দেশ-বিদেশেরবিশিষ্ট অতিথিবৃন্দ
সমবেতপ্রতিনিধিরা
ভদ্রমহিলাও ভদ্রমহোদয়গণ
আন্তর্জাতিকহীরক সম্মেলন উপলক্ষে আয়োজিত এই নৈশভোজের অনুষ্ঠানে আপনাদের সামনে বক্তব্য রাখারসুযোগ পেয়ে আমি আনন্দিত। ভারতের রত্ন ও অলঙ্কার রপ্তানি প্রসার পরিষদের সুবর্ণজয়ন্তী উৎসব পালনের একটি বিশেষ অঙ্গ হিসেবেই আয়োজন এই সম্মেলনের। বিশ্বের বিভিন্নখনি সংস্থা, হীরে ব্যবসায়ী সংস্থা, রপ্তানিকারক, খুচরো বিক্রেতা, ব্যাঙ্ককর্তৃপক্ষ এবং বিশ্লেষকরা সমবেত হয়েছেন “খনি থেকে বাজার, ২০১৭” – এই মূল বিষয়টিকে অবলম্বনকরে আয়োজিত এই সম্মেলনে।
আজথেকে ৫০ বছর আগে পরিষদ গঠনের পর থেকে সংশ্লিষ্ট শিল্পক্ষেত্রে দ্রুত প্রসার ওঅগ্রগতি হয়েছে আমাদের দেশে। আপনারা সকলেই অবগত যে ভারত হল বর্তমানে বিশ্বের কাটাএবং পালিশ করা হীরের বৃহত্তম উৎপাদক একটি দেশ । রপ্তানি মূল্য এবংকর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি – উভয় দিক থেকেই ভারতের রত্ন ও অলঙ্কার শিল্প হয়েউঠেছে একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র। গত চার দশকে হীরে উৎপাদক ও রপ্তানিকারক দেশহিসেবে উত্থান ঘটেছে ভারতের। ভারতের মোট বাণিজ্যিক রপ্তানি পণ্যের ১৫ শতাংশ স্থানদখল করে রয়েছে হীরে। ভারতের সাফল্যের ইতিহাসে এটি এক বিশেষ পর্ব বা কাহিনী হিসেবেস্মরণীয় হয়ে থাকবে। ১৯৬৬-৬৭ সালে রপ্তানির বাণিজ্যিক মূল্য ছিল ২৮ মিলিয়ন মার্কিনডলার। তুলনায় ১৯৮২-৮৩ এবং ১৯৮৭-৮৮ সালে রপ্তানি মূল্য বৃদ্ধি পায় যথাক্রমে ১বিলিয়ন এবং ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। আবার, ২০০৩-০৪ অর্থ বছরে এই মাত্রা বৃদ্ধিপেয়ে দাঁড়ায় ১০ বিলিয়ন ডলারে যা কিনা ২০০৭-০৮ সালে উন্নীত হয় ২০ বিলিয়ন ডলারে। আরবর্তমানে হীরে রপ্তানির বাণিজ্যিক মূল্য প্রায় ৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
বন্ধুগণ,এই সেদিন পর্যন্ত ভারতীয় আমদানিকারকদের বিদেশে গিয়ে কাঁচা হীরে দেখে, বেছে কিনেআনতে হত। এর ফলে যোগান শৃঙ্খলের ক্ষেত্রে দক্ষতা বিশেষভাবে বাধাপ্রাপ্ত হত।আপনাদের অনেকেই তখন চেয়েছিলেন যে হীরে দেখে, বেছে ব্যবসা-বাণিজ্য করার সুযোগ ঘটুকভারতেই। ২০১৪-র ডিসেম্বরে দিল্লিতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব হীরক সম্মেলনে রাশিয়ারপ্রেসিডেন্টের উপস্থিতিতে আমি ঘোষণা করেছিলাম যে এই ঘটনাকে বাস্তবায়িত করে তুলতেএক বিশেষ বিজ্ঞাপিত অঞ্চল গড়ে তুলব আমরা । এই প্রতিশ্রুতি আমরা রক্ষা করেছি। কাঁচা হীরেশুল্কমুক্ত উপায়ে দেখে এবং যাচাই করে আমদানি-রপ্তানির বিষয়টি যাতে সম্ভব করে তোলাযায় সেজন্য সংশ্লিষ্ট আইনে সংশোধনও আনা হয়েছে। বিশেষ বিজ্ঞাপিত অঞ্চল গড়ে তোলাহয়েছে ২০১৫-র নভেম্বর মাসে। তার ইতিবাচক ফলও আমরা ইতিমধ্যেই লক্ষ্য করেছি। অতীতেবেলজিয়াম, আফ্রিকা এবং ইজরায়েল সফর করে বিশ্বের কাঁচা হীরে দেখা ও যাচাই করারসৌভাগ্য ঘটত মাত্র ৮০ থেকে ৯০টি বড় বড় বাণিজ্যিক সংস্থার। কিন্তু নতুন বিশেষবিজ্ঞাপিত অঞ্চলের আওতায় এই সুযোগ বর্তমানে লাভ করছে প্রায় ৩ হাজার ক্ষুদ্র ওমাঝারি বাণিজ্যিক সংস্থা। হীরক শিল্পে সবচেয়ে নামী-দামি বাণিজ্যিক সংস্থাগুলিরঅনেকেই হীরে দেখে, বেছে কেনার জন্য ২৪৪ দিনেরও বেশি সময় ব্যয় করেছে। ভারতইতিমধ্যেই হীরে কাটা এবং পালিশ করার ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য কেন্দ্র হয়ে উঠেছে।আমার লক্ষ্য হল দেশকে হীরের এক আন্তর্জাতিক বাণিজ্য কেন্দ্র রূপে গড়ে তোলা।
