প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ (৯ই মার্চ) উত্তরপ্রদেশের গ্রেটার নয়ডা সফর করেন। তিনি সেখানে একাধিক উন্নয়নমূলক প্রকল্পেরও সূচনা করেছেন।
পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায় পুরাতত্ত্ব প্রতিষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ভিডিও সংযোগের মাধ্যমে নয়ডা সিটি সেন্টার থেকে নয়ডা ইলেক্ট্রনিক সিটি পর্যন্ত নতুন মেট্রো পরিষেবার যাত্রা সূচনা করেন। এরপর তিনি উত্তরপ্রদেশের খুরজা এবং বিহারের বক্সারে ১,৩২০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের শিলান্যাস করেন।
প্রধানমন্ত্রী, পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায় নামাঙ্কিত পুরাতত্ত্ব প্রতিষ্ঠানটির উদ্বোধন করেছেন। প্রতিষ্ঠানের ক্যাম্পাসে তিনি পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায়ের মূর্তির আবরণ উন্মোচন করেন এবং পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে তাঁকে শ্রদ্ধা জানান। পরে, শ্রী মোদী এই প্রতিষ্ঠান প্রাঙ্গণেই গড়ে ওঠা দীনদয়াল সংগ্রহালয় ঘুরে দেখেন।
এক জনসভায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, নয়ডায় ব্যাপক পরিবর্তন ঘটেছে। এই শহর এখন উন্নয়ন এবং যুবসম্প্রদায়ের কর্মসংস্থানের অন্যতম কেন্দ্র হয়ে উঠেছে। ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ হাব হিসেবেও এই শহরটির দ্রুত বিকাশ ঘটছে। এ প্রসঙ্গে শ্রী মোদী বিশ্বের বৃহত্তম মোবাইল উৎপাদন কারখানা সহ একাধিক বৈদ্যুতিন সংস্থার কার্যালয় ও উৎপাদন কেন্দ্র হিসেবে নয়ডা পরিচিত হয়ে উঠেছে বলে অভিমত প্রকাশ করেন।
প্রধানমন্ত্রী আরও জানান, উত্তরপ্রদেশের জেওয়ারে দেশের বৃহত্তম বিমানবন্দর গড়ে তোলা হচ্ছে। এই বিমানবন্দরের নির্মাণ কাজ শেষ হলে উত্তরপ্রদেশ আর্থিক দিক থেকে ব্যাপক লাভবান হবে এবং রাজ্যের মানুষের জীবনযাপনের মানোন্নয়ন ঘটবে। সারা দেশ জুড়ে একাধিক বিমানবন্দর নির্মাণের কথাও তিনি উল্লেখ করেন। ‘উড়ান’ যোজনার মাধ্যমে দেশের ছোট শহরগুলিতেও বিমান পরিষেবা প্রদানে তাঁর সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ বলে শ্রী মোদী জানান।
দেশে বিদ্যুৎ ক্ষেত্রের উন্নয়নে তাঁর সরকারের উদ্যোগগুলি প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিদ্যুৎ উৎপাদনের গুরুত্বপূর্ণ চারটি ক্ষেত্রে তাঁর সরকার অগ্রাধিকার দিয়েছে। এগুলি হল – উৎপাদন, পরিবহণ, বন্টন ও বিদ্যুৎ সংযোগ। সরকারের উদ্যোগের ফলেই বিদ্যুৎ ক্ষেত্রে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটেছে এবং এর ফলশ্রুতিস্বরূপ, ‘এক দেশ–এক গ্রিড’ বাস্তবায়িত হয়েছে। সরকার, পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি ক্ষেত্রেও যথাযথ গুরুত্ব দিচ্ছে বলে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর স্বপ্ন হল ‘এক বিশ্ব, এক সূর্য, এক গ্রিড’।
