PM Modi inaugurates Dickoya hospital constructed with India’s assistance in Sri Lanka
Matter of pride that several people in the region speak Sinhala, one of the oldest-surviving classical languages in the world: PM
The Government and people of India are with people of Sri Lanka in their journey towards peace and greater prosperity: PM

প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী আজ শ্রীলঙ্কার সেন্ট্রাল প্রভিন্সেরডিকোয়া’য় ভারতীয় সহযোগিতায় নির্মিত এক হাসপাতালের উদ্বোধন করেন। রাস্তার দু’ধারেসমবেত জনতা অনুষ্ঠানে প্রবেশের মুখে আন্তরিকভাবে স্বাগত জানান ভারতেরপ্রধানমন্ত্রীকে। শ্রী মোদী পরে নরউড-এ ভারতীয় বংশোদ্ভূত শ্রীলঙ্কাবাসী তামিলদেরএক বিশাল সমাবেশে ভাষণ দেন। সেখানে উপস্থিত ছিলেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট,প্রধানমন্ত্রী এবং সমষ্টি নেতৃবৃন্দ। বক্তব্য রাখার সময় ভারতীয় বংশোদ্ভূত তামিলজনসাধারণের যে বিশেষ অবদান রয়েছে শ্রীলঙ্কায়, সেকথাও উল্লেখ করেন ভারতেরপ্রধানমন্ত্রী। দু’দেশের মধ্যে সুপ্রাচীনকাল থেকেই মিলিত ঐতিহ্যের যে ধারাটি আজওবহমান, তাও তিনি তুলে ধরেন তাঁর বক্তব্য পেশ করার সময়। 

 

প্রধানমন্ত্রী সিংহল কর্মী কংগ্রেস এবং তামিল প্রগতিশীল মোর্চারপ্রতিনিধিদের সঙ্গেও মিলিত হন আলাপচারিতায়।

 

প্রায় ৩০ হাজার জনতার এক সমাবেশে ভাষণ দেন শ্রী নরেন্দ্র মোদী। উপস্থিতশ্রোতা-দর্শকদের অধিকাংশই ছিলেন শ্রীলঙ্কাবাসী তামিল জনসাধারণ।

প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে বলেন যে, শ্রীলঙ্কা সফরের এই সুযোগ তাঁর কাছে একআনন্দের উপলক্ষ। উৎসাহ ও আন্তরিকতার সঙ্গে যেভাবে তাঁকে স্বাগত জানানো হয়েছে,এজন্য তিনি কৃতজ্ঞ। শুধু তাই নয়, প্রথম ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী হিসাবে এই সুন্দর দেশসফরের সুযোগ তাঁর কাছে এক বিরাট সম্মান বলে তিনি মনে করেন। কিন্তু জনসাধারণেরসঙ্গে এইভাবে মিলিত হতে পেরে তিনি নিজেকে আরও বেশি সম্মানিত বলে মনে করছেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, শ্রীলঙ্কার উর্বর ভূমিতে জন্ম বিশ্ব বিখ্যাত সিংহলীচা-এর। শ্রীলঙ্কাবাসীদের অক্লান্ত পরিশ্রমেই এই চা-এর সুগন্ধে আমোদিত বিশ্বের কোটিকোটি মানুষ। বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম চা রপ্তানিকারক দেশের সম্মান অর্জন করেছেশ্রীলঙ্কা। এই সম্মান এনে দিয়েছে শ্রীলঙ্কাবাসীদের কঠোর পরিশ্রম। বিশ্বে চা-এর মোটচাহিদার প্রায় ১৭ শতাংশই পূরণ করে শ্রীলঙ্কা, যা থেকে এই দেশের আয় হয় ১.৫ বিলিয়নমার্কিন ডলারেরও বেশি। আর এইভাবেই শ্রীলঙ্কার চা শিল্পের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়েরয়েছেন শ্রীলঙ্কার ভারতীয় বংশোদ্ভূত তামিল জনসাধারণ। এই কারণে শুধুমাত্রশ্রীলঙ্কাতেই নয়, শ্রীলঙ্কার বাইরেও তাঁদের অমূল্য অবদান আজ সর্বজন স্বীকৃত। চাউৎপাদনের লক্ষ্যে জনসাধারণের এই শ্রম ও নিষ্ঠার ভুয়সী প্রশংসা করেন প্রধানমন্ত্রী।তিনি বলেন, চা-এর সঙ্গে তাঁর নিজেরও এক ব্যক্তিগত যোগ বা সম্পর্ক রয়েছে। তাঁর‘চা-য় পে চর্চা’ আজ শুধুমাত্র একটি চা-চক্রই নয়, এমনকি শ্লোগান মাত্রও নয়, বরং তাহল – সৎ পরিশ্রমের নিষ্ঠা ও মর্যাদার প্রতি এক গভীর শ্রদ্ধাবোধ।

