প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ ঔরঙ্গাবাদে মহারাষ্ট্র রাজ্য গ্রামীণ জীবনজীবিকা মিশন আয়োজিত স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলির আর্থিক দিক থেকে স্বাবলম্বী মহিলাদের অনুষ্ঠান ‘মহিলা সক্ষম মেলা’য় ভাষণ দেন।
জনসভায় ভাষণে, স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মাধ্যমে নিজেদেরকে আর্থিক দিক থেকে স্বাবলম্বী করে তুলতে মহিলারা যেসব উদ্যোগ নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী তার প্রশংসা করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ঔরঙ্গাবাদ ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিটি ঔরঙ্গাবাদ শহরের এক গুরুত্বপূর্ণ প্রাণকেন্দ্র হয়ে উঠবে। অদূর ভবিষ্যতে এই ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিটি ভারতের অন্যতম শিল্পকেন্দ্রের রূপ নেবে। দিল্লি-মুম্বাই শিল্প করিডরের এক গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় রয়েছে ঔরঙ্গাবাদ। এই শিল্প শহরে যে সংস্থাগুলি বিনিয়োগ করছে, তার ফলে প্রচুর কর্মসংস্থানেরও সৃষ্টি হবে।
প্রধানমন্ত্রী উজ্জ্বলা যোজনার আওতায় নির্দিষ্ট সময়ের আগেই ৮ কোটি রান্নার গ্যাসের সংযোগদানের ক্ষেত্রে অর্জিত সাফল্যের কথা উল্লেখ করেন এবং পাঁচজন সুফলভোগীর হাতে রান্নার গ্যাসের সংযোগ সংক্রান্ত নথিপত্র তুলে দেন শ্রী মোদী। নির্দিষ্ট সময়ের সাত মাস আগেই এই সাফল্য অর্জিত হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, কেবল মহারাষ্ট্রেই ৪৪ লক্ষ উজ্জ্বলা যোজনার গ্যাস সংযোগ দেওয়া হয়েছে। এই সাফল্য অর্জনে সহকর্মীদের অবদানের প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “রান্না ঘরের চুল্লী থেকে নির্গত ধোঁয়ায় মহিলাদের স্বাস্থ্যগত উদ্বেগের বিষয়গুলিকে বিবেচনায় রেখেই আমরা এই সাফল্য অর্জনে সক্ষম হয়েছি।”
প্রধানমন্ত্রী আরও জানান, যোজনার আওতায় কেবল গ্যাস সংযোগই দেওয়া হয়নি, সেইসঙ্গে গ্রামাঞ্চলে ১০ হাজার নতুন এলপিজি ডিস্ট্রিবিউটারও নিয়োগ করা হয়েছে। নতুন বটলিং প্ল্যান্ট বা রান্নার গ্যাস ভরার ইউনিট স্থাপন করা হয়েছে। বন্দরগুলির কাছে গ্যাস টার্মিনালগুলির ধারণ ক্ষমতা বাড়ানো হয়েছে। পাইপলাইন নেটওয়ার্কের পরিধিও বাড়ানো হয়েছে। ৫ কেজি ওজনবিশিষ্ট গ্যাস সিলিন্ডার ব্যবহারে উৎসাহ দেওয়া হচ্ছে। পাইপবাহিত গ্যাস সরবরাহও শুরু হয়েছে। “আমরা চাই একটি পরিবারও যাতে রান্নার গ্যাস সংযোগের সুবিধা থেকে বাদ না পড়ে।”
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দূরবর্তী স্থান থেকে জল সংগ্রহ করে নিয়ে আসার সময় মহিলাদের নিদারুণ কষ্ট থেকে মুক্তি দিতে ‘জল জীবন মিশন’ শুরু হয়েছে। এই মিশনে জল সঞ্চয়ের পাশাপাশি বাড়িতে বাড়িতে জল সরবরাহ করার ওপরও গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। সরকার আগামী পাঁচ বছরে এই কর্মসূচি খাতে ৩ লক্ষ ৫০ হাজার কোটি টাকা ব্যয় করবে।
রামমনোহর লোহিয়া এক বিবৃতিতে বলেছিলেন, ভারতীয় মহিলারা শৌচালয় এবং জল – এই দুটি ক্ষেত্রে সবথেকে বেশি সমস্যার সম্মুখীন হন। শ্রী লোহিয়ার এই কথা স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই সমস্যা দুটির যদি সমাধান করা যায়, তাহলে মহিলারা দেশের অগ্রগতিতে নেতৃত্ব দিতে পারেন। “মারাঠাওয়াড়া অঞ্চল ‘জল জীবন মিশন’ থেকে ব্যাপক লাভবান হতে চলেছে। দেশের প্রথম গ্রিড সংযুক্ত জল পরিবহণ ব্যবস্থা মারাঠাওয়াড়া অঞ্চলেই গড়ে উঠতে চলেছে। এর ফলে, মারাঠাওয়াড়া অঞ্চলে জলের যোগান লক্ষ্যণীয়ভাবে বাড়বে।”
