The concept of “Vasudhaiva Kutumbakam – the world is one family” is deeply imbibed in Indian philosophy. It reflects our inclusive traditions: PM
Today, India is the hot-spot of digital innovation, across all sectors: PM Modi
India not only possesses a growing number of innovative entrepreneurs, but also a growing market for tech innovation, says the PM
Digital India is a journey bringing about digital inclusion for digital empowerment aided by digital infrastructure for digital delivery of services: PM
While most Government initiatives depend on a Government push, Digital India is succeeding because of the people’s pull, says PM Modi

ভদ্রমহিলা ও ভদ্রমহোদয়গন

আমি তথ্য প্রযুক্তির বিশ্বকংগ্রেস উদ্বোধন করতে পেরে খুশি হয়েছি। এই প্রথম ভারতে এই ধরনের অনুষ্ঠানের আয়োজনকরা হয়েছে। ন্যাশকম, উইটসা এবং তেলেঙ্গানা সরকারের যৌথ অংশিদারিত্বে এই অনুষ্ঠানেরআয়োজন করা হয়েছে।

আমি নিশ্চিত যে এই অনুষ্ঠানবিশ্বব্যাপি বিনিয়োগকারী, উদ্ভাবক, চিন্তাগোষ্ঠী ও সংশ্লিষ্ট সকলের জন্য পারস্পরিকসুযোগ-সুবিধা এনে দেবে। আমি আরও খুশি যে তথ্য প্রযুক্তির ক্ষমতাবলেই আমি দুরনিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে আপনাদের কাছে বক্তব্য পেশ করতে পারছি।

যেসব প্রতিনিধি বিদেশ থেকেএসেছেন, তাঁদের প্রত্যেককে আমি ভারতে স্বাগত জানাই, স্বাগত জানাই হায়দরাবাদে।

এই সম্মেলনের ফাঁকে আমি আশাকরি যে আপনারা হায়দরাবাদের গতিশীল ইতিহাস এবং অসাধারণ খাদ্যবস্তু আশ্বাদনের জন্যসময় বের করতে পারবেন। আমি নিশ্চিত আপনাদের সেই অভিজ্ঞতা ভারতের অন্যান্য স্হানেওআপনাদের ভ্রমণে উদ্বুদ্ধ করবে।

প্রকৃতপক্ষে ভারত হচ্ছে একপ্রাচীন, সমৃদ্ধ এবং বৈচিত্রপূর্ণ সংস্কৃতির স্হান, যার মধ্য দিয়ে ঐক্যের সুরটিবিধৃত হয়েছে।

ভদ্রমহিলা ও ভদ্রমহোদয়গন

‘ বসুধৈব কুটুম্বকম ’ -এর ধারনা অর্থাৎ সারা বিশ্বই এক পরিবার, ভারতীয় দর্শনে গভীরভাবে প্রোথিতরয়েছে। এর মধ্য দিয়ে আমাদের সবাইকে নিয়ে চলার ঐতিহ্য প্রতিফলিত হয়। ২১ শতকেপ্রযুক্তি যেন এই ধারনাকে আরও অনেকটাই এগিয়ে দিয়েছে। প্রযুক্তি আমাদেরবাধা-বন্ধহীন ও অখন্ড বিশ্বের স্বপ্নকে সাকার করতে সাহায্য করে। এ হচ্ছে এমন একবিশ্বের ধারনা যেখানে ভৌগলিক দূরত্ব আরও সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য সহযোগিতার ক্ষেত্রেপ্রতিবন্ধক হতে পারবে না।

আমাদের দেশে যে কেবলমাত্রক্রমবর্ধমান উদ্ভাবনী মানসিকতার উদ্যোগপতি রয়েছে তাই নয়, প্রযুক্তির ক্ষেত্রেউদ্ভাবনের এক বিস্তৃত বাজার-ও রয়েছে। আমরা সারা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়েপ্রযুক্তিবান্ধব দেশগুলির মধ্যে ছিলাম এবং আছি। আমাদের দেশে অপটিক্যাল ফাইবার দিয়েযুক্ত এক লক্ষের-ও বেশি গ্রাম, ১২১ কোটি মোবাইল ফোন, ১২০ কোটি আধার এবং ৫০ কোটিইন্টারনেট ব্যবহারকারি রয়েছে।