শ্রী মোদী বলেন, বক্সার এবং খুরজায় আজ যে দুটি তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের শিলান্যাস হয়েছে, তার ফলে দেশের বিকাশ আরও ত্বরান্বিত হবে। একইভাবে, এই কেন্দ্রগুলি থেকে উৎপাদিত বিদ্যুৎ উত্তরপ্রদেশ ও বিহারের পাশাপাশি, প্রতিবেশী রাজ্যগুলিতেও যোগান দেওয়া হবে। বিগত সাড়ে চার বছরে বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষেত্রে ব্যাপক অগ্রগতির কথাও প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন।
পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায় নামাঙ্কিত পুরাতত্ত্ব প্রতিষ্ঠানটি উদ্বোধন করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই প্রতিষ্ঠানটি দেশ-বিদেশের গবেষক ও ছাত্রছাত্রীদের যাবতীয় আধুনিক সুযোগ-সুবিধা প্রদান করবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এক নতুন ভারত গড়ে উঠছে। ১২৫ কোটি ভারতীয়র শক্তি ও সমর্থনেই নতুন ভারত গড়ে তোলা সম্ভবপর হবে। দেশ থেকে দুর্নীতি দূরীকরণে কেন্দ্রীয় সরকারের অঙ্গীকারের কথা পুনরায় উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী জঙ্গিদের সমুচিত জবাব দিতে সৈনিকদের সাহসিকতার প্রতি সেলাম জানান। শ্রী মোদী আরও বলেন, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সরকারের কড়া পদক্ষেপ অব্যাহত থাকবে।
नोएडा में आज एक और महत्वपूर्ण काम हुआ है।
— PMO India (@PMOIndia) March 9, 2019
देश की समृद्ध सांस्कृतिक विरासत, हमारी सभ्यता से जुड़े अहम स्थान दीनदयाल उपाध्याय इंस्टीट्यूट ऑफ आर्कियॉलॉजी का एक भव्य कैंपस यहां बनकर तैयार हुआ है।
25 एकड़ में फैला ये परिसर भारत के गौरवशाली अतीत के अनुकूल है: PM
अब दुनिया भर के रिसर्च स्कॉलर, स्टूडेंट यहां पर आधुनिक सुविधाओं के साथ भारत की समृद्ध विरासत,
— PMO India (@PMOIndia) March 9, 2019
हमारे अध्यात्म,
हमारे मंदिरों,
हमारे ग्रंथों,
हमारे शिल्प,
हमारी कला,
हर पहलू का विस्तार से अध्ययन कर पाएंगे: PM
आपको कितने ही उदाहरण मिल जाएंगे जब पहले की सरकारों ने अपने रागदरबारी को ईनाम देने के लिए आर्कियोलॉजी के हिसाब से महत्वपूर्ण इमारतों के बगल में अपने बंगले बनाने की इजाजत दे दी।
— PMO India (@PMOIndia) March 9, 2019
दिल्ली में ही ऐसे कितने मामले हैं।
मीडिया के साथी थोड़ी छानबीन करें, तो सारा सच सामने आ जाएगा: PM
26 नवंबर, 2008 को मुंबई में पाकिस्तान से आए आतंकियों ने आतंकी हमला किया था।
— PMO India (@PMOIndia) March 9, 2019
सारे सबूत पाकिस्तान में बैठे आतंक के आकाओं की तरफ जा रहे थे।
लेकिन भारत ने क्या किया, पाकिस्तान को कैसे जवाब दिया?: PM
खबरें तो ये भी हैं कि उस समय भी हमारी वायुसेना ने कहा था कि हमें खुली छूट दीजिए।
— PMO India (@PMOIndia) March 9, 2019
लेकिन हमारे सुरक्षाबलों को छूट नहीं दी गई।
उनके हाथ-पैर बाँध कर कहा गया कि आतंक का मुकाबला करिए।
क्या ऐसे देश की सुरक्षा होती है, क्या देश के दुश्मन के साथ ऐसी नरमी दिखनी चाहिए?: PM