India and Turkey enjoy good economic ties. The growth in our bilateral trade over the years has been impressive: PM
India and Turkey have shown remarkable stability even in volatile global economic conditions, says PM Modi
Indian political system is known for its vibrant, open and participative democracy: PM Modi
Today, Indian economy is the fastest growing major economy in the world: PM Modi
We are in the process of building a New India. Therefore, our focus is on making it easier to work; particularly to do business: PM

তুরস্কসাধারণতন্ত্রের মাননীয় প্রেসিডেন্টরিসেপ তাইপ এর্ডোগান, 

মন্ত্রীমহোদয়গণ,

তুরস্কপ্রতিনিধিদলের সদস্যবৃন্দ,

ভারতেরবাণিজ্যিক গোষ্ঠীভুক্ত বন্ধুগণ, 

ভদ্রমহিলাও ভদ্রমহোদয়গণ! 

আজকেরএই মঞ্চে বাণিজ্যিক নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলোচনা ও মতবিনিময়ের সুযোগ পেয়ে আমিআনন্দিত। আজ এখানে উপস্থিত প্রেসিডেন্ট এর্ডোগান এবং তুরস্কের বন্ধুদের আমিআন্তরিকভাবে স্বাগত জানাই। প্রেসিডেন্ট এর্ডোগানের সফরসঙ্গী বিরাট সংখ্যকবাণিজ্যিক প্রতিনিধিদের এই একত্র সমাবেশ আমার কাছে এক বিশেষ আনন্দের বিষয়। একইসঙ্গে,ভারতের বাণিজ্যিক নেতৃবৃন্দের অনেকেই এখানে অংশগ্রহণ করেছেন জেনেও আমি বিশেষভাবে আনন্দিত।

বন্ধুগণ,

ভারতও তুরস্ক দুটি দেশেরই রয়েছে এক বিশেষ ঐতিহাসিক তথা সাংস্কৃতিক যোগসূত্র। বিশ্বেরবর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কেও এই দুটি দেশের রয়েছে এক সাধারণ দৃষ্টিভঙ্গি।

বর্তমানবিশ্বে প্রতিটি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রেই অর্থনৈতিক সহযোগিতা একগুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ হয়ে উঠেছে। ভারত ও তুরস্কের মধ্যে রয়েছে এক সুস্থ অর্থনৈতিকসম্পর্ক। বিগত কয়েক বছরে আমাদের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যে যে প্রসার ও সমৃদ্ধি ঘটেছেতা যথেষ্ট উৎসাহের কারণ। প্রেসিডেন্ট এর্ডোগানের বিগত ভারত সফরের কাল থেকেই দু’দেশেরমধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের প্রসার ঘটেছে উল্লেখযোগ্যভাবে। এর মাত্রা ২০০৮-এর ২.৮বিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ২০১৬-তে দাঁড়িয়েছে ৬.৪ বিলিয়ন মার্কিনডলারে। এই ঘটনা যথেষ্ট উৎসাহব্যঞ্জক হলেও প্রকৃত সম্ভাবনার তুলনায় আমাদের বর্তমানঅর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক প্রচেষ্টা কিন্তু এখনও কাঙ্খিত মাত্রায় পৌঁছতে পারেনি।

বন্ধুগণ!

বিশ্বের২০টি বৃহত্তম অর্থনীতির অন্যতম হল ভারত ও তুরস্ক – এই দুটি দেশ। এখানেগুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি হল বিশ্বের সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি যখন অনিশ্চয়তার মধ্যদিয়ে চলেছে, তখনও কিন্তু এই দুই অর্থনীতির অবস্থা যথেষ্ট স্থিতিশীল। এর কারণ,আমাদের দু’দেশের অর্থনীতি দাঁড়িয়ে রয়েছে এক মজবুত মৌলিক ব্যবস্থার ওপর। ফলে,আমাদের অর্থনৈতিক সম্ভাবনা সম্পর্কে যথেষ্ট আশাবাদী আমরা।

