Our region is blessed to have given to the world the invaluable gift of Buddha and his teachings: PM Modi
Buddhism and its various strandsare deep seated in our governance, cultureand philosophy: PM
The divine fragrance of Buddhism spread from India to all corners of the globe: PM Modi
Buddhism imparts an ever present radiance to India-Sri Lanka relationship, says PM Modi
India’s rapid growthcan bring dividends for the entire region, especially in Sri Lanka: PM
India is committed to the economic prosperity of our Sri Lankan brothers and sisters: PM Modi

পরম শ্রদ্ধেয় শ্রীলঙ্কার মহানায়কন্তর ,

শ্রদ্ধাভাজন শ্রীলঙ্কার সঙ্গরাজা থেরস,

বিশিষ্ট ধর্মীয় ও আধ্যাত্মিক নেতৃবৃন্দ,

শ্রীলঙ্কার মাননীয় প্রেসিডেন্ট মৈত্রীপালা সিরিসেনা,

শ্রীলঙ্কার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমসিংহে,

সংসদের মাননীয় অধ্যক্ষ কারু জয়সূর্য,

আন্তর্জাতিক ভেসক দিবস পরিষদের শ্রদ্ধাভাজন প্রেসিডেন্ট ডঃ ব্রাহ্মণপণ্ডিত,

বিশিষ্ট প্রতিনিধিবৃন্দ,

সংবাদ মাধ্যমের বন্ধুগণ,

ভদ্র মহিলা ও ভদ্র মহোদয়গণ,

নমস্কার। আয়ুবুভান,

ভেসক হ’ল পবিত্রতম একটি দিন।

মানবজাতির উদ্ভব ও আবির্ভাবকে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন এবং ভগবান বুদ্ধের উত্তরণ ওপরিনির্বাণ সহ ‘তথাগত’কে স্মরণ করার এক বিশেষ উপলক্ষ হ’ল এই বিশেষ দিনটি।

দান, সদাচারণ, ত্যাগ, প্রজ্ঞা, শক্তি, সহনশীলতা, সত্যনিষ্ঠা, সংকল্প,সহমর্মিতা এবং মৈত্রী – এই দশটি লক্ষ্যে পৌঁছনোর এক বিশেষ দিন হ’ল ভেসক দিবস।

শ্রীলঙ্কা, ভারত এবং বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের কাছেএই দিনটির গুরুত্ব ও তাৎপর্য অপরিসীম । কলম্বোয় আন্তর্জাতিক ভেসক দিবস উৎসবে আমাকে প্রধান অতিথির সম্মান দেওয়ারজন্য আমি বিশেষভাবে কৃতজ্ঞ মাননীয় প্রেসিডেন্ট মৈত্রীপালা সিরিসেনা, প্রধানমন্ত্রীরনিল বিক্রমসিংহে এবং শ্রীলঙ্কাবাসীর কাছে। পবিত্র এই উপলক্ষের দিনটিতে আমি এখানে বহনকরে নিয়ে এসেছি দিব্যজ্ঞানী সম্মকসম্বুদ্ধ’র দেশ থেকে ১২৫ কোটি জনগণের শুভেচ্ছাকে।

