"ধর্ম বিশ্বাস ও আধ্যাত্মিকতা থেকে পর্যটন, কৃষি ও শিক্ষা থেকে দক্ষতা বিকাশ – প্রতিটি ক্ষেত্রেই চমৎকারভাবে কাজ করে গেছে মধ্যপ্রদেশ রাজ্যটি"
“বিশ্বের বিভিন্ন সংস্থা ও সংগঠন ভারতের উপর আস্থা ও বিশ্বাস স্থাপন করেছে”
“২০১৪ সাল থেকেই সংস্কার, রূপান্তর ও কর্মতৎপরতার পথ ভারত অনুসরণ করে চলেছে”
“একটি স্থায়ী সরকার, স্থির সঙ্কল্পে অবিচলিত সরকারি সিদ্ধান্ত এবং সঠিক দিশায় সদিচ্ছার সঙ্গে এগিয়ে চলার সরকারি উদ্যোগ উন্নয়নে গতি সঞ্চার করেছে নজিরবিহীন উপায়ে”
“ডেডিকেটেড ফ্রেট করিডর, শিল্প করিডর, এক্সপ্রেসওয়ে এবং লজিস্টিক পার্ক – এর সবক’টিই হল নতুন ভারতের এক একটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য”
“প্রধানমন্ত্রী গতি শক্তি মাস্টার প্ল্যানটি হয়ে উঠেছে দেশের পরিকাঠামো গঠনের ক্ষেত্রে এক বিশেষ জাতীয় মঞ্চ”
“ভারতকে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে আরও প্রতিযোগিতামুখী করে তোলার লক্ষ্য নিয়ে আমরা বাস্তবায়িত করেছি জাতীয় লজিস্টিক নীতি”
“বিনিয়োগ কর্তাদের ভারতের পিএলআই কর্মসূচির সুযোগটি সর্বোচ্চ মাত্রায় গ্রহণ করার জন্য আবেদন জানাই”
“মাত্র কয়েকদিন আগেই গ্রিন হাইড্রোজেন মিশন আমরা অনুমোদন করেছি। এর ফলে, বিনিয়োগ সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে ৮ লক্ষ কোটি টাকার মতো”

নমস্কার!

মধ্যপ্রদেশে আয়োজিত বিনিয়োগ শীর্ষ সম্মেলনে সকল বিনিয়োগকর্তা ও শিল্পোদ্যোগীদের বিশেষভাবে স্বাগত জানাই। এক উন্নত ভারত গঠনের ক্ষেত্রে মধ্যপ্রদেশের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভক্তিবাদ ও আধ্যাত্মিকতা থেকে পর্যটন, কৃষি ও শিক্ষা থেকে দক্ষতা বিকাশ – প্রতিটি ক্ষেত্রেই মধ্যপ্রদেশ হল একটি সচেতন রাজ্যবিশেষ যার কর্মপ্রচেষ্টার মধ্যে রয়েছে অভিনবত্ব ও চমৎকারিত্বের এক বিশেষ বৈশিষ্ট্য।

বন্ধুগণ,

মধ্যপ্রদেশে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হচ্ছে এমন একটি সময়ে যখন স্বাধীনতার অমৃতকালের লক্ষ্যে আমাদের যাত্রার শুভ সূচনা ঘটেছে। আমাদের কাছে এও হল এক সোনালী যুগ। উন্নত ভারত গঠনের লক্ষ্যে আমরা সকলে মিলেমিশে কাজ করে চলেছি। ভারত গঠনের প্রসঙ্গ যখন আমরা উত্থাপন করি তখন তা শুধুমাত্র আমাদের আশা-আকাঙ্ক্ষাকেই বোঝায় না, বরং প্রতিটি ভারতবাসীর স্থির সঙ্কল্পকেও তা তুলে ধরে। এ সম্পর্কে বিশ্বের প্রতিটি সংস্থা ও সংগঠন এমনকি বিশেষজ্ঞরাও যে একমত এজন্য ভারতবাসী হিসেবে শুধু আমরাই নই, তাঁরা সকলেই আজ গর্বিত।

