আজাদি কা অমৃত মহোৎসব – এ ভারতের আদিবাসী ঐতিহ্যের বর্ণময় চিত্র আদি মহোৎসব ফুটিয়ে তুলছে
“ভারতের একবিংশ শতক ‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ’ – এই মন্ত্র নিয়ে এগিয়ে চলেছে”
“দেশের যে কোনও প্রান্তেই আদিবাসী শিশুদের শিক্ষাদান আমার অগ্রাধিকার”
কেন্দ্রীয় আদিবাসী বিষয়ক মন্ত্রকের অধীন আদিবাসী সমবায় বিপণন উন্নয়ন ফেডারেশন লিমিটেড (ট্রাইফেড) – এর এটি বার্ষিক উদ্যোগ।
অনুষ্ঠানে পৌঁছে প্রধানমন্ত্রী ভগবান বিরশা মুন্ডাকে পুষ্পর্ঘ্য অর্পণ করেন এবং প্রদর্শনী স্থল ঘুরে দেখেন।
তিনি বলেন, আদি মহোৎসব ভারতের বিবিধতার মধ্যে ঐক্যকে শক্তিশালী করার পাশাপাশি, ঐতিহ্যের সঙ্গে উন্নয়নের ক্ষেত্রে গুরুত্ব দিচ্ছে।
তিনি বলেন, সুস্থায়ী উন্নয়নের ক্ষেত্রে ভারতের আদিবাসী সম্প্রদায়ের কাছ থেকে অনেক অনুপ্রেরণা ও শিক্ষা পেতে পারি।

দিল্লির মেজর ধ্যানচাঁদ জাতীয় স্টেডিয়ামে আজ বিরাট জাতীয় আদিবাসী উৎসব আদি মহোৎসবের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। আদিবাসী সংস্কৃতি, হস্তশিল্প, রন্ধন প্রণালী, বাণিজ্য এবং ঐতিহ্যগত কলা সহ আদিবাসী সংস্কৃতিকে জাতীয় স্তরে তুলে ধরতেই এই আদি মহোৎসবের আয়োজন। কেন্দ্রীয় আদিবাসী বিষয়ক মন্ত্রকের অধীন আদিবাসী সমবায় বিপণন উন্নয়ন ফেডারেশন লিমিটেড (ট্রাইফেড) – এর এটি বার্ষিক উদ্যোগ।

অনুষ্ঠানে পৌঁছে প্রধানমন্ত্রী ভগবান বিরশা মুন্ডাকে পুষ্পর্ঘ্য অর্পণ করেন এবং প্রদর্শনী স্থল ঘুরে দেখেন। 

সমাবেশে ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আদি মহোৎসব আজাদি কা অমৃত মহোৎসবকালীন ভারতের আদিবাসী ঐতিহ্যের এক মহান বর্ণময় চরিত্রকে তুলে ধরেছে। ভারতের আদিবাসী সমাজে সম্মানীয় ট্যাবলোর উপর আলোকপাত করে প্রধানমন্ত্রী নানা সৌরভ, বর্ণ, অলঙ্করণ, প্রথা, শিল্প ও শিল্পধারা, সঙ্গীত ও সুস্বাদু খাবারের এই সমন্বয় প্রত্যক্ষ করার সুযোগ পাওয়ায় আনন্দ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, আদি মহোৎসব ভারতের একে-অপরের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা মহান ও বিবিধ এক চিত্রকে উপস্থাপিত করেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আদি মহোৎসব হ’ল – এক অনন্ত আকাশ, যেখানে ভারতের বিবিধতা রামধনু রঙে সজ্জিত হয়ে প্রতিফলিত হয়েছে। রামধনুর নানা রঙের সমন্বয়ের প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের মহানুভবতা তখনই সামনের সারিতে আসে, যখন তার অনন্ত বিবিধতা ‘এক ভারত, শ্রেষ্ঠ ভারত’ – এর ঐক্যসূত্রে গ্রথিত হয় এবং তখনই সারা বিশ্বকে ভারত পথ দেখাতে পারে। তিনি বলেন, আদি মহোৎসব ভারতের বিবিধতার মধ্যে ঐক্যকে শক্তিশালী করার পাশাপাশি, ঐতিহ্যের সঙ্গে উন্নয়নের ক্ষেত্রে গুরুত্ব দিচ্ছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, একবিংশ শতাব্দীর ভারত ‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ’ – এই মন্ত্র নিয়ে এগিয়ে চলেছে। এক সময় যাকে প্রান্তিক বলে মনে হ’ত, আজ সরকার সেখানে নিজে পৌঁছচ্ছে এবং প্রান্তিক ও অবহেলিতদের মূলস্রোতে নিয়ে আসছে। তিনি বলেন, আদি মহোৎসব দেশের এক আন্দোলন-স্বরূপ এবং এরকম বহু অনুষ্ঠানে তিনি অংশ নিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আদিবাসী সমাজের উন্নয়ন আমার কাছে ব্যক্তিগত সম্পর্ক ও ব্যক্তিগত আবেগের বিষয়”। একজন সমাজকর্মী হিসাবে আদিবাসী সম্প্রদায়গুলির সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের কথাও প্রধানমন্ত্রী স্মরণ করেন। শ্রী মোদী বলেন, “আপনাদের প্রথাগুলিকে আমি খুব কাছ থেকে প্রত্যক্ষ করেছি। এক সঙ্গে থেকেছি এবং তা থেকে শিখেছি”। ঊমর গ্রাম থেকে অম্বাজী পর্যন্ত আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকায় তাঁর জীবনে গুরুত্বপূর্ণ বছরগুলি কাটিয়েছেন বলে প্রধানমন্ত্রী জানান। তিনি বলেন, আদিবাসী জীবন দেশ ও প্রথা সম্পর্কে আমাকে অনেক কিছু শিখিয়েছে। 

