“১০০ কোটি টিকাকরণ শুধুমাত্র একটি সংখ্যা নয় এর মধ্য দিয়ে দেশের শক্তি প্রতিফলিত”
“এটি ভারতের সাফল্য এবং প্রত্যেক দেশবাসীর সাফল্য”
“যদি কোনো অসুখ বৈষম্য না করে তাহলে টিকার ক্ষেত্রেও কোনো বৈষম্য থাকতে পারেনা। তাই টিকাকরণ অভিযানে যাতে কোনো রকমের ভিআইপি সংস্কৃতি না থাকে সেটি নিশ্চিত করা হয়েছে”
“ভারতকে ওষুধের ভান্ডার হিসেবে গ্রহণ করার মান্যতা আরও শক্তিশালী হয়েছে”
“মহামারীর বিরুদ্ধে দেশের লড়াইয়ে সরকার প্রতিরোধের প্রথম পর্ব হিসেবে জন-অংশীদারিত্বকে নিশ্চিত করেছে”
“ভারতের সম্পূর্ণ টিকাকরণ অভিযান বিজ্ঞানের থেকে সৃষ্ট, বিজ্ঞানের দ্বারা পরিচালিত এবং বিজ্ঞান সম্মত”
“আজ ভারতীয় সংস্থাগুলিতে রেকর্ড পরিমাণ বিনিয়োগ যেমন হচ্ছে দেশের যুব সম্প্রদায়ের জন্য নতুন কাজের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। স্টার্টআপ, ইউনিকর্ন সংস্থাগুলিতে রেকর্ড পরিমাণ বিনিয়োগ হচ্ছে”
“স্বচ্ছ ভারত অভিযানের মতোই ভারতে তৈরি সামগ্রী, ভারতীয়দের তৈরি সামগ্রী বিক্রি করা গণ-আন্দোলনের রূপ নেওয়ার মধ্য দিয়ে ভোকাল ফর লোকালকে কার্যকর করতে হবে”
“কোনো জিনিসের মোড়ক কতটা সুন্দর, কোনো রক্ষা কবচ কতটা আধুনিক সেগুলি বড় বিষয় নয়। যদি রক্ষা কবচ সম্পূর্ণ সুরক

নমস্কার, আমার প্রিয় দেশবাসী!

আজ আমি আমার কথার সূত্রপাত একটি বেদবাক্য দিয়ে করতে চাই।

“কৃতম মে দক্ষিণে হস্তে,
জয় মে সব্য আহিতঃ।”

এই বাক্যটিকে ভারতের প্রেক্ষিতে দেখলে অত্যন্ত সরল, সহজ অর্থ এটাই যে আমাদের দেশ একদিকে কর্তব্য পালন করেছে আর অন্যদিকে দেশ বড় সাফল্যও পেয়েছে। গতকাল ২১ অক্টোবরে ভারত ১ বিলিয়ন, ১০০ কোটি ভ্যাক্সিন ডোজের কঠিন কিন্তু অসাধারণ লক্ষ্য বাস্তবায়িত করেছে। এই সাফল্যের পেছনে ১৩০ কোটি দেশবাসীর কর্তব্য শক্তি নিয়োজিত হয়েছে। সেজন্য এই সাফল্য ভারতের সাফল্য। প্রত্যেক দেশবাসীর সাফল্য। আমি সেজন্য প্রত্যেক দেশবাসীকে হৃদয় থেকে অভিনন্দন জানাই।

বন্ধুগণ,

১০০ কোটি ভ্যাক্সিন ডোজ এটা কেবল একটা পরিসংখ্যান নয়, এটা দেশের সামর্থ্যের প্রতিবিম্ব, ইতিহাসের নতুন অধ্যায়ের রচনা। এটা সেই নতুন ভারতের চিত্র যে ভারত কঠিন লক্ষ্য নির্ধারণ করে তাকে বাস্তবায়িত করতে জানে। এটা সেই নতুন ভারতের চিত্র যে ভারত তার সঙ্কল্পকে সিদ্ধিতে রূপান্তরিত করতে পরিশ্রমকে তার হাতিয়ার করে।