ভারতে প্রযুক্তির ক্ষমতাকেকাজে লাগিয়ে ভবিষ্যতের দিকে দ্রুত এগিয়ে যাওয়া এবং একইসঙ্গে প্রত্যেক নাগরিকেরক্ষমতায়নের সুযোগ রয়েছে। ডিজিটাল ভারত হচ্ছে এ রকমই এক অভিযাত্রা, যার মাধ্যমে ডিজিটালপ্রযুক্তি ব্যবহার করে অন্তর্ভুক্তি এবং ক্ষমতায়ন সুনিশ্চিত করা সম্ভব। এর মাধ্যমেডিজিটাল পরিকাঠামো ব্যবহার করে বিভিন্ন ধরনের পরিষেবা ডিজিটাল পদ্ধতিতে মানুষেরকাছে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব। কয়েক বছর আগেও এভাবে প্রযুক্তি ব্যবহারের কথা ভাবা যেতনা।

আমরা বিগত সাড়ে তিন বছরেসাফল্যের সঙ্গে এই ধরনের ডিজিটাল জীবনচক্রের কাজ সম্পন্ন করেছি। এটা সম্ভব হয়েছেসাধারণ মানুষের ব্যবহারিক পরিবর্তন এবং পদ্ধতিগত পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে। ডিজিটালভারত বর্তমানে কেবলমাত্র এক সরকারি উদ্যোগ-ই নয়, বিষয়টি মানুষের জীবনের অঙ্গ হয়েগিয়েছে।

প্রযুক্তি বর্তমানেকেবলমাত্র পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন-এর মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই, তার বাইরেও তা এখনমানুষের জীবনের অঙ্গ হয়ে উঠেছে। যেখানে অধিকাংশ সরকারি উদ্যোগের সাফল্যের জন্যসরকারকেই চেষ্টা করতে হয় সেখানে ডিজিটাল ভারত কর্মসূচি মানুষের প্রয়োজনের টানেইসফল হয়ে উঠছে।

জন-ধন, আধার এবং মোবাইলেরত্রিস্তরীয় ব্যবস্হা ভারতের দরিদ্র মানুষের ৩২ কোটি জন-ধন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টকেমোবাইল এবং আধারের সঙ্গে যুক্ত করেছে। বিভিন্ন ধরনের জনকল্যাণমূলক আর্থিক সুবিধাপ্রত্যক্ষ হস্তান্তরের ফলে সরকারের ৫৭ কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে।

দেশের ১৭২টি হাসপাতালে ২কোটি ২০ লক্ষ ডিজিটাল লেনদেন রোগীদের পক্ষে দারুনভাবে সুবিধাজনক এক ব্যবস্হা হয়েউঠেছে। ভারতের জাতীয় স্কলারশিপ পোর্টাল-এ সহজে স্কলারশিপ পাওয়ার জন্য ১ কোটি ৪০লক্ষ ছাত্রছাত্রী নিজেদের নাম নথিভুক্ত করেছে।

ই-ন্যাম নামে অন-লাইন কৃষিবিপণন ব্যবস্হা কৃষকদের কৃষি পণ্যের সবচেয়ে ভালো দাম দিচ্ছে। এই ব্যবস্হায়ইতিমধ্যেই ৬৬ লক্ষ কৃষক নথিভুক্ত হয়েছেন এবং এরসঙ্গে ৪৭০টি কৃষি বাজারকে সংযুক্তকরা হয়েছে। ২০১৮-র জানুয়ারিতেই ভিম-ইউপিআই ব্যবহার করে প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকারসমতুল পরিমান ডিজিটাল লেনদেন হয়েছে।

