ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর আমন্ত্রণে মালদ্বীপ সাধারণতন্ত্রের প্রেসিডেন্ট মিঃ ইব্রাহিম মহম্মদ সোলি-র ভারত সফরকালে দু’দেশের মধ্যে এক যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করা হয়। বিবৃতি অনুযায়ী, মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মিঃ সোলি-র এটি হল তৃতীয় ভারত সফর। সফরকালে প্রেসিডেন্ট সোলি নয়াদিল্লিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একান্তে এবং প্রতিনিধি পর্যায়ে বিভিন্ন বিষয়ে কথাবার্তা বলেন। ভারতের রাষ্ট্রপতি শ্রীমতী দ্রৌপদী মুর্মু-র সঙ্গেও এক সাক্ষাৎকারে মিলিত হন প্রেসিডেন্ট সোলি। এছাড়াও, ভারতের বিদেশ মন্ত্রী ডঃ এস জয়শঙ্করের সঙ্গেও মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টের বার্তা বিনিময় হয়েছে। মুম্বাই সফরকালে মহারাষ্ট্রের রাজ্যপাল শ্রী ভগৎ সিং কোশিয়ারিও সাক্ষাৎকারে মিলিত হবেন প্রেসিডেন্ট সোলি-র সঙ্গে।

ভারত-মালদ্বীপ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক গড়ে উঠেছে ভৌগোলিক নৈকট্য, ঐতিহাসিক তথা সাংস্কৃতিক সম্পর্ক এবং মিলিত মূল্যবোধের সমন্বয়ের মধ্য দিয়ে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর মতে, মালদ্বীপের এক বিশেষ স্থান রয়েছে সমস্ত ভারতবাসীর মনে। এছাড়াও, ভারতের ‘প্রতিবেশীই প্রথম’ নীতি অনুসরণ করেও মালদ্বীপকে এক বিশেষ প্রাধান্য দিয়ে এসেছে ভারত। এর প্রত্যুত্তরে প্রেসিডেন্ট সোলিও তাঁর দেশ ও সরকার ‘ভারতই যে সর্বাগ্রে’ – এই নীতি অনুসরণ করে এসেছে। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের দ্রুত প্রসারে বিশেষ সন্তোষ প্রকাশ করেন শ্রী মোদী এবং মিঃ সোলি উভয়েই। তাঁরা বলেন, দ্বিপাক্ষিক এই অংশীদারিত্বের ফলে নানাভাবে উপকৃত হয়েছেন দু’দেশের নাগরিকরা। পারস্পরিক সম্পর্ককে আরও গভীরে নিয়ে যেতে এবং তা আরও জোরদার করে তুলতে দুটি দেশই সর্বতোভাবে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবে বলে মত প্রকাশ করা হয়। কোভিড-১৯ অতিমারীকালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও সরকারকে মালদ্বীপের পাশে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ প্রকাশ করেন প্রেসিডেন্ট সোলি। তিনি বলেন, ভারতের পক্ষ থেকে আর্থিক ও চিকিৎসা সংক্রান্ত যে সাহায্য ও সহযোগিতা মালদ্বীপকে দেওয়া হয়েছে তা মালদ্বীপকে কোভিড-১৯-এর সঙ্কটজনক পরিস্থিতি কাটিয়ে উঠতে বিশেষভাবে সাহায্য করেছে। এর উত্তরে প্রধানমন্ত্রী মোদী মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, অতিমারীর মোকাবিলায় মালদ্বীপ যেভাবে টিকাকরণ কর্মসূচিতে সাফল্য দেখিয়ে পরবর্তীকালে দেশের অর্থনৈতিক বুনিয়াদকে আরও সুদৃঢ় করে তুলেছে তা বিশেষ প্রশংসার দাবি রাখে।

প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা, বিনিয়োগের প্রসার, মানবসম্পদ বিকাশ, পরিকাঠামো উন্নয়ন এবং জলবায়ু ও শক্তিক্ষেত্রে দু’দেশের প্রাতিষ্ঠানিক সম্পর্ককে আরও গভীরে নিয়ে যেতে সহমত পোষণ করেন শ্রী মোদী এবং মিঃ সোলি। সেইসঙ্গে অর্থনৈতিক সহযোগিতা এবং দু’দেশের জনসাধারণের মধ্যে সম্পর্ককে আরও নিবিড় করে তোলার অনুকূলেও তাঁরা মত প্রকাশ করেন। তাঁরা বলেন, ভিসামুক্ত পর্যটন, আকাশপথে উন্নততর যোগাযোগ, বিনিময় কর্মসূচি এবং ক্রমপ্রসারমান সাংস্কৃতিক তথা অর্থনৈতিক সহযোগিতার এক বাতাবরণের মধ্য দিয়ে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব। রুপে কার্ডকে মালদ্বীপেও চালু করার বিষয়ে দুই নেতার মধ্যে অনুকূল মত পোষণ করা হয়। মালদ্বীপে ভারতীয় শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী, নার্স, চিকিৎসক ও চিকিৎসাকর্মী, সাধারণ কর্মী এবং পেশাদার ব্যক্তিদের কাজেরও বিশেষ প্রশংসা করেন দুই নেতা। মালদ্বীপে সম্প্রতি জাতীয় জ্ঞান নেটওয়ার্ক চালু করার বিষয়টিকেও স্বাগত জানান তাঁরা।

