জি-২০ গোষ্ঠীর পর্যটন মন্ত্রীদের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর ভিডিও বার্তা
June 21st, 03:00 pm
আমি আপনাদের সকলকে অতুল্য ভারতে স্বাগত জানাই। পর্যটন মন্ত্রী হিসেবে আপনারা ২ লক্ষ কোটি ডলারের একটি ক্ষেত্রকে নিয়ন্ত্রণ করেন। আপনাদের নিজেদের পক্ষে পর্যটক হিসেবে ঘুরে বেড়ানোর সুযোগ খুব কম থাকে। কিন্তু আপনারা এখন গোয়ায় আছেন যা ভারতের এক আকর্ষণীয় পর্যটন স্থল। তাই আমি আপনাদের সকলের কাছে অনুরোধ রাখব যে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা থেকে একটু সময় বের করে গোয়ার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও আধ্যাত্মিক দিকগুলি অনুসন্ধান করুন।জি-২০ গোষ্ঠীর পর্যটন মন্ত্রীদের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ
June 21st, 02:29 pm
প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী গোয়ায় অনুষ্ঠিত জি-২০ গোষ্ঠীর পর্যটন মন্ত্রীদের বৈঠকে আজ ভিডিও কনফারেন্সিং-এর মাধ্যমে ভাষণ দিয়েছেন।উত্তর প্রদেশের বারাণসীতে রুদ্রাক্ষ কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত ‘এক বিশ্ব যক্ষ্মা শীর্ষ সম্মেলন’ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের বঙ্গানুবাদ
March 24th, 10:20 am
উত্তর প্রদেশের রাজ্যপাল শ্রীমতী আনন্দিবেন প্যাটেল মহোদয়া, জনপ্রিয় মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথজী, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রী ডাঃ মনসুখ মান্ডব্যজী, উপ-মুখ্যমন্ত্রী শ্রী ব্রিজেশ পাঠকজী, বিভিন্ন দেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রীগণ, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ক্ষেত্রীয় নির্দেশক, উপস্থিত সকল সম্মানীত ব্যক্তিবর্গ, ‘স্টপ টিভি পার্টনারশিপ’ সহ বিভিন্ন সংস্থার প্রতিনিধিগণ, ভদ্রমহিলা ও ভদ্রমহোদয়গণ!উত্তরপ্রদেশের বারাণসীতে ওয়ান ওয়ার্ল্ড টিবি শিখর সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ
March 24th, 10:15 am
আজ বারাণসীতে রুদ্রাক্ষ কনভেশন সেন্টারে ‘ওয়ান ওয়ার্ল্ড টিবি’ শিখর সম্মেলনে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। যক্ষ্মামুক্ত পঞ্চায়েত স্তরে উদ্যোগ, দেশজুড়ে সরকারিভাবে স্বল্পকালীন যক্ষ্মা প্রতিরোধ চিকিৎসা এবং যক্ষ্মার জন্য পরিবার-কেন্দ্রিক তত্ত্বাবধান মডেলের সূচনা ও ২০২৩-এর ভারতের বার্ষিক যক্ষ্মা রিপোর্টের প্রকাশ করেন তিনি। রোগ নিয়ন্ত্রণ ও উচ্চহারে রোগ দমন কেন্দ্রের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী এবং বারাণসীতে মেট্রোপলিটন জনস্বাস্থ্য নজরদারি কেন্দ্র গড়ে তোলার স্থানেরও উদ্বোধন করেন তিনি। শ্রী মোদী সফল কয়েকটি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল এবং জেলাকে যক্ষ্মা নির্মূল করার কাজে তাদের অগ্রগতির জন্য পুরস্কৃতও করেন। রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল – কর্ণাটক এবং জম্মু ও কাশ্মীর এবং জেলাস্তরে নীলগিরি, পুলওয়ামা ও অনন্তনাগ পুরস্কৃত হয়েছে।নতুন দিল্লিতে আয়োজিত আন্তর্জাতিক মোটা দানার শস্য (শ্রী অন্ন) সম্মেলন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর প্রদত্ত ভাষণের বঙ্গানুবাদ