বন্ধুগণ,

আজ অনেক মানুষ ভারতের টিকাকরণ কর্মসূচির তুলনা বিশ্বের অন্যান্য দেশের সঙ্গে করছেন। ভারত যে দ্রুততার সঙ্গে ১০০ কোটি, ১ বিলিয়নের পরিসংখ্যান অতিক্রম করেছে, তাকে প্রশংসাও করা হচ্ছে। কিন্তু এই বিশ্লেষণে একটি বিষয় প্রায়ই বাদ পড়ে যে আমরা এর সূত্রপাত কোথা থেকে করেছিলাম? বিশ্বের অন্যান্য বড় দেশের জন্য টিকা নিয়ে গবেষণা করা, টিকার অন্বেষণ এতে অনেক দশকের অভিজ্ঞতা ও ‘এক্সাপার্টাইজ’ ছিল। ভারত অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই দেশগুলির তৈরি করা টিকার ওপর নির্ভর করত। আমরা বাইরে থেকে আমদানি করতাম। এর ফলে যখন ১০০ বছরের সবচাইতে বড় মহামারী এল, তখন ভারতের দিকে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে। ভারত কি এই বিশ্বব্যাপী মহামারীর বিরুদ্ধে লড়তে পারবে? ভারত অন্যান্য দেশ থেকে এত পরিমাণ টিকা কেনার পয়সা কোথা থেকে আনবে? ভারত ভ্যাক্সিন কবে পাবে? ভারতের জনগণ কি ভ্যাক্সিন পাবেন? ভারত কি এত মানুষকে টিকা দিতে পারবে? মহামারীকে কি ছড়িয়ে পড়া থেকে প্রতিরোধ করতে পারবে? এ ধরনের নানারকম প্রশ্ন ছিল। কিন্তু আজ এই ১০০ কোটি টিকার ডোজ প্রত্যেক প্রশ্নের জবাব দিচ্ছে। ভারত তার নাগরিকদের ১০০ কোটি টিকার ডোজ দিয়েছে আর তাও বিনামূল্যে। কোনও টাকা না নিয়ে।

বন্ধুগণ,

১০০ কোটি ভ্যাক্সিনের ডোজের একটা প্রভাব তো এটা হবে যে বিশ্ব এখন ভারতকে করোনার থেকে সুরক্ষিত বলে মেনে নেবে। একটা ফার্মা হাব রূপে বিশ্বে ভারত যে স্বীকৃতি পেয়েছে তাও এর মাধ্যমে আরও শক্তিশালী হবে। গোটা বিশ্ব আজ ভারতের এই শক্তিকে দেখছে, অনুভব করছে।

বন্ধুগণ,

ভারতের টিকাকরণ অভিযান ‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ, সবকা বিশ্বাস অউর সবকা প্রয়াস’-এর সবচাইতে জ্বলন্ত উদাহরণ। করোনা মহামারীর গোড়ার দিকেই এই আশঙ্কাও করা হচ্ছিল যে ভারতের মতো গণতন্ত্রে এই মহামারীর বিরুদ্ধে লড়াইও কঠিন হবে। ভারতের জন্য, ভারতের জনগণের জন্য এটাও বলা হচ্ছিল যে এত সংযম, এত অনুশাসন এ দেশে কিভাবে মানা হবে? কিন্তু আমাদের জন্য গণতন্ত্রের মানে হল ‘সবকা সাথ’, সবাইকে সঙ্গে নিয়ে দেশে ‘সবাইকে টিকা, বিনামূল্যে টিকা’ অভিযান শুরু করেছি। গরীব, ধনী, গ্রাম, শহর, কাছে, দূরে দেশের একটাই মন্ত্র ছিল। রোগের আক্রমণ যেহেতু কোনও বৈষম্য রেখে হয় না, টিকাকরণের ক্ষেত্রেও কোনরকম বৈষম্য থাকতে পারে না। সেজন্যই এই টিকাকরণ অভিযানে কোনও ভিআইপি কালচার যেন অগ্রাধিকার না পায়, সেটা সুনিশ্চিত করা হয়েছে। যত বড় পদেই কেউ থাকুন না কেন, যত ধনীই কেউ হোন না কেন, তিনি সাধারণ মানুষের মতোই টিকা পাবেন।

