প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ চেন্নাইয়ে একগুচ্ছ গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাস করেছেন। তিনি সেনাবাহিনীর কাছে অর্জুন মেন ব্যাটেল ট্যাঙ্ক (এমকে – ১এ) হস্তান্তর করেছেন।
এই উপলক্ষ্যে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “ আমি আজ চেন্নাইতে এসে আনন্দিত। এই শহরের মানুষ যেভাবে আমাকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানিয়েছেন, তার জন্য আমি ধন্য়বাদ জানাই। এই শহর উৎসাহ ও উদ্দীপনায় ভরপুর। এই শহর জ্ঞান ও সৃজনশীলতার শহর। আজ থেকে চেন্নাইয়ে আমরা দুটি গুরুত্বপূর্ণ পরিকাঠামোগত প্রকল্পের সূচনা করছি। এই প্রকল্পগুলি দেশীয় পদ্ধতিতে উদ্ভাবন ও তৈরি। এগুলি তামিলনাডুর বিকাশকে আরো এগিয়ে নিয়ে যাবে। ”
তিনি আরো বলেছেন, “৬৩৬ কিলোমিটার দীর্ঘ গ্র্যান্ড অ্যানিকাট খাল ব্যবস্থার সংস্কারের শিলান্যাস করা হয়েছে। এর প্রভাব সুদূর প্রসারী। এটি ২.২৭ লক্ষ একর জমির সেচ ব্যবস্থার উন্নতি ঘটাবে। থান্জাভুর ও পুড়ুক্কোট্টাই জেলা বিশেষভাবে উপকৃত হবে।“ প্রধানমন্ত্রী, তামিলনাডুর কৃষকরা রেকর্ড পরিমাণে ফসল উৎপাদন করায় ও জল সম্পদের যথাযথ ব্য়বহার করায় তাঁদের ধন্য়বাদ জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, “এই গ্র্যান্ড অ্যানিকাট আমাদের গৌরবোজ্জল ইতিহাসের জীবন্ত প্রমাণ। আত্মনির্ভর ভারত গড়ে তোলার জন্য এটি অনুপ্রেরণার উৎস।“ বিখ্যাত তামিল কবি আভাইয়ারের রচনা উদ্ধৃত করে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এক ফোঁটা জলে অনেক ফসল – এই মন্ত্র আমাদের মনে রাখতে হবে। জল সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তার উপর গুরুত্ব দিয়ে তিনি বলেছেন, এটি শুধু জাতীয় বিষয় নয়, এটি আন্তর্জাতিক বিষয়ও।
চেন্নাই মেট্রো রেল প্রকল্পের প্রথম পর্বের ৯ কিলোমিটার দীর্ঘ রেলপথের আজ উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, বিশ্বজুড়ে মহামারির সত্ত্বেও এই প্রকল্প নির্ধারিত সময়ে শেষ হয়েছে। ভারতীয় ঠিকাদাররা এই প্রকল্প তৈরির কাজ করেছেন। প্রকল্পের উপাদান, দেশীয় সংস্থাগুলি থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। যা আত্মনির্ভর ভারতের সঙ্গে সাজুয্য রেখে চলে। তিনি জানিয়েছেন, এবছরের বাজেটে এই প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্বের ১১৯ কিলোমিটার রেলপথের জন্য ৬৩,০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে౼ যা যে কোনো শহরের একটি প্রকল্পের হিসেবে সব থেকে বেশি বরাদ্দকৃত অর্থ। এখানকার নাগরিকদের সহজ জীবনযাত্রায় সাহায্য করার জন্য শহরাঞ্চলীয় পরিবহণ ব্যবস্থার উন্নতিতে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হলে অনেক সুবিধা হয়। এটি ব্যবসা বাণিজ্যের পক্ষে সহায়ক। সোনালী চতুর্ভুজ প্রকল্পের আওতায় চেন্নাই বিচ – এন্নোড় – আট্টিপাট্টু শাখায় যান চলাচল অত্যন্ত বেশি হয়। চেন্নাই বন্দর থেকে কামরাজার বন্দর পর্যন্ত দ্রুত যান চলাচলের প্রয়োজন রয়েছে। আর তাই চেন্নাই বিচ থেকে আট্টিপাট্টু পর্যন্ত চতুর্থ লাইন, একাজে সাহায্য করবে। বদ্বীপ এলাকার জেলাগুলিতে ভিল্লুপুরম – থান্জাভুর – থিরুভারুর প্রকল্পে বৈদ্যুতিকীকরণ বিরাট সুযোগ এনে দেবে।