সরকারি প্রকল্প ও কর্মসূচিগুলিতে গণ-অংশগ্রহণের গুরুত্বের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার ৬০ বছর বয়সী প্রত্যেক কৃষককে পেনশন প্রদান করছে। গবাদি পশুর টিকাকরণের লক্ষ্যেও একইরকম প্রয়াস গ্রহণ করা হচ্ছে।
জাতীয় গ্রামীণ জীবনজীবিকা মিশন ‘আজীবিকা’-র মাধ্যমে মহিলাদের কাছে উপার্জনের সুযোগ-সুবিধা বেড়েছে বলে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী জানান, ২০১৯-এর কেন্দ্রীয় বাজেটে স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিকে সুদ ছাড় প্রদানে বিশেষ সংস্থান করা হয়েছে। স্বনির্ভর গোষ্ঠীর জন ধন অ্যাকাউন্টধারী সদস্যারা ৫ হাজার টাকার ওভারড্রাফ্টের সুবিধাও পাবেন। এর ফলে, স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের অর্থ সাহায্যের জন্য মহাজনদের কাছে যেতে হবে না।
মহিলা স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলির ক্ষমতায়নে বিভিন্ন উদ্যোগের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “মুদ্রা যোজনার মাধ্যমে প্রতিটি স্বনির্ভর গোষ্ঠীর একজন মহিলা ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ সহায়তা পাবেন। এই অর্থ সহায়তা তাঁদের নতুন উদ্যোগ গড়ে তুলতে বা ব্যবসার সম্প্রসারণে সাহায্য করবে। যোজনার আওতায় এখনও পর্যন্ত ২০ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১৪ কোটি টাকাই পেয়েছেন মহিলারা। যোজনার মাধ্যমে মহারাষ্ট্রের সুফলভোগীদের ১ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা ঋণ সহায়তা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১ কোটি ২৫ লক্ষ টাকাই পেয়েছেন মহিলারা।”
সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন নিয়ে আসার ক্ষেত্রে মহিলাদের ভূমিকার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আপনারা সামাজিক পরিবর্তনের গুরুত্বপূর্ণ চালিকাশক্তি। শিশুকন্যাদের সুরক্ষার পাশাপাশি তাদের শিক্ষিত করে তোলা ও নিরাপত্তার স্বার্থে একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। এখন আমাদের প্রয়োজন সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তন আনা। এক্ষেত্রে মহিলাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। তিন তালাকের কুপ্রথা থেকে মুসলিম মহিলাদের রক্ষা করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে সচেতনতা প্রচারের কাজে আপনাদের আরও উদ্যোগী হতে হবে।”
ভারতের চন্দ্রযান ২ মিশন প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমাদের বিজ্ঞানীরা এক বড় মাইলফলক স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেন। আমি আজ এই বিজ্ঞানীদের মাঝে ছিলাম। তাঁরা প্রচণ্ড আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েছিলেন। কিন্তু তাঁদের মধ্যে ছিল এক অদম্য মানসিকতা। ভুল-ত্রুটি থেকে শিক্ষা নিয়ে তাঁরা এগিয়ে যেতে আগ্রহী।”
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভারতকে শীঘ্রই প্রকাশ্য স্থানে শৌচকর্ম মুক্ত হিসেবে ঘোষণা করা হবে।