বন্ধুগণ,

আন্তর্জাতিক অর্থভাণ্ডারের মতে বিশ্ব অর্থনীতিতে ভারত বর্তমানে এক উজ্জ্বল কেন্দ্রবিন্দু। অন্যদিকে বিশ্ব ব্যাঙ্ক মনে করে যে বিশ্বের হাজারো সমস্যার মোকাবিলায় অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারত এগিয়ে রয়েছে বেশ কয়েক কদম। ভারতের বৃহদায়তন অর্থনীতির মূল ধারণাগুলির বাস্তবায়নই বিশ্ববাসীর এই ধারণা গড়ে তুলেছে। ওইসিডি-র মতে এ বছর জি-২০ গোষ্ঠীর সম্মেলনে দ্রুততম গতিতে বিকাশশীল এক অর্থনীতির দেশ রূপে আত্মপ্রকাশ ঘটবে ভারতের। আবার মর্গ্যান স্ট্যানলি মনে করে যে আগামী ৪-৫ বছরের মধ্যে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি হয়ে উঠতে চলেছে আমাদের ভারত। ম্যাকেঞ্জি-র সিইও-র মতে শুধুমাত্র বর্তমান দশকটিই ভারতের নয়, এই শতাব্দীর পুরোটাই ভারতের। বিশ্বাস ও নির্ভরযোগ্য সবক’টি সূত্র থেকেই একথা প্রকাশ পেয়েছে যে ভারতের ওপর বিশ্ব অর্থনীতির আস্থা এখন নজিরবিহীন। বিশ্বের বিনিয়োগকর্তাদের কন্ঠেও ফুটে উঠেছে একই আশাবাদের বার্তা। সম্প্রতি একটি আন্তর্জাতিক ব্যাঙ্কের পক্ষ থেকে এক সমীক্ষা চালানো হয়। তাতে প্রকাশ যে বিশ্বের বিনিয়োগকর্তাদের সিংহভাগই এখন বিনিয়োগের একটি সঠিক গন্তব্য হিসেবে ভারতকেই বেছে নিতে প্রস্তুত। ভারতে এখন বিদেশি বিনিয়োগ আসতে শুরু করেছে রেকর্ড মাত্রায়। এমনকি, আজ এই সম্মেলনে আপনাদের উপস্থিতি সেকথাই তো প্রমাণ করে!

বন্ধুগণ,

ভারতের ওপর এই আস্থা ও বিশ্বাস স্থাপিত হয়েছে আমাদের এক শক্তিশালী গণতন্ত্র, তরুণ মেধাশক্তি এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার কারণে। এ সমস্ত কিছুর সুবাদে জীবনযাত্রার মানকে তথা বাণিজ্যিক কাজকর্মকে সহজতর করে তোলার লক্ষ্যে ভারত বর্তমানে নতুন নতুন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করছে। শতাব্দীর বিরলতম সঙ্কটকালেও সংস্কার কর্মসূচির পথ থেকে আমরা বিরত থাকিনি। ২০১৪ সাল থেকেই সংস্কার, রূপান্তর ও কর্মতৎপরতার পথ ভারত অনুসরণ করে চলেছে। আত্মনির্ভর ভারত অভিযানের সঙ্কল্প তাতে এক নতুনতর মাত্রা যোগ করেছে। বিনিয়োগের একটি আকর্ষণীয় গন্তব্য রূপে আত্মপ্রকাশ ঘটেছে ভারতের।

বন্ধুগণ,

একটি স্থায়ী সরকার, স্থির সঙ্কল্পে অবিচলিত সরকারি সিদ্ধান্ত এবং সঠিক দিশায় সদিচ্ছার সঙ্গে এগিয়ে চলার সরকারি উদ্যোগ উন্নয়নে গতি সঞ্চার করেছে নজিরবিহীন উপায়ে। দেশের জন্য প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তই গ্রহণ করা হয় দ্রুততার সঙ্গে। আপনারা নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন যে গত আট বছরে সংস্কার কর্মসূচির গতি ও পরিধিকে আমরা কিভাবে বাড়িয়ে চলেছি। বিনিয়োগের পথে হাজারো প্রতিবন্ধকতা আমরা নির্মূল করেছি। এই কাজে আমাদের সাহায্য করেছে আমাদের সংস্কার কর্মসূচি তথা মূলধন আকর্ষণের লক্ষ্যে কর্মতৎপরতা। ব্যাঙ্ক পরিচালনার ক্ষেত্রে সুপ্রশাসনকে কাজে লাগানো হয়েছে। আইবিসি-র মতো একটি আধুনিক কাঠামো আমরা সৃষ্টি করেছি। জিএসটি-র মাধ্যমে প্রতিফলিত হয়েছে ‘এক জাতি, এক অভিন্ন কর ব্যবস্থা’র ধারণাটি। কর্পোরেট কর ব্যবস্থাকেও আমরা আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতামুখী করে তুলেছি। নিজস্ব সম্পদ তহবিল তথা পেনশন তহবিলকে আমরা কর-এর পরিধির বাইরে নিয়ে আসতে পেরেছি। স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থায় বিভিন্ন ক্ষেত্রে ১০০ শতাংশ পর্যন্ত প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগকে আমরা সম্ভব ও নিশ্চিত করে তুলেছি। ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র অর্থনৈতিক অপরাধেরও সঠিক মোকাবিলার মাধ্যমে আমরা অপরাধ প্রবণতার মাত্রাকে কমিয়ে আনতে পেরেছি। আজকের নতুন ভারত সমানভাবেই এগিয়ে চলেছে তার বেসরকারি উদ্যোগগুলির কর্মপ্রচেষ্টার সহায়তায়। প্রতিরক্ষা, খনি ও মহাকাশের মতো কৌশলগত ক্ষেত্রগুলিতেও আমরা স্বাগত জানিয়েছি বিদেশি উদ্যোগকে। এক ডজনের মতো শ্রম আইনকে আমরা সমন্বয়ের মাধ্যমে নিয়ে আসতে পেরেছি চারটি মাত্র বিধি-নিয়মের গণ্ডীতে। এটা হল আমাদের আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ!