মাননীয় বিশিষ্টজন এবং বন্ধুস্থানীয় ব্যক্তিরা,

আমাদের এই অঞ্চল বিশ্বকে উপহার দিয়েছে বুদ্ধ এবং তাঁর শিক্ষাদর্শকে। এজন্যসত্যিই আমরা আশীর্বাদধন্য। ভারতের বুদ্ধগয়া হ’ল সেই স্থান, যেখানে রাজপুত্র সিদ্ধার্থেরউত্তরণ ঘটেছিল বুদ্ধ রূপে। তাই এই স্থানটি বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের কাছে এক তীর্থভূমি।বারাণসীতে ভগবান বুদ্ধের প্রথম বাণী আমি সংসদে উদ্ধৃত করেছিলাম। এই বাণী গতিশীলকরে তুলেছে ধর্মচক্রকে। বৌদ্ধবাদের প্রেরণাতেই পূর্ত্য হয়ে উঠেছে আমাদের জাতীয়প্রতীকগুলি। বৌদ্ধধর্মের বৈশিষ্ট্যের প্রতিফলন ঘটেছে আমাদের সংস্কৃতি, দর্শন ওশাসন ব্যবস্থার গভীরে। বৌদ্ধধর্মের ঐশ্বরিক সৌরভ ভারত থেকে ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বেরসকল প্রান্তে। সম্রাট অশোকের সুযোগ্য সন্তান মহেন্দ্র ও সংঘমিত্রা ধর্মদূত হিসাবেপাড়ি দিয়েছিলেন ভারত থেকে শ্রীলঙ্কায় ধর্মের সর্বশ্রেষ্ঠ উপহারকে দান করার জন্য।

বুদ্ধ স্বয়ং বলেছিলেন যে, ধর্মই হ’ল সর্বশ্রেষ্ঠ উপহার। শ্রীলঙ্কা আজ এইকারণে গর্ব অনুভব করতে পারে যে, বুদ্ধের শিক্ষা ও আদর্শের এক পীঠস্থান হয়ে উঠেছেএই দেশটি। বহু শতক পরে একইভাবে যাত্রা শুরু করেছিলেন অঙ্গারিকা ধর্মপালা। তবে,এবার তাঁদের যাত্রা ছিল শ্রীলঙ্কা থেকে ভারতের উদ্দেশ্যে । বুদ্ধের নিজেরদেশে বৌদ্ধধর্মের শক্তির পুনরুদ্ধারই ছিল তাঁদের মূল লক্ষ্য । অভিন্ন এবংঅবিকৃত বৌদ্ধ ঐতিহ্যের উদযাপনের মুহূর্তই হ’ল ভেসক দিবস। এই ঐতিহ্য শতাব্দীর পরশতাব্দী ধরে বহু প্রজন্মের মধ্য দিয়ে যোগসূত্র রচনা করেছে আমাদের সমাজ ব্যবস্থারমধ্যে।

বন্ধুগণ,

‘মহান বুদ্ধের’ সময়কাল থেকেই গড়ে উঠেছে ভারত-শ্রীলঙ্কা মৈত্রী সম্পর্ক।আমাদের এই সম্পর্কে এক চিরন্তন ঔজ্জ্বল্য এনে দিয়েছে বৌদ্ধচর্চা। দুই ঘনিষ্ঠপ্রতিবেশী দেশ হিসাবে অনেকগুলি স্তর অতিক্রম করে এসেছে আমাদের এই পারস্পরিকসম্পর্ক। বৌদ্ধ ধর্মের মিলিতমূল্যবোধ এবং আমাদের দু’দেশের মিলিত ভবিষ্যতের অনন্ত সম্ভাবনাই শক্তি যুগিয়েছেআমাদের এই সম্পর্ককে। এই মৈত্রী সম্পর্ক হল এমনই একটি বিষয়, যা প্রোথিত রয়েছেদু’দেশের হৃদয়ের অন্তঃস্থলে, যা সম্পৃক্ত হয়ে রয়েছে দু’দেশের সমাজ ব্যবস্থারমধ্যে।

বৌদ্ধ ঐতিহ্যের এইদেশটির সঙ্গে আমাদের শ্রদ্ধা ও সম্পর্কের একটি প্রতীক হিসেবে এ বছর আগস্ট মাসেকলম্বো ও বারাণসীর মধ্যে চালু হতে চলেছে সরাসরি বিমান পরিবহণ। এর মধ্য দিয়েশ্রীলঙ্কার ভাই-বোনেরা সহজেই পৌঁছতে পারবেন বুদ্ধের নিজের দেশে। শ্রাবস্তী,কুশিনগর, সারনাথ ইত্যাদি স্থানও পরিদর্শনের সুযোগ পাবেন তাঁরা। আমার তামিলভাই-বোনেরাও সুযোগ পাবেন কাশী বিশ্বনাথের নিজভূমি বারাণসী দর্শন করার।