প্রধানমন্ত্রী, ২ বছর আগে আজকের দিনে পুলওয়ামা হামলার শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। তিনি বলেছেন, “সেই হামলায় যাদের আমরা হারিয়েছি, সেই সব শহীদদের শ্রদ্ধা জানাই। আমরা আমাদের নিরাপত্তা বাহিনীর জন্য গর্বিত। তাঁদের সাহসিকতার জন্য প্রজন্মের পর প্রজন্ম অনুপ্রাণিত হবেন।”
চেন্নাই মেট্রো রেল প্রকল্পের প্রথম পর্বের ৯ কিলোমিটার দীর্ঘ রেলপথের আজ উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, বিশ্বজুড়ে মহামারির সত্ত্বেও এই প্রকল্প নির্ধারিত সময়ে শেষ হয়েছে। ভারতীয় ঠিকাদাররা এই প্রকল্প তৈরির কাজ করেছেন। প্রকল্পের উপাদান, দেশীয় সংস্থাগুলি থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। যা আত্মনির্ভর ভারতের সঙ্গে সাজুয্য রেখে চলে। তিনি জানিয়েছেন, এবছরের বাজেটে এই প্রকল্পের দ্বিতীয় পর্বের ১১৯ কিলোমিটার রেলপথের জন্য ৬৩,০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে౼ যা যে কোনো শহরের একটি প্রকল্পের হিসেবে সব থেকে বেশি বরাদ্দকৃত অর্থ। এখানকার নাগরিকদের সহজ জীবনযাত্রায় সাহায্য করার জন্য শহরাঞ্চলীয় পরিবহণ ব্যবস্থার উন্নতিতে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হলে অনেক সুবিধা হয়। এটি ব্যবসা বাণিজ্যের পক্ষে সহায়ক। সোনালী চতুর্ভুজ প্রকল্পের আওতায় চেন্নাই বিচ – এন্নোড় – আট্টিপাট্টু শাখায় যান চলাচল অত্যন্ত বেশি হয়। চেন্নাই বন্দর থেকে কামরাজার বন্দর পর্যন্ত দ্রুত যান চলাচলের প্রয়োজন রয়েছে। আর তাই চেন্নাই বিচ থেকে আট্টিপাট্টু পর্যন্ত চতুর্থ লাইন, একাজে সাহায্য করবে। বদ্বীপ এলাকার জেলাগুলিতে ভিল্লুপুরম – থান্জাভুর – থিরুভারুর প্রকল্পে বৈদ্যুতিকীকরণ বিরাট সুযোগ এনে দেবে।
প্রধানমন্ত্রী, ২ বছর আগে আজকের দিনে পুলওয়ামা হামলার শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। তিনি বলেছেন, “সেই হামলায় যাদের আমরা হারিয়েছি, সেই সব শহীদদের শ্রদ্ধা জানাই। আমরা আমাদের নিরাপত্তা বাহিনীর জন্য গর্বিত। তাঁদের সাহসিকতার জন্য প্রজন্মের পর প্রজন্ম অনুপ্রাণিত হবেন।”
শ্রী মোদী বলেছেন, প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে আত্মনির্ভর হয়ে ওঠার জন্য ভারত, বিপুল উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। তিনি বলেছেন, বিশ্বের প্রাচীনতম ভাষা তামিলে মহাকবি সুব্রমনিয়া ভারতীর রচনা থেকে এই অনুপ্রেরণা পাওয়া গেছে। প্রধানমন্ত্রী কবির উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, আসুন আমরা অস্ত্র, কাগজ, কারখানা, স্কুল বানাই। আসুন আমরা যানবাহন বানাই, যেগুলি এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিয়ে যাবে এবং আকাশে উড়বে। আমরা জাহাজ বানাই, যা সারা বিশ্বকে নাড়িয়ে দেবে। শ্রী মোদী আরো বলেছেন, দেশে যে দুটি প্রতিরক্ষা করিডর হয়েছে, তার একটি তামিলনাডুতে। এই করিডর ইতিমধ্যেই ৮১০০ কোটি টাকার বিনিয়োগ আকৃষ্ট করেছে।