প্রধানমন্ত্রী জোর দিয়ে বলেন, আদিবাসী গরিমার ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব গর্ব বোধ নিয়ে দেশ এগিয়ে চলেছে। বিদেশি অভ্যাগতদের তাঁর দেওয়া উপহার সামগ্রীর মধ্যে আদিবাসী দ্রব্য সামগ্রী গর্বের জায়গা পায় বলে তিনি জানান। বিশ্ব মঞ্চে ভারতের ঐতিহ্য ও গরিমায় আদিবাসী প্রথাকে এক ভারত অঙ্গাঙ্গীভাবে তুলে ধরেছে। তিনি বলেন, বিশ্ব ঊষ্ণায়ন ও জলবায়ু পরিবর্তনের মতো ক্ষেত্রে আদিবাসী জীবনধারার মধ্যে সমাধানসূত্র নিহিত রয়েছে বলে ভারত মনে করে। তিনি বলেন, সুস্থায়ী উন্নয়নের ক্ষেত্রে ভারতের আদিবাসী সম্প্রদায়ের কাছ থেকে অনেক অনুপ্রেরণা ও শিক্ষা পেতে পারি। 

আদিবাসী পণ্য সামগ্রী প্রসারে সরকার গৃহীত বিভিন্ন প্রয়াসের উপর আলোকপাত করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আদিবাসী পণ্যগুলিকে বেশি করে বাজারজাত করলে সেগুলির পরিচিতি ও চাহিদাও বাড়বে। বাঁশের উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, অতীতে সরকার বাঁশ ব্যবহার ও কাটাকে নিষিদ্ধ করেছিল। কিন্তু, বর্তমান সরকার বাঁশকে ঘাসের গোত্রভুক্ত করে সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে। বন ধন মিশন – এর ব্যাখ্যা করে শ্রী মোদী বলেন, বিভিন্ন রাজ্যে ৩ হাজারেরও বেশি বন ধন কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। প্রায় ৯০টি অরণ্যজাত সামগ্রীকে ন্যূনতম সহায়ক মূল্যের অধীনে আনা হয়েছে, যা ২০১৪ সালের তুলনায় ৭ গুণেরও বেশি। অনুরূপভাবে, দেশের স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলির মধ্যে যোগসূত্র বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে আদিবাসী সমাজের কল্যাণ-সাধিত হচ্ছে। দেশে ৮০ লক্ষেরও বেশি স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলিতে ১ কোটি ২৫ লক্ষ আদিবাসী সদস্য রয়েছেন।

আদিবাসী যুবসম্প্রদায়ের জন্য আদিবাসী শিল্পকলা এবং দক্ষতা বিকাশের উপর জোর দিতে সরকার নানা উদ্যোগ নিয়েছে। এবছরের বাজেটের উপর আলোকপাত করে তিনি বলেন, পিএম বিশ্বকর্মা যোজনা প্রথাগত হস্তশিল্পীদের জন্য চালু করা হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে তাঁদের দক্ষতা বিকাশ ও তাঁদের উৎপাদিত পণ্য বাজারজাত করতে আর্থিক সাহায্য প্রদান করা হবে। 

