায় রাখি উপহার দিয়েছেন এবং তাদের মর্যাদা ও জীবন-যাপনের মানোন্নয়নে তিনি যা করেছেন তার জন্য তাঁকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। এই উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন কর্মসূচির কয়েকজন সুফলভোগীর সঙ্গেও মতবিনিময় করেন। 

স্বল্প দৃষ্টিশক্তি সম্পন্ন এক সুফলভোগীর সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় প্রধানমন্ত্রী ওই সুফলভোগীর কন্যাদের লেখাপড়া সম্পর্কে খোঁজখবর নেন। ওই সুফলভোগীর এক কন্যা তার বাবার সমস্যা সম্পর্কে জানাতে গিয়ে অত্যন্ত আবেগতাড়িত হয়ে পড়েন। প্রধানমন্ত্রী ওই সুফলভোগীকে বলেন, সংবেদনশীলতাই তার জীবনের মূল শক্তি। প্রধানমন্ত্রী আরও একজন সুফলভোগীর কাছে তার ও তার পরিবারের ঈদ উদযাপন সম্পর্কে জানতে চান। তিনি ওই সুফলভোগীকে টিকা নেওয়া এবং তার কন্যাদের প্রত্যাশা পূরণের জন্য অভিনন্দন জানান। এক মহিলা সুফলভোগীর সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় প্রধানমন্ত্রী তার জীবন-যাপন সম্পর্কে খোঁজ নেন। সুফলভোগী ওই মহিলা মর্যাদার সঙ্গে জীবন-যাপনে যে দৃঢ় সংকল্প নিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী তার ভূয়সী প্রশংসা করেন। অল্প বয়সী এক বিধবা সুফলভোগীর সঙ্গে কথা বলার সময় প্রধানমন্ত্রী তার দৈনন্দিন জীবন-যাপন এবং ছেলে-মেয়েদেরকে উজ্জ্বল ভবিষ্যতের দিশা দেখানোর প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন। প্রধানমন্ত্রী তাকে স্বল্প সঞ্চয়ের মাধ্যমে ধীরে ধীরে জীবনের যাত্রাপথে এগিয়ে চলার পরামর্শ দেন। এই প্রেক্ষিতে তিনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে সুফলভোগী ওই মহিলাকে তার যাত্রাপথে এগিয়ে চলতে সহায়তা দেওয়ার নির্দেশ দেন। 

|

উৎকর্ষ সমারোহ উপলক্ষে আয়োজিত এক সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আজকের এই অনুষ্ঠান এটাই প্রমাণ করে যে, অর্থবহ সাফল্য তখনই  পাওয়া যায়, যখন সরকার আন্তরিকতার সঙ্গে দৃঢ় সংকল্প নিয়ে সুফলভোগীদের কাছে পৌঁছে যায়। শ্রী মোদী সামাজিক নিরাপত্তার সঙ্গে যুক্ত চারটি কর্মসূচির ১০০ শতাংশ রূপায়ন সম্পন্ন হওয়ার জন্য ভারুচ জেলা প্রশাসন এবং গুজরাট সরকারের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন। এই কর্মসূচিগুলির সুফলভোগীদের মধ্যে যে সন্তুষ্টি ও আস্থা প্রতিফলিত হচ্ছে, সেকথাও প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন। তিনি আরও বলেন, প্রচারের অভাবে এই কর্মসূচিগুলির সুযোগ-সুবিধা থেকে বহু আদিবাসী, তপশিলি জাতি এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষ বঞ্চিত রয়েছেন। সবকা সাথ, সবকা বিশ্বাস মানসিকতার প্রসঙ্গ উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী বলেন, সৎ প্রচেষ্টা সর্বদাই সুফল দেয়। 

সরকারের আসন্ন অষ্টম বর্ষপূর্তির কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই সরকারের আট বছর সেবা, সুশাসন ও গবীর কল্যাণে উৎসর্গ করা হয়েছে। বঞ্চনা, উন্নয়ন ও দারিদ্র সম্পর্কে জনসাধারণের একজন হিসেবে যে অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন, তার জন্য তিনি প্রশাসনিক সাফল্যকেই কৃতিত্ব দেন। দারিদ্রের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা এবং সাধারণ মানুষের চাহিদার ভিত্তিতে কাজ করে চলেছেন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, প্রত্যেক যোগ্য ব্যক্তিই যেন কর্মসূচির সম্পূর্ণ সুযোগ-সুবিধা পান। তিনি বলেন, গুজরাটের এই মাটি তাঁকে শিখিয়েছে আত্মতুষ্টিতে বিশ্রাম নেওয়ার কোন অবকাশ নেই। তাই তিনি সর্বদাই সাধারণ মানুষের কল্যাণে সুযোগ-সুবিধার মানোন্ননয় ও সম্প্রসারণে অগ্রাধিকার দেন। শ্রী মোদী আরও বলেন, আমার স্বপ্নই হল বিভিন্ন প্রকল্পের সর্বাঙ্গীন রূপায়ন সম্পন্ন করা। কর্মসূচিগুলির ১০০% পরিধি বিস্তারের লক্ষ্যে আামাদের অগ্রসর হতে হবে। সরকারি ব্যবস্থাকে বিভিন্ন প্রকল্পের সর্বাঙ্গীন রূপায়নে অভ্যস্ত করে তুলতে হবে এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে আস্থা গড়ে তুলতে হবে। 

