আসুন, ‘ভারতে বানান’

Published By : Admin | May 26, 2015 | 15:03 IST

হ্যানোভার বিশ্বের বড় ও নামডাকওয়ালা শিল্প মেলাগুলির অন্যতম। মেলায় বিশ্বের প্রথমসারির উৎপাদক সংস্থাগুলির প্রদর্শিত পণ্যসম্ভারের টানে জার্মানির এই শহরে জড়ো হয় সব দেশের লোক। ২০১৫-র হ্যানোভার মেলায় ভারত ছিল অংশীদারি দেশ।



এই মেলা যৌথভাবে উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী ও জার্মানির চ্যান্সেলর এঞ্জেলা মার্কেল। হ্যানোভারে তুলে ধরা হয় ভারতের সফট পাওয়ার ও এদেশে লগ্নির বিপুল সম্ভাবনাময় খোঁজখবর/সুলুক সন্ধান। ‘ভারতে বানাও’ মণ্ডপটি ছিল তাক-লাগানো। এখানে মেলে ধরা হয় দেশের বিশিষ্ট ভাবসত্তা ও সংঘটিত পরিবর্তনগুলির সুবাদে লগ্নির এক আকর্ষণীয় গন্তব্যস্থল হিসেবে ভারতে উঠে আসার খুঁটিনাটি সবদিক। মেলায় ছিল ভারতের বিভিন্ন রাজ্যেরও মণ্ডপ। মণ্ডপগুলি যথেষ্ট তারিফ কুড়োয়।



প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী হ্যানোভারের মতো বিখ্যাত মেলায় বিজেপি নেতৃতাধীন এনডিএ সরকারের পয়লা বছরেই ভারত এক অংশীদার দেশ হওয়ার সুযোগ পাওয়ায় তার গভীর আনন্দের কথা জানান। তিনি ব্যবসা সহজ, কর ব্যবস্থা সরল ও বিদেশি লগ্নি টানার পরিবেশ তৈরি করার জন্য এনডিএ সরকারের পদক্ষেপের দিকে মনোযোগ আকর্ষণ করেন।

বহু দেশের নেতা প্রধানমন্ত্রী মোদীকে বলেন যে ‘ভারতে বানাও’ কর্মসূচি নিয়ে তাঁরা খুব আশাবাদী। মালয়েশীয় প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাক, সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী লি সিয়েন লুঙ, অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যাবট, জাপানি প্রধানমন্ত্রী আবে, ফরাসি রাষ্ট্রপতি ওলাঁদ ও কানাডার প্রধানমন্ত্রী হার্পার এদের অন্যতম।

ভারত সম্পর্কে এক ইতিবাচক আবহ সৃষ্টি, ভারতে উৎপাদন ও লগ্নি করার জন্য গত এক বছরে প্রধানমন্ত্রীর প্রচেষ্টা খুব সফল হয়েছে। ভারত ও তার অগাধ সুযোগ-সুবিধার দিকে বিশ্ব এখন যথেষ্ট সজাগ।

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
Waqf Law Has No Place In The Constitution, Says PM Modi

Media Coverage

Waqf Law Has No Place In The Constitution, Says PM Modi
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...

৫ মে ২০১৭ তারিখ দক্ষিণ এশীয় সহযোগিতার একটি দৃঢ় অনুপ্রেরণা লাভ করার দিন হিসেবে ইতিহাসে খোদাই করা - ওই দিন দক্ষিণ এশিয়ায় স্যাটেলাইট সফলভাবে উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল, যেটা ভারত প্রতিশ্রুতি পূরণের দুই বছর আগে করেছে।

দক্ষিণ এশিয়া উপগ্রহের সাথে, দক্ষিণ এশীয় দেশগুলিও স্পেসে তাদের সহযোগিতায় প্রসারিত করেছে!

ইতিহাস সৃষ্টির সাক্ষীতে, ভারত, আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, ভুটান, মালদ্বীপ, নেপাল ও শ্রীলংকার নেতারা ভিডিও কনফারেন্সিং-এর মাধ্যমে এই অনুষ্ঠানে অংশ নেন।

অনুষ্ঠানে ভাষণ দেওয়ার সময় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দক্ষিণ এশিয়ায় স্যাটেলাইটটি অর্জন করতে পারে এমন সম্ভাব্য চিত্র তুলে ধরেন।

তিনি বলেন, প্রত্যন্ত এলাকায় উন্নততর শাসন, কার্যকর যোগাযোগ, উন্নততর ব্যাঙ্কিং এবং শিক্ষা নিশ্চিত করবে, যথাযথ আবহাওয়ার পূর্বাভাস এবং টেল-মেডিসিনের সাথে সংযোগ স্থাপনের মাধ্যমে এটিকে ভাল চিকিত্সা নিশ্চিত করবে।

শ্রী মোদী উল্লেখ করেছেন, "যখন আমরা হা মেলাবো এবং পারস্পরিক জ্ঞান, প্রযুক্তি এবং প্রবৃদ্ধি শেয়ার করবো, তখন আমরা আমাদের উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি বাড়িয়ে তুলতে পারবো"।