দু’দেশেরজনসাধারণের মধ্যে রয়েছে এক প্রসারিত শুভেচ্ছার বাতাবরণ। দ্বিপাক্ষিক রাজনৈতিকসম্পর্ককে যখন আমরা ক্রমশ শক্তিশালী করে তুলতে আগ্রহী, আমাদের অর্থনৈতিক সম্পর্ককেআরও গভীরে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যেও তখন আমাদের আরও জোরদার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়াপ্রয়োজন। দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যি প্রচেষ্টার এক সুদীর্ঘ ইতিহাস রয়েছেএই দুটি দেশের।এই সমৃদ্ধ ঐতিহ্যকে ভিত্তি করেই গড়ে তুলতে হবে আমাদের ভবিষ্যতের ইমারত।

দ্বিপাক্ষিকসম্পর্ককে নিবিড় করে তোলার এক বিশাল সুযোগ ও সম্ভাবনা রয়েছে দুটি দেশেরই।প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ, প্রযুক্তিগত প্রচেষ্টার মেলবন্ধন এবং বিভিন্ন প্রকল্পেরক্ষেত্রে পারস্পরিক সহযোগিতার মধ্য দিয়েই তা সম্ভব হয়ে উঠতে পারে। এই প্রেক্ষাপটেতুরস্কের বহু সংস্থাই ভারতে তাদের শিল্প প্রচেষ্টার উদ্যোগকে আরও বাড়িয়ে তোলারসুযোগ লাভ করেছে।বিগত কয়েক বছরে ব্লু চিপ ভারতীয় সংস্থাগুলিতে বিনিয়োগ এবংপ্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের মাধ্যমে তা বাস্তবায়িত ও রূপায়িত হয়েছে। এই সহযোগিতাক্ষুদ্র তথা মাঝারি শিল্প সংস্থা পর্যায়ে প্রসারিত হওয়ার সুযোগ রয়েছে। কিন্তুজ্ঞান-নির্ভর বিশ্ব অর্থনীতি ক্রমশই নতুন নতুন ক্ষেত্রের দ্বার উন্মোচন করে চলেছে।আমাদের অর্থনৈতিক তথা বাণিজ্যিক সম্পর্ক প্রসারের ক্ষেত্রে এই বিষয়টিকেও কাজেলাগাতে হবে আমাদের।

একথাআপনাদের কাছে অজানা নয় যে দু’দেশের সরকারই এক বাণিজ্য-বান্ধব পরিবেশ ও পরিস্থিতিসম্ভব করে তোলার কাজে অঙ্গীকারবদ্ধ। কিন্তু এই প্রচেষ্টায় আপনারাই অর্থাৎ,বাণিজ্যিক জগতের নেতৃবৃন্দই পারেন দু’দেশের পারস্পরিক কল্যাণে জাতীয়লক্ষ্যমাত্রাকে বাস্তবায়িত করতে। 

বন্ধুগণ!

ভারতেররাজনৈতিক ব্যবস্থার সুখ্যাতি তার উদার, প্রাণবন্ত এক প্রতিনিধিত্বমূলক গণতান্ত্রিকপ্রক্রিয়ার জন্য। আমাদের এই ব্যবস্থার মূল বৈশিষ্ট্যই হল রাজনৈতিক ও প্রশাসনিকসুস্থিতি তথা আইনের শাসনের প্রতি আনুগত্য। যে কোন গুরুত্বপূর্ণ দীর্ঘমেয়াদিঅর্থনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ক্ষেত্রে এই বিষয়গুলি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ।