|

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১৪-তে দেশের প্রায় অর্ধেক মানুষ শৌচাগার, টিকা, বিদ্যুৎ সংযোগ এবং ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের মত সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত ছিলেন। সকলের প্রয়াসে বিগত বছরগুলিতে আমরা একাধিক প্রকল্পের ১০০ শতাংশ রূপায়ন সম্পন্ন করার কাছে এসে পৌঁছেছি। সরকারের এই আট বছর পার হওয়ার পর, আমাদেরকে নতুন উদ্যম ও সংকল্প নিয়ে পুনরায় উৎসর্গ করতে হবে বলেও শ্রী মোদী অভিমত প্রকাশ করেন। 

|

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সুফলভোগীদের কাছে ১০০% সুযোগ-সুবিধা পৌঁছে দেওয়ার অর্থই হল, সবকা সাথ, সবকা বিকাশ প্রয়াসের সঙ্গে সমানভাবে প্রতিটি ধর্ম ও প্রতিটি শ্রেণীর মানুষের কাছে পরিষেবা পৌঁছে দেওয়া। তিনি বলেন, দরিদ্র মানুষের কল্যাণে পরিচালিত কোন কর্মসূচি থেকেই যেন কেউ বাদ না পড়েন। এরফলে, একদিকে যেমন তুষ্ট করার রাজনীতির অবসান ঘটে, অন্যদিকে বিভিন্ন প্রকল্পের সর্বাঙ্গীন রূপায়নের ফলে তার সুফল সমাজের একেবারে শেষ প্রান্তে থাকা মানুষটির কাছেও পৌঁছে যায়। 

এই অঞ্চলের বিধবা বোনেদের থেকে উপহার হিসেবে পাওয়া রাখি তাঁর মনোবল আরও বাড়িয়ে দিচ্ছে। এজন্য তিনি তাদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, তাঁর প্রতি এই শুভকামনা রক্ষাকবচের মত, যা তাঁকে আরও কঠোর পরিশ্রম করতে উদ্বুদ্ধ করবে। 

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, প্রত্যেকের প্রচেষ্টা ও বিশ্বাসের ওপর নির্ভর করে তিনি লাল কেল্লার প্রাকার থেকে বিভিন্ন প্রকল্পের সর্বাঙ্গীন রূপায়ন সম্পন্ন করার কথা ঘোষণা করতে পারেন। শ্রী মোদী বলেন, এটি সামাজিক সুরক্ষার এক গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচি। গরীব মানুষকে মর্যাদা দেওয়ার লক্ষ্যে পরিচালিত উৎকর্ষ অভিযানের সমাপ্তির কথাও তিনি ঘোষণা করেন। 

গুজরাটি ভাষায় প্রধানমন্ত্রী ভারুচের বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের কথা স্মরণ করেন। ভারুচের সঙ্গে তাঁর সুদীর্ঘ সম্পর্কের কথাও তিনি উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, শিল্পোন্নয়ন, স্থানীয় যুব সম্প্রদায়ের প্রত্যাশা পূরণ এবং এই ভারুচ অগ্রগতির মূল ধারার সঙ্গে এগিয়ে চলেছে। শ্রী মোদী এই অঞ্চলে অর্থনীতি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও যোগাযোগ ক্ষেত্রে প্রভূত সম্ভাবনার কথাও উল্লেখ করেন। 

সম্পূর্ণ ভাষণ পড়তে এখানে ক্লিক করুন

Explore More
প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী

জনপ্রিয় ভাষণ

প্রত্যেক ভারতীয়ের রক্ত ফুটেছে: মন কি বাত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী মোদী
Most NE districts now ‘front runners’ in development goals: Niti report

Media Coverage

Most NE districts now ‘front runners’ in development goals: Niti report
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান প্রধানমন্ত্রী মোদীকে প্রদান করা হয়েছে
July 09, 2025

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মানে ভূষিত করেছে একাধিক দেশ। এই স্বীকৃতিগুলি প্রধানমন্ত্রী মোদীর নেতৃত্ব এবং দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন যা বিশ্ব মঞ্চে ভারতের উত্থানকে মজবুত করেছে। এটি বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলির সঙ্গে ভারতের ক্রমবর্ধমান সম্পর্ককেও প্রতিফলিত করে।

 আসুন, গত সাত বছরে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে প্রদান করা পুরস্কারগুলি দেখে নেওয়া যাক।

দেশের প্রদান করা পুরস্কারগুলি:

১. ২০১৬ সালের এপ্রিলে সৌদি আরব সফরকালে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে সে দেশের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান - কিং আব্দুল আজিজ সাশ-এ ভূষিত করা হয়েছে। প্রিন্স সালমান বিন আবদুল আজিজ প্রধানমন্ত্রীকে এই পুরস্কার প্রদান করেন।

|

২. একই বছর, প্রধানমন্ত্রী মোদীকে আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান - আমির আমানউল্লাহ খান পুরস্কার প্রদান করা হয়েছিল।

|

৩. ২০১৮ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী যখন ফিলিস্তিনে ঐতিহাসিক সফর করেন, তখন তাঁকে গ্র্যান্ড কলার অব দ্য স্টেট অব প্যালেস্তাইন পুরস্কার প্রদান করা দেওয়া হয়। এটি বিদেশী বিশিষ্ট ব্যক্তিদের দেওয়া ফিলিস্তিনের সর্বোচ্চ সম্মান।

|

৪. ২০১৯ সালে প্রধানমন্ত্রীকে অর্ডার অব জায়েদ পুরস্কারে ভূষিত করা হয়। এটি সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননা।

|

৫. ২০১৯ সালে রাশিয়া প্রধানমন্ত্রী মোদীকে তাদের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মানে ভূষিত করেছে - অর্ডার অব সেন্ট অ্যান্ড্রু। 

৬. ২০১৯ সালে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে বিদেশী বিশিষ্ট ব্যক্তিদের দেওয়া মালদ্বীপের সর্বোচ্চ সম্মান - অর্ডার অফ দ্য ডিসটিনগুইশড রুল অফ নিশান ইজ্জুদ্দিন প্রদান করা হয়েছে।

|

৭. ২০১৯ সালে বাহরিন সরকারের তরফে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে কিং হামাদ অর্ডার অব দ্য রেনিয়াস্য়ান্স সম্মানে ভূষিত করা হয়।

|

৮. ২০২০ সালে মার্কিন সরকার প্রধানমন্ত্রী মোদীকে লিজিয়ন অব মেরিট সম্মানে ভূষিত করেছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সশস্ত্র বাহিনীর দেওয়া পুরস্কার যা ব্যতিক্রমী মেধাবী আচরণের জন্য এই পুরস্কার দেওয়া হয়।

৯. ২০২১ সালের ডিসেম্বরে ভুটান প্রধানমন্ত্রী মোদীকে সে দেশের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান - অর্ডার অফ দ্য ড্রুক গ্যালপোতে ভূষিত করেছে।

সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান ছাড়াও, বিশ্বজুড়ে মর্যাদাপূর্ণ সংস্থাগুলি প্রধানমন্ত্রী মোদীকে বেশ কয়েকটি পুরস্কার প্রদান করেছে।

১. সিওল শান্তি পুরস্কার: মানবজাতির সম্প্রীতি, জাতি এবং বিশ্বের মধ্যে পুনর্মিলন বিষয়ে সিউল পিস প্রাইজ কালচারাল ফাউন্ডেশন এই পুরস্কার প্রদান করে। ২০১৮ সালে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে এই পুরস্কারে ভূষিত করে হয়েছিল।

|

২. রাষ্ট্রসঙ্ঘের চ্যাম্পিয়ন্স অফ দ্য আর্থ অ্যাওয়ার্ড: এটি রাষ্ট্রসঙ্ঘের সর্বোচ্চ পরিবেশগত সম্মান। পরিবেশ রক্ষার স্বার্থে সাহসী ভূমিকার জন্য ২০১৮ সালে রাষ্ট্রসঙ্ঘ প্রধানমন্ত্রী মোদীকে এই পুরস্কারে ভূষিত করেছে।

|

৩. ২০১৯ সালে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে প্রথম ফিলিপ কোটলার প্রেসিডেনশিয়াল পুরস্কার প্রদান করেছে। প্রতি বছর রাষ্ট্রের একজন নেতাকে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। পুরস্কারের শংসাপত্রে বলা হয়েছে, দেশকে অসাধারণ নেতৃত্বদানের জন্য প্রধানমন্ত্রী মোদীকে এই পুরস্কারের জন্য নির্বাচিত করা হল।

|

৪. ২০১৯ সালে বিল ও মিলিন্ডা গেটস্‌ ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী মোদীকে স্বচ্ছ ভারত অভিযানের স্বীকৃতি-স্বরূপ ‘গ্লোবাল গোলকিপার’ পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী মোদী এই পুরস্কার সেইসব ভারতীয়কে উৎসর্গ করেন, যাঁরা স্বচ্ছ ভারত অভিযানকে গণআন্দোলনের রূপ দিয়েছেন এবং এই অভিযানকে নিজেদের জীবনের অঙ্গ করে তুলেছেন।

|

৫. ২০২১ সালে কেমব্রিজ এনার্জি রিসার্চ অ্যাসোসিয়েটস বা সিইআরএ প্রধানমন্ত্রী মোদীকে আন্তর্জাতিক শক্তি ও পরিবেশ নেতৃত্ব পুরস্কার প্রদান করেছে। আন্তর্জাতিক স্তরে শক্তি ও পরিবেশের বিষয়ে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা রূপায়ণে নেতৃত্বের অঙ্গীকারকে স্বীকৃতি দিতে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।.