‘ উমং ’  নামে একটি অ্যাপ মাত্র তিনমাস আগে চালু হলেও, ইতিমধ্যেই তার মাধ্যমে ১৮৫ ধরনের সরকারি পরিষেবা পাওয়া যাচ্ছে।

দেশের বিভিন্ন স্হানে ২ লক্ষ৮০ হাজার অভিন্ন পরিষেবা কেন্দ্র মানুষকে ডিজিটাল পরিষেবা দিচ্ছে। প্রায় ১০ লক্ষমানুষ এই কেন্দ্রগুলিতে কাজ করেন। এদের মধ্যে বেশ কয়েক হাজার মহিলা উদ্যোগপতি-ওরয়েছেন। আমাদের দেশের যুবকদের দক্ষতা এবং প্রতিভাকে ব্যবহার করার লক্ষ্যে এমনকিউত্তর-পূর্বাঞ্চলের কোহিমা ও ইম্ফল এবং জম্মু-কাশ্মীর-এর মতো স্হান থেকেও বিপিওসংস্হাগুলি কাজ শুরু করেছে। ২৭টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ইতিমধ্যেই ৮৬টিইউনিট কাজ শুরু করেছে। খুব শীঘ্রই আরও অনেকগুলি ইউনিট কাজ শুরু করবে।

গ্রামীন ভারতের মানুষকেডিজিটালি স্বাক্ষর করে তোলার জন্য, প্রত্যেক পরিবারে ডিজিটাল স্বাক্ষরতা সুনিশ্চিতকরার লক্ষ্যে ৬ কোটি প্রাপ্তবয়স্ক মানুষকে ডিজিটাল স্বাক্ষর করে তুলতেপ্রধানমন্ত্রী গ্রামীন ডিজিটাল স্বাক্ষরতা মিশন নামে এক অভিযানের কাজ শুরু করেছি। এইকর্মসূচির আওতায় ইতিমধ্যেই ১ কোটি মানুষকে প্রশিক্ষণ দেওয়া সম্ভব হয়েছে।

আমরা মেক ইন ইন্ডিয়া এবংডিজিটাল ইন্ডিয়া কর্মসূচিকে একত্রিত করার লক্ষ্যে অনেকদুর অগ্রসর হয়েছি। ২০১৪ সালেআমাদের দেশে যেখানে মাত্র ২টি মোবাইল ফোন নির্মাতা সংস্হা কাজ করতো, আজ সেখানেভারতে ১১৮টি সংস্হা কাজ করছে। এর মধ্যে কয়েকটি আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন সংস্হাওরয়েছে।

সরকার ই-মার্কেটপ্লেসপোর্টালকে ভারতে জাতীয় পণ্য সংগ্রাহক পোর্টাল হিসাবে উন্নীত করেছে। এর ফলে ক্ষুদ্রএবং মাঝারি উদ্যোগগুলিও সরকারের পণ্য দ্রব্যের চাহিদা মেটানোর ক্ষেত্রে অন্যদেরসঙ্গে প্রতিযোগিতায় সামিল হতে পারে। এই খুব সাধারণ তথ্যপ্রযুক্ত ব্যবস্হাটি সরকারিসংগ্রহের কাজকে স্বচ্ছ করে তুলেছে। এছাড়া এর মাধ্যমে সরকারের বিভিন্ন ধরনেরপণ্যদ্রব্য সংগ্রহের কাজ হচ্ছে দ্রুত গতিতে। এছাড়া এরফলে হাজার হাজার ক্ষুদ্র এবংমাঝারি শিল্পের ক্ষমতায়নও সম্ভব হয়েছে।

গতকাল মুম্বাই বিশ্ববিদ্যালয়েওয়াধানি ইন্সটিটিউট অফ আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স জাতির উদ্দেশে অর্পণ করার সুযোগআমার হয়েছে। এটি একটি স্বতন্ত্র অ-লাভজনক গবেষনা সংস্হা। সমাজের ভালো করার লক্ষ্যেকিভাবে কৃত্রিম মেধাকে ব্যবহার করা যায় সে বিষয়ে এই সংস্হা গবেষনা করে থাকে।