ভারতীয় বংশোদ্ভূত তামিল জনসাধারণের পূর্ব পুরুষদের ইচ্ছাশক্তি ও সাহসিকতারওউল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, এই দুটি বিশেষ গুণ সঙ্গে করে তাঁরা এক সময়পাড়ি জমিয়েছিলেন ভারত থেকে সিংহল-এর পথে। তাঁদের এই যাত্রাপথ কখনই কুসুম বিস্তীর্ণথাকেনি। কিন্তু তা সত্ত্বেও তাঁরা হতোদ্যম হয়ে পড়েননি। তাই, তাঁদেরও আজ শ্রদ্ধা ও সম্মানেরসঙ্গে স্মরণ করার দিন।

শ্রী মোদী বলেন, তামিল জনসাধারণকে এখানে বহু প্রজন্ম ধরে প্রতিকূলতারবিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে হয়েছে। কিন্তু কখনই তাঁরা ভেঙে পড়েননি। বরং সাহসের সঙ্গেইশান্তিপূর্ণ উপায়ে অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে তাঁরা যুক্ত থেকেছেন। সৌম্যমূর্তিথোন্ডামানের মতো সংগ্রামী নেতাদের কথা স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তামিলজনসাধারণের অধিকার প্রতিষ্ঠা, বিকাশ এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির লক্ষ্যে তিনিনিরলসপরিশ্রম করে গেছেন। শ্রী মোদী প্রসঙ্গত স্মরণ করেন সুপ্রাচীনকালের এক তামিল পণ্ডিতকানিয়ান পুঙ্গুনরানারের কথাও, যিনি বলেছিলেন যে প্রত্যেকটি শহরই হ’ল মানুষের নিজেরশহর এবং সকলেই তাঁদের আত্মীয়। আর এইভাবেই শ্রীলঙ্কা হয়ে উঠেছে এখানকার তামিলজনসাধারণের এক স্বদেশভূমি। মনোরম এই দেশের সামাজিক বৈশিষ্ট্যের এক অবিচ্ছেদ্য অঙ্গহয়ে রয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত তামিলরা। বিশ্বের এক প্রাচীনতম ভাষাতেই কথা বলেনতাঁরা। আবার তাঁদের মধ্যে অনেকেই গর্বের সঙ্গে উচ্চারণ করেন সিংহলী ভাষা।পারস্পরিক এই ভাষা হ’ল শুধু যোগাযোগের একটি মাধ্যম মাত্র নয়, তার মধ্যে সম্পৃক্তরয়েছে সম্পর্ক, সংস্কৃতি, সমষ্টি ইত্যাদিকে যুক্ত করে তোলার এক অমোঘ শক্তি। বহুভাষাভাষী এক সমাজ ব্যবস্থায় সকলে শান্তি ও সম্প্রীতির মধ্যে বসবাস করছেন এর থেকে বেশিভাল বোধ হয় পৃথিবীতে আর কিছু হতে পারে না। তাই বৈচিত্র্য উদযাপনেরই একটি বিষয়,সংঘাত বা সংঘর্ষের নয়।

 