বন্ধুগণ,

বাধ্যবাধকতার বোঝাকে কমিয়ে আনতে আমরা দৃঢ়সঙ্কল্প। এই লক্ষ্যে কেন্দ্র ও রাজ্যস্তরে একযোগে আমরা কাজ করে চলেছি। গত কয়েক বছরে ৪০ হাজারের মতো বাধ্যবাধকতাকে আমরা দূর করতে পেরেছি। সম্প্রতি আমরা চালু করেছি জাতীয় ‘এক জানালা’ ব্যবস্থা। এই কাজ শুরু হয়েছে মধ্যপ্রদেশেও। এর আওতায় এ পর্যন্ত প্রায় ৫০ হাজার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে দ্রুততার সঙ্গে।

বন্ধুগণ,

ভারতের আধুনিক তথা বহু উদ্দেশ্যসাধক পরিকাঠামো বিনিয়োগ সম্ভাবনাকে আরও বেশি করে উৎসাহিত করে চলেছে। গত আট বছরে জাতীয় মহাসড়কগুলির নির্মাণ কাজে আমরা গতি নিয়ে আসতে পেরেছি দ্বিগুণেরও বেশি। এই সময়কালে ভারতে চালু হয়েছে প্রায় দ্বিগুণ সংখ্যক বিমানবন্দর। এমনকি, দেশের নৌ-বন্দরগুলির মাল ওঠানো-নামানো এবং সেই খাতে লেনদেনের মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে নজিরবিহীনভাবে। ডেডিকেটেড ফ্রেট করিডর, শিল্প করিডর, এক্সপ্রেসওয়ে এবং লজিস্টিক পার্ক – এর সবক’টিই হল নতুন ভারতের এক একটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য। দেশে এই প্রথম প্রধানমন্ত্রী গতি শক্তি জাতীয় মাস্টার প্ল্যানের মাধ্যমে গড়ে তোলা হয়েছে পরিকাঠামোর এক বিশেষ মঞ্চ যেখানে দেশের সরকার, বিভিন্ন সংস্থা এবং বিনিয়োগকর্তাদের সম্পর্কে সর্বশেষ তথ্যের সন্নিবেশ ঘটেছে। বিশ্বের সর্বাপেক্ষা প্রতিযোগিতামুখী একটি লজিস্টিক্স মার্কেট রূপে ভারতের পরিচিতি ঘটাতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আর ঠিক এই লক্ষ্যেই আমরা বাস্তবায়িত করেছি জাতীয় লজিস্টিক্স নীতিটিকে।

বন্ধুগণ,

স্মার্ট ফোনের মাধ্যমে ডেটা সংরক্ষণের সুযোগ-সুবিধা প্রসারে ভারতের স্থান এখন বিশ্বের প্রথম সারিতে। গ্লোবাল ফিনটেক এবং আইটি-বিপিএন-এর মাধ্যমে আউটসোর্সিং বন্টনের ক্ষেত্রেও ভারতের অবস্থান এখন বিশ্বে এক নম্বরে। বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম বিমান পরিবহণ এবং তৃতীয় বৃহত্তম যান বিপণনের স্বীকৃতিও আদায় করেছে আমাদের দেশ। ভারতের অভিনব ডিজিটাল পরিকাঠামোর বিষয়ে প্রতিটি দেশই এখন যথেষ্ট আশাবাদী। বিশ্বের উন্নয়ন ও অগ্রগতির পরবর্তী পর্যায়ে এই বিষয়টি যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা আপনারা সকলেই অনুভব করেছেন। ভারত যেমন একদিকে প্রতিটি গ্রামকে যুক্ত করে চলেছে অপটিক্যাল ফাইবার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে, অন্যদিকে তেমনই দ্রুততার সঙ্গে প্রসার ঘটছে দেশের ৫জি নেটওয়ার্কটিরও। দেশের সাধারণ ক্রেতা বা ভোক্তা এবং শিল্প সংস্থা - প্রতিটি ক্ষেত্রেই ৫জি, ইন্টারনেট অথবা কৃত্রিম মেধাশক্তি এক নতুন নতুন সুযোগের জন্ম দিয়ে চলেছে। আর এইভাবেই উন্নয়নের যাত্রাপথে ভারত এখন আরও গতিশীল ও গতিময় হয়ে উঠেছে।