‘প্রত্যেকের জন্য গৃহ’ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা আপনাদের স্বপ্নের বাড়ি গড়ে দিতে চাই। এই বাড়ি কেবল চার দেওয়ালের কাঠামো নয়। এমন এক বাড়ি দিতে চাই যেখানে থাকবে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা। আমরা কোন নির্দিষ্ট পন্থা-পদ্ধতি স্থির করে কাজ করছি না, স্থানীয় চাহিদা অনুযায়ী বাড়ি তৈরি করা হচ্ছে। আমরা চেয়েছি সুফলভোগীদের স্বার্থে চালু বিভিন্ন প্রকল্পগুলিকে একত্রিত করে মৌলিক সমস্ত সুযোগ-সুবিধা পৌঁছে দিতে। ইতিমধ্যেই ১ কোটি ৮০ লক্ষ বাড়ি নির্মাণ করা হয়েছে। আমার দৃঢ় বিশ্বাস যে ২০২২-এ আমরা যখন স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করব তখন প্রত্যেককে পাকা বাড়ি প্রদানে আমরা সমর্থ হব।”
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, “মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষের যাতে নিজের বাড়ি থাকে তার জন্য গৃহ ঋণে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত সুদ ছাড় দেওয়া হচ্ছে। গৃহ নির্মাণ প্রকল্পে স্বচ্ছতা নিয়ে আসতে এবং তহবিল অপচয় রুখতে নির্মীয়মান বাড়ির বিভিন্ন পর্যায়ের ছবি ওয়েবসাইটে দেওয়া হচ্ছে। রিয়েল এস্টেট ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা বজায় রাখতে ‘রেরা’ আইন কার্যকর করা হয়েছে। বিভিন্ন রাজ্যে এই আইন ইতিমধ্যেই বলবৎ হয়েছে এবং আইন অনুযায়ী লক্ষ লক্ষ আবাসন তৈরি হচ্ছে।”
সার্বিক উন্নয়নের জন্য সমস্ত প্রকল্পকে একত্রিত করার লক্ষ্যে সরকার সচেষ্ট রয়েছে বলে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী আশা প্রকাশ করেন সরকারের যাবতীয় প্রকল্পে সাধারণ মানুষ অবদান রাখবেন।
শ্রী উমাজি নায়েককে আজ তাঁর জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি ছিলেন এক মহান স্বাধীনতা সংগ্রামী।
এই উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী ‘ট্রান্সফর্মিং রুরাল মহারাষ্ট্র’ শীর্ষক একটি বই প্রকাশ করেন।
অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের মধ্যে মহারাষ্ট্রের রাজ্যপাল শ্রী ভগৎ সিং কোশিয়ারি, রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী শ্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশ, রেল মন্ত্রী শ্রী পীযূষ গোয়েল উপস্থিত ছিলেন।
सभी बहनो को मेरा सादर नमस्कार. आज गौरी-महालक्ष्मी विसर्जन का दिन होने के बावजूद आप सभी इतनी बड़ी संख्या में उपस्थित हो, इस हेतु आप सभी का बहुत बहुत आभार: PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
आप सभी देश के विकास में, हमारे गांव-देहात को, अपने परिवार को आर्थिक रूप से सशक्त करने में बहुत बड़ी भूमिका निभा रही हैं।
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
स्वयं सहायता समूहों के माध्यम से देश को सशक्त करने वाली, नए भारत के निर्माण में जुटी आप सभी बहनों को मैं नमन करता हूं।:PM
आज औरंगाबाद के विकास से जुड़ी एक अहम इमारत का उद्घाटन थोड़ी देर पहले किया गया है। औरंगाबाद इंडस्ट्रियल सिटी की सिग्नेचर बिल्डिंग अब सेवा के लिए तैयार है। नए औरंगाबाद शहर की ये महत्वपूर्ण इमारत होगी। इस इमारत से पूरे औद्योगिक शहर की अनेक व्यवस्थाओं का संचालन होगा।:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
औरंगाबाद नया स्मार्ट सिटी तो बन ही रहा है, देश की औद्योगिक गतिविधियों का भी बड़ा सेंटर होने वाला है। दिल्ली मुंबई इंडस्ट्रियल कॉरीडोर का भी ये एक अहम हिस्सा है।:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