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের অতীত বরাবরই সম্প্রীতির মধ্য দিয়ে পরিণতি লাভকরেছে। জাতক সহ বেশ কিছু বৌদ্ধগ্রন্থে উল্লেখ রয়েছে অগস্ত্য মুনির, যাঁকে তামিলভাষার জনক বলে মনে করা হয়। সিংহলী নায়ক ক্যান্ডির মহারাজের মাতুলালয় সূত্রেসম্পর্ক ছিল মাদুরাই ও তাঞ্জোরের নায়ক রাজাদের সঙ্গে। তামিল ও সিংহলী ছিল তখনরাজভাষা। হিন্দু ও বৌদ্ধ তীর্থ ক্ষেত্রগুলিকে দেখা হ’ত শ্রদ্ধা ও সম্ভ্রমের চোখে।তাই, ঐক্য ও সম্প্রীতির এই যোগসূত্রকে বিচ্ছিন্ন করা নয়, বরং তাকে আরও জোরদার করেতোলাই আমাদের কর্তব্য।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, মহাত্মা গান্ধীর জন্মস্থান গুজরাট রাজ্যেই তাঁর বড় হয়েওঠা। প্রায় ৯০ বছর আগে ক্যান্ডি, নুয়ারা এলিয়া, ম্যাতালে, বাদুল্লা, বন্দারাওয়ালাএবং হ্যাটন সহ শ্রীলঙ্কার সুন্দর সুন্দর স্থানগুলি গান্ধীজি পরিদর্শন করেছিলেন।তাঁর প্রথম এবং একমাত্র শ্রীলঙ্কা সফরের উদ্দেশ্য ছিল, আর্থ-সামজিক বিকাশেরবার্তাকে পৌঁছে দেওয়া। তাঁর এই ঐতিহাসিক সফরকে স্মরণীয় করে তুলতে ভারত সরকারেরসহায়তায় ম্যাতালে’তে মহাত্মা গান্ধী আন্তর্জাতিক কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হয় ২০১৫ সালে।বহু বছর পরে শ্রীলঙ্কার মাটিতে জন্মগ্রহণ করেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত পুরতচি থালাইভার এমজিয়ার।সারা জীবন ধরেই তিনি এক গভীর আত্মীয়তা গড়ে তুলেছিলেন ভারত ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে।সাম্প্রতিককালে শ্রীলঙ্কা বিশ্বকে উপহার দিয়েছে এক প্রতিভাবান ক্রিকেট স্পিনারমুথাইয়া মুরলীধরণকে।

শ্রীলঙ্কার অগ্রগতি যে ভারতেরই এক গর্ব, একথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রীবলেন, জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে শ্রীলঙ্কাবাসীদের সাফল্যে আমরা আনন্দিত হই। ভারতীয়বংশোদ্ভূতরা যখন কাছের ও দূরের বিশ্বের নানা প্রান্তে সাফল্যের নজির সৃষ্টি করেন,তখনও আমরা উল্লসিত হই। এই ধরণের আরও বহু উজ্জ্বল সাফল্য যে আগামীদিনেও আমরা দেখতেপাব, সে প্রত্যাশা রয়েছে আমাদের। ভারত ও শ্রীলঙ্কা এই দুটি দেশের সরকার ওজনসাধারণের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ সংযোগ রক্ষা করে চলেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত তামিলজনসাধারণ। এই সম্পর্ককে ধরে রাখা এবং তাকে আরও বিকশিত হওয়ার সুযোগ দেওয়াই আমারসরকারের একটি অগ্রাধিকারের বিষয়। কর্মপ্রচেষ্টার ক্ষেত্রে আমরা গড়ে তুলতে চাই এমনইএক অংশীদারিত্বের সম্পর্ক, যা সকল ভারতীয় এবং শ্রীলঙ্কাবাসীর জীবনকে স্পর্শ করেযাবে, গড়ে তুলবে এক বিশেষ অবদানের স্তম্ভ। শ্রীলঙ্কাবাসী তামিলরা ভারতের সঙ্গে এইবন্ধনকে সর্বদাই জাগ্রত করে রেখেছেন। তাঁদের অনেকেরই বন্ধু-বান্ধব এবংআত্মীয়-স্বজনের বাসভূমি হ’ল ভারত। তাই ভারতীয় উৎসব পালিত হয় এদেশেও। আমাদেরসংস্কৃতিকে তাঁদের নিজেদের সংস্কৃতি বলেই মনে করেন। তাঁদের হৃদয়ের গভীরে রয়েছেভারতের প্রতি ভালোবাসা। আবেগের এই উষ্ণতার পূর্ণ মর্যাদা দেয় আমাদের দেশ। তাইশ্রীলঙ্কাবাসীর আর্থ-সামাজিক বিকাশে নিরলসভাবে কাজ করে যাব আমরা।