March 18th, 02:43 pm
আজকের এই সম্মেলনে উপস্থিত রয়েছেন আমার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার সহকর্মী শ্রী নরেন্দ্র সিং তোমর জি, মনসুখ মান্ডভিয়া জি, পীযূষ গোয়েল জি, শ্রী কৈলাশ চৌধুরী জি! বিভিন্ন দেশ থেকে আগত কয়েকজন মাননীয় মন্ত্রী, গায়ানা, মালদ্বীপ, মরিশাস, শ্রীলঙ্কা, সুদান, সুরিনাম এবং গাম্বিয়া থেকে আগত মাননীয় মন্ত্রীগণ, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কৃষি, পুষ্টি ও স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে উদ্ভাবন ও উন্নয়নের লক্ষ্যে কর্মরত মাননীয় বিজ্ঞানী এবং বিশেষজ্ঞগণ, বিভিন্ন খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ সংস্থা এবং স্টার্ট- আপস এর প্রতিনিধি দেশের নবীন প্রজন্মের বন্ধুরা, দেশের প্রত্যক প্রান্ত থেকে আগত লক্ষ লক্ষ কৃষক, এখানে উপস্থিত অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, ভদ্রমহিলা ও ভদ্রমহোদয়গণ,বিশ্ব বাজরা সম্মেলন হল বিশ্বকল্যাণে ভারতের দায়বদ্ধতা ও দায়িত্বশীলতার এক বিশেষ সূচক
March 18th, 11:15 am
আজ নয়াদিল্লির পুসায় আইএআরআই ক্যাম্পাসের এনএএসসি কমপ্লেক্সের সুব্রহ্মনিয়ম হল-এ বিশ্ব বাজরা (শ্রী অন্ন) সম্মেলনের উদ্বোধনকালে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী। তিনি জানান যে স্বাধীনতা-উত্তরকালে এই প্রথমবার সরকার আড়াই কোটি ক্ষুদ্র কৃষক যাতে বাজরা উৎপাদন করতে পারেন তার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। বাজরা আজ আর শুধু খেত-খামারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই, প্রক্রিয়াকরণ এবং প্যাকেটজাত করার পর তা পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে দেশের বিভিন্ন বাজার ও বিপণিতে। শ্রী অন্ন-এর বিপণন ব্যবস্থা যখন আরও প্রসার লাভ করবে, তখন এই আড়াই কোটি ক্ষুদ্র কৃষকের আয় ও উপার্জনও অনেকগুণ বৃদ্ধি পাবে। ফলে, চাঙ্গা হয়ে উঠবে দেশের গ্রামীণ অর্থনীতি।জি২০র বিদেশ মন্ত্রীদের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ
March 02nd, 09:38 am
আমি আপনাদের ভারতে জি২০ বিদেশমন্ত্রীদের বৈঠকে স্বাগত জানাই। ভারত জি২০র সভাপতিত্বকালে ‘এক বিশ্ব, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ’ থিম বেছে নিয়েছে। এর অর্থ উদ্দেশ্যের একতা এবং কাজের একতার প্রয়োজনীয়তা। আমি আশা করি যে আপনাদের এই বৈঠকে অভিন্ন এবং সুষ্পষ্ট লক্ষ্য অর্জনের জন্য একসঙ্গে কাজ করার প্রতিফলন ঘটবে।‘এক অভিন্ন পৃথিবী, এক অভিন্ন পরিবার তথা এক অভিন্ন ভবিষ্যৎ’ – জি-২০-র এই মূল থিমটি ঐক্যবদ্ধভাবে লক্ষ্য পূরণ ও কর্মপ্রচেষ্টার কথা আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয়
March 02nd, 09:37 am