আমারসরকার ক্ষমতাসীন হয়েছে আজ থেকে তিন বছর আগে ঠিক এই মাসটিতেই।সেই সময় থেকেইঅর্থনৈতিক ও প্রশাসনিক প্রক্রিয়ায় সংস্কারের বেশ কয়েকটি উদ্যোগ গ্রহণ করেছি আমরা।‘মেক ইন ইন্ডিয়া’, ‘স্টার্ট আপ ইন্ডিয়া’ এবং ‘ডিজিটাল ইন্ডিয়া’র মতো কয়েকটিগুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচিরও সূচনা ঘটেছে এই সময়কালে। ভারতীয় অর্থনীতি যেভাবে ঘুরেদাঁড়িয়েছে, তাতেই এই কর্মসূচির সাফল্য আজ সকলেই লক্ষ্য করেছেন। ভারতীয় অর্থনীতি হলবর্তমানে বিশ্বের দ্রুততম গতিতে বিকাশশীল এক অর্থনীতি। অগ্রগতির এই ধারাকে অব্যাহতরাখার পাশাপাশি, আমরা নজর দিয়েছি সার্বিক ব্যবস্থায় যে কোন ধরনের অদক্ষতাকে দূরকরার। এক নতুন ভারত গড়ে তোলার কাজে বর্তমানে যুক্ত রয়েছি আমরা। এই কারণে,বাণিজ্যিক কাজকর্মকে সহজতর করে তোলার লক্ষ্যে আমরা বিশেষভাবে সচেষ্ট হয়েছি। নীতি,প্রক্রিয়া ও পদ্ধতিগত সংস্কারসূচি এই প্রচেষ্টারই অন্তর্গত। দেশে অভ্যন্তরীণবিনিয়োগের পাশাপাশি, বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের উপযুক্ত পরিবেশ ও পরিস্থিতিও আমরাসৃষ্টি করতে পেরেছি।

এইবিশেষ ক্ষেত্রটিতে আমাদের সাফল্য ও স্বীকৃতির মাত্রা পৌঁছে গেছে এক বিশেষউল্লেখযোগ্য অবস্থায়। অনেক দিক থেকেই বিশ্ব র‍্যাঙ্কিং-এ আমাদের স্থান হয়ে উঠেছে ক্রমশওপরের দিকে। তবে, আমাদের এই প্রচেষ্টা কিন্তু এক নিরন্তর প্রক্রিয়া। তাই, কোনঅবস্থাতেই আমাদের থেমে থাকলে চলবে না। সত্যি কথা বলতে কি, পথ ও দৃষ্টিভঙ্গি দুটিদিকেই ঘটেছে আমাদের এই বিশেষ পরিবর্তন। আমাদের লক্ষ্য হল, সাধারণ মানুষকেতাঁদেরদক্ষতা ও সম্ভাবনার পূর্ণ সদ্ব্যবহারের সুযোগদানের মাধ্যমে ভারতকে ক্রমশ উন্নততরকরে তোলা। দেশের যুবসমাজের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি ও স্বনিযুক্তির প্রসারেরমাধ্যমে এই কাজকে সম্ভব করে তুলতে হবে। আমার সরকারের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সাম্প্রতিকপদক্ষেপহল জিএসটি সম্পর্কিত বিধি প্রণয়ন। দেশে এক দক্ষ এবং অভিন্ন বাণিজ্যিক পরিবেশ গড়েতোলার এই দাবি ছিল দীর্ঘদিনের।

তুরস্কেরনির্মাণ সংস্থাগুলি বিশ্বের অন্যান্য দেশে নির্মাণ ও পরিকাঠামো তৈরির কাজে যে সাফল্যেরসঙ্গেই যুক্ত রয়েছে, এ সম্পর্কে আমি অবগত। আমাদের পরিকাঠামোগত চাহিদা রয়েছেপ্রচুর। মূল পরিকাঠামো ছাড়াও সামাজিক তথা শিল্প পরিকাঠামো ক্ষেত্রের রয়েছে একবিরাট চাহিদা। এই পরিকাঠামোকে শুধু আমরা মজবুত করে গড়েই তুলতে চাই না, একইসঙ্গেতার দ্রুত সম্পাদনেও আমরা আগ্রহী। এই কাজের সঙ্গেখুব সহজেই যুক্ত হতে পারেতুরস্কের শিল্প সংস্থাগুলি। এই প্রসঙ্গে কয়েকটি দৃষ্টান্ত আমি তুলে ধরতে চাইআপনাদের সামনে :