শ্রী মোদী এবং মিঃ সোলি মৎস্যচাষ, পরিকাঠামোর প্রসার, পুনর্নবীকরণযোগ্য জ্বালানি, স্বাস্থ্য, পর্যটন এবং তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে দু’দেশের পারস্পরিক সহযোগিতাকে স্বাগত জানান। তাঁরা বলেন যে এর ফলে দু’দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক এক নতুন মাত্রায় উন্নীত হবে। ২০১৯ থেকে এ পর্যন্ত দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের প্রসারেও বিশেষ সন্তোষ প্রকাশ করেন তাঁরা।

কোভিড-১৯ অতিমারীজনিত পরিস্থিতি এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বিভিন্ন অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েও দু’দেশের অংশীদারিত্বের সম্পর্ক যেভাবে আরও প্রসার লাভ করেছে, তাতেও তাঁরা সন্তোষ প্রকাশ করেন। ভারত ও মালদ্বীপের মধ্যে উন্নয়নের ক্ষেত্রে অংশীদারিত্ব বড় বড় পরিকাঠামো প্রকল্প, দক্ষতা বৃদ্ধি কর্মসূচি এবং সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিষয়ে মালদ্বীপকে এগিয়ে যেতে অনেকটাই সাহায্য করেছে। ৫০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের গ্রেটার মালে কানেক্টিভিটি প্রকল্পের বিষয়টিও উঠে আসে দুই নেতার যৌথ বিবৃতিতে। মালদ্বীপের পরিকাঠামো প্রকল্পগুলি যাতে যথাসময়ে সম্পূর্ণ করা যায় তা নিশ্চিত করতে পরামর্শ ও নির্দেশ দেওয়া হয় সংশ্লিষ্ট কর্মী ও আধিকারিকদের। মালদ্বীপের পরিকাঠামো প্রকল্পগুলির বাস্তবায়নে ১০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ সহায়তার কথাও ঘোষণা করেন শ্রী নরেন্দ্র মোদী। মালদ্বীপে ৪ হাজারটি সামাজিক আবাসন ইউনিট গড়ে তোলার বিষয়টিও পর্যালোচনা করেন তাঁরা। মালদ্বীপের নাগরিকদের জন্য সুলভে বাসযোগ্য আবাস তৈরির কাজে ভারতের এই সহায়তা এক বিশেষ প্রশংসার দাবি রাখে বলে মত প্রকাশ করা হয়। এছাড়াও, ভারতের একজিম ব্যাঙ্কের ১১৯ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের সাহায্যে আরও ২ হাজারটি সামাজিক আবাসন ইউনিট গড়ে তোলার বিষয়টিকেও বিবৃতিতে স্বাগত জানানো হয়। এছাড়াও, আড্ডু রোড প্রকল্প, মালদ্বীপের ৩৪টি দ্বীপে জল ও নিকাশি ব্যবস্থার সম্প্রসারণ, হুকুরু মিস্কি অর্থাৎ, ফ্রাইডে মসজিদের সংস্কারের বিষয়গুলিও তাঁরা পর্যালোচনা করেন। এছাড়াও, গুলহিফালু বন্দর প্রকল্প উন্নয়ন প্রসঙ্গেও তাঁদের মধ্যে কথাবার্তা হয়। হানিমাধু বিমানবন্দর প্রকল্পে অনুমোদনের বিষয়টিকে তাঁরা স্বাগত জানান। এছাড়াও, লামু-তে ক্যান্সার হাসপাতাল গড়ে তোলার বিষয়টি ছিল দুই নেতার আলোচ্যসূচির অংশ। ৪৫টি সমষ্টি উন্নয়ন প্রকল্পে ভারতের ইতিবাচক অবদানকে বিশেষ স্বীকৃতি দেওয়ার পাশাপাশি তার প্রশংসাও করা হয়।