औरंगाबाद नया स्मार्ट सिटी तो बन ही रहा है, देश की औद्योगिक गतिविधियों का भी बड़ा सेंटर होने वाला है। दिल्ली मुंबई इंडस्ट्रियल कॉरीडोर का भी ये एक अहम हिस्सा है।:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
औरंगाबाद आज एक और बहुत बड़ी सिद्धि का साक्षी बन रहा है। ये सिद्धि आपकी है, देश की करोड़ों बहनों की है।:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
उज्जवला योजना के तहत 8 करोड़ मुफ्त गैस कनेक्शन देने का जो संकल्प हमने लिया था, वो सिद्ध हुआ है। सिर्फ सिद्ध ही नहीं हुआ बल्कि तय समय से 7 महीने पहले ही लक्ष्य को हमने पा लिया है।:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
इन 8 करोड़ कनेक्शन में से करीब 44 लाख अकेले महाराष्ट्र में दिए गए हैं।
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
इस उपलब्धि के लिए मैं आप सभी को, देश की हर उस बहन को जिसको धुएं से मुक्ति मिली है, बहुत-बहुत बधाई देता हूं, शुभकामनाएं देता हूं।:PM
मुझे संतोष है कि सरकार बनने के 100 दिन के भीतर ही ये काम पूरा हो गया।:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
मुझे संतोष है कि सरकार बनने के 100 दिन के भीतर ही ये काम पूरा हो गया।:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
एक बहुत बड़ा इंफ्रास्ट्रक्चर इसके लिए जरूरी था, जिसको बहुत ही कम समय में तैयार किया गया। इसके लिए जो 10 हज़ार नए एलपीजी डिस्ट्रिब्यूटर तैयार किए उनमें से अधिकतर को गांवों में नियुक्त किया गया।:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
हमारा प्रयास है कि अब देश में एक भी ऐसा परिवार ना रहे जिसके घर पर LPG कनेक्शन ना पहुंचा हो। इसके साथ-साथ इस योजना को और सुविधाजनक बनाने के लिए 5 किलो के सिलेंडर को भी बढ़ावा दिया जा रहा है। देश के अनेक इलाकों में पाइप से गैस पहुंचाने का काम भी तेज़ी से चल रहा है।:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
अब एक बहुत बड़ा मिशन लेकर हम चले हैं, जिसका सीधा सरोकार भी आप सभी से है, देश की बहनों से है। आप सभी बहनों को पानी के लिए कितनी परेशानी उठानी पड़ती है, इसका मुझे ऐहसास है। देश की हर बहन को इस परेशानी से निजात दिलाने के लिए ही जल जीवन मिशन की शुरुआत की गई है।:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
इस मिशन के तहत, पानी बचाने के लिए, घर-घर पानी पहुंचाने के लिए पूरा देश संकल्पबद्ध हुआ है। ये तय किया गया है कि आने वाले 5 वर्षों में लगभग साढ़े 3 लाख करोड़ रुपए इस अभियान पर खर्च किए जाएंगे।:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
मराठवाड़ा में जो पहला वॉटर ग्रिड बनाया जा रहा है, वो प्रशंसनीय कोशिश है। ये ग्रिड जब तैयार हो जाएगा तो इस क्षेत्र में पानी की उपलब्धता बढ़ जाएगी। हर गांव तक पीने का पानी पहुंचाने, हर खेत तक सिंचाई का पानी पहुंचाने में इससे मदद मिलेगी।:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
किसानों को सिंचाई की सुविधा देने से लेकर अनेक कदम केंद्र और राज्य की सरकारें उठा रही हैं। हर किसान परिवार के बैंक अकाउंट में सीधी मदद, 60 वर्ष की आयु के बाद किसानों को पेंशन की सुविधा, पशुधन को स्वस्थ रखने के लिए टीकाकरण अभियान, ऐसे अनेक प्रयास किए जाए रहे हैं।:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