‘দেশের যে কোনও প্রান্তেই আদিবাসী শিশুদের শিক্ষা ও তাঁদের ভবিষ্যৎ আমার অপগ্রাধিকার’ – একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি জানান, একলব্য মডেল আবাসিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৫ গুণ বৃদ্ধি করা হয়েছে। ২০০৪-২০১৪ সালের মধ্যে যেখানে ৮০টি বিদ্যালয় ছিল, ২০১৪-২০২২ এর মধ্যে সেই সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৫০০। ৪০০-রও বেশি বিদ্যালয় ইতিমধ্যেই চালু হয়ে গেছে, প্রায় ১ লক্ষ শিশু শিক্ষালাভ করছে। এবছরের বাজেটে এইসব বিদ্যালয়গুলির জন্য ৩৮ হাজার শিক্ষক ও কর্মী নিয়োগের কথা ঘোষণা করা হয়েছে। আদিবাসী ছাত্রছাত্রীদের জন্য বৃত্তিও দ্বিগুণ করা হয়েছে। 

ভাষাগত সমস্যার কারণে আদিবাসী যুবক-যুবতীদের যে বিড়ম্বনার মুখোমুখী হতে হয়, সেকথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নতুন শিক্ষা নীতিতে আদিবাসী যুবক-যুবতীরা চাইলে মাতৃভাষাতেও শিক্ষালাভ করতে পারে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের আদিবাসী শিশু ও যুবদের নিজের ভাষায় লেখাপড়ার মাধ্যমে এগিয়ে যাওয়াটা এখন এক বাস্তব রূপ নিয়েছে। 

শ্রী মোদী বলেন, অবহেলিতদের উন্নয়নকে সরকার অগ্রাধিকার দেওয়ায় দেশ উন্নয়নের এক নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। তিনি বলেন, একেবারে পঙক্তিতে থাকা কোনও ব্যক্তিকে যখন দেশ অগ্রাধিকার দেয়, তখন অগ্রগতির পথ স্বাভাবিকভাবেই খুলে যায়। একথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী উচ্চাকাঙ্খী জেলা ও ব্লকগুলির উদাহরণ দিয়ে বলেন, এইসব অঞ্চলের বেশিরভাগই আদিবাসী অধ্যুষিত। তিনি বলেন, এবারের বাজেটে তপশিলি জাতিদের জন্য বরাদ্দ ২০১৪’র তুলনায় ৫ গুণ বৃদ্ধি করা হয়েছে। অবহেলিত ও একাকিত্বের কারণে তাঁরা যেসব যুবক-যুবতী বিচ্ছন্নতাবাদের ফাঁদে পা দিয়েছিলেন, আজ ইন্টারনেট ও তথ্য প্রযুক্তির কারণে তাঁরা সমাজের মূলস্রোতে ফিরে এসেছেন। ‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ, সবকা বিশ্বাস, সবকা প্রয়াস’ – এই ধারা দেশের দূরবর্তী এলাকাগুলিতেও সকলের কাছে পৌঁছচ্ছে। আদি ও আধুনিকতার সঙ্গমের ধ্বনি এর মধ্য দিয়ে অনুরণিত হচ্ছে, যার উপর নতুন ভারতের ভিত গড়ে উঠছে। 

বিগত ৮-৯ বছরে আদিবাসী সমাজে যাত্রার উপর আলোকপাত করে দেশ ঐক্য ও সমন্বয়কে অগ্রাধিকার দেওয়ার পরিবর্তনকে প্রত্যক্ষ করেছে। তিনি বলেন, দেশের স্বাধীনতার ৭৫ বছরে এই প্রথম দেশের নেতৃত্ব একজন আদিবাসী মহিলার হাতে সমর্পিত হয়েছে। তিনি রাষ্ট্রপতি হিসাবে সর্বোচ্চ পদ অলংকৃত করে দেশকে গর্বিত করেছেন। তিনি বলেন, দেশে এই প্রথমবার দেশের আদিবাসী ইতিহাস বহুকাঙ্খিত পরিচিতি লাভ করেছে। 

ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে আদিবাসী সমাজের অবদানের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী আক্ষেপ করে বলেন, ইতিহাসের পাতায় ত্যাগ ও শৌর্যের বর্ণময় অধ্যায়গুলি বহু দশক ধরে অবগুন্ঠনে ঢাকা পড়েছিল। শ্রী মোদী বলেন, অমৃত মহোৎসবের মধ্য দিয়ে অবশেষে দেশ অতীতের বিস্মৃত অধ্যায়গুলিকে সামনে আনতে পেরেছে। তিনি বলেন, এই প্রথমবার ভগবান বিরশা মুন্ডার জন্মবার্ষিকীকে জাতীয় গৌরব দিবস হিসাবে উদযাপিত হচ্ছে। ঝাড়খন্ডের রাঁচিতে ভগবান বীরশা মুন্ডার স্মৃতিতে একটি সংগ্রহালয় উদ্বোধনের যে সুযোগ তিনি পেয়েছিলেন, সেকথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন রাজ্যে আদিবাসী স্বাধীনতা সংগ্রামীদের নামাঙ্কিত একটি সংগ্রহালয় গড়ে তোলা হচ্ছে। তিনি বলেন, এই প্রথমবার অনেক প্রজন্মের কাছে এটি প্রতিভাত হবে এবং বহু শতক ধরে দেশকে লক্ষ্য ও উৎসাহ যোগাবে। 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের অতীতকে ভুললে চলবে না এবং আমাদের ইতিকর্তব্যকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে ভবিষ্যতের জন্য আমাদের স্বপ্নকে সাকার করতে হবে। তিনি বলেন, এই লক্ষ্যে আদি মহোৎসব একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হয়ে উঠতে পারে। এই প্রচারাভিযানকে গণআন্দোলনের রূপ দিয়ে বিভিন্ন রাজ্যে এই জাতীয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে হবে। 

বিগত ৮-৯ বছরে আদিবাসী সমাজে যাত্রার উপর আলোকপাত করে দেশ ঐক্য ও সমন্বয়কে অগ্রাধিকার দেওয়ার পরিবর্তনকে প্রত্যক্ষ করেছে। তিনি বলেন, দেশের স্বাধীনতার ৭৫ বছরে এই প্রথম দেশের নেতৃত্ব একজন আদিবাসী মহিলার হাতে সমর্পিত হয়েছে। তিনি রাষ্ট্রপতি হিসাবে সর্বোচ্চ পদ অলংকৃত করে দেশকে গর্বিত করেছেন। তিনি বলেন, দেশে এই প্রথমবার দেশের আদিবাসী ইতিহাস বহুকাঙ্খিত পরিচিতি লাভ করেছে। 

শ্রী মোদী বলেন, এই বছরকে আন্তর্জাতিক বাজরা বর্ষ হিসাবে উপযাপন করা হচ্ছে। আদিবাসী খাদ্য হিসাবে বহু শতাব্দী ধরে এই মোটাদানার শস্যের ব্যবহার চলে আসছে। এই উৎসবে বিভিন্ন ফুড স্টলে শ্রী অন্ন – এর স্বাদ ও গন্ধের জন্য তিনি আনন্দ প্রকাশ করেন। আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকাগুলিতে এই খাবারের ব্যাপারে সচেতনতা বাড়ানোর উপর জোর দিয়ে তিনি বলেন, এর ফলে মানুষের স্বাস্থ্যের যেমন উন্নতি হবে, তার পাশাপাশি আদিবাসী কৃষকদের উপার্জনও বৃদ্ধি পাবে। পরিশেষে প্রধানমন্ত্রী বলেন, উন্নত ভারতের স্বপ্ন সকলের সমন্বিত প্রয়াসের মধ্য দিয়েই বাস্তব রূপ পাবে। কেন্দ্রীয় আদিবাসী বিষয়ক মন্ত্রী শ্রী অর্জুন মুন্ডা, প্রতিমন্ত্রী শ্রীমতী রেণুক সিং সুরুতা, শ্রী বিশ্বেশ্বর টুডু, কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী শ্রী ফগগন সিং কুলস্তে, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডাঃ ভারতী প্রবীণ পাওয়ার, ট্রাইফেড – এর চেয়ারম্যান শ্রী রামসিং রাঠোয়া অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন। 

সম্পূর্ণ ভাষণ পড়তে এখানে ক্লিক করুন

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
India’s Space Sector: A Transformational Year Ahead in 2025

Media Coverage

India’s Space Sector: A Transformational Year Ahead in 2025
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
সোশ্যাল মিডিয়া কর্নার 24 ডিসেম্বর 2024
December 24, 2024

Citizens appreciate PM Modi’s Vision of Transforming India