ভদ্রমহিলাও ভদ্রমহোদয়গণ, আমাদের লক্ষ্য মাত্র এক প্রজন্মের মধ্যেই ভারতের সার্বিক রূপান্তর।দেশের দায়িত্বভার গ্রহণের পর থেকেই রূপান্তরমুখী বিভিন্ন উদ্যোগের ওপর জোর দিয়েছেবর্তমান সরকার। ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ কর্মসূচি তারই অন্যতম। নির্মাণ তথা উৎপাদনশিল্পের ক্ষেত্রে একটি পছন্দের গন্তব্য হিসেবে আমরা তুলে ধরতে চাই ভারতকে। গত ৫০বছরে রত্ন ও অলঙ্কার শিল্পে রপ্তানি বাণিজ্যের অর্থমূল্য দাঁড়িয়েছে ৪৭৫ মিলিয়নমার্কিন ডলার। ভারতে নামমাত্র সোনা বা হীরে উৎপাদিত হয়। তা সত্ত্বেও এই সাফল্যঅর্জন করেছি আমরা। আমাদের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ হল দক্ষ ভারত গড়ে তোলারআন্দোলন। এই কর্মসূচির লক্ষ্য হল যাঁরা নতুন কর্মী হিসেবে যোগ দেবেন, তাঁদেরএমনভাবে দক্ষ করে গড়ে তোলা যাতে একুশ শতকের অর্থনীতিতে তাঁরা বিশেষ অবদানের নজিররাখতে পারেন। রত্ন ও অলঙ্কার শিল্পে যুক্ত রয়েছেন ৪০ লক্ষ ৬০ হাজার কর্মী। তাঁদেরমধ্যে ১০ লক্ষ মানুষের রুজি-রোজগারের ক্ষেত্র হল হীরে শিল্প। সুতরাং, ‘মেক ইনইন্ডিয়া’ এবং ‘স্কিল ইন্ডিয়া’ গড়ে তোলার সম্ভাবনার ক্ষেত্রে রত্ন ও অলঙ্কারশিল্পকে একটি দৃষ্টান্ত হিসেবে তুলে ধরা যেতে পারে।
আজএখানে আমাদের সঙ্গেই উপস্থিত রয়েছেন আফ্রিকার কয়েকটি দেশের মন্ত্রী মহোদয়রা। ঐ অঞ্চলেরসঙ্গে ভারতের এক বিশেষ ও সুন্দর সম্পর্ক রয়েছে। উপনিবেশবাদ-পরবর্তী ঐতিহ্যের ধারাএবং উদ্ভূত চ্যালেঞ্জগুলির সাদৃশ্য ভারত ও আফ্রিকাকে পরস্পরের স্বাভাবিক অংশীদার করেতুলেছে। আমি এই সুযোগে আমার আফ্রিকার বন্ধুদের আশ্বাস দিতে চাই যে তাঁদের রত্ন ওঅলঙ্কার শিল্পের বিকাশে এবং শিল্পীদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার ক্ষেত্রে ভারত সানন্দেইসাহায্য ও সমর্থন যুগিয়ে যেতে প্রস্তুত।
আমিশুরুতেই উল্লেখ করেছি যে কিভাবে একটি ক্ষেত্র তার যাত্রা শুরু করে বর্তমান অবস্থায়এসে পৌঁছেছে। কিন্তু মনে রাখতে হবে যে সুনির্দিষ্ট লক্ষ্যের থেকে আমাদের বর্তমানঅবস্থান কিন্তু বেশ দূরে। আমাদের শক্তির মূল ক্ষেত্রটি হল হীরে কাটা ও পালিশ করারশিল্প। রত্ন ও অলঙ্কারের আন্তর্জাতিক মূল্য সংযোজনের ক্ষেত্রে আমাদের অবদান কিন্তুএখনও যথেষ্ট নয়। শুধুমাত্র হীরে কাটা ও পালিশ করার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকলে চলবে না।ভবিষ্যতে আমাদের তা ছাপিয়ে যেতে হবে আরও অনেক দূর। এমন কিছু সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রআমাদের রয়েছে, যা এযাবৎকাল অনাবিষ্কৃতই থেকে গেছে। ধরুন, যদি আপনাদের আমি প্রশ্নকরি যে অলঙ্কার বিপণনের ক্ষেত্রে ভারতের অবদান বাড়িয়ে তোলার জন্য কি কৌশল আপনারাঅবলম্বন করবেন?