প্রধানমন্ত্রী শ্রী মোদী এবং প্রেসিডেন্ট মিঃ সোলি বিশেষ সন্তোষ প্রকাশ করে বলেন যে গত কয়েক বছরে দুটি দেশের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্কের প্রসারে দক্ষতা বৃদ্ধি ও প্রশিক্ষণ এক গুরুত্বপূর্ণ স্থান অধিকার করে রয়েছে। আইটেক প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আওতায় মালদ্বীপের হাজার হাজার নাগরিক ভারতে এক বিশেষ প্রশিক্ষণ লাভ করছেন।

প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তার ক্ষেত্রে দু’দেশের নিবিড় অংশীদারিত্বের বিষয়টিও উঠে আসে দুই নেতার আলোচনাকালে। তাঁরা বলেন যে ভারত ও মালদ্বীপের সুসম্পর্ক ও সহযোগিতা শুধুমাত্র কালের পরীক্ষায় উত্তীর্ণই নয়, সংশ্লিষ্ট অঞ্চলে তা এক বিশেষ পরিবর্তনেরও সূচনা করেছে, বিশেষত আন্তঃরাষ্ট্রীয় অপরাধ দমনে এবং বিপর্যয় মোকাবিলার কাজে তা বিশেষভাবে সহায়ক হয়েছে।

নৌ-সুরক্ষা ও নিরাপত্তা, সামুদ্রিক এলাকা সম্পর্কে সচেতনতা, মানবিক সাহায্য ও সহায়তা এবং বিপর্যয়ে ত্রাণ সহায়তার মধ্য দিয়ে দু’দেশের পারস্পরিক সহযোগিতা আরও নিবিড় হয়ে উঠেছে। সংশ্লিষ্ট অঞ্চলে ভারতের ‘সাগর’ কর্মসূচির আওতায় সহযোগিতার প্রসারে ভারত যে বিশেষভাবে অঙ্গীকারবদ্ধ, একথাও স্মরণ করিয়ে দেন শ্রী নরেন্দ্র মোদী।

সিফাভারু-তে উপকূল রক্ষা বন্দরের প্রাক-নির্মাণ পর্যায়ের কাজ যেভাবে দ্রুততার সঙ্গে এগিয়ে চলেছে তাতে বিশেষ সন্তোষ প্রকাশ করেন দুই নেতাই। এই কর্মসূচিটি যে মালদ্বীপের জাতীয় প্রতিরক্ষা বাহিনীকে আরও শক্তিশালী করে তুলতে সাহায্য করবে, এ বিষয়ে তাঁরা সহমত প্রকাশ করেন। শ্রী মোদী ঘোষণা করেন যে মালদ্বীপকে একটি দ্বিতীয় ল্যান্ডিং অ্যাসল্ট ক্র্যাফট অর্থাৎ, এলসিএ-এর যোগান দেওয়া হবে। সেইসঙ্গে, পূর্বের সিজিএস হুরাভি-র পরিবর্তে আরেকটি নতুন নৌতরীও সরবরাহ করা হবে। মালদ্বীপের জাতীয় প্রতিরক্ষা বাহিনীর সুবিধার জন্য ঐ দেশকে ২৪টি বিশেষ গাড়ি উপহার দেওয়া হবে বলে ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী মোদী। মালদ্বীপের পরিকাঠামোগুলির আধুনিকীকরণের জন্য ভারত যেভাবে সাহায্য ও সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে, সেজন্য প্রধানমন্ত্রী মোদীকে স্বাগত জানান প্রেসিডেন্ট সোলি। প্রসঙ্গত, আড্ডু সিটি-তে ন্যাশনাল কলেজ ফর পোলিসিং অ্যান্ড ল’ এনফোর্সমেন্ট (এনসিপিএলই) স্থাপনে ভারতের বিশেষ আর্থিক সহায়তার জন্য ধন্যবাদ জানান মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট। মালদ্বীপের বিভিন্ন অঞ্চলে ৬১টি পুলিশ পরিকাঠামো গড়ে তোলার বিষয়টিকে স্বাগত জানানো হয়। আঞ্চলিক তথা বহুপাক্ষিক উদ্যোগের মধ্য দিয়েও মালদ্বীপের পরিকাঠামোগুলিকে আধুনিক করে গড়ে তোলা হচ্ছে সে সম্পর্কে বিশেষ সন্তোষ প্রকাশ করা হয়। এ বছর মার্চ মাসে মালে-তে কলম্বো সিকিউরিটি কনক্লেভের পঞ্চম বৈঠক আয়োজনের জন্য প্রেসিডেন্ট সোলি-র বিশেষ প্রশংসা করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। কলম্বো সিকিউরিটি কনক্লেভের সদস্য রাষ্ট্রগুলির ডেপুটি ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাডভাইসরদের ষষ্ঠ সম্মেলন গত মাসে কোচি-তে আয়োজিত হয়। এই বিষয়টির উল্লেখ করে দুই নেতা আশা প্রকাশ করে বলেন যে এর সপ্তম বৈঠকটি মালদ্বীপে বিশেষ সাফল্যের সঙ্গেই অনুষ্ঠিত হতে চলেছে।