दीन दयाल उपाध्याय ग्रामीण आजीविका मिशन के माध्यम से महिलाओं के लिए उद्यमशीलता के नए अवसर बनाए जा रहे हैं। नए भारत में हम महिला कल्याण से आगे निकलकर महिलाओं की अगुवाई में राष्ट्र कल्याण की सोच लेकर आगे बढ़ रहे हैं।:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
यही कारण है कि इस वर्ष के बजट में स्वयं सहायता समूहों के लिए महत्वपूर्ण घोषणा की गई है। महिला स्व-सहायता समूहों के लिए ब्याज पर जो सब्सिडी मिलती थी, उसको अब पूरे देश में लागू किया जा रहा है।:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
इसी तरह समूह की जिन सदस्यों के पास जन-धन बैंक खाता है, उनको 5 हज़ार रुपए तक के ओवर ड्राफ्ट की अतिरिक्त सुविधा मिलेगी। :PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
इसी तरह मुद्रा योजना के तहत भी हर स्व-सहायता समूह की एक महिला सदस्य को 1 लाख रुपये तक का कर्ज मिलेगा। इससे आपको अपना कारोबार शुरू करने या फिर उसे बढ़ाने में मदद मिलेगी।:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
मुद्रा योजना बहनों को उद्यमी बनाने में अहम भूमिका निभा रही है। योजना के तहत अभी तक देशभर में करीब 20 करोड़ ऋण बांटे गए हैं। इनमें से लगभग 14 करोड़ ऋण बहनों –बेटियों को मिले हैं। महाराष्ट्र में भी मुद्रा योजना के डेढ़ करोड़ लाभार्थियों में से सवा करोड़ लाभार्थी, महिलाएं ही हैं:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
स्वयं सहायता समूह के रूप में आप आर्थिक सशक्तिकरण के मजबूत माध्यम तो हैं ही, आप सामाजिक परिवर्तन की भी अहम प्रहरी हैं। बेटियों का जीवन बचाने से लेकर उनकी पढ़ाई और उनके लिए सुरक्षित माहौल बनाने के लिए सरकार ने अनेक कदम उठाए हैं।:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
लेकिन सिर्फ सरकारी योजना और कानून ही काफी नहीं है। हमें बेटियों के प्रति समाज की सोच में व्यापक परिवर्तन लाने की जरूरत है। इसमें आप बहनों-बेटियों की भूमिका भी अहम है।:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
हाल में आपने देखा है कि मुस्लिम बहनों को तीन तलाक की कुरीति से निजात दिलाने के लिए एक कड़ा कानून बनाया गया है। अब आपको समाज के भीतर इस कानून को लेकर जागरूकता फैलानी है।:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
जब ईमानदारी से काम किया जाता है, जब साफ नीयत से काम किया जाता है, तो प्रयासों में भी कोई कमी नहीं रहती।
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
आप सभी चंद्रयान को लेकर जो हुआ, उससे परिचित होंगे।:PM
आप सभी चंद्रयान को लेकर जो हुआ, उससे परिचित होंगे। हमारे वैज्ञानिकों ने एक बड़ा लक्ष्य हासिल करने का प्रयास किया था लेकिन उसमें एक बाधा आ गई। इस मिशन के लिए वैज्ञानिक काफी समय से मेहनत कर रहे थे।:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
कल रात और आज सुबह मैं उनके बीच था। वो भावुक थे, लेकिन साथ-साथ ही बुलंद हौसले से भरे हुए थे कि अब और तेजी से काम करना है, जो हुआ उससे सबक लेकर, सीखकर आगे बढ़ना है।
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
इसरो जैसी प्रतिबद्धता के साथ ही देश को आगे बढ़ाया जा सकता है, लोगों के जीवन को आसान बनाया जा सकता है।PM