শ্রী মোদী বলেন, শ্রীলঙ্কার ভারতীয় বংশোদ্ভূতদের জীবনযাত্রার মান আরও উন্নতকরে তুলতে পাঁচ বছর মেয়াদী এক জাতীয় কর্মসূচি গ্রহণ করেছে শ্রীলঙ্কা সরকার। তাদেরএই প্রচেষ্টায় পূর্ণ সমর্থন জানিয়ে যাবে ভারত। শ্রীলঙ্কা সরকারের সঙ্গে মিলিতভাবেশিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং সমষ্টি উন্নয়নের ক্ষেত্রে বহু কল্যাণমূলক প্রকল্প ওকর্মসূচি ভারতের পক্ষ থেকে রূপায়িত হচ্ছে এই দেশে। সম্ভাবনাময় মেধাবীছাত্রছাত্রীরা যাতে তাঁদের পঠন-পাঠন চালিয়ে যেতে পারেন, সেই লক্ষ্যে ১৯৪৭ সালে গঠনকরা হয় সিংহল এস্টেট ওয়ার্কার্স এডুকেশন ট্রাস্ট অর্থাৎ সিইডব্লিউইটি। এর আওতায়প্রতি বছর ভারত ও শ্রীলঙ্কায় পঠন-পাঠনের জন্য প্রায় ৭০০টি বৃত্তির ব্যবস্থা করেছিআমরা। এর ফলে, উপকৃত হয় এদেশের ছেলেমেয়েরা। এমনকি, জীবিকার কাজে ও দক্ষতা বৃদ্ধিরক্ষেত্রে সহায়তার লক্ষ্যে আমরা স্থাপন করেছি বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এবং১০টি ইংরাজী ভাষায় অনুশীলন কেন্দ্র তথা বেশ কিছু গবেষণাগার। একইভাবে বিদ্যালয়স্তরে আমরা স্থাপন করেছি কম্প্যুটার এবং বিজ্ঞান গবেষণাগার।

 
 

শ্রী নরেন্দ্র মোদী বলেন যে, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট সিরিসেনা এবংপ্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমসিংহের সঙ্গে তিনি কিছুক্ষণ আগেই ডিকোয়ায় ১৫০শয্যাবিশিষ্ট নতুন হাসপাতালটি উৎসর্গ করে এসেছেন এখানকার জনসাধারণের উদ্দেশে। ভারতীয়সাহায্য ও সহযোগিতায় গড়ে উঠেছে এই হাসপাতাল, যেখানে এই অঞ্চলের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাও পরিচর্যার ক্ষেত্রে অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা রয়েছে। শ্রীলঙ্কায় ১৯৯০জরুরি অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা প্রসারের কথাও ঘোষণা করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী।বর্তমানে শ্রীলঙ্কার পশ্চিম ও দক্ষিণাঞ্চলে এই ব্যবস্থা চালু রয়েছে, যা ক্রমশছড়িয়ে দেওয়া হবে দেশের অন্যান্য অঞ্চলগুলিতেও।

প্রসঙ্গত, যোগ ও আয়ুর্বেদের মতো ভারতের সার্বিক স্বাস্থ্য পরিচর্যারঐতিহ্যের কথাও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, আগামী মাসে উদযাপিত হবেআন্তর্জাতিক যোগ দিবস। যোগাভ্যাসের সুফলগুলিকে আরও জনপ্রিয় করে তোলার লক্ষ্যেশ্রীলঙ্কাবাসীও যোগদিবস পালন অনুষ্ঠানে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করবেন বলে মনে করেনতিনি।