পরম শ্রদ্ধেয়বৌদ্ধগুরু, বিশিষ্টজন এবং বন্ধুগণ,

শ্রীলঙ্কার সঙ্গেআমাদের সম্পর্ককে নিবিড় করে তোলার এক বিশেষ সুযোগ ও মুহূর্ত যে এখন উপস্থিত একথাআমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। বিভিন্ন ক্ষেত্রে আমাদের সহযোগিতার সম্পর্ককে আরও এগিয়েনিয়ে যাওয়ার এ এক অনন্য সুযোগ। আমাদের মৈত্রী সম্পর্কের সাফল্যের একটি দিকচিহ্ন হলশ্রীলঙ্কার সফল অগ্রগতি। এই দেশের ভাই-বোনদের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নিশ্চিত করে তোলারকাজে সাহায্য করতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমাদের উন্নয়ন সহযোগিতাকে আরও নিবিড় করেতুলতে অর্থনৈতিক অগ্রগতির ইতিবাচক পরিবর্তনের লক্ষ্যে নিরন্তরভাবেই আমরা বিনিয়োগকরে যাব। আমাদের মূল শক্তি নিহিত রয়েছে পারস্পরিক জ্ঞান, দক্ষতা ও ক্ষমতা এবংসমৃদ্ধি বিনিময়ের মধ্যে। বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আমরা ইতিমধ্যেই হয়ে উঠেছিপরস্পরের বিশেষ অংশীদার। আমরা বিশ্বাস করি যে বাণিজ্য, বিনিয়োগ, প্রযুক্তি এবংচিন্তাভাবনাকে যদি আমরা সীমান্ত অতিক্রম করে একে অপরের দেশে পৌঁছে দিতে পারি, তাতেলাভবান হব আমরা দুটি দেশই। ভারতের দ্রুত অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি প্রভূত কল্যাণসাধন করবেসমগ্র অঞ্চলেরই এবং বিশেষভাবে শ্রীলঙ্কার। পরিকাঠামো ও যোগাযোগ, পরিবহণ ও জ্বালানি– প্রতিটি ক্ষেত্রেই আমরা নিবিড় করে তুলব আমাদের সহযোগিতাকে। কৃষি, শিক্ষা,স্বাস্থ্য, পুনর্বাসন, পরিবহণ, বিদ্যুৎ, সংস্কৃতি, জল, আশ্রয়, ক্রীড়া এবংমানবসম্পদ সহ মানব প্রচেষ্টার প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রেই প্রসারিত আমাদের উন্নয়নসহযোগিতা ।

বর্তমানে, শ্রীলঙ্কারসঙ্গে ভারতের উন্নয়ন সহযোগিতার মাত্রা উন্নীত হয়েছে ২.৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে । আমাদের মূল লক্ষ্য হল এক শান্তিপূর্ণ,সমৃদ্ধ ও সুরক্ষিত ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করে তোলার কাজে শ্রীলঙ্কা ও তার জনসাধারণকেসর্বতোভাবে সাহায্য ও সমর্থন করে যাওয়া। কারণ, শ্রীলঙ্কার অধিবাসীদের আর্থ-সামাজিককল্যাণের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে ১২৫ কোটি ভারতবাসীর কল্যাণ। ভারত মহাসাগর অঞ্চলে স্থলও জলসীমা সর্বত্রই আমাদের দু’দেশের সমাজ ব্যবস্থার নিরাপত্তা একে অপরের ওপরনির্ভরশীল এবং তাকে কোনভাবেই বিচ্ছিন্ন করা যায় না। প্রেসিডেন্ট সিরিসেনা এবংপ্রধানমন্ত্রী বিক্রমসিঙ্ঘের সঙ্গে আমার আলোচনা ও মতবিনিময়ের মধ্য দিয়ে এটাইপ্রতিষ্ঠিত হয়েছে যে আমাদের সাধারণ লক্ষ্যপূরণে পারস্পরিক সহযোগিতা প্রসারেরসদিচ্ছা রয়েছে আমাদের দুটি দেশেরই।