আগামী২০২২ সালের মধ্যে ৫ কোটি বাসস্থান গড়ে তোলার পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি আমরা। এইলক্ষ্যে নির্মাণ ক্ষেত্রে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ নীতির সংস্কারের উদ্যোগ আমরাগ্রহণ করেছি বিভিন্ন সময়ে;

দেশের৫০টি শহরে মেট্রো রেল প্রকল্প এবং গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় রুটগুলিতে উচ্চগতির ট্রেনচলাচলের সূচনারও পরিকল্পনা রয়েছে আমাদের;

আগামীপাঁচ বছরে ১৭৫ গিগাওয়াট পুনর্নবীকরণযোগ্য জ্বালানি শক্তি উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রাস্থির করেছি আমরা;

বিদ্যুতেরউৎপাদন ছাড়াও, তার মজুত, সংরক্ষণ এবং বন্টনের মতো বিষয়গুলিও সমান গুরুত্বপূর্ণআমাদের কাছে;

রেলপথগুলিরআধুনিকীকরণ এবং মহাসড়কগুলির উন্নয়নের কাজেও হাত দিয়েছি আমরা। গত তিন বছরে এই দুটিক্ষেত্রে সর্বোচ্চ মাত্রায় অর্থ বরাদ্দের ব্যবস্থা করা হয়েছে;

‘সাগরমালা’নামে এক উচ্চাকাঙ্ক্ষামূলক পরিকল্পনার মাধ্যমে নতুন নতুনবন্দর নির্মাণ এবং পুরনোবন্দরগুলির আধুনিকীকরণের উদ্যোগও আমরা গ্রহণ করেছি;

একইভাবেআমরা নজর দিয়েছি বর্তমান বিমানবন্দরগুলির উন্নয়ন ও আধুনিকীকরণের ওপর এবং অর্থনীতিও পর্যটনের দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলির সঙ্গে সংযোগ ও যোগাযোগ ব্যবস্থারপ্রসারে আমরা গড়ে তুলছি নতুন নতুন আঞ্চলিক বিমানবন্দর।

তুরস্কেরপর্যটন শিল্পের বিশেষ সুখ্যাতি রয়েছে বিশ্ব জুড়ে। গত কয়েক বছরে তুরস্কে ভারতীয়পর্যটকদের সংখ্যা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেয়েছে। ভারতের চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন শিল্পে শ্যুটিং-এরএকটি জনপ্রিয় গন্তব্য হয়ে উঠেছে তুরস্ক। দ্বিপাক্ষিক পর্যটন ব্যবস্থাকেনিশ্চিতভাবেই উৎসাহদানের পাশাপাশি, এই ক্ষেত্রটির বিশেষ বিশেষসম্ভাবনাময় দিকগুলিওঅনুসন্ধান করা প্রয়োজন। উদাহরণস্বরূপ, আমাদের আঞ্চলিক চলচ্চিত্র শিল্পের কথাউল্লেখ করা যেতে পারে। কোন অংশেই এর গুরুত্বকে ছোট করে দেখলে চলবে না।

আমরাজানি যে ভারত ও তুরস্ক – দুটি দেশেরই জ্বালানি শক্তি ক্ষেত্রে এখনও বিশেষ ঘাটতিরয়ে গেছে। অথচ, জ্বালানি শক্তির চাহিদা বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে উত্তরোত্তর। এইপরিস্থিতিতে হাইড্রোকার্বন ক্ষেত্রে সহযোগিতা প্রসারের লক্ষ্যে দুটি দেশই আগ্রহীহয়ে উঠতে পারে। সৌর এবং বায়ুশক্তির ক্ষেত্রেও একথা সমানভাবে প্রযোজ্য।

