আবেগপ্রবণ লেখক, কবি ও সংস্কৃতি-প্রেমী... এগুলো হচ্ছেনরেন্দ্র মোদিকে বর্ণনা করার অন্যান্য কিছুর মধ্যে কয়েকটি বিষয়| তাঁর সদাব্যস্ত,কর্মমুখর সময়ের মধ্যেও নরেন্দ্র মোদি কিছুটা সময় তিনি যা করতে ভালবাসেন, যেমন যোগ,লেখালেখি, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মানুষের সঙ্গে আলাপচারিতা ইত্যাদি করতে ব্যয়করেন| তার বিভিন্ন জনসভার মাঝখানেই ওখানকার অভিজ্ঞতা নিয়ে আপনি কয়েকটি টুইট দেখতেপাবেন| তরুণ বয়স থেকেই তিনি লিখছেন| এই অংশটি আপনাকে নরেন্দ্র মোদির সম্পর্কে এমনএক সত্যের সামনে নিয়ে যাবে যা প্রায়শই বর্তমান ব্রেকিং নিউজের যুগে বাদ পড়ে যায়!

“যোগ হচ্ছে মানবজাতির জন্য ভারতের এক উপহার যা আমরা গোটা পৃথিবীর কাছে নিয়ে যেতে পারি| যোগ শুধুমাত্র রোগমুক্তির বিষয় নয়, এটা ভোগমুক্তিও|”
নরেন্দ্র মোদির অসাধারণ বক্তৃতাগুলোর মধ্যে একটি যা তার মনের খুব কাছাকাছি বিষয়—তা হচ্ছে যোগ
 
তাঁর বইগুলো তাঁর ভাষণের মতই শক্তিশালী, অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ ও তথ্যপূর্ণ| নরেন্দ্র মোদির প্রতিটি বই তথ্য, সমৃদ্ধ ভাব এবং তাঁর জীবনের বিভিন্ন ঘটনাপঞ্জীর ভাণ্ডার|
জরুরি অবস্থার অন্ধকারাচ্ছন্ন দিনগুলির গুজরাটের এক ঝলক দেখুন, সামাজিক সাম্য নিয়ে নরেন্দ্র মোদির দৃষ্টিভঙ্গি পড়ুন এবং আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য এক সবুজ পৃথিবী তৈরি করে যাওয়া তিনি কেন বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন তা জানুন...
 
“সাক্ষীভাব হচ্ছে আমার ৩৬ বছর বয়সে জগজ্জননী মা’র সঙ্গে আমার সংলাপের সংকলন... এটা আমার সঙ্গে পাঠকদের সংযুক্ত করবে এবং শুধুমাত্র সংবাদপত্র নয়, আমার শব্দের মধ্য দিয়ে পাঠকরা আমাকে জানতে পারবেন|”
আপনি কি জানেন তরুণ নরেন্দ্র মোদি দিনপঞ্জী লিখতেন এবং ছয় থেকে আট মাসের পর তা পুড়িয়ে ফেলতেন? একদিন এক প্রচারক তাঁকে এটা করতে দেখেন এবং তা না করার জন্য অনুরোধ জানান... এই লেখাগুলির সঙ্কলনই সাক্ষীভাব, যা নরেন্দ্র মোদির ৩৬ বছর বয়সের চিন্তাচেতনার এক সংগ্রহ|
 
“গদ্যে যা বর্ণনা করা যায় না, তা অনেক সময়ই পদ্যে প্রকাশ করা যেতে পারে...”
এটা নরেন্দ্র মোদির বিভিন্ন রকম কবিতার সংগ্রহ| গুজরাটি ভাষায় লিখিত এই রচনাগুলি বিভিন্ন বিষয় নিয়ে যেমন মা, প্রকৃতি ও দেশপ্রেম|
 
“শিল্প, সঙ্গীত ও সাহিত্যকে রাষ্ট্রের ওপর নির্ভরশীল হওয়া উচিত নয়| এর কোনো সীমা থাকা উচিত নয়| সরকারকে শুধুমাত্র এই প্রতিভাকে চিহ্নিত করে উত্সাহিত করতে হবে|”
জনপ্রিয় সংস্কৃতি নিয়ে নরেন্দ্র মোদির চিন্তাধারার এটা সারাংশ| জরুরি অবস্থা-বিরোধী সংগ্রামে সক্রিয়ভাবে জড়িত থাকায় মত-প্রকাশের স্বাধীনতার অনুচ্ছেদ তাঁর কাছে এক বিশ্বাসের বিষয়, যা তিনি আক্ষরিক অর্থেই অনুসরণ করেন| খ্যাতনামা শিল্পীদের সঙ্গে তাঁর আলোচনা আপনি উপভোগ করবেন|
শরতের হৃদয় থেকে বসন্তের জাগরণ!