 

পরম শ্রদ্ধেয়বৌদ্ধগুরু, বিশিষ্টজন এবং বন্ধুগণ,

বহু শতক পূর্বের ভগবান বুদ্ধের বাণী আজওসমান প্রাসঙ্গিক। যে পথের সন্ধান দিয়ে গেছেন ভগবান বুদ্ধ, তার প্রাসঙ্গিকতা রয়েছেআমাদের সকলেরই জীবনে। তার সার্বজনীনতা ও সজীবতা সত্যিই বিস্ময়কর। বিভিন্ন জাতিকেযুক্ত করেছে ভগবান বুদ্ধের বাণীর এই প্রাসঙ্গিকতা। ভগবান বুদ্ধের দেশ থেকে বৌদ্ধচর্চার যে প্রসার ঘটেছে বিশ্বের সর্বত্র, তার জন্য গর্বিত দক্ষিণ, মধ্য,দক্ষিণ-পূর্ব এবং পূর্ব এশিয়ার সবক’টি জাতিই। ভেসক দিবস উদযাপনের বিষয় হিসেবে যাআজ সর্বজন স্বীকৃত সেই সামাজিক ন্যায় ও নিরন্তর বিশ্ব শান্তির মধ্যে প্রতিফলিত হয়ভগবান বুদ্ধেরই শিক্ষাদর্শ। বিষয়গুলিকে আপাত দৃষ্টিতে পৃথক মনে হলেও তা কিন্তুপরস্পর সংযুক্ত ও পরস্পর নির্ভরশীল। বিভিন্ন সম্প্রদায়ের ভেতরে ও বাইরে সংঘাত ওসংঘর্ষের পরিস্থিতিতে সামাজিক ন্যায়ের গুরুত্ব আজ আরও বেশি করে অনুভূত হয়। সংঘাতেরমূল কারণ হল ‘তানহা’ বা তৃষ্ণা যার আসল কারণ হল লোভ। লোভ বা লিপ্সা মানবজাতির ওপরএতটাই প্রভাব বিস্তার করেছে যে প্রকৃতিগত স্বাভাবিক অবস্থান থেকে তা আজ অনেকটাইসরে এসেছে। আমাদের সকলেরই বাসনা যাবতীয় অভাব পূরণ করা। এর ফলে, মানুষের আয় ওউপার্জনের ক্ষেত্রে যেমন সৃষ্টি হয়েছে বৈষম্যের, অন্যদিকে তেমনই বিভিন্ন সম্প্রদায়েরমধ্যে নষ্ট হয়েছে সামাজিক সম্প্রীতি। নিরন্তর বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রেবর্তমানে বৃহত্তম চ্যালেঞ্জ কিন্তু জাতিতে জাতিতে সংঘর্ষ নয়, সংঘাত ও সংঘর্ষের মূলকারণ লুকিয়ে রয়েছে চিন্তাভাবনা ও মানসিকতার মধ্যে যার থেকে জন্ম নিয়েছে হিংসা ওঘৃণা। মানুষের এই বিধ্বংসী আবেগের চরম প্রতিফলন ঘটেছে এই অঞ্চলে সন্ত্রাসবাদীদেরদৌরাত্ম্যের মধ্য দিয়ে। দুঃখের বিষয়, এই অঞ্চলে ঘৃণা ও বিদ্বেষকে যারা ছড়িয়ে দিতেচায়, তারা কিন্তু কোনরকম আলোচনায় মিলিত হওয়ার বিরুদ্ধে। শুধুমাত্র ধ্বংস ও হত্যাইতাদের একমাত্র লক্ষ্য। বিশ্বব্যাপী হিংসা যেভাবে ছড়িয়ে পড়েছে একমাত্র বুদ্ধেরশান্তির বাণীই তার যোগ্য প্রত্যুত্তর হয়ে উঠতে পারে বলে আমি বিশ্বাস করি। নিষ্ক্রিয়শান্তির কোন বাণী নয়, বরং সক্রিয় শান্তি প্রচেষ্টার মাধ্যমেই গড়ে উঠতে পারেআলোচনা, সম্প্রীতি ও ন্যায়ের পরিবেশ। ভগবান বুদ্ধের ভাষায় যা করুণা (সহমর্মিতা) ওপ্রজ্ঞা (বিশেষ জ্ঞান)। ভগবান বুদ্ধ বলেছেন, “শান্তির থেকে বড় আশীর্বাদ আর কিছুহতে পারে না।” আজকের এই ভেসক দিবসে আমি আশা করব যে ভগবান বুদ্ধের শিক্ষাদর্শকেতুলে ধরতে এবং শান্তি, সম্প্রীতি, সহাবস্থান, অন্তর্ভুক্তি তথা সহমর্মিতার বাণীকেনীতি ও শাসন ব্যবস্থার মধ্যে প্রতিফলিত করে তোলার লক্ষ্যে একযোগে কাজ করে যাবেভারত ও শ্রীলঙ্কা। আজকের এই ভেসক দিবসে অন্ধকার থেকে আলোয় উত্তরণের লক্ষ্যে আসুনআমরা সকলে মিলে আজ প্রজ্জ্বলন করি জ্ঞানের এই প্রদীপটিকে। আসুন, আমরা সকলেই প্রবেশকরি আমাদের অন্তর্লোকে এবং সবকিছুর ঊর্ধ্বে তুলে ধরি সেই শ্বাশত সত্যকে। আমাদেরসকল প্রচেষ্টা ধাবিত হোক ভগবান বুদ্ধ প্রদর্শিত সেই আলোকময় পথ ধরে ।