বন্ধুগণ,

আমাদের এই সমস্ত প্রচেষ্টার ফলে ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ কর্মসূচিটি আবার নতুন করে উৎসাহ লাভ করছে। নির্মাণ ও উৎপাদনের ক্ষেত্রেও ভারত এখন বিশ্বে কোনভাবেই পিছিয়ে নেই। উৎপাদন-ভিত্তিক সুযোগ-সুবিধাদান কর্মসূচির আওতায় ২.৫ লক্ষ কোটি টাকারও বেশি সুবিধার কথা ঘোষণা করা হয়েছে। এর আওতায় দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে উৎপাদিত হয়েছে প্রায় ৪ লক্ষ কোটি টাকার মতো পণ্য ও সামগ্রী। এই কর্মসূচির আওতায় হাজার হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছে মধ্যপ্রদেশেও। এর ফলে মধ্যপ্রদেশ হয়ে উঠতে চলেছে শিল্প তথা বস্ত্র উৎপাদনের ক্ষেত্রে একটি অন্যতম প্রধান কেন্দ্র। মধ্যপ্রদেশে আজ যে সমস্ত বিনিয়োগকর্তা উপস্থিত রয়েছেন তাঁদের কাছে আমি আবেদন জানাব, সর্বোচ্চ মাত্রায় আমাদের ‘পিএলআই’ কর্মসূচিটির সুযোগ গ্রহণ করার জন্য।

বন্ধুগণ,

সবুজ জ্বালানি শক্তির বিষয়টিতে আপনাদের সকলেরই উচিৎ ভারতের আশা-আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে নিজেদের যুক্ত করা। মাত্র কয়েকদিন আগেই ‘মিশন গ্রিন হাইড্রোজেন’ অনুমোদন লাভ করেছে আমাদের দেশে। এর ফলে বিনিয়োগ সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে প্রায় ৮ লক্ষ কোটি টাকার। এটি ভারতের কাছে একটি সুযোগমাত্র নয়, বরং বিশ্বের চাহিদা পূরণের ক্ষেত্রেও তা এক বিশেষ অনুঘটক। এই কর্মসূচির আওতায় হাজার হাজার কোটি টাকার সুযোগ-সুবিধার কথাও আমরা ঘোষণা করেছি। উচ্চাকাঙ্ক্ষামূলক এই কর্মসূচিটিতে আপনাদের ভূমিকা কতখানি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে, তাও আপনারা নিশ্চয়ই ভেবে দেখবেন।

বন্ধুগণ,

স্বাস্থ্য, কৃষি, পুষ্টি, দক্ষতা বা উদ্ভাবন – যাই হোক না কেন, প্রতিটি ক্ষেত্রেই আপনাদের জন্য ভারতে এখন নতুন নতুন সম্ভাবনা নিয়ে আমরা প্রস্তুত রয়েছি। ভারতের সঙ্গে সমন্বয় ও সহযোগিতার মাধ্যমে একটি নতুন বিশ্ব যোগান শৃঙ্খল গড়ে তোলার এটাই উপযুক্ত সময়। আপনাদের সকলকে আমি আরও একবার আন্তরিকভাবে স্বাগত জানাই। এই সম্মেলনের সাফল্য কামনা করে জানাই আমার শুভেচ্ছাও। আমি দৃঢ় বিশ্বাস নিয়েই বলতে পারি যে মধ্যপ্রদেশের শক্তি তথা সঙ্কল্প আপনাদের এগিয়ে চলার পথে দুটি বিশেষ পদক্ষেপ হয়ে উঠতে পারে। আপনাদের সকলকেই জানাই আমার আন্তরিক ধন্যবাদ!

প্রধানমন্ত্রীর মূল ভাষণটি ছিল হিন্দিতে

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
Annual malaria cases at 2 mn in 2023, down 97% since 1947: Health ministry

Media Coverage

Annual malaria cases at 2 mn in 2023, down 97% since 1947: Health ministry
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Prime Minister condoles passing away of Shri MT Vasudevan Nair
December 26, 2024

The Prime Minister, Shri Narendra Modi has condoled the passing away of Shri MT Vasudevan Nair Ji, one of the most respected figures in Malayalam cinema and literature. Prime Minister Shri Modi remarked that Shri MT Vasudevan Nair Ji's works, with their profound exploration of human emotions, have shaped generations and will continue to inspire many more.

The Prime Minister posted on X:

“Saddened by the passing away of Shri MT Vasudevan Nair Ji, one of the most respected figures in Malayalam cinema and literature. His works, with their profound exploration of human emotions, have shaped generations and will continue to inspire many more. He also gave voice to the silent and marginalised. My thoughts are with his family and admirers. Om Shanti."