কয়েকদিন আগে দুবাই-এ বিশ্বসরকারি শীর্ষ বৈঠকে আমার  ‘ ভবিষ্যতেরসংগ্রহালয় ’  নামে একটি প্রদর্শনী পরিদর্শনেরসুযোগ হয়েছিল। এই প্রদর্শনীটি নতুন নতুন ধারণার আঁতুড়ঘর হিসাবে ও উদ্ভাবনে উ ৎসাহদানের লক্ষ্যে পরিকল্পিতহয়েছে। আমি প্রযুক্তি ক্ষেত্রে অগ্রদুতদের কাজের জন্য প্রশংসা করি, যার মধ্যে বেশকয়েকজন আজ শ্রোতৃমন্ডলীর মধ্যে রয়েছেন। তাঁরা মানবজাতির এক উজ্জ্বল ভবিষ্যতেরলক্ষ্যে কাজ করে চলেছেন।

আমরা বর্তমানে চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের মধ্যে দাঁড়িয়ে রয়েছি। প্রযুক্তিকে যদি মানুষের ভালো করার জন্য ব্যবহারকরা যায়, তাহলে তা মানবজাতির দীর্ঘমেয়াদী উন্নয়ন এবং আমাদের পৃথিবীর সুষম ভবিষ্যতনিশ্চিত করতে পারে। এরকমই এক প্রেক্ষিতে আমি আজ ভারতে আয়োজিত বিশ্ব তথ্য প্রযুক্তিসম্মেলনকে দেখতে চাই।

এই সম্মেলনের মূল সুরটিআমাদের বিভিন্ন সুযোগের দিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ করবে। ব্লক চেইন এবং ইন্টারনেট অফথিংক্স-এর মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তি আমাদের জীবন এবং কাজে গভীর প্রভাব ফেলতে পারে।আমাদের কর্মক্ষেত্রে দ্রুত এই ধরনের প্রযুক্তিকে অধিগ্রহণ করতে হবে।

ভবিষ্যতের কর্মস্হলের জন্যনাগরিকদের দক্ষতা বৃদ্ধির কাজটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ভারতে আমরা আমাদের সন্তান ওযুবকদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত করতে জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন মিশন চালুকরেছি। আমাদের এটাও নিশ্চিত করতে হবে যে বর্তমানে কর্মরত শ্রমিক কর্মচারিদের নতুনপ্রযুক্তিতে দক্ষ করে তোলা প্রয়োজন।

আজকের এই অনুষ্ঠানে অন্যতমআমন্ত্রিত বক্তা সোফিয়া নামে এক রোবট নতুন প্রযুক্তির সম্ভাবনার দিকে দৃষ্টিনির্দেশ করছে। আমাদের কাজের বদলে যাওয়া ধরনের কথা ভাবতে হবে। বিশেষ করে স্বংয়ক্রিয়পদ্ধতি যে বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে বর্তমানে কাজ করে চলেছে তার কথা মাথায় রাখতে হবে।  ‘ ভবিষ্যতের দক্ষতা ’ শীর্ষক একটি মঞ্চ তৈরি করার জন্য আমি ন্যাশকম-কে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানাই।