উন্নয়ন, অগ্রগতি, অর্থনৈতিক সহনশীলতা, বিপর্যয় মোকাবিলা, আর্থিক তথা অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা, আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে অপরাধ দমন, দুর্নীতি নির্মূল করা, সন্ত্রাস মোকাবিলা এবং খাদ্য ও জ্বালানি ক্ষেত্রে নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করা সহ বিশ্বের বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের আশু সমাধানের লক্ষ্যে বিশ্ব এখন তাকিয়ে রয়েছে জি-২০ভুক্ত দেশগুলির কর্মপ্রচেষ্টার ওপর।ভারতের জি-২০-র সভাপতিত্বের অধীন অর্থমন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের গভর্নরদের প্রথম বৈঠকে ভিডিও বার্তার মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ
February 24th, 09:25 am
জি-২০ গোষ্ঠীভুক্ত দেশগুলির অর্থমন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কের গভর্নরদের ভারতে উষ্ণ স্বাগত জানাচ্ছি। ভারতের জি-২০ সভাপতিত্বে আপনাদের উপস্থিতিতে প্রথম মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক হচ্ছে।গঠনমূলক এই বৈঠকে আপনাদের আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাতে গিয়ে আপনারা যেসব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি সে বিষয় সম্পর্কে আমি স্পষ্ট অবগত। সারা বিশ্ব যখন গভীর আর্থিক সমস্যায় জর্জরিত সেই সময় আপনারা বিশ্বের আর্থিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নেতৃত্ব করছেন। সারা বিশ্ব অর্থনীতিতে করোনা অতিমারী এক শতাব্দীর ঝঞ্ঝা হিসেবে দেখা দেয়। অনেক দেশ, বিশেষত উন্নয়নশীল দেশগুলি এর পরবর্তী প্রভাবের সঙ্গে এখনও জুঝছে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ভূ-রাজনৈতিক উদ্বেগও আমরা প্রত্যক্ষ করছি। বিশ্ব সরবরাহ শৃঙ্খলে বিঘ্ন ঘটছে। মুদ্রাস্ফীতির কারণে বিভিন্ন সমাজ সমস্যা কবলিত। বিশ্বজুড়ে খাদ্য এবং শক্তি নিরাপত্তা এক বড় উদ্বেগের মুখে দাঁড়িয়ে। উচ্চ ঋণ ভারে জর্জরিত হওয়ায় বিভিন্ন দেশের অর্থনৈতিক সক্ষমতা এক বড় চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড়িয়ে আছে। আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলির ওপর বিশ্বাস এখন নিম্নমুখী। নিজেদের সংস্কার ঘটানোর ক্ষেত্রে ধীর গতির কারণই অংশত দায়ী। বিশ্বের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা এবং অগ্রগামী অর্থনীতির আধার হিসেবে পরিচিত আপনাদের ওপরে বিশ্ব অর্থনীতির স্থায়ীত্ব, বিশ্বাস এবং সমৃদ্ধি ফিরিয়ে আনা বহুলাংশে নির্ভরশীল। এই কাজটা খুব একটা সহজ নয়।আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে ভারতের উন্নত ডিজিটাল পরিকাঠামো থেকে উৎসাহ ও প্রেরণা লাভ করতে পারে বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলি
February 24th, 09:15 am
ভারতের জি-২০-র সভাপতিত্বকালে অর্থমন্ত্রী এবং শীর্ষ ব্যাঙ্কের গভর্নরদের প্রথম বৈঠকে আজ ভিডিও বার্তার মাধ্যমে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী।ইকনমিক টাইমস-এর বিশ্ব বাণিজ্য সম্মেলন, ২০২৩-এ বক্তব্য রাখলেন প্রধানমন্ত্রী