শ্রী নরেন্দ্র মোদির লিখিত একটি সুন্দর কবিতা যা শিল্পী পার্থিব গোহিল গেয়েছেন
 
সুন্দর একটি কবিতার মাধ্যমে নবরাত্রির বর্ণময় গতিময়তা উদযাপন
নবরাত্রি নিয়ে শ্রী নরেন্দ্র মোদির লিখিত একটি কবিতা
Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
Mutual fund industry on a high, asset surges Rs 17 trillion in 2024

Media Coverage

Mutual fund industry on a high, asset surges Rs 17 trillion in 2024
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
প্রধানমন্ত্রী মোদীর একটি হৃদয়স্পর্শী চিঠি
December 03, 2024

দিব্যাঙ্গ শিল্পী দিয়া গোসাইয়ের জন্য, সৃজনশীলতার একটি মুহূর্ত লাইফ-চেঞ্জিং অভিজ্ঞতায় পরিণত হয়েছে। ২৯ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী মোদীর ভদোদরা রোডশো চলাকালীন, দিয়া গোসাই প্রধানমন্ত্রী মোদী এবং স্পেন সরকারের রাষ্ট্রপতি মিঃ পেড্রো স্যাঞ্চেজের স্কেচ উপহার দিয়েছেন। উভয় নেতা ব্যক্তিগতভাবে তাঁর আন্তরিক উপহার গ্রহণ করেছিলেন, যা তাঁকে অত্যন্ত আনন্দিত করেছিল।

সপ্তাহ পরে, ৬ নভেম্বর, দিয়া প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটি চিঠি পেয়েছেন, যাতে প্রধানমন্ত্রী তাঁর শিল্পকর্মের প্রশংসা করেছেন এবং মাননীয় স্যাঞ্চেজও কীভাবে তার প্রশংসা করেছেন তা শেয়ার করেছেন। প্রধানমন্ত্রী মোদী তাঁকে উৎসর্গের সঙ্গে চারুকলায় মনোনিবেশ করতে উৎসাহিত করেছেন এবং "বিকশিত ভারত" গঠনে যুবসমাজের ভূমিকার প্রতি আস্থা প্রকাশ করেছেন। তিনি তাঁর ব্যক্তিগত স্পর্শ প্রদর্শন করে তাঁর পরিবারকে দীপাবলি এবং নববর্ষের উষ্ণ শুভেচ্ছাও জানিয়েছেন।

আনন্দে অভিভূত হয়ে দিয়া তার বাবা-মা-কে চিঠিটি পড়ে শোনান, তাঁরা আনন্দিত হয়েছিলেন যে সে পরিবারের জন্য এত বিশাল সম্মান এনেছেন। দিয়া বলেন, "আমি আমাদের দেশের একটি ছোট অংশ হতে পেরে গর্বিত। মোদীজি, আমাকে আপনার ভালবাসা ও আশীর্বাদ দেওয়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ"। দিয়া প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে চিঠি পেয়ে সে তাঁর জীবনে সাহসী পদক্ষেপ নিতে এবং অন্যদেরও একই কাজ করতে উৎসাহিত করতে গভীরভাবে অনুপ্রাণিত হয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী মোদীর এই পদক্ষেপটি দিব্যাঙ্গদের ক্ষমতায়ন এবং তাঁদের অবদানকে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রতি তাঁর অঙ্গীকারকে প্রতিফলিত করে। সুগম্য ভারত অভিযানের মতো অসংখ্য উদ্যোগ থেকে শুরু করে দিয়ার মতো ব্যক্তিগত সংযোগ পর্যন্ত, তিনি অনুপ্রেরণা ও উন্নতি অব্যাহত রেখেছেন, যা প্রমাণ করে যে একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যত গঠনে প্রতিটি প্রচেষ্টা গুরুত্বপূর্ণ।