বন্ধুগণ,

আমাদের দেশের জন্য এটাও বলা হচ্ছিল যে এখানে অধিকাংশ মানুষ টিকা নিতে আসবেনই না। বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে আজও টিকা নিয়ে দ্বিধা-দ্বন্দ্ব একটি সমস্যার কারণ হয়ে রয়েছে। কিন্তু ভারতের জনগণ ১০০ কোটি টিকার ডোজ নিয়ে এ ধরনের প্রশ্নকর্তাদের নিরুত্তর করে দিয়েছে।

বন্ধুগণ,

কোনও অভিযানে যখন ‘সবকা প্রয়াস’ যুক্ত হয়, তখন পরিণাম অদ্ভূতই হয়। আমরা মহামারীর বিরুদ্ধে দেশে লড়াইয়ে গণ-অংশীদারিত্বকে আমাদের প্রধান শক্তি করে তুলেছি, ‘ফার্স্ট লাইন অফ ডিফেন্স’ বানিয়েছি। দেশ তার ঐক্যবদ্ধতাকে প্রাণশক্তি যোগানোর জন্য তালি দিয়েছে, থালা বাজিয়েছে ও প্রদীপ জ্বালিয়েছে। তখন কিছু মানুষ বলেছিলেন, এর মাধ্যমে কি রোগ পালাবে? কিন্তু আমরা সবাই এতে দেশের একতা দেখেছি, সামগ্রিক শক্তির জাগরণ দেখেছি। এই শক্তি কোভিড টিকাকরণে আজ দেশকে এত কম সময়ে ১০০ কোটি পর্যন্ত পৌঁছে দিয়েছে। গতবার আমাদের দেশ একদিনে ১ কোটি টিকাকরণের পরিসংখ্যান পার করেছে। এটা অনেক বড় সামর্থ্য। প্রশাসনিক কৌশল, প্রযুক্তির অসাধারণ ব্যবহার যা আজ বড় বড় দেশের কাছে নেই।

বন্ধুগণ,

ভারতে সম্পূর্ণ টিকাকরণ অভিযান বিজ্ঞানের কোলে জন্ম নিয়েছে, বৈজ্ঞানিক ভিত্তিতে অঙ্কুরিত হয়েছে আর বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে চারিদিকে পৌঁছে গেছে। তাহলে সকলের জন্য গর্বের বিষয় হল, ভারতে সম্পূর্ণ টিকাকরণ অভিযান ‘সায়েন্স বর্ন, সায়েন্স ড্রিভেন’ এবং ‘সায়েন্স বেসড’ ছিল। টিকা আবিষ্কারের আগে থেকে শুরু করে টিকাদান পর্যন্ত এই গোটা অভিযানে প্রত্যেক পর্যায়ে বিজ্ঞান এবং বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ মানা হয়েছে। আমাদের সামনে ম্যানুফ্যাকচারিং নিয়ে চ্যালেঞ্জ ছিল, প্রোডাকশনকে স্কেল-আপ করার চাহিদাও ছিল। এতবড় দেশ, এতবড় জনসংখ্যা! তারপরও ভিন্ন ভিন্ন রাজ্যের দূরবর্তী এলাকায় যথাসময়ে টিকা পৌঁছে দেওয়া, এটাও কোনও ভগীরথ কর্ম থেকে কম ছিল না। কিন্তু বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি এবং নতুন নতুন উদ্ভাবনের মাধ্যমে দেশ এই সমস্যাগুলির সমাধান খুঁজেছে। অসাধারণ গতিতে সম্পদ ও সরঞ্জাম বাড়িয়েছে। কোন রাজ্য কত টিকা কবে পাবে, কোন এলাকায় কত টিকা পৌঁছে দিতে হবে, এর জন্যও বৈজ্ঞানিক ফরমুলার মাধ্যমে কাজ করা হয়েছে। আমাদের দেশ যে ‘কোউইন’ প্ল্যাটফর্মের ব্যবস্থা তৈরি করেছে, সেটাও গোটা বিশ্বে আকর্ষণের কেন্দ্র হয়ে উঠেছে। ভারতের তৈরি ‘কোউইন’ প্ল্যাটফর্ম শুধুই সাধারণ মানুষের সমস্যার সমাধান করেনি, আমাদের মেডিকেল স্টাফদের কাজকেও সহজ করেছে।