এরউত্তরে অনেকেই আমাকে বলে থাকেন যে ভারতের রপ্তানি বাণিজ্য আমদানি-নির্ভর : আমদানিকারকরা যেনকশা এবং খুঁটিনাটি বেছে দেন, তার ওপরই নির্ভর করে চলতে হয় রপ্তানি বাণিজ্যকে। এরঅর্থ, বিশ্বের রুচি বা মান নয়, বরং আন্তর্জাতিক ফ্যাশনকেই অনুসরণ করে যেতে হয়ভারতকে। কিন্তু এই ঘটনা কিন্তু আমাদের অর্জিত অভিজ্ঞতা এবং ডিজাইন বা নকশা তৈরির মেধাবা প্রতিভার ক্ষেত্রে সুবিচার করতে পারে না। একটি উদাহরণ দিয়ে আপনাদের বিষয়টিবোঝানো যাক। দু’হাজারের বছরেরও বেশি সময়কালের ঐতিহাসিক স্থাপত্য ও মূর্তিরপ্রাচুর্য রয়েছে আমাদের দেশে। এই সমস্ত মূর্তি ও স্থাপত্য শিল্পে অলঙ্কারেরউপস্থিতি আমরা লক্ষ্য করেছি। এই শিল্পকর্মগুলি সারা বিশ্বের জনসাধারণকেই আকৃষ্ট ওমুগ্ধ করেছে। কিন্তু আমরা বাস্তবের মাটিতে কি তা যথাযথভাবে তুলে ধরতে পেরেছি? কখনওকি আমরা ভেবে দেখেছি যে এই শিল্পকর্মগুলিকেই ভিত্তি করে আমরা বিকাশ ও প্রসার ঘটাতেপারি আমাদের অলঙ্কার শিল্পের?
বন্ধুগণ,আমরা এমন এক যুগে বাস করছি যেখানে খুচরো বস্ত্র ব্যবসায়ীরা রুচি বদলানোর দায়িত্বসামলান সাধারণ মানুষের পছন্দ-অপছন্দের ক্ষেত্রে। এমনকি কেশ শিল্পীরা তাঁদেরখদ্দেরদের চুল কাটার ফ্যাশনটিও ঠিক করে দেন। আমরা বাস করছি এমন এক যুগে যেখানেহীরে ব্যবহার করা হচ্ছে চশমা, হাতঘড়ি এমনকি কলমেও। আমাদের অলঙ্কার শিল্পীরা কিপারেন না তাঁদের দক্ষতা, ক্ষমতা এবং ঐতিহ্যকে সম্বল করে সারা বিশ্বের পছন্দ ওরুচির ফ্যাশনকে বদলে ফেলতে?