বিপর্যয় মোকাবিলায় এবং সাইবার নিরাপত্তার ক্ষেত্রে সহযোগিতার প্রসারে মউ বিনিময় কর্মসূচিকেও স্বাগত জানান দুই নেতা। তাঁরা উভয়েই যে কোনও ধরনের সন্ত্রাসমূলক কাজকর্মের তীব্র নিন্দা করেন এবং এর মোকাবিলায় দু’দেশের নিরাপত্তা সংস্থাগুলির মধ্যে এক নিবিড় সমন্বয় ও সহযোগিতা গড়ে তোলার আহ্বান জানান। এর সাহায্যে সন্ত্রাসবাদ, উগ্রপন্থী কার্যকলাপ, হিংসা এবং মাদকের চোরাচালান দমন করা যাবে বলে তাঁরা মনে করেন। গত বছর এপ্রিল মাসে অনুষ্ঠিত সন্ত্রাস মোকাবিলা সম্পর্কিত যৌথ কর্মীগোষ্ঠীর প্রথম বৈঠকটির উল্লেখ করে সন্ত্রাস মোকাবিলা এবং সাইবার নিরাপত্তার অভিযানকে আরও জোরদার করে তোলার আহ্বান জানানো হয়।

দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা ক্ষেত্রে অন্যান্য যে বিষয়গুলি নিয়ে দুই নেতা মতবিনিময় করেন তার মধ্যে ছিল – পরিবেশ ও পুনর্নবীকরণযোগ্য জ্বালানি, ক্রীড়া ও যুব বিকাশ কর্মসূচি, ক্রীড়া পরিকাঠামোর প্রসার, বিপর্যয় মোকাবিলায় সৌর সমঝোতার প্রসার ইত্যাদি। ক্রীড়া ও যুব বিকাশ কর্মসূচি প্রসঙ্গে দুই নেতা বলেন, ক্রীড়া সম্পর্কের প্রসার উন্নয়নমূলক কাজকর্মেরই এক বিশেষ অঙ্গ। এই কারণেই ক্রীড়া পরিকাঠামো প্রকল্পগুলির উন্নয়ন সংক্রান্ত কাজ দ্রুত সম্পন্ন করার ওপরও তাঁরা জোর দেন।

রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদ সহ বিভিন্ন সংস্থা ও দপ্তরের সংস্কারের আশু প্রয়োজনীয়তার ওপরও দুই নেতা বিশেষ গুরুত্ব প্রকাশ করেন। রাষ্ট্রসঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য পদে ভারতের দাবিকে মালদ্বীপ যেভাবে সমর্থন যুগিয়েছে তার বিশেষ প্রশংসা করেন শ্রী নরেন্দ্র মোদী। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে সাধারণ স্বার্থ ও উদ্বেগের বিষয়গুলি সম্পর্কে রাষ্ট্রসঙ্ঘ এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক মঞ্চেও কাজ করে যাওয়ার সপক্ষে মত প্রকাশ করেন তাঁরা।

দু’দেশের মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে চুক্তি ও মউ সম্পাদন সম্পর্কেও তাঁরা আলোচনা করেন। প্রেসিডেন্ট সোলি তাঁর ভারত সফরকালে উষ্ণ ও আন্তরিক আতিথেয়তার জন্য প্রধানমন্ত্রী শ্রী মোদীকে  বিশেষ ধন্যবাদ জানান।

প্রেসিডেন্ট সোলি মালদ্বীপে রাষ্ট্রীয় সফরের জন্য ভারতের রাষ্ট্রপতিকে আমন্ত্রণ জানানোর কথাও উল্লেখ করেন এই যৌথ বিবৃতিতে। একইসঙ্গে তিনি মালদ্বীপ সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীকে।

 

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
India’s Space Sector: A Transformational Year Ahead in 2025

Media Coverage

India’s Space Sector: A Transformational Year Ahead in 2025
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
সোশ্যাল মিডিয়া কর্নার 24 ডিসেম্বর 2024
December 24, 2024

Citizens appreciate PM Modi’s Vision of Transforming India