সুতরাং,আমাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ হয়ে উঠতে পারেজ্বালানি শক্তির বিষয়টি। প্রতিশ্রুতিময় আরও দুটি ক্ষেত্র হল খনি ও খাদ্য প্রক্রিয়াকরণশিল্প। এমনকি, বস্ত্র ও যান শিল্পেও আমাদের দু’দেশের শক্তির মেলবন্ধন গড়ে উঠতেপারে। তুরস্কযেমন এক শক্তিশালী উৎপাদন সম্ভাবনার দেশ, ভারতও তেমনই ব্যয়সাশ্রয়ীউৎপাদনেরএক উল্লেখযোগ্য গন্তব্য। ব্যয়সাশ্রয়ের দিকটি ছাড়াও, আমাদের রয়েছে দক্ষ ওপ্রায়-দক্ষ এক বিরাট শ্রমশক্তি এবং গবেষণা ও উন্নয়ন প্রচেষ্টার এক বিশেষ ক্ষমতা।

একথাজেনে আমি খুবই আনন্দিত যে অর্থনৈতিক ও কারিগরি সহযোগিতা সম্পর্কিত ভারত-তুরস্ক যৌথকমিটির কাজ যথেষ্ট সন্তোষজনক। পরবর্তী বৈঠকে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগেরপ্রসারে সম্ভাব্য ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়গুলি পর্যালোচনা করে দেখতে পারে এই কমিটি।

সমানভাবেই,দু’দেশের শিল্প ও বাণিজ্য সংস্থাগুলির কাছে আমি আবেদন জানাব, পরস্পরের সঙ্গেসক্রিয়ভাবে সহযোগিতা প্রসারের জন্য। সরকারি এবং বি-২-বি পর্যায়ে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগরেখে কাজ করে যাবে আমাদের প্রক্রিয়াগত পদ্ধতি।

আজকেরএই বিশেষ মঞ্চে উপস্থিত থাকার জন্য আমি প্রেসিডেন্ট এর্ডোগান, তাঁর প্রতিনিধিদলেরসদস্যবৃন্দ এবং ভারত-তুরস্ক বণিকসভাগুলির সদস্যদের ধন্যবাদ জানাই। ভারত ও তুরস্কেরবাণিজ্যিক গোষ্ঠীগুলির একত্রিত হওয়ার এক চমৎকার সুযোগ এনে দিয়েছে এই মঞ্চটি।
 

বন্ধুগণ!

দু’দেশেরজনসাধারণের কল্যাণে আমাদের অর্থনৈতিক প্রচেষ্টাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যেআসুন, আমরা সকলে মিলে একযোগে কাজ করে যাই। ভারতের পক্ষ থেকে আমি সকলকে এজন্যউদারভাবে আহ্বান জানাচ্ছি।

একথাআমি দৃঢ় আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে ঘোষণা করতে চাই যে ভারত যেভাবে এক সম্ভাব্য গন্তব্যরূপে বিশ্বের সামনে আজ নিজেকে মেলে ধরতে পেরেছে, অতীতে তা কোনদিন সম্ভব হয়ে ওঠেনি।

এইপ্রচেষ্টাকে আরও সুসংবদ্ধ করে তুলতে ব্যক্তিগতভাবে আমার পক্ষ থেকেও সমস্তরকম যত্নও সহযোগিতা প্রসারের আশ্বাস রইল আপনাদের সকলের কাছে।

ধন্যবাদ!

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
Snacks, Laughter And More, PM Modi's Candid Moments With Indian Workers In Kuwait

Media Coverage

Snacks, Laughter And More, PM Modi's Candid Moments With Indian Workers In Kuwait
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Prime Minister Narendra Modi to attend Christmas Celebrations hosted by the Catholic Bishops' Conference of India
December 22, 2024
PM to interact with prominent leaders from the Christian community including Cardinals and Bishops
First such instance that a Prime Minister will attend such a programme at the Headquarters of the Catholic Church in India

Prime Minister Shri Narendra Modi will attend the Christmas Celebrations hosted by the Catholic Bishops' Conference of India (CBCI) at the CBCI Centre premises, New Delhi at 6:30 PM on 23rd December.

Prime Minister will interact with key leaders from the Christian community, including Cardinals, Bishops and prominent lay leaders of the Church.

This is the first time a Prime Minister will attend such a programme at the Headquarters of the Catholic Church in India.

Catholic Bishops' Conference of India (CBCI) was established in 1944 and is the body which works closest with all the Catholics across India.