তিনি আরো বলেছেন, তামিলনাডু ইতিমধ্যেই ভারতে যানবাহন প্রস্তুতকারী হাব হিসেবে শীর্ষ স্থান দখল করেছে। আর এখন তামিলনাডু ভারতের ট্যাঙ্ক নির্মাণকারী হাব হিসেবে উঠে আসছে। এমবিটি অর্জুন মার্ক – ১এ এর প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি “মেইন ব্যাটেল ট্যাঙ্ক অর্জুন মার্ক ১এ” আমি হস্তান্তরিত করতে পেরে গর্ব অনুভব করছি। এটি দেশীয় বিস্ফোরক ব্যবহার করবে। আমাদের দেশকে সুরক্ষিত রাখার জন্য উত্তর সীমান্তে তামিলনাডুর তৈরি ট্যাঙ্ক ব্যবহার করা হবে। ভারতের একতা দর্শন – ঐক্যবদ্ধ ভাবধারার এটি প্রতিফলন”।
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে ভারতকে আত্মনির্ভর করে তোলার জন্য দ্রুত গতিতে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
শ্রী মোদী বলেছেন, ভারতের সাহসিকতার তত্ত্বে আমাদের বাহিনী সমৃদ্ধ। আমাদের মাতৃভূমিকে রক্ষা করতে তাদের ক্ষমতা এই বাহিনী বিভিন্ন সময়ে দেখিয়ে আসছে। একই সঙ্গে ভারত যে শান্তিতে বিশ্বাসী তারা সেটিও বোঝাচ্ছে। আমাদের সার্বভৌমত্বকে যে কোনো মূল্যে রক্ষা করতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেছেন যে, আইআইটি ম্যাড্রাসের ডিসকোভারি ক্যাম্পাসে আন্তর্জাতিক মানে যে গবেষণা কেন্দ্রটি গড়ে তোলা হবে, সেটি নিশ্চিতভাবে উদ্ভাবন কেন্দ্র হিসাবে গড়ে উঠবে। ২ লক্ষ বর্গমিটার এলাকায় এর পরিকাঠামো গড়ে তোলা হবে। ভারতের সব জায়গার শ্রেষ্ঠ মেধা এখানে জড় হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, উৎসাহ, উদ্দীপনা এবং উদ্ভাবনের বিকাশকে সব রকমের সাহায্য করতে কেন্দ্র, অঙ্গীকারবদ্ধ। সরকারের সংস্কারের প্রতি অঙ্গীকার এবছরের বাজেটে আরো একবার তা প্রতিফলিত হয়েছে। ভারতের উপকূলীয় অঞ্চলের উন্নয়নের জন্য এবারের বাজেট বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে। এবারের বাজেটে মৎসজীবী সম্প্রদায়ের জন্য বাড়তি সুবিধার ব্যবস্থা করা হয়েছে। মাছ ধরার পরিকাঠামোর উন্নতি করা হবে। চেন্নাই সহ ৫টি জায়গায় অত্যাধুনিক মৎস্য বন্দর তৈরী হবে। তামিলনাডুতে একটি বহুমুখী সামুদ্রিক শৈবাল পার্ক গড়ে তোলা হবে। যেখানে এই শৈবালের চাষ করা হবে।
প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা করেছেন, কেন্দ্র, তামিলনাডুর দেবেন্দ্রকুলা ভেল্লালার সম্প্রদায়ের দীর্ঘদিনের দাবী মেনে নিয়ে দেবেন্দ্রকুলা ভেলালার হিসেবে পরিচিত হওয়ার প্রস্তাব গ্রহণ করেছে। সংবিধানের ৬ -৭ টা তালিকাভুক্ত নামে তাদের আর পরিচিত হতে হবে না। কেন্দ্র, দেবেন্দ্রকুলা ভেলালার নামটি অনুমোদন করেছে। এর জন্য খসড়া বিজ্ঞপ্তি তৈরি করা হয়েছে। যেটি সংবিধানের সংশোধনীর মাধ্যমে নাম পরিবর্তন করবে। সংসদের আগামী অধিবেশনের শুরুতেই এটি পেশ করা হবে। তামিলনাডু সরকারের এই দাবি সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহের জন্য প্রধানমন্ত্রী রাজ্যসরকারকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, দেবেন্দ্রারদের এই দাবির স্বপক্ষে সমর্থন দীর্ঘদিনের । শ্রী মোদী বলেছেন, এই সিদ্ধান্ত শুধু নাম পরিবর্তন নয়, এর সঙ্গে ন্যায় মর্যাদা এবং সুযোগও জড়িত। তিনি আরো বলেছেন, “তামিলনাডুর সংস্কৃতি মেনে চলা এবং সেটি সংরক্ষণ করার সুযোগ পাওয়ায় আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। বিশ্বজুড়ে তামিলনাড়ুর সংস্কৃতি জনপ্রিয়”।