আমাকেবলা হয়েছে যে ন্যাশকম ৮টি গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তিকে চিহ্নিত করেছে। এর মধ্যে রয়েছেআর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম মেধা ;  ভার্চুয়ালরিয়েলিটি বা আপাত বাস্তব, রোবোটিক প্রোসেস অটোমেশন বা রোবোটের মাধ্যমে স্বংয়ক্রিয়পদ্ধতিতে কাজ চালানো এবং ইন্টারনেট অফ থিংস। এছাড়াও বিগ ডেটা অ্যানালিটিক্স,ত্রিমাত্রিক মুদ্রণ ব্যবস্হা, ক্লাউড কম্পিউটিং এবং সোশ্যাল মিডিয়া ও মোবাইলপ্রযুক্তি। ন্যাশকমের পক্ষ থেকে পৃথিবী জুড়ে যেসব কাজের চাহিদা ক্রমবর্ধমান, সেইধরনের ৫৫টি কাজকেও চিন্হিত করা হয়েছে। আমি নিশ্চিত  ‘ ভবিষ্যতেরদক্ষতা ’  নামে এই মঞ্চটি ভারতকে প্রতিযোগিতামূলক ক্ষেত্রেঅনেক দুর এগিয়ে দেবে। বর্তমানে প্রায় সব ধরনের বাণিজ্যিক কাজকর্ম চলে ডিজিটালপ্রযুক্তির মাধ্যমে। তাই বিভিন্ন ধরনের কাজকর্ম এবং ব্যবসায়িক পদ্ধতিতে নতুনপ্রযুক্তি গ্রহন করতে হবে।

এতকম সময়ে আমরা কিভাবে লক্ষ লক্ষ ক্ষুদ্র এবং মাঝারি শিল্পকে প্রযুক্তি ক্ষেত্রে এইপরিবর্তনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে প্রস্তুত করে তুলতে পারি। উদ্ভাবনের গুরুত্বের কথামাথাই রেখে অর্থনৈতিক এবং ব্যবসার ভবিষ্যতের জন্য ভারত সরকার স্টার্ট-আপ ইন্ডিয়ানামে এক উদ্যোগ চালু করেছে। আমাদের বিশ্বাস যে আমাদের স্টার্ট-আপ ক্ষেত্র থেকেইসর্বত্র ব্যবহারের উপযোগী যথাযথ ও অর্থনৈতিক সমাধান পাওয়া যাবে।

অটলউদ্ভাবনী মিশনের আওতায় আমরা ভারতের স্কুলগুলিতে অটল টিঙ্কারিং ল্যাব নামেগবেষণাগার গড়ে তুলছি। এই কর্মসূচির মূল লক্ষ্য হচ্ছে যুবকদের মনে সৃজনশীলতা,কল্পনা এবং ঔসুক্যকে উ ৎসাহিত করা।

ভদ্রমহিলা ও ভদ্রমহোদয়গন

আমি নিশ্চিত যে আপনারা যখনতথ্যপ্রযুক্তির বিষয় নিয়ে আলাপ-আলোচনা করছেন সেই সময়ে আপনারা সাধারণ মানুষেরস্বার্থের বিষয়টি মাথায় রাখবেন। আমি আরও একবার এই সম্মেলনে উপস্হিত বিশিষ্টপ্রতিনিধিদের স্বাগত জানাচ্ছি। আপনাদের আলাপ-আলোচনা সার্থক হয়ে উঠুক।

এই আলোচনার সুবিধা যেন বিশ্বের দরিদ্র ও সুযোগথেকে বঞ্চিত মানুষের কাছে পৌঁছে যায়।

ধন্যবাদ।

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
India’s Biz Activity Surges To 3-month High In Nov: Report

Media Coverage

India’s Biz Activity Surges To 3-month High In Nov: Report
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
PM to participate in ‘Odisha Parba 2024’ on 24 November
November 24, 2024

Prime Minister Shri Narendra Modi will participate in the ‘Odisha Parba 2024’ programme on 24 November at around 5:30 PM at Jawaharlal Nehru Stadium, New Delhi. He will also address the gathering on the occasion.

Odisha Parba is a flagship event conducted by Odia Samaj, a trust in New Delhi. Through it, they have been engaged in providing valuable support towards preservation and promotion of Odia heritage. Continuing with the tradition, this year Odisha Parba is being organised from 22nd to 24th November. It will showcase the rich heritage of Odisha displaying colourful cultural forms and will exhibit the vibrant social, cultural and political ethos of the State. A National Seminar or Conclave led by prominent experts and distinguished professionals across various domains will also be conducted.