বন্ধুগণ,

আজ চারদিকে একটি বিশ্বাস জেগে উঠেছে, উৎসাহ আছে, উদ্দীপনা আছে। সমাজ থেকে শুরু করে অর্থনীতি – আমরা প্রত্যেক ক্ষেত্রে তাকালে অপ্টিমিজম, অপ্টিমিজম, অপ্টিমিজম-ই দেখতে পাচ্ছি। বিশেষজ্ঞরা এবং দেশ-বিদেশের অনেক এজেন্সি ভারতের অর্থ ব্যবস্থা নিয়ে অত্যন্ত ইতিবাচক। আজ ভারতীয় কোম্পানিগুলিতে শুধু যে রেকর্ড পরিমাণ বিনিয়োগ আসছে তা নয়, ভারতের নবীন প্রজন্মের জন্য কর্মসংস্থানের নতুন নতুন সুযোগও গড়ে উঠছে। স্টার্ট-আপগুলিতে রেকর্ড পরিমাণ বিনিয়োগের পাশাপাশি, রেকর্ড পরিমাণ স্টার্ট-আপ ও ইউনিকর্ন গড়ে উঠছে। আবাসন ক্ষেত্রেও নতুন প্রাণশক্তি দেখা যাচ্ছে। বিগত মাসগুলিতে নেওয়া অনেক সংস্কার, অনেক উদ্যোগ, গতি শক্তি থেকে শুরু করে নতুন ড্রোন নীতি, ভারতের অর্থ ব্যবস্থাকে আরও দ্রুতগতিতে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা পালন করবে। করোনাকালে কৃষিক্ষেত্র আমাদের অর্থ ব্যবস্থাকে মজবুতভাবে সামলে রেখেছে। আজ রেকর্ড পরিমাণ শস্যের সরকারি ক্রয় হচ্ছে। কৃষকদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সরাসরি টাকা জমা হচ্ছে। টিকার ক্রমবর্ধমান কভারেজের পাশাপাশি আর্থিক, সামাজিক গতিবিধি থেকে শুরু করে ক্রীড়া জগৎ, পর্যটন, বিনোদন – সবক্ষেত্রে ইতিবাচক গতিবিধি ত্বরান্বিত হচ্ছে। আগামী উৎসবের ঋতু এই গতিকে আরও ত্বরান্বিত করবে, আরও শক্তি যোগাবে।

বন্ধুগণ,

একটা সময় ছিল যখন ‘মেড ইন অমুক কান্ট্রি’, ‘মেড ইন তমুক কান্ট্রি’ – এসব পণ্যের অনেক ক্রেজ ছিল। কিন্তু আজ প্রত্যেক দেশবাসী এটা সাক্ষাৎ অনুভব করছেন যে ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’র শক্তি অনেক বেড়েছে আর সেজন্যই আজ আমি আপনাদেরকে আবার বলব যে আমাদের প্রতিটি ছোট ছোট জিনিস যা ‘মেড ইন ইন্ডিয়া’, যা তৈরি করতে কোনও ভারতবাসীর ঘাম ঝরেছে, সেগুলি কেনার ওপর জোর দেওয়া উচিৎ। আজ এটা সকলের প্রচেষ্টাতেই সম্ভব হতে পারে। এভাবে স্বচ্ছ ভারত অভিযান একটি গণ-আন্দোলন। তেমনই ভারতে তৈরি পণ্য কেনা, ভারতবাসীর দ্বারা তৈরি জিনিস কেনা, ‘ভোকাল ফর লোকাল’ হওয়া – এগুলিকে আমাদের স্বভাবের অঙ্গ করে তুলতে হবে আর আমার দৃঢ় বিশ্বাস, সকলের প্রচেষ্টায় আমরা এটাও করে দেখাব। আপনারা মনে করুন, গত বছর দীপাবলিতে প্রত্যেকের মন ও মস্তিষ্কে একটা ত্রাস ছিল। কিন্তু এ বছর দীপাবলিতে ১০০ কোটি টিকার ডোজের কারণে একটা বিশ্বাসের আবহ তৈরি হয়েছে। যদি আমাদের দেশের টিকা আমাদের সুরক্ষা দিতে পারে, তাহলে আমাদের দেশের উৎপাদন, আমাদের দেশে তৈরি জিনিসপত্র আমাদের দীপাবলিকেও আরও সুন্দর করে তুলতে পারে। দীপাবলির সময়কার বিক্রি একদিকে, আর সারা বছরের বিক্রি আর একদিকে থাকবে। আমাদের দেশে দীপাবলির সময়, উৎসবের মরশুমে বিক্রি একদম বেড়ে যায়। ১০০ কোটি টিকার ডোজ আমাদের ছোট ছোট দোকানদার, আমাদের ছোট ছোট শিল্পোদ্যোগী, আমাদের রেললাইনের দু’পাশে পসরা সাজিয়ে বসা ভাই-বোনেদের সকলের জন্য আশার কিরণ হয়ে এসেছে।