February 17th, 08:59 pm
টাইমস গ্রুপ-এর শ্রী সমীর জৈন ও শ্রী বিনীত জৈন, বিশ্ব বাণিজ্য সম্মেলনে উপস্থিত সকল বিশিষ্টজন, শিল্প প্রতিনিধি, সিইও, শিক্ষাবিদ, সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে যুক্ত মানুষ, অন্যান্য বিশিষ্টজন, ভদ্রমহিলা ও ভদ্রমহোদয়গণ!দিল্লিতে ইকনোমিক টাইমস্ – এর আন্তর্জাতিক বাণিজ্য শিখর সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ
February 17th, 08:02 pm
প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে বলেন, তিন বছর আগে ই টি আন্তর্জাতিক বাণিজ্য শিখর সম্মেলনে শুরুর পর থেকে বর্তমান পরিস্থিতি অনেকটাই বদলে গেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিগত শিখর সম্মেলনের মাত্র ৩ দিন পরেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কোভিড অতিমারী ঘোষণা করেছিল। তারপর, আন্তর্জাতিক স্তরে ও ভারতে দ্রুতগতিতে ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে।ভয়েস অফ গ্লোবাল সাউথ সামিট ২০২৩-এ উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ
January 12th, 10:53 am
গ্লোবাল সাউথ-এর নেতাদের আমার নমস্কার। এই শিখর সম্মেলনে আপনাদের স্বাগত জানাতে পেরে আমি আনন্দিত। সারা বিশ্ব থেকে আমাদের সঙ্গে যোগ দেওয়ার জন্য আমি আপনাদের ধন্যবাদ জানাই। আমরা এমন সময় মিলিত হয়েছি যখন নতুন বছর এসেছে, সঙ্গে এনেছে নতুন আশা, নতুন প্রাণশক্তি। ১৩০ কোটি ভারতীয়র পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে এবং আপনাদের দেশকে ২০২৩-এর জন্য আমার শুভেচ্ছা জানাই।ভারতের জি-২০ নেতৃত্বের জন্য প্রয়োজনীয় লোগো, মূলভাবনা এবং ওয়েবসাইট উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণের বঙ্গানুবাদ
November 08th, 07:31 pm
জি-২০ হল বিশ্বের এমন দেশগুলির একটি গোষ্ঠী যাদের অর্থনৈতিক সামর্থ বিশ্বের জিডিপির ৮৫ শতাংশ প্রতিনিধিত্ব করে। জি-২০ হল বিশ্বের এমন কুড়িটি দেশের একটি গোষ্ঠী, যারা বিশ্ব বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ৭৫ শতাংশ প্রতিনিধিত্ব করে। জি-২০ হল বিশ্বের এমন কুড়িটি দেশের একটি গোষ্ঠী যেগুলিতে বিশ্বের দুই-তৃতীয়াংশ জনসংখ্যা বসবাস করেন এবং ভারত, এখন এই জি-২০ গোষ্ঠীর নেতৃত্ব দিতে যাচ্ছে, এটির সভাপতিত্ব করতে চলেছে।‘বসুধৈব কুটুম্বকম’ হল ভারতের সুপ্রাচীন মূল্যবোধ ও চিন্তাদর্শের মূল মন্ত্র- বললেন প্রধানমন্ত্রী
November 08th, 04:29 pm
‘জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে সভাপতিত্বের যে সুযোগ ভারতের সামনে এসেছে তা এক কথায় ঐতিহাসিক। কারণ এটি হল আন্তর্জাতিক স্তরে অর্থনৈতিক সহযোগিতা প্রসারের এক বিশেষ মঞ্চ। যে দেশগুলি এই সম্মেলনে যোগদান করবে বিশ্ব অর্থনীতিতে তাদের মিলিত অবদান হল প্রায় ৮৫ শতাংশ। বিশ্ব বাণিজ্যের ৭৫ শতাংশ স্থান অধিকার করে রয়েছে এই দেশগুলি। বিশ্ব জনসংখ্যার নিরিখে শীর্ষ সম্মেলনের সদস্য রাষ্ট্রগুলিতে দুই-তৃতীয়াংশ মানুষ বাস করেন। তাই এ হল এক অবিস্মরণীয় মুহূর্ত।’