ভারত এবং লাও পিডিআর-এর প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের মধ্যে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা সংক্রান্ত সমঝোতাপত্রতে ভারতের পক্ষে স্বাক্ষর করেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং এবং সেদেশের উপপ্রধানমন্ত্রী তথা জাতীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রী জেনারেল চানাসামোনে চানিয়ালাথ।
প্রসারভারতী এবং লাওসের তথ্য সংস্কৃতি, পর্যটন মন্ত্রক ও ন্যাশনাল টেলিভিশনের মধ্যে সম্প্রচার ক্ষেত্রে সহযোগিতা সংক্রান্ত সমঝোতাপত্র। ভারতের পক্ষে স্বাক্ষর করেন সেদেশে ভারতের রাষ্ট্রদূত শ্রী প্রশান্ত আগরওয়াল। অন্যদিকে, লাও-র ন্যাশনাল টিভির জেনারেল ডিরেক্টর ডঃ আমখা ভংমেউনকা।
এছাড়া সীমাশুল্ক বিষয়ে সহযোগিতা এবং পারস্পরিক সহায়তা বিষয়ে দু’দেশের মধ্যে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন কেন্দ্রীয় প্রত্যক্ষ কর ও সীমাশুল্ক পর্ষদের চেয়ারম্যান শ্রী সঞ্জয় কুমার আগরওয়াল এবং লাও পিডিআর-এর অর্থ মন্ত্রকের কাস্টমসের ডিরেক্টর জেনারেল শ্রী ফুখাওখাম ভান্নাভংজে।
লুয়াং প্রবাং প্রদেশে ফলক-ফলম (লাও রামায়ণ) নাটক পরিবেশনার ঐতিহ্য সংরক্ষণ নিয়ে কিউআইপি যাতে স্বাক্ষর করেন ভারতের পক্ষে রাষ্ট্রদূত শ্রী প্রশান্ত আগরওয়াল এবং লুয়াং প্রবাং তথ্য দপ্তরের অধিকর্তা শ্রীমতী সুদাফোন খোমথাভং।
লুয়াং প্রবাং প্রদেশের ওয়াত ফাকিয়া মন্দিরের সংস্কার সংক্রান্ত কিউআইপি-তে স্বাক্ষর করেন রাষ্ট্রদূত শ্রী প্রশান্ত আগরওয়াল এবং লুয়াং প্রবাং তথ্য দপ্তরের অধিকর্তা শ্রীমতী সুদাফোন খোমথাভং।
চম্পাসাক প্রদেশে শ্যাডোপাপেট থিয়েটারের সংরক্ষণ নিয়ে কিউআইপি-তে স্বাক্ষর করেন রাষ্ট্রদূত শ্রী প্রশান্ত আগরওয়াল এবং চম্পাসাক সাদাও পাপেটস থিয়েটারের প্রেসিডেন্ট শ্রী সোমস্যাক ফোমচালিয়ান।
এরই পাশাপাশি ভারত-ইউএনডিপি তহবিলের মাধ্যমে ভারতের তরফে ১০ লক্ষ মার্কিন ডলারের সহায়তায় খাদ্যের গুণাগুণ বৃদ্ধির মাধ্যমে লাও পিডিআর-এর পুষ্টি নিরাপত্তার উন্নতিতে একটি প্রকল্পের ঘোষণাও করা হয়েছে।