মুম্বাইতে অভিজাত মারাঠি ভাষা অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ
October 05th, 07:05 pm
মহারাষ্ট্রের রাজ্যপাল শ্রী পি রাধাকৃষ্ণান জি মুখ্যমন্ত্রী শ্রী একনাথ শিন্ডেজি, উপ মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়ণবিশ ও অজিত পাওয়ার জি, কেন্দ্রীয় সরকারে আমার সহকর্মীগণ, আশাতাই জি যিনি তাঁর সঙ্গীতের দ্বারা একাধিক প্রজন্মের ওপর ছাপ ফেলেছেন, খ্যাতনামা অভিনেতা ভাই শচীনজি, নামদেও কাম্বলে জি এবং সদানন্দ মোরেজি, মহারাষ্ট্র সরকারের মন্ত্রী দীপক জি ও মঙ্গল প্রভাত লোধা জি, বিজেপি মুম্বাই সভাপতি ভাই আশিস জি, অন্যান্য বিশিষ্ট জন, ভাই ও বোনেরা !প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী মহারাষ্ট্রের মুম্বাইয়ে অভিজাত মারাঠী ভাষা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছেন
October 05th, 07:00 pm
প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদী মহারাষ্ট্রের মুম্বাইয়ে অভিজাত মারাঠী ভাষা অনুষ্ঠানে জানান, কেন্দ্রীয় সরকার মারাঠীকে সরকারিভাবে ধ্রুপদী ভাষার মর্যাদা দিয়েছে। এই মুহূর্তের তাৎপর্য সম্পর্কে তিনি বলেন, মারাঠী ভাষার ইতিহাসে এটি এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। মারাঠীভাষী জনসাধারণের দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ করার এই প্রক্রিয়ায় তিনিও সামিল ছিলেন বলে আনন্দ প্রকাশ করেন। এর মাধ্যমে মহারাষ্ট্রের স্বপ্ন পূরণ হ’ল। এই উপলক্ষ্যে তিনি রাজ্যের জনগণকে অভিনন্দন জানান। শ্রী মোদী ঘোষণা করেন যে, বাংলা, পালি, প্রাকৃত ও অসমিয়াও ধ্রুপদী ভাষার মর্যাদা পেয়েছে। এই উপলক্ষ্যে তিনি সংশ্লিষ্ট ভাষাগুলির সঙ্গে যুক্ত সকলকে অভিনন্দন জানান।বাংলা এবং মারাঠি, পালি, প্রাকৃত ও অসমিয়াকে ধ্রুপদী ভাষার মর্যাদা দানের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা
October 03rd, 09:38 pm
২০০৪ সালের ১২ অক্টোবর ভারত সরকার ‘ধ্রুপদী ভাষা’ হিসেবে একটি ভাষাবর্গ তৈরির সিদ্ধান্ত নেয়। সেইসময় তামিলকে ধ্রুপদী ভাষা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। তখন বলা হয়, ধ্রুপদী ভাষা হিসেবে চিহ্নিত হতে গেলে সংশ্লিষ্ট ভাষাকে অন্তত ১০০০ বছরের পুরনো হতে হবে। ওই ভাষায় প্রাচীন সাহিত্যের নিদর্শন থাকতে হবে যা হবে সম্পূর্ণভাবে স্বকীয়। ২০০৪-এর নভেম্বরে কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রক সাহিত্য অ্যাকাডেমির আওতায় একটি ভাষা বিশেষজ্ঞ কমিটি গড়ার সিদ্ধান্ত নেয়। ধ্রুপদী ভাষা হিসেবে মর্যাদা দেওয়ার ক্ষেত্রে অনুসরণীয় বিষয়গুলিতে কিছুটা পরিমার্জন করা হয় ২০০৫-এর নভেম্বরে। তখন বলা হয়, সংশ্লিষ্ট ভাষাটি অন্তত ১৫০০-২০০০ বছরের পুরনো হতে হবে, সংশ্লিষ্ট ভাষাটিতে প্রাচীন সাহিত্যের নিদর্শন থাকতে হবে যা হবে সম্পূর্ণভাবে স্বকীয় এবং ভাষাটির প্রাচীন রূপ ও আধুনিক রূপের মধ্যে তফাৎ থাকতে হবে। এর পরে তেলুগু, কন্নড়, মালয়ালম এবং ওড়িয়াকেও ধ্রুপদী ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।