প্রধানমন্ত্রী আশ্বস্ত করে বলেছেন, সরকার, শ্রীলঙ্কায় আমাদের তামিল ভাই – বোনেদের কল্যাণ ও উচ্চাকাঙ্খার বিষয়ে সবসময় গুরুত্ব দেয়। একমাত্র ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জাফনায় যাওয়ার সৌভাগ্য তাঁর হয়েছে। শ্রীলঙ্কার তামিল সম্প্রদায়ের কল্যাণ নিশ্চিত করতে উন্নয়নমূলক কাজ হাতে নেওয়া হয়েছে। এই সরকার, তামিলদের জন্য যে সম্পদ দিচ্ছে, তা আগের সরকারগুলির থেকে অনেক বেশি। শ্রীলঙ্কার উত্তর – পূর্বাঞ্চলের উদ্বাস্তু তামিলদের জন্য ৫০,০০০ বাড়ি, বাগিচা এলাকায় ৪০০০ বাড়ি এই প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত। তামিল সম্প্রদায়ের মানুষরা ব্যবহার করছেন, এরকম একটি বিনামূল্যে অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবায় সরকার, আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে। এছাড়াও স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে ডিকোয়ায় একটি হাসপাতাল তৈরি করা হয়েছে। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির জন্য জাফনা এবং মান্নারে রেল লাইন আবারও তৈরি করা হয়েছে। চেন্নাই থেকে জাফনা বিমান পরিষেবার সূচনা হয়েছে। ভারত, জাফনা যে সাংস্কৃতিক কেন্দ্র গড়ে তুলেছে সেটি শীঘ্রই উদ্বোধন হবে। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, “শ্রীলঙ্কার নেতৃবৃন্দের সঙ্গে তামিলদের অধিকারের প্রসঙ্গ আমরা সবসময় আলোচনা করি। তামিলরা যাতে সমভাবে ন্যায়, শান্তি ও মর্যাদার সঙ্গে বসবাস করতে পারেন, সেটি নিশ্চিত করতে আমরা প্রতিশ্রুতি বদ্ধ”।
প্রধানমন্ত্রী সকলকে আশ্বস্ত করে বলেছেন, সরকার, মৎসজীবীদের স্বার্থরক্ষার জন্য সবসময় কাজ করবে। যত দ্রুত সম্ভব মৎসজীবীরা যাতে ছাড়া পান, সেটি নিশ্চিত করতে শ্রীলঙ্কার সঙ্গে সবসময় যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। বর্তমান সরকারের সময় ১৬০০র বেশি মৎসজীবী মুক্তি পেয়েছেন। বর্তমানে শ্রীলঙ্কায় কোনো ভারতীয় মৎসজীবী আটক নেই। একইভাবে ৩১৩টি মাছ ধরার নৌকা ছাড়িয়ে আনা হয়েছে এবং বাকি নৌকাগুলি যাতে দ্রুত ফিরিয়ে আনা যায়, সেবিষয়ে সরকার কাজ করছে।
প্রধানমন্ত্রী চেন্নাই মেট্রো রেল প্রকল্পের প্রথম পর্ব, চেন্নাই বিচ ও আট্টিপাট্টুর মধ্যে চতুর্থ রেললাইন, ভিল্লুপুরম – কুড্ডালোর – মাভিলাদুথুরাই- থান্জাভুর, মাভিলাদুথুরাই – থিরুভারুরের মধ্যে রেল প্রকল্পের সূচনা করেছেন। প্রধানমন্ত্রী , গ্র্যান্ড অ্যানিকেট খাল ব্য়বস্থার পুনরুজ্জীবন এবং আধুনিকীকরণের জন্য একটি প্রকল্পের এবং আইআইটি ম্যাড্রাসের ডিসকভারী ক্যাম্পাসের শিলান্যাস করেছেন।
তামিলনাডুর রাজ্যপাল, মুখ্যমন্ত্রী, উপমুখ্যমন্ত্রী, রাজ্য বিধানসভার অধ্যক্ষ এবং শিল্পমন্ত্রী এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।