বিশ্বেররুচি ও ফ্যাশনকে বদলে ফেলার জন্য আমাদের এই শিল্পক্ষেত্রটির প্রথম প্রয়োজন হলবাজারের গতি-প্রকৃতি সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান ও ধারণা অর্জনের। শিল্পের সঙ্গে যুক্তসকলকেই খুব ভালোভাবে সমীক্ষা করে বুঝতে হবে যে যাঁরা মূল ব্যবহারকারী তাঁদের রুচিবা পছন্দটি কি। যেমন, কেউ কেউ বলতে পারেন তাঁরা সোনা পছন্দ করেন। আবার, কারোর হয়তোপছন্দ হীরে বা প্ল্যাটিনাম । যাই হোক না কেন, মূল কথাটি হল, যদি মূল ক্রেতা বাখরিদ্দারদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সংযোগ ও যোগাযোগ আমরা না গড়ে তুলতে পারি তাহলে বিশ্বকেপথ দেখানো কখনই সম্ভব হবে না। ই-কমার্স, অর্থাৎ বৈদ্যুতিন বাণিজ্য মূল ক্রেতা বাখরিদ্দারদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগকে অনেক সহজ করে তুলেছে। ভারতীয় শিল্পের কাছে এএক সুবর্ণ সুযোগ। তরুণ শিল্পোদ্যোগীরা যাতে স্টার্ট আপ সংস্থা গড়ে তুলতে পারেন,সেজন্য তাঁদের উৎসাহিত করার কথা চিন্তা করতে পারে আপনাদের শিল্পক্ষেত্রটি। কারণ, অর্ডারঅনুযায়ী ভারতীয় অলঙ্কারের যোগান দিয়ে ভালো বাজার সৃষ্টি করার সম্ভাবনা রয়েছে এইস্টার্ট আপ সংস্থাগুলির ।
অতীতেএমন একটা সময় ছিল যখন ভারতের কোন কোন পণ্যের খ্যাতি ছিল বিশ্বজোড়া । বর্তমানে উচ্চতরদক্ষতা এবং সফটওয়্যারের ক্ষেত্রে পারদর্শিতার ক্ষেত্রে বিশ্বের একটি বিশেষব্র্যান্ড নাম হয়ে উঠেছে ‘ভারত’। এইভাবে অলঙ্কার শিল্পেও বিশেষ খ্যাতি ও সুনাম অর্জনকরতে হবে আমাদের এবং যদি আমরা তা করতে পারি তাহলে তা হয়ে উঠবে প্রচুর সম্ভাবনাময়একটি প্রচেষ্টা । সুতরাং, এই কাজটি সম্ভব করে তোলার জন্য বিশেষভাবেআগ্রহী হওয়া প্রয়োজন পরিষদের। এই কাজে ভূমিকা পালনের দায়িত্ব রয়েছে রাজ্যগুলিরও।দায়িত্বভার গ্রহণের পর থেকে রাজ্যগুলিকে আমরা উৎসাহিত করেছি রপ্তানির বিকাশেসক্রিয় ভূমিকা পালনের জন্য। সংশ্লিষ্ট শিল্পক্ষেত্রটি রাজ্যগুলির সঙ্গে এ ব্যাপারেযোগাযোগ রেখে চলেছে বলে আমি মনে করি। রপ্তানি ছাড়াও দ্রুততম গতিতে বেড়ে ওঠা একটিবিশ্ব অর্থনীতি হিসেবে দেশের অভ্যন্তরীণ চাহিদা বৃদ্ধির বিষয়টিও ভেবে দেখতে হবেভারতকে।
রপ্তানিশিল্পের বিকাশ ও প্রসারের বিষয়টি সম্পর্কে চিন্তাভাবনা ও পরিকল্পনার একগুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব রয়েছে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রটির। কিন্তু শুধুমাত্র তাই-ই যথেষ্টনয়। আপনাদের মধ্যে যাঁরা দুর্বলতম, তাঁদের কথাও চিন্তা করতে হবে আপনাদের।শিল্পক্ষেত্রটির সঙ্গে যুক্ত যে সমস্ত কর্মীর পারিশ্রমিক সবথেকে কম, কিংবা যাঁদেরঅবস্থা সচ্ছল নয়, তাঁদের কথাও বিবেচনা করা উচিৎ আপনাদের। জয়পুর, ত্রিচুর, বারাণসী,রাজকোট এবং কোয়েম্বাটোরে যাঁরা বসবাস করেন সেইসব শিল্পীদের কথা চিন্তা করুন তো আপনারা?এই সমস্ত মানুষদের প্রত্যেকেই যাতে দুর্ঘটনা বিমার জন্য ‘প্রধানমন্ত্রী সুরক্ষাবিমা যোজনা’, জীবন বিমার জন্য ‘প্রধানমন্ত্রী জীবন জ্যোতি বিমা যোজনা’ এবং নিশ্চিতন্যূনতম পেনশন লাভের জন্য ‘অটল পেনশন যোজনা’র মতো স্বল্প ব্যয়ের সরকারি সামাজিকনিরাপত্তা কর্মসূচিগুলিতে অন্তর্ভুক্তির সুযোগ লাভ করতে পারেন তা কি নিশ্চিত করতেপারে না সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রটি?