বন্ধুগণ,

আজ আমাদের সামনে অমৃত মহোৎসবের সঙ্কল্প রয়েছে। এক্ষেত্রে আমাদের এই সাফল্য আমাদের একটি নতুন আত্মবিশ্বাস এনে দিয়েছে। আমরা আজ বলতে পারছি যে দেশ বড় লক্ষ্য স্থির করা এবং তাকে বাস্তবায়িত করা খুব ভালোভাবে জানে। কিন্তু এর জন্য আমাদের সব সময় সাবধান থাকার প্রয়োজন রয়েছে। আমাদের বেপরোয়া হলে চলবে না। কবচ-কুণ্ডল যত ভালোই হোক না কেন, যত আধুনিকই হোক না কেন, কবচে সুরক্ষার গ্যারান্টি থাকলেও যখন একটি যুদ্ধ জারি রয়েছে তখন হাতিয়ার ত্যাগ করলে চলবে না। আমার অনুরোধ, আমরা সবাই যেন উৎসবের সময় সম্পূর্ণ সতর্কতা অবলম্বন করি। আর যতদূর মাস্ক নিয়ে প্রশ্ন, কখনও কখনও … কিন্তু এখন তো ডিজাইনের দুনিয়াও মাস্ক উৎপাদন করতে শুরু করেছে। আমার এটাই বলার যে আমাদের যেমন জুতো পরে বাইরে বেরোনোর অভ্যাস হয়ে গেছে, তেমনই মাস্ক পরে বাইরে বেরোনোর সহজ স্বভাব তৈরি করতেই হবে। যাঁদের এখনও টিকাকরণ হয়নি, তাঁরা একে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেবেন। যাঁদের টিকাকরণ হয়েছে, তাঁরা অন্যদের প্রেরণা যোগাবেন। আমার সম্পূর্ণ বিশ্বাস যে আমরা সবাই মিলে চেষ্টা করলে করোনাকে আরও দ্রুত পরাজিত করতে পারব। আপনাদের সবাইকে আগামী উৎসবগুলির জন্য আরেকবার অনেক অনেক শুভকামনা। অনেক অনেক ধন্যবাদ!

Explore More
৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪

জনপ্রিয় ভাষণ

৭৮ তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে নয়াদিল্লির লালকেল্লার প্রাকার থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ ১৫ই আগস্ট , ২০২৪
Income inequality declining with support from Govt initiatives: Report

Media Coverage

Income inequality declining with support from Govt initiatives: Report
NM on the go

Nm on the go

Always be the first to hear from the PM. Get the App Now!
...
Chairman and CEO of Microsoft, Satya Nadella meets Prime Minister, Shri Narendra Modi
January 06, 2025

Chairman and CEO of Microsoft, Satya Nadella met with Prime Minister, Shri Narendra Modi in New Delhi.

Shri Modi expressed his happiness to know about Microsoft's ambitious expansion and investment plans in India. Both have discussed various aspects of tech, innovation and AI in the meeting.

Responding to the X post of Satya Nadella about the meeting, Shri Modi said;

“It was indeed a delight to meet you, @satyanadella! Glad to know about Microsoft's ambitious expansion and investment plans in India. It was also wonderful discussing various aspects of tech, innovation and AI in our meeting.”