শ্রী মোদী বলেন, শ্রীলঙ্কায় এক উদ্ভাবনমূলক ভারতীয় আবাসন প্রকল্প গড়ে তোলারঅঙ্গ হিসাবে এই দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে নির্মাণ করা হচ্ছে ৪ হাজারটি বাসস্থান। যাঁরাএই প্রকল্পের সুফল ভোগ করবেন, তাঁরা বাসস্থানের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট জমির মালিকানাওভোগ করতে পারবেন। এই বিশেষ ক্ষেত্রটিতে ভারতের সাহায্য ও সহযোগিতার প্রতিশ্রুতিহিসাবে এই প্রকল্পের আওতায় আরও ১০ হাজার বাড়ি তৈরির কথাও এদিন ঘোষণা করেন ভারতেরপ্রধানমন্ত্রী। এর আগে ঐদিনই তিনি কলম্বো ও বারাণসীর মধ্যে এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানপরিবহণ সূচনার কথাও ঘোষণা করেন। এর মাধ্যমে শ্রীলঙ্কাবাসীরা বারাণসী সফর করেদেবাদিদেব শিবের আশীর্বাদ প্রার্থনা করার সুযোগ পাবেন বলে আশা ব্যক্ত করেন তিনি ।

 

শান্তি ও সমৃদ্ধির লক্ষ্যে শ্রীলঙ্কাবাসীদের যাত্রাপথে ভারত এবং ভারতেরজনসাধারণ যে সর্বদাই সঙ্গী হবেন, একথাও এদিন দ্ব্যর্থহীন ভাষায় ঘোষণা করেন ভারতেরপ্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, অতীতের চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করে ভবিষ্যতের সম্ভাবনার দিকেশ্রীলঙ্কা যাতে এগিয়ে যেতে পারে, তাতে সাহায্য করতে ভারত সর্বদাই প্রস্তুত।বিখ্যাত কবি থিরুভাল্লুভারের উক্তি উদ্বৃত করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যাঁর মধ্যেরয়েছে অফুরন্ত শক্তি এবং নিরলস কর্মপ্রচেষ্টা, সম্পদ লাভ তাঁর কাছে অসাধ্য কিছুনয়”। তাই শ্রীলঙ্কাবাসীর ভবিষ্যৎ প্রজন্মের স্বপ্ন ও সম্ভাবনাকে যে প্রকৃত অর্থেইসম্ভব করে তুলবে এক উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ – এ বিষয়ে তাঁর দৃঢ় বিশ্বাসের কথা উল্লেখ করেনপ্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, এইভাবেই ঐতিহ্যের বহন ও সুরক্ষা সম্ভব হয়ে উঠবে।

ভাষণের শেষে সমবেত সকলকে ধন্যবাদ জানান শ্রী নরেন্দ্র মোদী।

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
When PM Modi Fulfilled A Special Request From 101-Year-Old IFS Officer’s Kin In Kuwait

Media Coverage

When PM Modi Fulfilled A Special Request From 101-Year-Old IFS Officer’s Kin In Kuwait
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Under Rozgar Mela, PM to distribute more than 71,000 appointment letters to newly appointed recruits
December 22, 2024

Prime Minister Shri Narendra Modi will distribute more than 71,000 appointment letters to newly appointed recruits on 23rd December at around 10:30 AM through video conferencing. He will also address the gathering on the occasion.

Rozgar Mela is a step towards fulfilment of the commitment of the Prime Minister to accord highest priority to employment generation. It will provide meaningful opportunities to the youth for their participation in nation building and self empowerment.

Rozgar Mela will be held at 45 locations across the country. The recruitments are taking place for various Ministries and Departments of the Central Government. The new recruits, selected from across the country will be joining various Ministries/Departments including Ministry of Home Affairs, Department of Posts, Department of Higher Education, Ministry of Health and Family Welfare, Department of Financial Services, among others.