দুর্ঘটনাবিমার জন্য মাসে খরচ মাত্র ১ টাকার মতো। অন্যদিকে জীবন বিমা খাতে ব্যয় দিনে মাত্র১ টাকা। ৫ হাজার টাকার মতো ব্যাঙ্ক আমানত থেকে অর্জিত সুদ থেকে স্থায়ীভাবে এইসমস্ত বিমার কিস্তি মেটানো যেতে পারে।
বন্ধুগণ,আগামী ২০২২ সালে ৭৫ তম স্বাধীনতা বার্ষিকী উদযাপন করতে চলেছে ভারত। ঐ সময়ের মধ্যেকোন কোন লক্ষ্যমাত্রা স্থির করেছে ভারতের রপ্তানি ও অলঙ্কার শিল্প? দেশের জন্য ঐসময়কালের মধ্যে আপনারা কি কি অবদান সৃষ্টি করতে পারেন? ঐ সময়ের মধ্যে এইশিল্পক্ষেত্রটি কোথায় গিয়ে দাঁড়াতে পারে? আপনারা কিভাবেই বা পৌঁছবেন আপনাদেরসুনির্দিষ্ট লক্ষ্যমাত্রায়? কি সংখ্যক নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করতেপারবেন আপনারা? আমি আপনাদের সকলকেই এ বিষয়টি সম্পর্কে গভীর ও আন্তরিকভাবেচিন্তাভাবনা করে পরিকল্পনা স্থির করার আহ্বান জানাব। যদি মনে করেন নিয়ম-নীতিরক্ষেত্রে পরিবর্তন প্রয়োজন, বেশ, আপনারা আসুন আপনাদের সুনির্দিষ্ট ব্যবহারিক ওবাস্তবসম্মত প্রস্তাব ও পরামর্শ নিয়ে। তা যদি দেশের স্বার্থরক্ষা ও পূরণের অনুকূলহয়ে ওঠে আমরা অবশ্যই সেগুলি বিবেচনা করে দেখব।
এইভাবেসকলের সঙ্গে মত ও চিন্তাভাবনা বিনিময়ের সুযোগদানের জন্য আমি আপনাদের ধন্যবাদজানিয়ে আজকের বক্তব্য শেষ করছি। এই সম্মেলনের সর্বাঙ্গীণ সাফল্য আমি কামনা করি।
Till recently Indian importers had to go abroad to view & purchase rough diamonds. This reduced the efficiency of the supply chain: PM Modi
— PMO India (@PMOIndia) March 19, 2017
In December 14, I had announced in presence of the Russian President that we would set up a Special Notified Zone to achieve this: PM Modi
— PMO India (@PMOIndia) March 19, 2017
The Special Notified Zone at the Bharat Diamond Bourse became operational in November 2015. This has already shown good results: PM Modi
— PMO India (@PMOIndia) March 19, 2017
Earlier 80-90 merchants got access to global rough diamonds. Now 3000 merchants have this privilege through Special Notified Zone: PM
— PMO India (@PMOIndia) March 19, 2017
The gems and jewellery sector is a prime example of the potential of Make In India and Skill India: PM @narendramodi
— PMO India (@PMOIndia) March 19, 2017
I assure my friends from Africa that India will be happy to support them in developing their gems and jewellery sector: PM Modi
— PMO India (@PMOIndia) March 19, 2017
Let me ask you a question:
— PMO India (@PMOIndia) March 19, 2017
What is your strategy for increasing India’s share of the hand made jewellery market?: PM Modi
We live in an era where diamonds are used in spectacles, watches & pens. Can’t our jewellers create and change global tastes & fashions?: PM
— PMO India (@PMOIndia) March 19, 2017
The industry could think of encouraging start-ups by entrepreneurs who can create a growing market for made to order Indian jewellery: PM
— PMO India (@PMOIndia) March 19, 2017
The Council should consider taking a census of the lowest-paid and least prosperous persons in your industry: PM Modi
— PMO India (@PMOIndia) March 19, 2017
Can the industry ensure that every one of them is enrolled in the Government’s low cost social security schemes: PM Modi
— PMO India (@PMOIndia) March 19, 2017