 

ধর্মপদের ৩৮৭শ্লোকটিতে বলা হয়েছে :

দিন আলকোজ্জ্বল হয়েওঠে সূর্যকিরণে,

রাত্রি আলোকিত হয়চন্দ্রালোকে,

যোদ্ধার ঔজ্জ্বল্যতাঁর সশস্ত্র বর্ণে,

ব্রাহ্মণের কান্তিতাঁর ধ্যান ও তপস্যার মধ্যে,

কিন্তু যেআলোকপ্রাপ্ত তাঁর ঔজ্জ্বল্য দিন ও রাত সর্বদাই অম্লান।

আপনাদের সঙ্গে এখানেউপস্থিত থাকার সুযোগদানের জন্য আমি আরও একবার ধন্যবাদ জানাই আপনাদের।

 

আজ বিকেলে কাণ্ডিতেশ্রী দালাদা মালিগাওয়া মন্দিরে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য আমি সাগ্রহে অপেক্ষা করছি । বুদ্ধ,ধর্ম ও সঙ্ঘ – এই তিনটি মূল্যবান সম্পদ আশীর্বাদধন্য করে তুলুক সমগ্র মানবজাতিকে।

ধন্যবাদ। আপনাদেরসকলকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
Income inequality declining with support from Govt initiatives: Report

Media Coverage

Income inequality declining with support from Govt initiatives: Report
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Chairman and CEO of Microsoft, Satya Nadella meets Prime Minister, Shri Narendra Modi
January 06, 2025

Chairman and CEO of Microsoft, Satya Nadella met with Prime Minister, Shri Narendra Modi in New Delhi.

Shri Modi expressed his happiness to know about Microsoft's ambitious expansion and investment plans in India. Both have discussed various aspects of tech, innovation and AI in the meeting.

Responding to the X post of Satya Nadella about the meeting, Shri Modi said;

“It was indeed a delight to meet you, @satyanadella! Glad to know about Microsoft's ambitious expansion and investment plans in India. It was also wonderful discussing various aspects of tech, innovation and AI in our meeting.”