अलग-अलग क्षेत्रों में ऐसे ही लगनशील लोगों की प्रतिबद्धता के चलते देश के हर गांव तक बिजली पहुंचाना, 8 करोड़ परिवारों को गैस कनेक्शन देना, ऐसे अनेक काम समय से पहले पूरे हो चुके हैं। अब बहुत जल्द पूरा देश खुद को खुले में शौच से मुक्त घोषित करने की तरफ बढ़ रहा है।:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
मुझे विश्वास है कि 2022 में, जब हम आजादी के 75 वर्ष का पर्व मनाएंगे, तब के लिए हमने जो संकल्प हमने लिए हैं, वो जरूर पूरे होंगे।:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
2022 तक हर गरीब को पक्की छत देने के लक्ष्य की तरफ हम तेज़ी से आगे बढ़ रहे हैं। अब तक देश के गांवों और शहरों में लगभग 1 करोड़ 80 लाख घर बन चुके हैं।:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
सबसे पहले तो मैं ये बताना चाहता हूं कि हम इस बात को समझते थे हमें houses नहीं, बल्कि homes का निर्माण करना है, चारदीवारी से घिरे मकान नहीं, आपके सपनों का घर बनाना है।:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
हमारी सरकार ने जो घर बनवाए, उसके लिए कोई फिक्स्ड फॉर्मूला नहीं अपनाया कि जो कागज पर ढाल दिया, वैसे ही घर पूरे देश में बनाने हैं। बल्कि इसके विपरीत हमने घरों के निर्माण में स्थानीय जरूरतों और वहां के लोगों की इच्छा का भी ख्याल रखा। :PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
घर में सभी प्रकार की बुनियादी सुविधाएं उपलब्ध हों, इसके लिए हमने विभिन्न सरकारी योजनाओं को एक साथ जोड़ दिया। ताकि उन घरों में बिजली, गैस कनेक्शन, शौचालय और ऐसी तमाम सुविधाएं भी साथ के साथ मिल सकें। :PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
हमने उन लोगों के सपनों को भी बल देने की कोशिश की, जो अपना घर खुद खरीदने की इच्छा रखते हैं। सस्ते मकानों को और बढ़ावा देने के लिए सरकार ने होम लोन पर डेढ़ लाख रुपये के ब्याज पर आयकर में अतिरिक्त छूट का प्रावधान किया।:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
रियल एस्टेट के क्षेत्र में पारदर्शिता की बहुत कमी थी। इससे घर खरीदने वालों को भारी दिक्कतों का सामना करना पड़ रहा था। सरकार ने रेरा कानून लाकर घर खरीदने वालों के मन में विश्वास भरने का काम किया है।:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
कुल मिलाकर देखें तो घर को लेकर हमने हॉलिस्टिक अप्रोच से काम किया है। अगर हम अलग-अलग एक-एक योजना के साथ सामने आते, तो इतनी बड़ी सफलता मिलना मुश्किल था। बड़े पैमाने पर समाधान तभी संभव है जब सारे विभाग, सारे फैसले, एक बड़े लक्ष्य को सोचकर किए जाएं।:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
सारे मंत्रालय और सारी योजनाएं मिलकर एक ट्रैक पर काम करें। यही हमारी सरकार के कामकाज की पहचान रही है। टुकड़ों में नहीं समग्रता में सोचो और सबको इकट्ठा करके काम करो।:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
पिछले 5 वर्षों में स्वच्छता से लेकर बैंक से लेनदेन तक, समाज के व्यवहार में परिवर्तन के जितने भी जनआंदोलन हुए हैं, उसमें आप सभी ने बढ़-चढ़कर योगदान दिया है।:PM
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
यही कारण है कि आने वाले 5 वर्षों के लिए भी जो संकल्प लिए गए हैं, उनकी सिद्धि के लिए आप पर मुझे बहुत भरोसा है।
— PMO India (@PMOIndia) September 7, 2019
ये विश्वास निरंतर मजबूत होगा, इसी कामना के साथ आपका बहुत बहुत आभार।:PM